হাঁসের প্লেগ বা ডাক প্লেগ কী ডাক প্লেগ কারণ, সংক্রমণ ও লক্ষণ ডাক প্লেগ রোগ নির্ণয় ও প্রতিরোধ

হাঁসের প্লেগ তীব্র প্রকৃতির
ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ।
যে কোনো বয়সের হাঁস, রাজহাঁস
এতে আক্রান্ত হতে পারে।
হাঁসের প্লেগ বা ডাক প্লেগ একটি তীব্র প্রকৃতির ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এ
রোগে যে কোনো বয়সের গৃহপালিত বা বুনো হাঁস, রাজহাঁস ইত্যাদি আক্রান্ত হতে পারে। এ রোগ
মহামারি আকারেও দেখা দিতে পারে। উচ্চ মৃত্যুহার, আলোকাতঙ্ক, ক্ষুধামন্দা, পিপাসা ও ডায়রিয়া এ
রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য। এ রোগে ৫−১০০% মৃত্যুহার হতে পারে। এ রোগকে ডাক ভাইরাল
এন্টারাইটিসও বলা হয়।
রোগের কারণ
হারপেসভিরিডি ( পরিবারের অন্তর্গত ডাক হারপেস ভাইরাস ১, অ্যানাটিড হারপেস
ভাইরাস ১ বা ডাক পে−গ ভাইরাস নামক ভাইরাস এ রোগের কারণ।
রোগ সংক্রমণ
নিম্নলিখিতভাবে সুস্থ হাঁস বা রাজহাঁসে ডাক পে−গ রোগ ছড়াতে পারে। যেমন− রোগাক্রান্ত পাখির সংস্পর্শ,
দুষিত খাদ্য, পানি, কীটপতঙ্গ
ইত্যাদির মাধ্যমে ডাক পে−গের
সংক্রমণ ঘটে।
ক্স রোগাক্রান্ত পাখির প্রত্যক্ষ সংস্পর্শের মাধ্যমে।
ক্স দুষিত খাদ্য ও পানির মাধ্যমে।
ক্স রুগ্ন পাখি বেচাকেনার মাধ্যমে একস্থান থেকে অন্যস্থানে।
ক্স কীটপতঙ্গের মাধমে।
রোগের লক্ষণ
আক্রান্ত পাখিতে নিম্নলিখিত লক্ষণ দেখা
যায়। যেমন−
ক্স আকস্মিক রোগাক্রমণ, অধিক ও
অপরিবর্তিত মৃত্যুহার।
ক্স হঠাৎ ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী হাঁসের
মৃত্যু ঘটে। আকস্মিক রোগাক্রামণ, অধিক
মৃত্যুহার, আলোকাতঙ্ক,
ক্ষুধামন্দা, পিপাসা, নাকের
শে−ষ্মা, উসকোখুশকো পালক,
পাতলা পায়খানা ইত্যাদি ডাক
পে−গের লক্ষণ।
ক্স মৃত হাঁসের পুরুষাঙ্গ বেরিয়ে থাকে।
ক্স আলোকাতঙ্ক দেখা দেয়।
ক্স ক্ষুধামন্দা থাকে।
ক্স প্রচন্ড পিপাসা থাকে।
চিত্র ১৪ ঃ ডাক পে−গ রোগে হঠাৎ সুস্থ হাঁস মারা যায় ক্স নাক দিয়ে শে−ষ্মা ঝরে।
ক্স পালক উসকোখুশকো হয় ও পাখা ঝুলে থাকে।
ক্স চলাফেরায় অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয়।
ক্স পাতলা পায়খানা হয় যা পাখির লেজের আশেপাশে লেগে থাকে।
ক্স ঘাড়-মাথা বাঁকা করে উপরের দিকে চেয়ে থাকে। এটি ডাক পে−গের একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ।
রোগ নির্ণয়
নিম্নলিখিতভাবে ডাক পে−গ রোগ নিরূপন করা
হয়। যথা−
ক্স রোগের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ
দেখে।
ক্স ময়না তদন্তে বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল
পরিবর্তন দেখে। ময়না তদন্তে নিম্নরূপ
প্যাথলজিক্যাল পরিবর্তন দেখা যায়।
যেমন− চিত্র ১৫ ঃ ডাক পে−গ রোগের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ
♦ দেহের বিভিন্ন গহŸরে রক্ত জমে।
♦ খাদ্যনালি, খাদ্য অন্ত্র, হৃৎপিন্ড, যকৃত, বৃক্ক, ডিম্বাশয়ের ফলিকুল, ক্লোয়েকা প্রভৃতিতে
রক্তক্ষরণের চিহ্ন থাকে।
♦ যকৃত ও হৃৎপিন্ডে নেক্রোটিক ফোকাই অর্থাৎ গুচ্ছ গুচ্ছ পচন অংশ দেখা যায়।
চিকিৎসা
এ রোগের কোনো চিকিৎসা নেই।
রোগপতিরোধ ্র
নিম্নলিখিতভাবে এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়। যেমন− স্বাস্থ্যসম্মত বিধিব্যবস্থা
কঠোরভাবে পালন ও টিকা
প্রদানের মাধ্যমে ডাক পে−গ
রোগপ্রতিরোধ করা যায়।
ক্স খামারে স্বাস্থ্যসম্মত বিধিব্যবস্থা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।
ক্স অসুস্থ হাঁস সুস্থ হাঁস থেকে পৃথক করে রাখতে হবে।
ক্স খামারের ঘরদোর, যন্ত্রপাতি, রোগাক্রান্ত পাখির ঘর, লিটার ইত্যাদি জীবাণুনাশক দিয়ে
জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
ক্স রোগপ্রতিরোধের জন্য টিকা প্রয়োগ সর্বোত্তম পন্থা।
বাংলাদেশে ডাক পে−গ রোগের টিকা বা ডাক পে−গ ভেক্সিন প্রস্তুত করা হয়। পশুসম্পদ অধিদপ্তরের
মহাখালীস্থ গবেষণাগারে উৎপাদিত এ টিকা নির্দিষ্ট মাত্রায় পরিস্রুত পানিতে গুলে প্রতিটি সুস্থ হাঁসের
রানের মাংসে ১ মি.লি. পরিমাণে ইনজেকশন দিতে হবে। ৩০ দিন বয়সের হাঁসে প্রথমবার এবং ৪৫
দিন বয়সে বুস্টার ডোজ দিতে হবে। এরপর ৬ মাস পরপর এ টিকা প্রয়োগ করতে হবে।
অনুশীলন (অপঃরারঃু) ঃ ডাক পে−গ রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাসের পরিবারের অন্য কোনো সদস্যের
(ভাইরাসের) নাম জানেন কি? সে কোন্ পাখিতে কী রোগ সৃষ্টি করে? ডাক পে−গের সঙ্গে তার পার্থক্য
নিরূপন করুন।
সারমর্ম ঃ ডাক পে−গ হাঁস ও রাজহাঁসের একটি তীব্র প্রকৃতির সংক্রামক রোগ। এ রোগে যে কোনো
বয়সের গৃহপালিত ও বুনো হাঁস আক্রান্ত হতে পারে। এ রোগে মৃত্যুহার অত্যন্ত বেশি। ডাক হারপেস
ভাইরাস ১ এ রোগের জন্য দায়ী। রোগাক্রান্ত পাখির সংস্পর্শে দুষিত খাদ্য ও পানি এবং কীটপতঙ্গের
মাধ্যমে এ রোগ ছড়াতে পারে। হঠাৎ মৃত্যু, পুরুষাঙ্গ বেরিয়ে যাওয়া, আলোকাতঙ্ক, ক্ষুধামন্দা, পিপাসা
ও ডায়রিয়া এ রোগের প্রধান লক্ষণ। রোগের ইতিহাস, লক্ষণ ও প্যাথলজিক্যাল পরিবর্তন থেকে রোগ
নির্ণয় করা হয়। এ রোগের কোনো চিকিৎসা নেই। রোগপ্রতিরোধের জন্য টিকা প্রদানই সর্বোত্তম
পন্থা। ৩০ দিন বয়সে প্রথমবার এবং ৪৫ দিন বয়সে বুস্টার ডোজ দিতে হয়। এরপর ছয়মাস পরপর
টিকা দিতে হয়।
বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ৩৮
পোল্ট্রির ভাইরাসজনিত রোগ
" পাঠোত্তর মূল্যায়ন ২.৫ ১। সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (৩) দিন। ক. ডাক পে−গ কোন্ ধরনের রোগ? র) তীব্র প্রকৃতির সংক্রামক রোগ রর) ভাইরাসজনিত রোগ ররর) ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ রা) র ও রর উভয়ই খ. ডাক পে−গের অন্য নাম কী? র) ডাক ভাইরাল হেপাটাইটিস রর) ডাক ভাইরাল এন্টারাইটিস ররর) উপরের দু’টোই রা) কোনোটিই নয় ২। সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন। ক. ডাক পে−গে আক্রান্তের হার বেশি ও মৃত্যুহার কম। খ. ডাক পে−গ রোগের চিকিৎসা আছে। ৩। শূণ্যস্থান পূরণ করুন। ক. ডাক পে−গ রোগে মৃত হাঁসের থথথথথথথথ বেরিয়ে আসে। খ. থথথথথথ রোগে আলোকাতঙ্ক দেখা দেয়। ৪। এক কথা বা বাক্যে উত্তর দিন। ক. ডাক পে−গের ভাইরাসের নাম কী? খ. ডাক পে−গ রোগের টিকা কখন কখন দিতে হয়? „ ছবি বা রোগাক্রান্ত পাখি দেখে রাণীক্ষেত রোগ শণাক্ত করতে পারবেন। „ রাণীক্ষেত রোগের লক্ষণগুলো খাতায় লিখতে ও বলতে পারবেন। প্রাসঙ্গিক তথ্য বাংলাদেশে পোল্ট্রির রোগগুলোর মধ্যে মুরগির রাণীক্ষেত রোগ সবচেয়ে মারাত্মক ও গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবছর এ রোগে দেশের বিরাট আর্থিক ক্ষতি হয়। এটি এক ধরনের ভাইরাসজনিত রোগ। এ রোগে মুরগির শ্বাসনালি, অন্ত্রনালি ও স্নায়ুতন্ত্র আক্রান্ত হয়ে থাকে। পাঠ ২.১ এ রাণীক্ষেত রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এ রোগে আক্রান্ত মুরগির ছবি এ পাঠ ছাড়াও পাঠ ২.১ এ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া এ বইয়ে সংযোজিত রঙিন পে−টে আক্রান্ত পাখির রঙিন ছবি (রঙিন চিত্র ১−৪) দেয়া হয়েছে। পাঠ ২.১ ভালোভাবে পড়ূন এবং ছবিগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। বাংলাদেশে মুরগির রোগগুলোর মধ্যে রাণীক্ষেত সবচেয়ে মারাত্মক ও গুরুত্বপূর্ণ। উপকরণ ১. রাণীক্ষেত রোগে আক্রান্ত পাখির ছবি অথবা সম্ভব হলে একটি আক্রান্ত মুরগি। ২. ব্যবহারিক খাতা, পেন্সিল, কলম, রাবার, সার্পনার, স্কেল ইত্যাদি। কাজের ধারা ক্স প্রথমে রোগাক্রান্ত পাখি বা পাখির ছবি আপনার সামনে নিয়ে আসুন। ক্স আক্রান্ত পাখির বয়স জেনে নিন বা অনুমান করুন। ক্স ছবি না হয়ে সত্যিকারের পাখি হলে এর পরিচর্যাকারী বা মালিকের কাছ থেকে রোগ হওয়ার ইতিহাস জেনে নিন। ক্স এবার আক্রান্ত পাখি বা ছবিগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন ও এর শারীরিক অবস্থা বা দৈহিক পরিবর্তনগুলো নোট করুন। ক− আক্রান্ত মুরগি খ− আক্রান্ত মুরগির ডিম চিত্র ১৬ (ক, খ) ঃ রাণীক্ষেত রোগে আক্রান্ত মুরগি ও মুরগির ডিম বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ৪০ পোল্ট্রির ভাইরাসজনিত রোগ ক্স আপনার দেখা পরিবর্তনগুলোর সাথে পাঠ ২.১ এ পড়া রাণীক্ষেতের রোগলক্ষণগুলো মিলিয়ে নিন। ক্স এবার এ লক্ষণগুলো থেকে রাণীক্ষেত রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। ক্স প্রয়োজনে আপনার কোনো সহপাঠির সঙ্গে আলোচনা করে রোগলক্ষণ শণাক্ত করুন। ক্স এবার পুরো পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়া ও রাণীক্ষেত রোগের লক্ষণগুলো ধারাবাহিকভাবে ব্যবহারিক খাতায় লিখুন। প্রয়োজনে ছবি আঁকুন। ক্স ব্যবহারিক খাতা টিউটরকে দেখান ও সই নিন। চিত্র ১৭ ঃ রাণীক্ষেত রোগে মুরগির ঘাড় বেঁকে যায় সাবধানতা ক্স আক্রান্ত পাখি বা ছবি অত্যন্ত মনোযোগের সাথে লক্ষ্য করুন। কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুল ৪১ পোল্ট্রির রোগ ও প্রতিরোধ ব্যবহারিক পাঠ ২.৭ ছবি বা রোগাক্রান্ত পাখি দেখে বসন্তের লক্ষণগুলো জানা ও খাতায় লেখা এ পাঠ শেষে আপনি − „ ছবি বা রোগাক্রান্ত পাখি দেখে বসন্ত রোগ শণাক্ত করতে পারবেন। „ বসন্ত রোগের লক্ষণগুলো খাতায় লিখতে ও বলতে পারবেন। প্রাসঙ্গিক তথ্য পাখির বসন্ত বা ফাউল পক্স একটি ভাইরাসজনিত অত্যন্ত ছোঁয়াচে রোগ। সব বয়স এবং প্রজাতির পাখি এতে আক্রান্ত হতে পারে। এ রোগে পাখির দেহের পালকহীন স্থানে এবং মুখগহŸর, স্বরযন্ত্র, শ্বাসনালি ও অন্ত্রে বসন্তের গুটি দেখা যায়। এ রোগে আক্রান্ত পাখিতে ৫০% পর্যন্ত মৃত্যুহার হতে পারে। বসন্ত রোগ সম্পর্কে পাঠ ২.২ এ বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। এ রোগে আক্রান্ত মুরগির ছবি এ পাঠ ছাড়াও পাঠ ২.২ এ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া এ বইয়ে সংযোজিত রঙিন পে−টে আক্রান্ত পাখির রঙিন ছবি (রঙিন চিত্র ৫−৬) দেয়া হয়েছে। পাঠ ২.২ ভালোভাবে পড়ূন এবং ছবিগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। বসন্ত ভাইরাসজনিত অত্যন্ত ছোঁয়াচে রোগ। সব বয়স ও প্রজাতির পাখি এতে আক্রান্ত হতে পারে। উপকরণ ১. বসন্ত রোগে আক্রান্ত মুরগির ছবি বা সম্ভব হলে একটি রোগাক্রান্ত মুরগি। ২. ব্যবহারিক খাতা, পেন্সিল, কলম, রাবার, সার্পনার, স্কেল ইত্যাদি। কাজের ধারা ক্স প্রথমে রোগাক্রান্ত মুরগির ছবি বা মুরগি আপনার সামনে নিয়ে আসুন। ক্স আক্রান্ত পাখির বয়স জেনে নিন বা অনুমান করুন। ক্স ছবি না হয়ে বসন্তে আক্রান্ত পাখি হলে এর মালিক বা পরিচর্যাকারীর কাছ থেকে রোগ হওয়ার ইতিহাস জেনে নিন। ক্স এবার আক্রান্ত পাখি বা ছবিগুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন ও পাখির শারীরিক অবস্থা বা দৈহিক পরিবর্তনগুলো নোট করুন। চিত্র ১৮ ঃ ত্বকীয় প্রকৃতিতে মুরগির মুখে বসন্তের গুটি বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ৪২ পোল্ট্রির ভাইরাসজনিত রোগ ক্স আপনার দেখা পরিবর্তনগুলোর সাথে পাঠ ২.১ এ বর্ণিত রোগলক্ষণগুলো মিলিয়ে নিন। ক্স প্রয়োজনে আপনার কোনো সহপাঠির সঙ্গে আলোচনা করে রোগলক্ষণ শণাক্ত করুন। ক্স এবার এ লক্ষণগুলো থেকে বসন্ত রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। ক্স পুরো পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়া ও রাণীক্ষেত রোগের লক্ষণগুলো ধারাবাহিকভাবে খাতায় লিখুন। প্রয়োজনে ছবি আঁকুন। ক্স ব্যবহারিক খাতাটি টিউটরকে দেখান ও তাতে সই নিন। চিত্র ১৯ ঃ ডিপথেরিটিক প্রকৃতিতে মুরগির মুখগহবরে বসন্তের ক্ষত সাবধানতা ক্স আক্রান্ত পাখি বা ছবি অত্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে লক্ষ্য করুন। কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুল ৪৩ পোল্ট্রির রোগ ও প্রতিরোধ চ‚ড়ান্ত মূল্যায়ন − ইউনিট ২ সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক প্রশ্ন ১। ভাইরাস কী? পোল্ট্রির পাঁচটি ভাইরাসজনিত রোগের নাম লিখুন। ২। রাণীক্ষেত রোগের কারণ ও লক্ষণ লিখুন। ৩। কীভাবে রাণীক্ষেত রোগ প্রতিরোধ করবেন? ৪। বসন্ত কয় প্রকৃতির? নামসহ বর্ণনা করুন। ৫। কীভাবে বসন্ত রোগ নির্ণয় করবেন? এর চিকিৎসা আছে কী? ৬। পোল্ট্রি এইডস কী? এ রোগের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করুন। ৭। গামবোরো রোগের কারণ ও সংক্রমণ পদ্ধতি লিখুন। ৮। কোন্ রোগকে পোল্ট্রির ক্যানসার বলে? এর বৈশিষ্ট্য আলোচনা করুন। ৯। বাংলাদেশে হাঁসের প্রধান ভাইরাসজনিত রোগ কোন্টি? কীভাবে এ রোগ নির্ণয় করবেন। ১০। মারেক’স ও ডাক পে−গ রোগের মধ্যকার মিল ও অমিল খুঁজে বের করুন। উত্তরমালা − ইউনিট ২ পাঠ ২.১ ১। ক. রর ১। খ. র ২। ক. মি ২। খ. স ৩। ক. নিউমো-এনসেফালাইটিস ৩। খ. সাদাটে ৪। ক. ভেলোজেনিক, মেসোজেনিক ও লেন্টোজেনিক ৪। খ. বি.সি.আর.ডি.ভি. ও আর.ডি.ভি. পাঠ ২.২ ১। ক. ররর ১। খ. রা ২। ক. স ২। খ. স ৩। ক. বাইফকর্ড ৩। খ. এক মাসের ৪। ক. ত্বকীয়, হেড বা শুষ্ক প্রকৃতির এবং ডিপথেরিটিক বা আর্দ্র প্রকৃতির ৪। খ. পিজিয়ন পক্স টিকা ও ফাউল পক্স টিকা পাঠ ২.৩ ১। ক. র ১। খ. রা ২। ক. স ২। ক. মি ৩। ক. দেলওয়ার ৩। খ. ফুলে ৪। ক. বার্সা অব ফ্যাব্রিসিয়াস ৪। খ. চোখে ড্রপ হিসেবে বা মুখ দিয়ে পান করানোর মাধ্যমে পাঠ ২.৪ ১। ক. র ১। খ. রা ২। ক. স ২। খ. মি ৩। ক. ঐঞঠ−১২৬ ৩। খ. ডার্কলিং ৪। ক. হারপেস ভাইরাস ২ বা মারেক‘স ডিজিজ ভাইরাস ৪। খ. ০.২ মি.লি. মাত্রায় পাঠ ২.৫ ১। ক. রা ১। খ. রর ২। ক. মি ২। খ. মি ৩। ক. পুরুষাঙ্গ ৩। খ. ডাক পে−গ ৪। ক. ডাক হারপেস ভাইরাস ১, অ্যানাটিড হারপেস ভাইরাস ১ বা ডাক পে−গ ভাইরাস ৪। খ. ৩০ দিন, ৪৫ দিন ও ৬ মাস পরপর

FOR MORE CLICK HERE

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]