রাণীক্ষেত রোগের উৎপত্তি, কারণ ও সংক্রমণ বলবিভিন্ন প্রকৃতির রাণীক্ষেত রোগের লক্ষণ বর্ণনা কর

পোল্ট্রির ভাইরাসজনিত রোগ
পোল্ট্রির জীবাণুঘটিত রোগগুলোর মধ্যে ভাইরাসজনিত রোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ভাইরাসজনিত
রোগের জন্য এ পর্যন্ত কোনো চিকিৎসা আবিষ্কৃত হয় নি। ভাইরাস আমিষ ও নিউক্লিক অ্যাসিড
সমম্বয়ে গঠিত এক ধরনের অতি অণুবীক্ষণিক বস্তু যা শুধু পোষকের দেহাভ্যন্তরে বংশবিস্তার করতে
সক্ষম। পোষকের দেহের বাইরে সাধারণত এর কোনো প্রাণের অস্তিত্ব থাকে না। বেশিরভাগ
ভাইরাসই ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা যায় না। অথচ, এ ক্ষুদ্র জীবাণুগুলো মানুষসহ
গবাদিপশু, পাখি ও বন্যপ্রাণীর, এমনকী উদ্ভিদের, মারাত্মক মারাত্মক রোগের জন্য দায়ী। পোল্ট্রির
অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ও মারাত্মক রোগের কারণ এ অতিক্ষুদ্র ভাইরাস। পোল্ট্রির বিভিন্ন
ভাইরাসজনিত রোগের মধ্যে রাণীক্ষেত, বসন্ত, গামবোরো, মারেক’স, এগ ড্রপ সিন্ড্রোম, ইনফেকশাস
ব্রঙ্কাইটিস, ইনফেকশাস ল্যারিঙ্গো-ট্রাকিয়াইটিস, ডাক পে−গ, ডাক ভাইরাল হেপাটাইটিস ইত্যাদি
প্রধান। এদের আক্রমণে প্রতি বছর বাংলাদেশে বহুসংখ্যক পোল্ট্রি মারা যায়। আর যেগুলো বেঁচে
থাকে সেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা একেবারেই কমে যায়। অনেক সময় এরা রোগের বাহক হিসেবেও
কাজ করে। ফলে খামারী তথা দেশের কোটি কোটি টাকা ক্ষতি হয়। যেহেতু ভাইরাসজনিত রোগের
কোনো চিকিৎসা নেই, তাই আগে থেকে খামারে বা বাড়িতে স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থায় পোল্ট্রি পালন করতে
হবে এবং এদেরকে নিয়মিত প্রতিষেধক টিকা প্রদান করতে হবে। সঠিকভাবে রোগপ্রতিরোধের ব্যবস্থা
করতে পারলেই খামারে বা পোল্ট্রি পালন এলাকায় ভাইরাসজনিত রোগ দমন করা যাবে।
এ ইউনিটের বিভিন্ন পাঠে পোল্ট্রির বিভিন্ন ভাইরাসজনিত রোগ, যেমন− রাণীক্ষেত, বসন্ত, গামবোরো,
মারেক’স, ডাক পে−গ প্রভৃতি সম্পর্কে তাত্তি¡ক ও ব্যবহারিকসহ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। রাণীক্ষেত মুরগির ভাইরাসজনিত তীব্র ছোঁয়াচে রোগ। পৃথিবীর কমবেশি প্রত্যেক দেশে এ রোগের
প্রকোপ রয়েছে। বাংলাদেশে মুরগির রোগগুলোর মধ্যে রাণীক্ষেত সবচেয়ে মারাত্মক ও গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিবছর এ রোগে দেশের বিরাট অর্থনৈতিক ক্ষতি সাধিত হয়। এ রোগের ব্যাপকতা এবং ক্ষয়ক্ষতির
পরিমাণ এত বেশি যে, মুরগি পালনের জন্য রাণীক্ষেত রোগ একটি প্রধান অন্তরায়। বয়স্ক অপেক্ষা
বাচ্চা মুরগি এতে বেশি মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়। সাধারণত শুষ্ক আবহাওয়ায়, যেমন− শীত ও
বসন্তকালে এ রোগটি বেশি দেখা যায়। তবে, বছরের অন্যান্য সময়েও এ রোগ হতে পারে। এ
রোগটি সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডের নিউক্যাসল নামক শহরে শণাক্ত করা হয়। তাই একে নিউক্যাসল ডিজিজ বলা হয়। তাছাড়া এ উপমহাদেশে ভারতের রাণীক্ষেত নামক স্থানে সর্বপ্রথম
এ রোগটির অস্তিত্ব ধরা পড়ে বলে একে রাণীক্ষেত রোগ বলা হয়। এ রোগে মুরগির শ্বাসনালি,
অন্ত্রনালি ও স্নায়ুতন্ত্র আক্রান্ত হয়ে থাকে। তাই এ রোগকে অ্যাভিয়ান নিউমো-এনসেফালাইটিস ) নামেও ডাকা হয়। বাংলাদেশে মুরগির রোগগুলোর মধ্যে রাণীক্ষেত সবচেয়ে ছোঁয়াচে, মারাত্মক ও গুরুত্বপূর্ণ ভাইরাসজনিত রোগ। এতে শ্বাসনালি, অন্ত্রনালি ও স্নায়ুতন্ত্র আক্রান্ত হয়। পোল্ট্রির রোগ ও প্রতিরোধ
রোগের কারণ (
প্যারামিক্সোভিরিডি পরিবারের নিউক্যাসল ডিজিজ ভাইরাস (ঘবপিধংঃষব নামক এক প্রজাতির প্যারামিক্সোভাইরাস এ রোগের কারণ।

রোগ সংক্রমণ
নিম্নলিখিতভাবে এ রোগের জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে। যেমন− বাতাস, অসুস্থ পোল্ট্রির সর্দি,
কাশি, বন্য পশু, খাদ্য, পানি,
লিটার, পরিচর্যাকারির জামাজুতো ইত্যাদির মাধ্যমে
রাণীক্ষেত রোগ ছড়ায়।
ক্স বাতাসের মাধ্যমে আক্রান্ত স্থান থেকে অন্যস্থানে জীবাণু ছড়াতে পারে।
ক্স অসুস্থ বা বাহক পাখির সর্দি, কাশি, হাঁচি থেকে সুস্থ পাখিতে এ রোগজীবাণু ছড়াতে পারে।
ক্স আক্রান্ত এবং অতিথি পাখি আমদানির মাধ্যমে।
ক্স মৃত মুরগি বা পোল্ট্রি যেখানে সেখানে ফেললে।
ক্স বন্য পশুপাখির মাধ্যমে।
ক্স পরিচর্যাকারী বা দর্শনার্থী মানুষের জামা, জুতো বা খামারের যন্ত্রপাতির মাধ্যমে।
ক্স খাদ্য, পানি ও লিটারের মাধ্যমে।
রোগের লক্ষণ (ঈষরহরপধষ ঝরমহং)
এ রোগে প্রধানত শ্বাসতন্ত্র, স্নায়ুতন্ত্র ও পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দেখা দেয়। এতে তিন প্রকৃতির লক্ষণ
প্রকাশ পায়। যথা− রাণীক্ষেত রোগ পাখিতে তিন
প্রকৃতিতে দেখা যায়। যথা−
ভেলোজেনিক, মেসোজেনিক
ও লেন্টোজেনিক। ক. ভেলোজেনিক প্রকৃতি ঃ এ প্রকৃতির রাণীক্ষেত রোগ সবচেয়ে মারাত্মক।
এতে অনেক সময় অত্যন্ত দ্রæত জীবাণু সংক্রমণের ফলে লক্ষণ প্রকাশের পূর্বেই মুরগি মারা যেতে
পারে। তবে তা না হলে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। যেমন−
ক্স প্রথমদিকে আক্রান্ত পাখি দলছাড়া হয়ে ঝিমাতে থাকে।
ক্স মাথায় কাপুনি হয়, ঘন ঘন শ্বাস গ্রহণ করে।
ক্স সাদাটে সবুজ পাতলা পায়খানা করে ও দুর্বল হয়ে পড়ে।
ক্স মুখ হা করে রাখে, কাশতে থাকে এবং নাকমুখ দিয়ে শে−ষ্মা ঝরে।
ক্স শরীর শুকিয়ে যায়।
ক্স মাথার ঝুঁটি ও গলার ফুল কালচে হয় এবং চোখমুখ ফুলে যায়।
ক্স ডিমপাড়া মুরগির ডিম উৎপাদন কমে যায়, ডিমের খোসা পাতলা ও খসখসে হয়। তাছাড়া অপুষ্ট ডিম উৎপন্ন হয়।
ক− আক্রান্ত মুরগি খ− আক্রান্ত মুরগির ডিম
খ. মেসোজেনিক প্রকৃতি এ প্রকৃতিতে আক্রান্ত মুরগিতে রোগলক্ষণ ততটা
তীব্র নয়। তবে, নিম্নলিখিত লক্ষণ দেখা যায়। যথা−
ক্স ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়।
ক্স ডিম উৎপাদন কমে যায়।
ক্স পাখির কাশি হয় ও মুখ হা করে নিঃশ্বাস নেয়।
ক্স হলদে সবুজ রঙের পাতলা পায়খানা করে।
ক্স জীবাণু আক্রমণের দু’সপ্তাহ পর স্নায়ুতন্ত্র আক্রান্ত হয়। ফলে মাথা ঘোরায় ও পা অবশ হয়ে যায়।
ক্স মাথা একপাশে বেঁকে যেতে পারে, কখনো বা মাথা দুপায়ের মাঝখানে চলে আসে অথবা সোজা
ঘাড় বরাবর পিছন দিকে বেঁকে যেতে পারে।
চিত্র ৭ ঃ রাণীক্ষেত রোগে মুরগির ঘাড় বেঁকে যায়
গ. লেন্টোজেনিক প্রকৃতি ঃ এতে মৃদু প্রকৃতির লক্ষণ প্রকাশ পায়। যথা−
ক্স শ্বাসতন্ত্র কম আক্রান্ত হওয়ায় এ তন্ত্রের লক্ষণ কম প্রকাশ পায়।
ক্স সামান্য কাশি থাকে।
ক্স কিছুটা ক্ষুধামন্দা ভাব থাকে।
ক্স ডিমপাড়া মুরগির ডিম উৎপাদন আস্তে আস্তে কমতে থাকে।
রোগ নির্ণয় (উরধমহড়ংরং)
নিম্নলিখিতভাবে রাণীক্ষেত রোগ নির্ণয় করা যায়। যথা− রোগের ইতিহাস, বৈশিষ্ট্যপূর্ণ
লক্ষণ, ভাইরাস পৃথকীকরণ, ময়না
তদন্তে বিভিন্ন অঙ্গের পরিবর্তন
ইত্যাদির মাধ্যমে রাণীক্ষেত রোগ
নির্ণয় করা যায়।
ক্স রোগের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ থেকে।
ক্স ভাইরাস পৃথকীকরণ ও শণাক্তকরণের মাধ্যমে।
ক্স শ্বাসনালির নিঃস্রাব, পাখির রক্ত, অস্থিমজ্জা, মস্তিষ্ক, প−ীহা, ফুসফুস প্রভৃতি গবেষণাগারে পরীক্ষা করে।
ক্স মৃত মুরগির ময়না তদন্তের মাধ্যমে বিভিন্ন অঙ্গের রোগতাত্তি¡ক বা প্যাথলজিক্যাল (চধঃযড়ষড়মরপধষ
ঈযধহমবং) পরিবর্তন দেখে। এতে নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলো দেখা যায়। যথা−
কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুল ২১
পোল্ট্রির রোগ ও প্রতিরোধ
♦ শ্বাসনালিতে রক্তাধিক্য ও রক্ত সঞ্চায়ন।
♦ স্বরযন্ত্র ও শ্বাসনালিতে রক্তাম্বু বা শৈ−ষ্মিক নিঃস্রাব।
♦ প−ীহা বড় হয়ে যায়।
♦ খাদ্য অন্ত্রে, বিশেষ করে প্রোভেন্ট্রিকুলাস ও গিজার্ডে, রক্তক্ষরিত পচা ক্ষত
♦ অন্ত্রের শেষভাগে পাতলা সাদাটে মল।
চিকিৎসা
এ রোগের কোনো চিকিৎসা নেই। তবে, আক্রান্ত পাখিতে ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমিক সংক্রমণ রোধে
অ্যান্টিবায়োটিক বা সালফোনেমাইডজাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও ০.০১%
পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট পানির সঙ্গে মিশিয়ে আক্রান্ত পাখিকে দৈনিক ২/৩ বার খাওয়ানো যেতে পারে।
রানীক্ষেত রোগের কোনো
চিকিৎসা নেই।
রোগপতিরোধ ্র
প্রতিরোধই এ রোগ দূরীকরণের একমাত্র উপায়। তাই সময়মতো পাখিদের টিকাদান করতে হবে।
বাংলাদেশে রাণীক্ষেত রোগের দুধরনের টিকা প্রস্তুত হয়। যথা− বি.সি.আর.ডি.ভি. ও আর.ডি.ভি.।
রাণীক্ষেত রোগ প্রতিরোধের জন্য
এদেশে দধরনের টিকা তৈরি হয় ু ।
যথা− বি.সি.আর.ডি.ভি. ও
আর.ডি.ভি.। এছাড়াও বিদেশ
থেকে টিকা আমদানি করা হয়। বি.সি.আর.ডি.ভি ঃ এ টিকাবীজের
প্রতিটি শিশি বা ভায়ালে (ঠরধষ) হিম শুষ্ক অবস্থায় ১ মি.লি. মূল টিকাবীজ থাকে। প্রতিটি শিশির
টিকাবীজ ৬ মি.লি. পরিস্রুত পানিতে ভালোভাবে মিশাতে হয়। এরপর ৭ দিন ও ২১ দিন বয়সের
প্রতিটি বাচ্চা মুরগির এক চোখে এক ফোটা করে ড্রপারের সাহায্যে দিতে হয়। প্রতিটি সবুজ রঙের
শিশিতে ১০০ মাত্রার টিকা থাকে।
আর.ডি.ভি. ঃ এ টিকাবীজের প্রতিটি ভায়ালে ০.৩ মি.লি.
মূল টিকাবীজ হিম শুষ্ক অবস্থায় থাকে। এ টিকা দুমাসের অধিক বয়সের মুরগির জন্য উপযোগী।
প্রথমে ভায়ালের টিকাবীজ ১০০ মি.লি. পরিস্রুত পানির সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর
তা থেকে ১ মি.লি. করে নিয়ে প্রতিটি মুরগির রানের মাংসে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগ করতে
হবে। ছয় মাস পরপর এ টিকা প্রয়োগ করতে হবে। প্রতিটি সাদা রঙের শিশিতে ১০০ মাত্রার
টিকাবীজ থাকে। এছাড়াও বিদেশ থেকে রাণীক্ষেত রোগের বিভিন্ন টিকা আমদানি করা হয়। যেমন−
নবিলিস এন ডি ক্লোন ৩০, নবিলিস এন ডি ল্যাসোটা, নবিলিস এন ডি হিচনার (ইন্টারভেট)। এগুলো কোম্পানির নির্দেশমতো প্রয়োগ করতে হবে।
টিকা ছাড়াও খামার থেকে এ রোগ দমনের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে। যথা−
ক্স রাণীক্ষেত রোগে মৃত পাখিকে পুড়িয়ে ফেলতে হবে বা মাটিচাপা দিতে হবে।
ক্স খামারের যাবতীয় সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি জীবাণুনাশক ওষুধ (যেমন− আয়োসান, সুপারসেপ্ট
ইত্যাদি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের নির্দেশিত মাত্রায়) দিয়ে পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
অনুশীলন ( আপনার মতে কোনো খামারে রাণীক্ষেত রোগ নিয়ন্ত্রণে কী কী পদক্ষেপ
নেয়া উচিত? যুক্তিসহ লিখুন।
সারমর্ম ঃ রাণীক্ষেত রোগ বা নিউক্যাসল ডিজিজ মুরগির ভাইরাসজনিত একটি তীব্র প্রকৃতির ছোঁয়াচে
রোগ। পৃথিবীর সবদেশেই এ রোগের প্রকোপ রয়েছে। বাংলাদেশে মুরগির রোগগুলোর মধ্যে
রাণীক্ষেত সবচেয়ে মারাত্মক। এ রোগে মুরগির শ্বাসনালি, অন্ত্রনালি ও স্নায়ুতন্ত্র আক্রান্ত হয়। এ
রোগে পাখিতে তিন প্রকৃতির রোগলক্ষণ প্রকাশ পায়। যথা− ভেলোজেনিক, মেসোজেনিক ও
লেন্টোজেনিক প্রকৃতি। এ রোগের তেমন কোনো চিকিৎসা নেই। কাজেই প্রতিরোধই রোগ নিয়ন্ত্রণের
একমাত্র পথ। এ রোগ প্রতিরোধে বাংলাদেশে দুধরনের টিকাবীজ তৈরি হয়। যথা− বি.সি.আর.ডি.ভি.
ও আর.ডি.ভি.। এছাড়াও বিদেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের রাণীক্ষেত টিকা আমদানি করা হয়।
" পাঠোত্তর মূল্যায়ন ২.১ ১। সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (৩) দিন। ক. রাণীক্ষেত রোগ সর্বপ্রথম কোথায় শণাক্ত করা হয়? র) বাংলাদেশের সাভারে রর) ইংল্যান্ডের নিউক্যাসলে ররর) ভারতের রাণীক্ষেতে রা) পাকিস্তানের লাহোরে খ. রাণীক্ষেত রোগে মুরগির কোন্ কোন্ তন্ত্র আক্রান্ত হয়? র) শ্বাসতন্ত্র, পরিপাকতন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্র রর) শ্বাসতন্ত্র, পরিপাকতন্ত্র ও জননতন্ত্র ররর) শ্বাসতন্ত্র, জননতন্ত্র ও মূত্রতন্ত্র রা) শ্বাসতন্ত্র, স্নায়ুতন্ত্র ও রক্তসংবহনতন্ত্র ২। সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন। ক. রাণীক্ষেত রোগ একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। খ. রাণীক্ষেত রোগ খাদ্য, পানি ও লিটারের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। ৩। শূন্যস্থান পূরণ করুন। ক. রাণীক্ষেত রোগকে অ্যাভিয়ান থথথথথথথথথথথথ নামেও ডাকা হয়। খ. ভেলোজেনিক প্রকৃতির রাণীক্ষেত রোগে মুরগি থথথথথ সবুজ পাতলা পায়খানা করে। ৪। এক কথা বা বাক্যে উত্তর দিন। ক. বিভিন্ন প্রকৃতির রাণীক্ষেত রোগের নাম লিখুন। খ. বাংলাদেশে তৈরি রাণীক্ষেত রোগের টিকাগুলোর নাম লিখুন।

FOR MORE CLICK HERE

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]