বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ৪৪
ইউনিট ৩ ইউনিট ৩ পোল্ট্রির ব্যাকটেরিয়া ও মাইকোপ−াজমাজনিত রোগ
পোল্ট্রির ব্যাকটেরিয়া
ও মাইকোপ−াজমাজনিত
রোগ
পোল্ট্রির বিভিন্ন জীবাণুঘটিত রোগের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া ও মাইকোপ−াজমাজনিত রোগ অন্যতম।
ব্যাকটেরিয়া অতিক্ষুদ্র এককোষি অণুবীক্ষণিক জীবাণু। গঠন অনুযায়ী এরা বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে।
যেমন− গোলাকার বা কক্কাস, দন্ডাকৃতির বা ব্যাসিলাস, বাঁকা দন্ডাকৃতির বা কমা আকৃতির অর্থাৎ
ভিব্রিওস, প্যাচানো বা স্পাইরোকিট ইত্যাদি। কোনো কোনো ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীরে সুতোর মতো
ফ্লাজেলা বা পিলাই থাকে। ব্যাকটেরিয়ার আয়তন ০.৪−১.৫ মাইক্রোমিটার হয়। মাইকোপ−াজমার
আয়তন ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের মাঝামাঝি। এরা ০.১৫−১.০ মাইক্রোমিটার হয়। এ জীবাণুর
কোনো কোষপ্রাচীর নেই। তবে কোষ তিনটি স্তরের প−াজমা স্নারা আবৃত। ব্যাকটেরিয়া ও
মাইকোপ−াজমা মানুষসহ বিভিন্ন পশুপাখির দেহে আশ্রয় নিয়ে জীবনধারণ করে। এরা আশ্রয়দাতা বা
পোষকের দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করে। পোল্ট্রি বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং
মাইকোপ−াজমা স্নারা আক্রান্ত হতে পারে। এতে উৎপাদন হ্রাস ছাড়াও এরা মৃত্যুমুখে পতিত হয়।
ফলে খামারী তথা দেশের বিরাট আর্থিক ক্ষতি হয়। এদেশে পোল্ট্রির বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াজনিত
রোগের মধ্যে কলেরা, পুলোরাম, ফাউল টাইফয়েড, সংক্রামক সর্দি বা করাইজা, কলিব্যাসিলোসিস,
আলসারেটিভ এন্টারাইটিস, নেক্রোটিক এন্টারাইটিস, বটুলিজম, স্ট্রেপটোকক্কোসিস,
স্ট্যাফাইলোকক্কোসিস ইত্যাদি প্রধান। মাইকোপ−াজমাজনিত রোগের মধ্যে ক্রনিক রেসপাইরেটরি
ডিজিজ ও ইনফেকশাস সাইনুভাইটিস অন্যতম। সঠিক সময়ে সঠিকভাবে চিকিৎসা করতে পারলে
অনেক রোগই সেরে যায়। মাইকোপ−াজমার দেহে কোষপ্রাচীর নেই বলে পেনিসিলিন কাজ করতে
পারে না। খামারে স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থা রক্ষা করতে পারলে, পোল্ট্রিকে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান করলে এবং
নির্ধারিত সময়ে টিকা প্রদান করলে এদের বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও মাইকোপ−াজমাজনিত
রোগব্যাধি প্রতিরোধ করা যায়।
এ ইউনিটের বিভিন্ন পাঠে হাঁসমুরগির কলেরা, পুলোরাম, ফাউল টাইফয়েড, সংক্রামক সর্দি বা
করাইজা ও মাইকোপ−াজমোসিস রোগ তাত্তি¡ক ও ব্যবহারিকসহ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
হাঁসমুরগির কলেরা বা ফাউল কলেরা হাঁসমুরগি এবং অন্যান্য গৃহপালিত ও বন্য
পাখির একটি মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ। এ রোগে পাখির সেপ্টিসেমিয়া হয়। উচ্চ
আক্রান্ত ও মৃত্যু হার এবং ডায়রিয়া এ রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য। সব বয়সের পাখি এতে আক্রান্ত হতে
পারে। হাঁসমুরগির ঘর স্বাস্থ্যসম্মত না হলে এবং ব্যবস্থাপনায় ত্রæটি থাকলে এ রোগ মড়ক আকারে
দেখা দেয়। সঠিকভাবে রোগ শণাক্ত করে চিকিৎসা করতে না পারলে মৃত্যু হার অনেক বেড়ে যায়।
তাছাড়া এ রোগ একবার দেখা দিলে দমন করা মুশকিল হয়ে পড়ে। যদিও সাধারণভাবে এ রোগকে
ফাউল কলেরা বলে, কিন্তু অ্যাভিয়ান পাসচুরেলোসিস, অ্যাভিয়ান হিমোরেজিক সেপ্টিসেমিয়া ইত্যাদি
নামেও ডাকা হয়। তবে, হাঁসের ক্ষেত্রে এ রোগকে হাঁসের কলেরা বা ডাক কলেরা বলা হয়।
ফাউল কলেরা হাঁসমুরগি ও অন্যান্য
পাখির মারাত্মক ব্যাকটেরিয়াজনিত
সংক্রামক রোগ। উচ্চ আক্রান্ত ও
মৃত্যু হার এবং ডায়রিয়া এ রোগের
প্রধান বৈশিষ্ট্য।
পোল্ট্রির রোগ ও প্রতিরোধ
রোগের কারণ
(পাসচুরেলা মালটুসিডা) নামক এক প্রকার গ্রাম নেগেটিভ ক্ষুদ্র দন্ডাকৃতির
বাইপোলার ব্যাকটেরিয়া এ রোগের একমাত্র কারণ।
রোগ সংক্রমণ
বাহক হাঁসমুরগির সংস্পর্শ, বন্য এ রোগ নিম্নলিখিতভাবে সংক্রমিত হয়। যথা− পাখি, আক্রান্ত পাখির সর্দি,
কলুষিত পানি, মানুষের জামাজুতো, খামারের সরঞ্জামাদি,
কৃত্রিম প্রজনন প্রভৃতির মাধ্যমে
সুস্থ পাখি আক্রান্ত হয়।
ক্স সংবেদনশীল হাঁসমুরগির ঘরে কোনো বাহক হাঁসমুরগি থাকলে বা প্রবেশ করলে।
ক্স বন্য পাখি বা অন্যান্য বাহক প্রাণীর সংস্পর্শে সংবেদনশীল পাখি আসলে।
ক্স একই ঘরের বা খামারের এক ঘর থেকে অন্য ঘরে নিম্নলিখিতভাবে এ রোগ সংক্রমিত হয়।
যথা−
♦ আক্রান্ত হাঁসমুরগির নাকের সর্দির (ঘধংধষ ঊীঁফধঃব) মাধ্যমে।
♦ এ রোগে মৃত হাঁসমুরগিকে ঠোকর দিলে।
♦ কলুষিত পানির মাধ্যমে।
♦ মানুষের জামা, জুতো, ঘরে ব্যবহৃত সরঞ্জামাদি, টিকা প্রদানের যন্ত্রপাতি ইত্যাদির মাধ্যমে।
♦ কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে আক্রান্ত মোরগ থেকে সুস্থ মুরগিতে।
রোগের লক্ষণ মুরগি ও অন্যান্য পোল্ট্রিতে
সাধারণত তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী এবং
হাঁসে অতিতীব্র, তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী
প্রকতিৃ র লক্ষণ দেখা যায়।
মুরগি ও অন্যান্য পোল্ট্রিতে সাধারণত দুপ্রকৃতিতে কলেরার লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন− তীব্র ও
দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতি। কিন্তু, হাঁসে এ রোগের লক্ষণ তিন প্রকৃতির হয়ে থাকে। যথা− অতিতীব্র, তীব্র ও
দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতি।
কলেরা রোগে আক্রান্ত মুরগিতে নিম্নলিখিত লক্ষণ দেখা যায়। যথা−
তীব্র প্রকৃতিতে (অপঁঃব ঋড়ৎস)−
ক্স হঠাৎ ধপ করে পড়ে মারা যায়। রোগের লক্ষণ প্রকাশের পূর্বেই অর্থাৎ জীবাণু স্নারা আক্রান্ত
হওয়ার অল্পক্ষণের মধ্যেই মারা যায়।
ক্স সবুজ রঙের পাতলা পায়খানা করে। অনেক সময় পায়খানা ফেনাযুক্ত হয়।
ক্স নাক ও মুখ দিয়ে পানি পড়ে।
দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতিতে
ক্স গলার ফুল ফুলে যায় (বিশেষ করে মোরগের ক্ষেত্রে)।
ক্স মাথার ঝুঁটি একেবারে কালো হয়ে যায়।
ক্স মাথা বাঁকা হয়ে বসে থাকে।
ক্স সন্ধিপ্রদাহ বা আরথ্রাইটিস হয় এবং পা খোঁড়া হয়ে যায়।
ক্স ডিমপাড়া মুরগির ডিম উৎপাদন কমে যায় এবং দুমাস পর্যন্ত অসুস্থ থাকে।
ক্স অবশেষে আস্তে আস্তে মারা যায়।
কলেরায় আক্রান্ত হাঁসে নিম্নলিখিত লক্ষণ প্রকাশ পায়। যথা−
অতিতীব্র প্রকৃতিতে (চবৎধপঁঃব ঋড়ৎস)−
ক্স রোগলক্ষণ প্রকাশের পূর্বেই হাঁস মারা যায়।
তীব্র প্রকৃতিতে −
ক্স ক্ষুধামন্দা কিন্তু অধিক পিপাসা দেখা দেয়।
ক্স জ্বর হয় ও পালক উসকোখুশকো হয়ে যায়।
ক্স আক্রান্ত হাঁসের মুখ দিয়ে পিচ্ছিল তরল পদার্থ বের হয়।
ক্স প্রথমে সাদা ও শেষে সবুজ রঙের পাতলা পায়খানা হয়।
দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতিতে (ঈযৎড়হরপ ঋড়ৎস)−
ক্স পায়ের অস্থিসন্ধিতে প্রদাহ হয় এবং সে স্থান ফুলে যায় ও পাখি খোঁড়ায়।
ক্স হাঁসের স্বাস্থ্যহানী ঘটে।
রোগ নির্ণয়
নিম্নলিখিতভাবে হাঁসমুরগির কলেরা রোগ নির্ণয় করা যায়। যথা− বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ, ময়না তদন্ত
ও গবেষণাগারে জীবাণু
শণাক্তকরণের মাধ্যমে কলেরা
রোগ নিণয় করা যায়র্ ।
ক্স রোগের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ দেখে।
ক্স ময়না তদন্তে বিভিন্ন অঙ্গের প্যাথলজিক্যাল পরিবর্তন দেখে। যেমন−
♦ অন্ত্রে রক্তক্ষরণ।
♦ যকৃতে ছোট ছোট সাদা দাগ।
♦ হৃৎপিন্ডের বাইরের সাদা অংশে রক্তের ফোঁটা।
♦ মৃত হাঁসের সমস্ত অঙ্গে রক্তক্ষরণ ও রক্তাধিক্য।
ক্স গবেষণাগারে জীবাণু কালচার করে।
চিকিৎসা
নিম্নলিখিতভাবে অ্যান্টিবায়োটিক বা সালফোনেমাইড গ্রæপের ওষুধ উলে−খিত মাত্রায় প্রয়োগ করে এ
রোগের চিকিৎসা করা হয়। যথা− আক্রান্ত পাখিতে নির্ধারিত
মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক বা
সালফোনেমাইড প্রয়োগ করে
কলেরার চিকিৎসা করা যায়। ক্স ফ্লুমেকুইন ১০% পাউডার ১ গ্রাম/২ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৩−৫ দিন আক্রান্ত পাখিকে পান
করাতে হবে।
ক্স অথবা ফ্লুমেকুইন ২০% সলুশন ১ মি.লি./৪ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৩−৫ দিন পান করাতে
হবে।
ক্স এছাড়াও ট্রাইমেথোপ্রিম, সালফামেথোক্সিন, সালফাকুইনোক্সালিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিরোধ ও দমন
সঠিক খামার ব্যবস্থাপনা, নিম্নলিখিত ব্যবস্থাদি গ্রহণ করলে হাঁসমুরগির কলেরা রোগ প্রতিরোধ ও দমন করা যাবে। যথা−
মাঝেমধ্যে চিকিৎসার অর্ধেক
মাত্রায় ওষুধ প্রয়োগ ও টিকা
প্রদানের মাধ্যমে কলেরা রোগ
প্রতিরোধ ও দমন করা যায়।
ক্স খামার ব্যবস্থাপনা− সব সময় খামারের আশেপাশে জীবাণুনাশকের ব্যবহার বাড়ানো, লোকজনের
চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা, এক ঘরের সরঞ্জমাদি অন্য ঘরে নেয়ার সময় জীবাণুনাশক দিয়ে ধুয়ে
ব্যবহার করা ইত্যাদি মেনে চলতে হবে।
ক্স রোগ সারানোর জন্য ওষুধ ব্যবহারের পরও মাঝেমধ্যে চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধের অর্ধেক মাত্রায়
হাঁসমুরগিকে ওষুধ খাওয়াতে হবে।
ক্স নিয়মিত টিকা প্রদান করতে হবে। বাংলাদেশের পশুসম্পদ গবেষণাগারে প্রস্তুত টিকার নাম
ফাউল কালেরা টিকা। মুরগির ক্ষেত্রে ১ মি.লি. করে পাখার চামড়ার নিচে এ টিকা ইনজেকশন
আকারে দিতে হয়। ৭৫ দিন বয়সে ১ম ডোজ ও ৯০ দিন বয়সে বুস্টার ডোজ দিতে হয়। হাঁসের
ক্ষেত্রে ১ মি.লি. করে টিকা বুকের চামড়ার নিচে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রয়োগ করতে হয়।
তাছাড়া বিদেশ থেকেও এ রোগের টিকা আমদানি করা হয়। যেমন− নবিলিস এফসি ইনাক
(ইন্টারভেট) যা ০.৫ মি.লি. মাত্রায় ৮ ও ১৬ সপ্তাহ বয়সে পাখির ঘাড়ের পিছনের চামড়ার নিচে
ইনজেকশন হিসেবে প্রয়োগ করতে হয়।
অনুশীলন (অপঃরারঃু) ঃ হাঁসমুরগির কলেরার মধ্যে কী কী মিল ও অমিল রয়েছে? ছকের মাধ্যমে
লিখুন।
সারমর্ম ঃ হাঁসমুরগির কলেরা বা ফাউল কলেরা গৃহপালিত ও বন্য পাখির একটি মারাত্মক
ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ। সেপ্টিসেমিক ধরনের এ রোগে মৃত্যু হার অধিক হয়। তাছাড়া
ডায়রিয়া এ রোগের আরেকটি বৈশিষ্ট্য। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে এবং ত্রæটিপূর্ণ খামার ব্যবস্থাপনায় এ
রোগ বেশি হয়। চধংঃবঁৎবষষধ সঁষঃড়পরফধ নামক ব্যাকটেরিয়া এ রোগের কারণ। বাহক হাঁসমুরগির
সংস্পর্শ, বন্য পাখি, আক্রান্ত পাখির সর্দি, কলুষিত পানি, মানুষের জামা-জুতো, খামারের সরঞ্জামাদি,
কৃত্রিম প্রজনন প্রভৃতির মাধ্যমে সুস্থ পাখি আক্রান্ত হয়। মুরগি ও অন্যান্য পাখিতে সাধারণত তীব্র ও
দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতির এবং হাঁসে অতিতীব্র, তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতির রোগলক্ষণ প্রকাশ পায়। বৈশিষ্ট্যপূর্ণ
লক্ষণ, ময়না তদন্ত ও গবেষণাগারে জীবাণু শণাক্তকরণের মাধ্যমে এ রোগ নির্ণয় করা যায়। নির্ধারিত
মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক বা সালফোনেমাইড প্রয়োগ করে এ রোগের চিকিৎসা করা যায়। সঠিক খামার
ব্যবস্থাপনা, মাঝেমধ্যে চিকিৎসার অর্ধেক মাত্রায় ওষুধ প্রয়োগ ও টিকা প্রদানের মাধ্যমে কলেরা রোগ
প্রতিরোধ ও দমন করা যায়।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন ৩.১"
১। সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (৩) দিন।
ক. মাইকোপ−াজমার আয়তন কত?
র) ০.৪−১.৫ মাইক্রোমিটার
রর) ০.৩−১.২ মাইক্রোমিটার
ররর) ০.১−০.৫ মাইক্রোমিটার
রা) ০.১৫−১.০ মাইক্রোমিটার
খ. মাইকোপ−াজমার বিরুদ্ধে কেন পেনিসিলিন কাজ করে না?
র) পেনিসিলিন রেজিস্ট্যান্ট বলে
রর) এদের দেহে কোষপ্রাচীর নেই বলে
ররর) উপরের দুটোই সঠিক
রা) কোনোটিই সঠিক নয়
২। সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন।
ক. চধংঃবঁৎবষষধ সঁষঃড়পরফধ গ্রাম পজেটিভ ব্যাকটেরিয়া।
খ. উচ্চ মৃত্যু হার কলেরার একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য।
৩। শূন্যস্থান পূরণ করুন।
ক. থথথথ হাঁসমুরগিরকে ঠোকর দিলে কলেরা রোগ ছড়াতে পারে।
খ. কলেরায় মৃত পাখির যকৃতে ছোট ছোট থথথথথ দাগ দেখা যায়।
৪। এক কথা বা বাক্যে উত্তর দিন।
ক. ময়না তদন্তে মৃত হাঁসের সমস্ত অঙ্গে কী দেখা যায়?
খ. মুরগিকে কখন কলেরার টিকা প্রদান করতে হয়?