গবাদিপশুর বসন্ত কী এবং কী কারণে এ রোগ হয় রোগ কীভাবে সংক্রমিত এবং বিকশিত হয় বসন্তের লক্ষণ, রোগ নিরূপন, চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণ

গরু ও মহিষের বসন্ত রোগ
গরু ও মহিষের বসন্ত মৃদু অনিষ্টকারী ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত পশুর ওলান এবং বাটে বসন্তের গুটি দেখা যায়। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এ রোগের উপস্থিতি রয়েছে। তবে, উন্নত দেশসমূহে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বিরল। আমাদের উপমহাদেশে, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতে, এ বসন্তের প্রকোপ বেশি এবং অনেক সময় এ রোগ মহামারী আকারে দেখা দেয়। গরু ও মহিষের বসন্ত মৃদু অনিষ্টকারী ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত পশুর ওলান এবং বাটে বসন্তের গুটি দেখা যায়। রোগের কারণ
গরুর বসন্ত ভাইরাস এবং মহিষের বসন্ত ভাইরাস সংক্রমণে যথাক্রমে গরু ও মহিষে এ রোগ সৃষ্টি হয়। তাছাড়া ঘোড়ার বসন্ত ভাইরাস ও গুটি বসন্ত ভাইরাস (ঝসধষষ চড়ী ঠরৎঁং) গরুমহিষে সংক্রমিত হলেও বসন্তসদৃশ্য রোগ সৃষ্টি হতে পারে। সংক্রমণ
♦ গরু ও মহিষের বসন্ত মৃদু প্রকৃতির ছোঁয়াচে রোগ। এ রোগ প্রধানত দুগ্ধবতী গাভীতে হয়ে থাকে। দুগ্ধ খামারের কোনো গাভীতে এ রোগ দেখা দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই তা খামারের সকল গাভীতে সংক্রমিত হয়। সরাসরি সংস্পর্শ, দোহনকারী ও দোহনযন্ত্রের মাধ্যমে বসন্ত ছড়ায়। ♦ আক্রান্ত দুগ্ধবতী গাভী দোহনের পর দুধ দোহনকারীর হাতের মাধ্যমে এ রোগ সুস্থ গাভীতে সংক্রমিত হয়। দোহন যন্ত্রের মাধ্যমেও এ রোগ অতি দ্রæত বিস্তারলাভ করে। ♦ ঘোড়ার বসন্তের ভাইরাস গবাদিপশুতে সংক্রমিত হলে গরু ও মহিষের বসন্তের ন্যায় রোগ দেখা দিতে পারে। ♦ গুটি বসন্তের টিকা গ্রহণকারী ব্যক্তি দুধ দোহন করলে তার মাধ্যমে গাভীতে এ রোগ সংক্রমিত হতে পারে। ♦ দুধের বাটে কোনোরূপ ক্ষত থাকলে গরু ও মহিষের বসন্তের ভাইরাস দেহে প্রবেশ করতে পারে।
রোগের বিকাশ
গরু ও মহিষের বসন্তের ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার পর ৩−৭ দিন পর্যন্ত সুপ্তাবস্তায় থাকে। অতঃপর শরীরে মৃদু জ্বর ও ক্ষুধামন্দা দেখা দিতে পারে। বাট এবং বাটসংলগ্ন ওলানে লাল দাগ বা ফুসকুড়ি উঠে এবং এগুলো ৭ দিনের মধ্যে ফোস্কাতে পারিণত হয়। এ ফোস্কার মধ্যে লাল, নীল বা হলদে বাদামি রঙের রস জমা থাকে। ফোস্কার এ রস ক্রমান্বয়ে পুঁজে পরিণত হয়। এ পর্যায়ে ফোস্কার কেন্দ্র নিচু এবং এর চারপাশ উঁচু থাকে। অতঃপর ফোস্কার উপর শক্ত আবরণ পড়ে। এ আবরণ ১৫ দিনের মধ্যে খসে পড়ে এবং আক্রান্ত পশু ক্রমান্বয়ে আরোগ্য লাভ করে। গরু ও মহিষের বসন্তের ভাইরাস শরীরে পবেশ করার ্র পর ৩−৭ দিন পর্যন্ত সুপ্তাবস্তায় থাকে।
রোগের লক্ষণ
♦ বসন্ত প্রধানত দুগ্ধবতী গাভীতে দেখা যায়। আক্রান্ত গাভীর ওলান ও বাটে বসন্তের গুটি দেখা দেয়। তীব্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে এসব গুটি উরু, মলদ্বার এবং যোনিমুখের চারপাশে বিস্তৃত হতে পারে। এসব গাভী থেকে দুধ গ্রহণকারী বাছুরের মুখের চারপাশে এ রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। ষাঁড়ে কখনও বসন্ত দেখা দিলে অন্ডকোষের ত্বকে সীমাবদ্ধ থাকে। বসন্ত প্রধানত দুগ্ধবতী গাভীতে দেখা যায়।
♦ আক্রান্ত গাভীর বাট ও ওলানে হলুদাভ বাদামি অথবা লাল রঙের অনধিক দুই সেন্টিমিটার ব্যাসবিশিষ্ট মামড়ি দেখা দেয়। সাধারণত ২ সপ্তাহের মধ্যে এসব চিহ্ন বিলুপ্ত হয় এবং পশু আরোগ্য লাভ করে। তবে, কখনও কখনও এ রোগ থেকে পরিত্রাণ পেতে মাসাধিককাল সময় লাগে। ♦ বাটে ব্যাথা অনুভ‚ত হওয়ায় গাভী দুধ দোহনে বাধা দেয়। ♦ বসন্তের ফলে গাভীর ওলানপ্রদাহ দেখা দিতে পারে। ♦ আক্রান্ত গাভীতে দুধ দোহনের কারণে দোহনকারীর হাতে, বাহুতে এবং মুখমন্ডলে এ রোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। রোগ নির্ণয় রোগের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে গরু ও মহিষের বসন্ত সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যেতে পারে। তবে সিউডোকাউ পক্স (, বোভাইন আলসারেটিভ মেমিলাইটিস , পেপিলোমাপ্রভৃতি রোগে বসন্তসদৃশ্য লক্ষণ দেখা দিতে পারে। আক্রান্ত পশুর বাট ও ওলানের ক্ষতস্থান থেকে সংগৃহীত নমুনা গবেষণাগারে পরীক্ষা করে এ বসন্তের ভাইরাস চিহ্নিত করা যায়। এ রোগের ভাইরাস মুরগির ভ্রƒণে বংশবৃদ্ধি করালে গাঢ় লাল রঙের ‘পক লিশন (চড়পশ খবংরড়হ)’ তৈরি করে। রোগের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে গরু ও মহিষের বসন্ত সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যেতে পারে।
চিকিৎসা
ভাইরাসজনিত রোগ হওয়ায় গরু ও মহিষের বসন্তের কোনো কার্যকর চিকিৎসা নেই। তবে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের মাধ্যমে জটিলতা সৃষ্টি রোধকল্পে স্থানীয়ভাবে জীবাণুনাশক এবং সাধারণভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে। দোহনের পূর্বে ১০% সালফাথায়াজল মলম অথবা ৫% সালফাথায়াজল ও ৫% স্যালিসাইলিক অ্যাসিডের সংমিশ্রণে প্রস্তুত মলম বাটে ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়। ভাইরাসজনিত রোগ হওয়ায় গরু ও মহিষের বসন্তের কোনো কার্যকর চিকিৎসা নেই।
রোগ নিয়ন্ত্রণ
গরু ও মহিষের বসন্ত নিয়ন্ত্রণ করা বেশ কষ্টসাধ্য। দোহনকারীর হাত ও কাপড়চোপড় দোহনের পরপরই জীবাণুনাশকস্নারা যথাযথভাবে পরিষ্কার করতে হবে। দোহন যন্ত্রের যে অংশ বাটে লাগানো হয় (ঞবধঃ ঈঁঢ়) সেটিও অনুরূপভাবে পরিষ্কার করতে হবে। উলে−খ্য, গরু ও মহিষের বসন্তের বিরুদ্ধে কোনো ফলপ্রসু টিকা নেই। তবে আক্রান্ত পশু পরবর্তী কয়েক বছরের জন্য রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়।
গরু ও মহিষের বসন্ত নিয়ন্ত্রণ করা বেশ কষ্টকর। গরু ও মহিষের বসন্তের বিরুদ্ধে কোনো ফলপসু টিকা ্র নেই। ক্ষতিকর প্রভাব গরু ও মহিষের বসন্ত একটি কম ক্ষতিকর ভাইরাসজনিত রোগ। এর জটিলতা হিসেবে ওলানপ্রদাহ দেখা দিতে পারে।
প্রথমেই বলা হয়েছে, গরু ও মহিষের বসন্ত একটি কম ক্ষতিকর ভাইরাসজনিত রোগ। এ রোগে আক্রান্ত গাভীর দুধ তেমন একটা হ্রাস পায় না। তবে, বাটের ক্ষত কাঁচা থাকা অবস্থায় বেদনার কারণে অনেক সময় দুধ দোহনে বাধা দেয়। এ রোগের কারণে দুধ খাওয়ার অনুপযোগী হয় না। এ বসন্তের জটিলতা হিসেবে ওলানপ্রদাহ দেখা দিতে পারে। এরূপ ক্ষেত্রে দুধ উৎপাদন ব্যহত হয়।
অনুশীলন (অপঃরারঃু) ঃ গরু ও মহিষের বসন্ত নিয়ন্ত্রণের জন্য আপনি কী কী পন্থা অবলম্বন করবেন? ছাগল ও ভেড়ার বসন্ত রোগ (এড়ধঃ ধহফ ঝযববঢ় চড়ী) ছাগল ও ভেড়ার বসন্ত একটি মারত্মক সংক্রামক রোগ। এ রোগের ফলে ছাগল ও ভেড়ার ত্বকের মধ্যে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এশিয়া, আফ্রিকা এবং উত্তর-পূর্ব ইউরোপের ছাগল ও ভেড়ায় এ রোগ বেশি দেখা দেয়। ছাগলের বসন্ত রোগের সুপ্তিকাল (ওহপঁনধঃরড়হ চবৎরড়ফ) হলো ৫−১৪ দিন এবং ভেড়ার মধ্যে এ রোগের সুপ্তিকাল ৪−৮ দিন। উভয় প্রকার পশুতে এ রোগের লক্ষণ একই। এ রোগ মড়ক আকারে দেখা দেয়। ছাগল ও ভেড়ার বসন্ত একটি মারত্মক সংক্রামক রোগ। এ রোগের ফলে ছাগল ও ভেড়ার ত্বকের মধ্যে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। রোগের কারণ
যথাক্রমে ছাগল ও ভেড়ার বসন্ত রোগের একমাত্র কারণ। সংক্রমণ ♦ বাতাসের মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু একস্থান হতে অন্যস্থানে ছড়ায়। তাছাড়া শ্বাসপ্রশ্বাসের ফলেও সংক্রমিত হয়। স্পর্শ, বাতাস ও কীটপতঙ্গের মাধ্যমে ছাগল ও ভেড়ার বসন্ত ছড়ায়। ♦ সুস্থ পশু অসুস্থ পশুর সংস্পর্শে আসলে সংক্রমিত হয়। ♦ কীট- পতঙ্গের মাধ্যমেও এ রোগের জীবাণু অসুস্থ পশু থেকে সুস্থ পশুতে ছড়ায়। গবাদিপশুর ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ রোগের লক্ষণ
♦ জ্বর এবং বিভিন্ন ধরনের অসুবিধা পরিলক্ষিত হয়। ♦ চোখের পাতা ফুলে যায় এবং নাক দিয়ে পানি ঝরে। ♦ দেহের বিভিন্ন লোমবিহীন স্থানে, বিশেষ করে চোয়াল, কান, ওলান, লেজের নিচে, লালচে গুটি দেখা যায়। ♦ নাকের বর্হিভাগে, মুখ গহŸরে ক্ষত দেখা দেয়। ♦ চামড়ার উপরের অংশ উঠে যায় এবং শক্ত স্ক্যাব (ঝপধন) সৃষ্টি হয়। রোগ নির্ণয় ♦ রোগের লক্ষণ দেখে।
♦ আক্রান্ত পশুর চামড়ার গুটি থেকে নমুনা সংগ্রহ করে উরৎবপঃ ঋষড়ঁৎবংপবহঃ অহঃরনড়ফু ঞবংঃ এর মাধ্যমে ভাইরাস শণাক্ত করা যায়। প্রতিরোধ লাইভ এবং ইনঅ্যাকটিভেটেড বসন্ত টিকাবীজ ছাগল ও ভেড়ায় সস্থ অবস্থা ু য় প্রয়োগ করলে এ রোগ হয় না।
♦ টিকাবীজ প্রয়োগে− লাইভ এবং ইনঅ্যাকটিভেটেড বসন্ত টিকাবীজ ছাগল ও ভেড়ায় সুস্থ অবস্থায় প্রয়োগ করলে এ রোগ হয় না। তবে, লাইভ টিকাবীজ ইনঅ্যাকটিভেটেড টিকাবীজের চেয়ে অধিক ফলপ্রসু। তাই লাইভ টিকাবীজ ব্যবহার করাই শ্রেয়। ♦ যেসব উপায়ে এ রোগ সংক্রমিত হয়ে থাকে সেসব উৎস প্রতিহত করলে এ রোগ না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ♦ আক্রান্ত পশুকে সম্পূর্ণ পৃথকীকরণ বা সঙ্গনিরোধ করা ♦ এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া পশুকে মাটির নিচে পুঁতে ফেলতে হবে। চিকিৎসা যেহেতু বসন্ত ভাইরাসজনিত রোগ তাই এর কোনো সনিদি ুর্ ষ্ট চিকিৎসা নেই।
♦ যেহেতু বসন্ত একটি ভাইরাসজনিত রোগ সেহেতু এর কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। তবে, মাধ্যমিক ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ রোধ করার জন্য যে কোনো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা যেতে পারে। ♦ চামড়ার ক্ষতস্থানে যে কোনো সালফানিলামাইড মলম ব্যবহার করা যেতে পারে। অনুশীলন ঃ গরুমহিষ এবং ছাগলভেড়ার বসন্তের প্রধান প্রধান পার্থক্যগুলো লিপিবদ্ধ করুন।
সারমর্ম ঃ গরু ও মহিষের বসন্ত একটি মৃদু প্রকৃতির ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এ রোগে প্রধানত দুগ্ধবতী গাভী আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত গাভীর ওলান ও বাটে বসন্তের গুটি দেখা যায়। দোহনকারীর হাত ও দোহন যন্ত্রের মাধ্যমে এ রোগ অন্যান্য পশুতে ছড়িয়ে পড়ে। রোগলক্ষণ পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাগারে নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে গরু ও মহিষের বসন্ত নিরূপন করা হয়। এ রোগের কোনো কার্যকর চিকিৎসা নেই। এ বসন্ত প্রতিরোধ করার কোনো ফলপ্রসু টিকাও এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয় নি। তবে এ রোগ থেকে নিরাময়প্রাপ্ত গাভী পরবর্তী কয়েক বছরের জন্য রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা লাভ করে। কিন্তু, ছাগল ও ভেড়ার বসন্ত একটি মারত্মক সংক্রামক রোগ। এ রোগে ছাগল ও ভেড়ার লোমবিহীন স্থান, যেমন− চোয়াল, কান, ওলান ও লেজের নিচে লালচে গুটি দেখা যায়। গরু ও মহিষের বসন্তের মতোই এ রোগ শণাক্ত করা যায়। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য দুধরণের ফলপ্রসু টিকা রয়েছে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন ২.২"

১। সঠিক উত্তরে পাশে টিক চিহ্ন (৩) দিন।
ক. গরু ও মহিষের বসন্তের জীবাণু পশুর শরীরে কতদিন পর্যন্ত সুপ্তাবস্থায় থাকে?
র) ৭ দিন
রর) ১৫ দিন
ররর) ২৯ দিন
রা) ৪১ দিন
খ. দোহনকারীর শরীরের কোথায় বসন্তের লক্ষণ দেখা যায়?
র) পিঠে
রর) মাথায়
ররর) হাতে
রা) নিতম্বে
২। সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন।
ক. গরু ও মহিষের বসন্ত হলে শরীরের তাপমাত্রা অত্যধিক বেড়ে যায়।
খ. বসন্ত রোগে আক্রান্ত পশু দুধ দোহনে বাধা দেয় না।
৩। শূন্যস্থান পূরণ করুন।
ক. দোহনকারীর থথথথথথ মাধ্যমে গরু ও মহিষের বসন্ত সংক্রমিত হয়।
খ. বসন্ত রোগের বিরুদ্ধে কোনো ফলপ্রসু থথথথথ নেই।
৪। এক কথা বা বাক্যে উত্তর দিন।
ক. ষাঁড়ের শরীরের কোথায় বসন্ত রোগের লক্ষণ দেখা যায়?
খ. মুরগির ভ্রƒণে বসন্ত রোগ কী চিহ্ন তৈরি করে?

FOR MORE CLICK HERE

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]