মুসলিম উত্তরাধিকার আইন মুসলিম উত্তরাধিকার আইন চার্ট মুসলিম উত্তরাধিকার আইন ১৯৬১ এর ৪ ধারা

কোন মুসলিম ব্যক্তির মৃত্যুর পর যদি তার সম্পত্তি থেকে থাকে, অর্থাৎ যদি তিনি কোন সম্পত্তি রেখে মারা যান, তবে ঐ সম্পত্তি তার উত্তরাধিকারদের মধ্যে মুসলিম উত্তরাধিকার আইন বা ফারায়েজ অনুসারে বণ্টন করা হয়ে থাকে।

মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি কিভাবে ভাগ করতে হয়

কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর হয়তো অনেককেই রেখে যান কিন্তু এর মধ্যে সব উত্তরাধিকারী আসলে সমান অধিকার লাভ করে না, স্বাভাবিক ভাবেই কাছের উত্তরাধিকার এবং বংশের মানুষ যেমন বেচে থাকলেও একটু বেশী কাছে থাকেন এবং সব সময় সাহায্য সহযোগিতা করেন তেমনি মৃত্যুর পরও তারা বিশেষ মর্যাদা পান। তাই ফারায়েজ আইন অনুসারে সম্পত্তিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।

সেই ভাগটা কিভাবে করবো তা আমরা নিচে দেখবো। তবে ফরায়েজের আগে অন্য কোন দায়-দাবী বা আদেশ-নির্দেশ থাকলে তা পালন করতে হবে।

বণ্টনের আগে যেসব বিষয় দেখতে হবে

উত্তরাধিকারদের মধ্যে মুসলিম ফরায়েজ ও দেশের আইন মতে সম্পত্তি বণ্টনের আগে দেখতে হবে যে মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি নিয়ে কোন দায়-দাবী বা আদেশ-নির্দেশ আছে কিনা। যদি থকে সেগুলো আগে পরিশোধ করে দায় মুক্ত হতে হবে। যেমন:

উপরোক্ত সকল বিষয় সমাধান করার পর যে সম্পত্তিটি থাকে তা তার উত্তরাধিকারদের মধ্যে আইন অনুসারে বণ্টন হবে।

প্রধান দুটি ভাগ (উত্তরাধিকারী)

১. প্রথমত শেয়ারারদের মধ্যে এবং পরবর্তীতে সম্পত্তি অবশিষ্ট থাকলে তা –

২. রেসিডুয়ারী বা আসাবার প্রার্থীদের মধ্যে বণ্টন করা হবে।

অংশীদার বা শেয়ারার

প্রথমত, ১২ জনকে অংশীদার বা শেয়ারার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এরা হলেন মৃত ব্যক্তির স্বামী, স্ত্রী, বাবা, মা, দাদা, দাদী, বোন, কন্যা, পুত্রের কন্যা, বৈমাত্রেয় বোন, বৈপিত্রেয় ভাই এবং বৈপিত্রেয় বোন। নিম্নে তাদের প্রত্যেকের সম্পত্তির পরিমাণ এবং কোন অবস্থায় কেমন/ কতটুকুন পাবেন ও তার ব্যতিক্রম সহকারে উল্লেখ্য করা হলো।

একজন মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি তার শেয়ারারদের মধ্যে বণ্টনের পর যে সম্পত্তি অবশিষ্ট থাকবে, তা তার আসাবা লিস্টে যারা রয়েছে তাদের মধ্যে বণ্টন করা হবে। নিম্নে আসাবা লিস্ট দেওয়া হলঃআসাবা লিস্টকেও বংশধরের ভিত্তিতে চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে।

পুত্রের সন্তান থাকলে তারা, কন্যার সন্তান থাকলে তারা।

[পুত্র বা কন্যা অথ্যৎ তাদের দাদা বা নানার সম্পত্তি পাবেন যখন তাদের বাবা বা মা দাদা বা নানার আগেই মরা গিয়েছেন] এই নীতিকে প্রতিনিধিত্ব নীতি বলে যা মুসলিম পারিবারিক অধ্যাদেশে ১৯৬১ এর ধারা ৪ বলে এসেছে। এই নীতিতে ধরে নেওয়া হয় যে তাদের বাবা বা মা বেচে থাকা অবস্থায় তাদের দাদা বা নানা মারা গিয়েছেন এবং তারপর তাদের বাবা বা মা মারা গিয়েছেন তাই তারা (বাবা বা মা)বেচে থাকলে যে অংশটা পেতেন তা সরাসরি তাদের কাছে চলে এসেছে।

উপরিউক্ত, আসাবা লিস্টের যেকোন একটি বংশধর সম্পত্তি পাবে। যদি নিজের বংশধরের কেউ বেঁচে থাকে তবে তারাই অবশিষ্ট বা আসাবা সম্পত্তি পাবে। যদি নিজের বংশধর বেঁচে না থাকে, তবে পূর্ববর্তী বংশধর সম্পত্তি পাবে। এই ভাবে উপর থেকে যেই বংশধর আগে থাকবে, তারাই মূলত আসাবা সম্পত্তি পাবে। এবং যত জন থাকবে তারা প্রত্যেকেই সমান ভাবে সম্পত্তি পাবে।

এই পর্যায়ে আপনার মনে প্রশ্ন উঠতে পারে যে পুত্র বা ছেলে সম্পত্তি আসলে কিভাবে বা কি হারে পাবে কারণ উপরে কোথাও এই বিষয়টি পরিষ্কার হয় নি। এজন্য দুটি কোরানিক আইন খুব ভাল ভাবে মনে রাখতে হবে।

এই হচ্ছে, মুসলিমের সম্পত্তি বণ্টন প্রক্রিয়া এবং উত্তরাধিকাররাও উপরিউক্ত প্রক্রিয়ানুসারে উত্তরাধিকার অর্জন করবে।

শেয়ার এবং আসাবার লিস্ট (চার্ট)

পাঠকের বুঝার সুবিধার্থে উপরিউক্ত শেয়ার এবং আসাবার লিস্ট সমূহ নিম্নে চার্ট আকারে দেওয়া হলঃ

মৃত্যু ব্যক্তির সাথে সম্পর্কশেয়ারের অংশশর্ত
স্বামী১/২যখন কোন সন্তান থাকবে না কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে না।
১/৪যখন কোন সন্তান থাকবে কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে।
স্ত্রী(যদি স্ত্রী একের অধিক হয় তবে সকলে সমান ভাগ পাবে/ প্রাপ্ত সম্পত্তি ভাগ হয়ে যাবে)১/৪যখন কোন সন্তান থাকবে না কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে না।
১/৮যখন কোন সন্তান থাকবে কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে।
পিতা১/৬যখন কোন সন্তান থাকবে কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে।
১/৬ এবং রেসিডুয়ারী বা আসাবাযখন কোন ছেলে থাকবে না কিংবা ছেলের কোন ছেলে থাকবে না, কিন্তু এক বা একাধিক মেয়ে থাকবে বা এক বা একাধিক ছেলের মেয়ে থাকবে।
রেসিডুইয়ারী বা আসাবাযখন কোন সন্তান থাকবে না কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে না।
দাদা১/৬যখন কোন সন্তান থাকবে কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে কিন্তু পিতা থাকবে না এবং নিকটস্থ কোন দাদা থাকবে না।
১/৬ এবং রেসিডুয়ারী বা আসাবাযখন কোন ছেলে থাকবে না কিংবা ছেলের কোন ছেলে থাকবে না, কিন্তু এক বা একাধিক মেয়ে থাকবে বা এক বা একাধিক ছেলের মেয়ে থাকবে এবং পিতা ও নিকটস্থ কোন দাদা থাকবে না।
রেসিডুয়ারী বা আসাবাযখন কোন সন্তান থাকবে না কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে না এবং পিতা ও নিকটস্থ কোন দাদা থাকবে না।
মা১/৬যখন সন্তান বা পুত্রের সন্তান থাকবে বা দুই বা ততোধিক ভাই বোন থাকবে।
১/৩যখন কোন সন্তান থাকবে না কিংবা ছেলের কোন সন্তান থাকবে না বা ভাই বোনের সংখ্যা একের অধিক নয়।
স্বামী বা স্ত্রীকে দেওয়ার পর বাকী সম্পত্তির ১/৩যখন পিতা এবং স্বামী বা স্ত্রী জীবিত তখন স্বামী বা স্ত্রীকে দেওয়ার পর বাকী সম্পত্তির ১/৩
দাদী১/৬মা থাকবে না।
বিঃদ্রঃ যখন পিতা সম্পত্তি পাবে তখন দাদী সম্পত্তি পাবে না, তা চলে যাবে নানির কাছে।
কন্যাএকজন হলে ১/২;একাধিক হলে ২/৩(প্রত্যেকে সমান ভাগ পাবে)

পুত্র থাকলে কন্যা পুত্রের সাথে রেসিডুয়ারী হিসেবে আনুপাতিক হারে পাবে।

পুত্র : কন্যা = ২:১ অনুপাতে পাবে।

[এই অনুপাতের সাথে পুত্র কন্যার সংখ্যা হিসেব করে অংশ বের করতে হবে। নিচে এ বিষয় দেখানো হোল]

পুত্র থাকবে না।
পুত্রের কন্যাএকজন হলে ১/২;একাধিক হলে ২/৩(প্রত্যেকে সমান ভাগ পাবে)পুত্র, কন্যা এবং পুত্রের পুত্র থাকবে না।
ব্যতিক্রমঃ যদি কেবল একমাত্র কন্যা থাকে, তবে পুত্রের কন্যা (২/৩-১/২) ১/৬ অংশ পাবে।
আপন বোনএকজন হলে ১/২;একাধিক হলে ২/৩(প্রত্যেকে সমান ভাগ পাবে)পুত্র, কন্যা, পুত্রের পুত্র, পুত্রের কন্যা, আপন ভাই, পিতা কেউই থাকবে না।
বৈমাত্রেয় বোনএকজন হলে ১/২;একাধিক হলে ২/৩(প্রত্যেকে সমান ভাগ পাবে)পুত্র, কন্যা, পুত্রের পুত্র, পুত্রের কন্যা, আপন ভাই, আপন বোন, বৈমাত্রেয় ভাই, পিতা কেউই থাকবে না।
ব্যতিক্রমঃ যদি কেবল একমাত্র আপন বোন থাকে, তবে বৈমাত্রেয় বোন (২/৩-১/২) ১/৬ অংশ পাবে।
বৈপিত্রেয় ভাইএকজন হলে ১/৬;একাধিক হলে ১/৩(প্রত্যেকে সমান ভাগ পাবে)পিতা থেকে উপরে পূর্বপুরুষ কেউই থাকবে না এবং সন্তান থেকে উত্তরসূরি কেউই থাকবে না।
বৈপিত্রেয় বোনএকজন হলে ১/৬;একাধিক হলে ১/৩(প্রত্যেকে সমান ভাগ পাবে)পিতা থেকে উপরে পূর্বপুরুষ কেউই থাকবে না এবং সন্তান থেকে উত্তরসূরি কেউই থাকবে না।

উপরিউক্ত প্রত্যেকটি সম্পর্কই (পিতা, মা, ভাই, বোন, স্বামী, স্ত্রী) মৃত্যু ব্যক্তির সম্পর্কিত। উপরিউক্ত শেয়ারের চার্ট অনুসারে সম্পত্তি বণ্টনের পর অবশিষ্ট সম্পত্তি যদি থাকে তাকে রেসিডুয়ারী বা আসাবা সম্পত্তি বলে। রেসিডুয়ারী বা আসাবা সম্পত্তি নিম্নক্ত লিস্ট অনুসারে বণ্টন করা হবে। নিম্নে রেসিডুয়ারী বা আসাবার চার্ট উল্লেখ্যঃ

রেসিডুয়ারী বা আসাবার

রেসিডুয়ারী বা আসাবার চার্ট

বংশধরযারা পাবেন
নিজের বংশধরপুত্র, কন্যা,

পুত্রের সন্তান থাকলে তারা, কন্যার সন্তান থাকলে তারা। [পুত্র বা কন্য অর্থ্যৎ তাদের দাদা বা নানার সম্পত্তি পাবেন যখন তাদের বাবা বা মা দাদা বা নানার আগেই মরা গিয়েছেন]

 

পূর্ববর্তী বংশধরপিতা/ দাদা
পিতার বংশধরভাই, বোন, বৈমাত্রেয় বোন, বৈমাত্রেয ভাই, ভাইয়ের ছেলে, বৈমাত্রেয় ভাইয়ের ছেলে, বৈমাত্রেয় ভাইয়ের ছেলের ছেলে, ভাইয়ের ছেলের ছেলে
দাদার বংশধরচাচা / বৈমাত্রেয় চাচা, চাচার ছেলে, বৈমাত্রেয় চাচার ছেলে, চাচার ছেলের ছেলে, বৈমাত্রেয় চাচার ছেলের ছেলে, আরো দূরবর্তী বংশধর।

বিশেষ ভাবে মনে রাখতে হবে পুত্র থাকলে কন্যা রেসিডুয়ারী হিসেবে পাবে।

যারা কখনেই উত্তরাধিকার হতে বাদ যায় না।

মুসলিম উত্তরাধিকার আইনে নিচের ৬ জন যদি জীবিত থাকে তবে তার কোন অবস্থায়ই উত্তরাধিকার হতে বাদ যায় না।

উত্তরাধিকারী হয়েও সম্পত্তি পাবে না

জেনে রাখা ভালো, কোন উত্তরাধিকারীকে সাধারণত সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করা যায় না। যেমন ইসলাম ধর্মে ত্যাজ্য করা যায় না, কেউ কেউ মুখ করলেও তার আইনগত কোন ভিত্তি নেই। তাই ত্যাজ্য করলেও সম্পত্তি পাবে। অন্যদিকে ইসলামে এডাপশন বা পালক পুত্র বলে [আইনগত ভাবে] কিছু নেই তাই তেমন কেউ থেকে থাকলে সে স্বাভাবিক ভাবে সম্পত্তি পাবে না। তাকে বিশেষ ভাবে উইল বা দান করতে হবে।

কিন্তু কিছু ব্যতিক্রম আছে যখন কেউ সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হতে পারেন। যেমন, যদি তিনি যার কাছ থেকে সম্পত্তি পাবেন তাকে খুন করেন কিংবা ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেন বা বিশেষ বিবাহ আইনে বিবাহ করেন।

গানিতিক সমস্যা ও সমাধান

মুসলিম উত্তরাধিকার হিসেব (অংক) অনেক জটিল হতে পারে তবে প্রকটিক্যাল্যি তা হয় না, তাই বোঝার সার্থে আমার একটি সাধারন হিসেব করি।

সমস্যা:

ধরি, ‘ক’ একজন মুসিলিম পুরুষ ১০০০০০ টাকার সম্পত্তি রেখে মারা গেছেন। মৃত্যুর পুর্বে তিনি একজনকে ৫০০০০ টাকা দান করেছেন (কিন্তু সেটা তার হাতে তুলে দিতে পারেন নি) তার এক আত্বীয়কে ৫০০০০ টাকা উইল করেছেন। এবং তার স্ত্রীর দেন মোহর (১ লক্ষ টাকা) পরিশোধ না করেই তিনি মারা গেছে। অন্যদিকে আর মৃত্যুর পর তার সৎকার কর্মে তার পরিবার ৫০০০০ টাকা খরচ করেছেন।

‘ক’ তার ১ স্ত্রী, ১ পুত্র, ২ কন্যা রেখে মারা গিয়েছেন। এদের মধ্যে কিভাবে সম্পত্তি বন্টন হবে?

সমাধান:

১. প্রথমে সব দেনা পাওনা/ উইল / দান এবং সৎকার খরচ বাদ দিতে হবে

অতএব মোট সম্পত্তি থেকে বাদ গিয়ে থাকে,
১০০০০০০ – ( ৫০০০০ + ৫০০০০ +৫০০০০ + ১০০০০০)
= ১০০০০০০ – ২৫০০০০
= ৭৫০০০০ টাকা

২. এবার যেই টাকাটা থাকে তা প্রথমে শেয়ারারদের মধ্যে অংশ হরে ভাগ হবে ভাগ হবে।

এখানে একমাত্র শেয়ারার আছেন তার স্ত্রী (যেহেতু পুত্র থাকার কারনে কন্যা রেসিডুয়ারী হিসেবে গন্য হবে )

তার স্ত্রী পাবেন ১/৮ অংশ; বা ৭৫০০০০ এর ১/৮ অংশ = ৯৩৭৫০ টাক।

৩. এখন বাদ-বাকি অংশ রেসিডুয়ারীদের মধ্যে ভাগ হবে,

যেখানে আছেন ১ পুত্র এবং ২ কন্য; সুত্র মতে পুত্রের অর্ধেক পাবে বোন। অতএব, বলা যায়। পুত্র: কন্যা = ২: ১।

এখানে যেহেতু, ১ পুত্র = ২*১ = এবং;
দুই কন্যা = ১*২ =

তাহলে মোট ভাগ দাড়ায়, ২+ ২ = ৪, তাই বাকি সম্পত্তি ( ৭৫০০০০ – ৯৩৭৫০ = ৬৫৬২৫০) ৬৫৬২৫০ টিকে প্রথমে ৪ ভাগ করতে হবে, যা করলে দাড়ায় ১৬৪০৬২.৫ টাকা। এই ৪ ভাগের দুই ভাগে পাবেন ভাই ( ১৬৪০৬৫.২ *২ = ৩২৮১২৫) ৩২৮১২৫ টাকা পাবেন পুত্র / ভাই আর দুই বোন পাবেন এক ভাগ করে যাথাক্রম, প্রথম বোন , ১৬৪০৬৫.২ এবং দ্বিতীয় বোন, ১৬৪০৬৫.২।

আপনাদের সুবিধার্থে সহজে হিসেবের জন্য একটি উত্তরাধিকার ক্যলকুলেটারের লিংক দেওয়া হল যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি জটিল হিসেব করতে পারবেন: এই লিংকে ক্লিক করুন

উত্তরাধিকারের দাবি অনুসারে সঠিক ভাবে অর্থ এবং সম্পদ পেতে হলে আগে ওয়ারিশ সনদ গ্রহন করতে হয়। তারপর নিজেরা বসে ভাগ বাটোয়ার করে বিষয় সম্পত্তি বুঝে নিতে হয়। যদি সবার মতে না মিলে তখন দেওয়ানি আদালতে বন্টনের মামলা করার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করতে হয়।

পোস্ট ক্রেডিটঃ https://bangla.lawhelpbd.com

FOR MORE CLICK HERE

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]