গবাদিপশুর বিভিন্ন সংক্রামক রোগের মধ্যে ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ
অন্যতম। ব্যাকটেরিয়া অতি ক্ষুদ্র এককোষী অণুবীক্ষণিক জীবাণু। গঠন অনুযায়ী এরা বিভিন্ন রকমের
হয়ে থাকে। যেমন− গোলাকার বা কক্কাস , দন্ডাকৃতির বা ব্যাসিলাস , বাঁকা
দন্ডাকৃতির বা কমা আকৃতির অর্থাৎ ভিব্রিওস প্যাঁচানো বা স্পাইরোকিটস
ইত্যাদি। কোনো কোনো ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীরে সুতার মতো ফ্লাজেলা বা পিলাই
থাকে। ব্যাকটেরিয়া মানুষসহ বিভিন্ন পশুপাখির দেহে আশ্রয় নিয়ে জীবনধারণ করে এবং
আশ্রয়দাতা বা পোষকের দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ সৃষ্টি করে। গবাদিপশু বিভিন্ন ধরনের
ব্যাকটেরিয়াস্নারা আক্রান্ত হতে পারে। এতে এদের উৎপাদন কমে যায়। অনেক সময় মারাও যায়।
ফলে কৃষক বা খামারি তথা দেশের প্রভ‚ত আর্থিক ক্ষতি হয়। আমাদের দেশের গবাদিপশুর
ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের মধ্যে বাদলা, গলাফোলা, তড়কা, কলিব্যাসিলোসিস, সালমোনেলোসিস,
ম্যাস্টাইটিস, য²া, ফুট-রট, এন্টারোটক্সিমিয়া, ধনুষ্টংকার, জোনস্ ডিজিজ ইত্যাদি প্রধান। সঠিক
সময়ে সঠিকভাবে চিকিৎসা করতে পারলে অনেক রোগই ভালো হয়ে যায়। তবে, কৃষকের গোয়ালে বা
খামারে যেখানে পশুপালন করা হয় সেখানে স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থা রক্ষা করলে, পশুকে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান
করলে এবং নির্ধারিত সময়ে টিকা প্রদান করলে এদের বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগব্যাধি
প্রতিরোধ করা যায়।
এ ইউনিটের বিভিন্ন পাঠে বাছুরের ব্যাকটেরিয়াজনিত বিভিন্ন সংক্রামক রোগ, গবাদিপশুর বাদলা,
গলাফোলা এবং তড়কা রোগ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
বাছুরের ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ
বাছুর বহু ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে, সবগুলো রোগই
বাছুরের মৃত্যুর কারণ হয় না। কিন্তু, কিছু কিছু রোগে যে কোনো বয়স এবং জাতের বাছুর আক্রান্ত
হতে পারে যা বাছুরের মৃত্যুরও কারণ হতে পারে। বাছুরের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের মধ্যে
কলিব্যাসিলোসিস বা সাদা পায়খানা, সালমোনেলোসিস, নাভেল ইল বা জয়েন্ট ইল, বাদলা,
ডিপথেরিয়া প্রভৃতি উলে−খযোগ্য। কলিব্যাসিলোসিস ও সালমোনেলোসিস অল্প বয়স্ক বাছুরের এবং
বাদলা বড় বাছুরের প্রাণসংহারী রোগ। এ রোগগুলো তাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে, কলিব্যাসিলোসিস
ও সালমোনেলোসিস সম্পর্কে পাঠ ৬.৩ এবং বাদলা রোগ সম্পর্কে পাঠ ৩.২ এ বিশদভাবে আলোচনা
করা হয়েছে বিধায় এ পাঠে এগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো না। এ পাঠে শুধু নাভেল ইল ও
বাছুরের ডিপথেরিয়া রোগ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
বাছুরের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের মধ্যে
সালমোনেলোসিস, নাভেল ইল,
বাদলা, ডিপথেরিয়া প্রভৃতি
উলে−খযোগ্য।
নাভেল ইল রোগের বৈশিষ্ট্য
হচ্ছে প্রথমে নাভিতে ও পরে
শরীরের বিভিন্ন সন্ধিতে প্রদাহের
সৃষ্টি হবে।
নাভেল ইল বা জয়েন্ট ইল
এটি বাছুরের একটি সংক্রামক রোগ। এ রোগের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রথমে নাভিতে প্রদাহ
হবে এবং পরে শরীরের বিভিন্ন সন্ধি বা জয়েন্টে, বিশেষ করে পায়ের সন্ধিগুলোতে,
প্রদাহের সৃষ্টি হবে। এ রোগ এদেশে বিক্ষিপ্ত আকারে দেখা যায়। এতে কোনো মড়ক লাগে না।
গবাদিপশুর রোগ ও প্রতিরোধ
নবজাত বাচ্চা জন্মের কয়েকদিনের মধ্যেই আক্রান্ত হতে পারে। গরুমহিষের বাছুর ছাড়াও ঘোড়া,
ভেড়া ও ছাগলের বাচ্চা এতে আক্রান্ত হতে পারে।
রোগের কারণ
বেশ কয়েক প্রকারের ব্যাকটেরিয়ার কারণে এ রোগ হতে পারে। তবে, বাছুর প্রধানত
(স্ট্রেপটোকক্কাস পায়োজেনিস)স্নারা আক্রান্ত হয়। এছাড়াও এ রোগের জন্য দায়ী অন্যান্য
ব্যাকটেরিয়াগুলো হচ্ছে (স্ট্রেপটোকক্কাস জেনিটালিয়াম), ঊং
(ইস্কেরিশিয়া কলাই), (করাইনেব্যাকটেরিয়াম পায়োজেনিস),
(স্ফেরোফোরাস নেক্রোফোরাস) প্রভৃতি।
রোগ সংক্রমণ
গাভীর জরায়ুর নিঃসরণস্নারা কলুষিত পরিবেশ থেকে রোগজীবাণ বাছুরের ভেজা ু নাভি বা নাভির ক্ষত দিয়ে সহজেই দেহে
প্রবেশ করে।
রোগের বিকাশ
নাভিতে প্রবেশের পর জীবাণু সেখানে বংশবৃদ্ধি করে ও নাভিপ্রদাহ বা ওমফ্যালাইটিসের
(ঙসঢ়যধষরঃরং) সৃষ্টি করে। এরপর জীবাণু রক্তে মিশে ব্যাকটেরিমিয়ার (ইধপঃবৎরসরধ) সৃষ্টি করে।
বাচ্চার বয়স এক সপ্তাহের কম হলে সেপ্টিসেমিয়া (ঝবঢ়ঃরপবসরধ) হয়ে মারা যেতে পারে। কিন্তু, বাচ্চা
বেঁচে থাকলে এবং রোগ কিছুটা দীর্ঘস্থায়ী প্রকৃতির হলে জীবাণু শরীরের বিভিন্ন সন্ধিতে গিয়ে
সন্ধিপ্রদাহের সৃষ্টি করে। এমনকী এগুলো মস্তিষ্কে গিয়ে মেনিনজাইটিস
এবং হৃৎপিন্ডে গিয়ে এন্ডোকার্ডাইটিসের সৃষ্টি করতে পারে।
নাভেল ইল রোগের জীবাণু
নাভিপদাহ এবং ব্যা ্র কটেরিমিয়ার
সৃষ্টি করে।
রোগলক্ষণ
আক্রান্ত বাছুরে নিম্নলিখিত রোগলক্ষণ দেখা যায়। যেমন−
♦ নাভি ফুলে যায়।
♦ নাভিতে ব্যাথা হয় ও তাতে পুঁজ জমে। বাছুর নাভি চাটলে তা জটিল আকার ধারণ করতে
পারে।
♦ জ্বর হতে পারে।
♦ ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়।
♦ সন্ধিপ্রদাহ হলে বিভিন্ন পায়ের এক বা একাধিক সন্ধি বা গিট ফুলে যায়। বাছুর খুঁড়িয়ে হাঁটে
অথবা ব্যাথায় হাঁটতে পারে না।
রোগ নির্ণয়
নিমলিখিতভাবে œ এ রোগ নিণয় করা যায়র্ । যেমন− রোগের ইতিহাস ও লক্ষণ এবং
নাভি বা অ¯িস’ ন্ধির ক্ষত থেকে
নমুনা সংগ্রহ করে জীবাণু শণাক্ত
করে রোগ নির্ণয় করা যায়।
♦ রোগের ইতিহাস ও লক্ষণ পরীক্ষা করে।
♦ আক্রান্ত বাছুরের নাভি বা অস্থিসন্ধির ক্ষত থেকে নমুনা সংগ্রহ করে স্টেইন কালচারের
মাধ্যমে এ রোগের সুনির্দিষ্ট জীবাণু পৃথক ও শণাক্ত করে।
চিকিৎসা
নিম্নলিখিতভাবে এ রোগের চিকিৎসা করা হয়। যেমন−
♦ ক্ষতস্থান পরিষ্কার করে ড্রেসিং করতে হবে।
♦ পেনিসিলিন বা অন্য কোনো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন (ইৎড়ধফ ঝঢ়বপঃৎঁস) অ্যান্টিবায়োটিক অথবা
সালফোনেমাইড গ্রæপের ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
চিকিৎসার জন্য পেনিসিলিন বা
অন্য কোনো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন
অ্যান্টিবায়োটিক অথবা
সালফোনেমাইড গ্রæপের ওষুধ
প্রয়োগ করতে হবে।
♦ অস্থিসন্ধি বা গিটের ব্যাথার জন্য অ্যাসপিরিন বা প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খাওয়ানো যায়।
♦ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাভির ক্ষত পরিষ্কার করা যায়।
রোগপতিরোধ ্র
এটি এমন একটি রোগ যা পশুর মালিক বা পালনকারী কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করলে প্রতিরোধ
করা সম্ভব। তাছাড়া নিম্নোক্ত ব্যবস্থাদি গ্রহণ করলে সুফল পাওয়া যাবে। যেমন−
♦ স্বাস্থ্যসম্মত বিধিব্যবস্থা অবলম্বন করতে হবে।
♦ জন্মের পর বাচ্চার নাভিতে টিঙ্কচার আয়োডিন বা টিঙ্কচার বেনজিন লাগাতে হবে।
♦ গাভীর গর্ভফুল যেন বাছুরের সংস্পর্শে না আসে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
♦ গাভী যাতে বাছুরের নাভি না চাটতে পারে তাই গাভীর মুখে মুখবন্ধনি বা ঠুসি পড়িয়ে দিতে
হবে।
বাছুরের ডিপথেরিয়া রোগ
স্বরযন্ত বা ল্যারিংস এবং
গলবিল বা ফ্যারিংসের প্রদাহকে
ডিপথেরিয়া বলে।
বাছুরের ডিপথেরিয়া একটি মারত্মক সংক্রামক রোগ। স্বরযন্ত বা ল্যারিংস (খধৎুহী) এবং গলবিল বা
ফ্যারিংসের (চযধৎুহী) প্রদাহকে ডিপথেরিয়া বলে। এটি প্রধানত অল্প বয়স্ক বাছুরে হয়। অনেক সময়
জন্মের তৃতীয় দিন থেকে দেখা দিতে পারে। এতে স্বরযন্ত ও গলবিলের মিউকোসার উপর একটি
পচনশীল বা নেক্রোটিক আবরণী পড়ে। ফলে লুমেন ছোট হয়ে আসে এবং শ্বাস নিতে
অসুবিধা হয়। চিকিৎসা না করলে ২−৭ দিনের মধ্যে বাছুর মারা যেতে পারে। অনেক সময় জীবাণু
ব্রঙ্কাস (ইৎড়হপযঁং) ও ফুসফুসে গিয়ে ব্রঙ্কোনিউমোনিয়া এবং টক্সিমিয়া
(ঞড়ীবসরধ) বা রক্তদুষ্টি সৃষ্টি করতে পারে। ফলে বাছুর মারা যেতে পারে।
রোগের কারণ
(স্ফেরোফোরাস নেক্রোফোরাস বা
ফিউসিফরমিস নেক্রোফোরাস) নামক ব্যাকটেরিয়াস্নারা বাছুরে ডিপথেরিয়া রোগ হয়। কিন্তু, মানুষের
ডিপথেরিয়া হয় ঈড়ৎুহবনধপঃবৎরঁস ফরঢ়ঃযবৎর (করাইনেব্যাকটেরিয়াম ডিপথেরি) নামক
ব্যাকটেরিয়াস্নারা। তবে, উভয় ক্ষেত্রেই ক্ষত দেখতে প্রায় একই রকম।
নামক ব্যাকটেরিয়াস্নারা বাছুরে
ডিপথেরিয়া রোগ হয়।
রোগলক্ষণ
জ্বরের সঙ্গে ব্যাথাযুক্ত কাশি, বাছুরের ডিপথেরিয়া রোগে নিম্নলিখিত লক্ষণ দেখা যায়। যেমন−
লালা ও শে−ষ্মা ঝরা, শ্বাসকষ্ট,
দুর্গন্ধ, গলবিল ফোলা ইত্যাদি
ডিপথেরিয়ার লক্ষণ।
♦ ৩৯.৫ক্ক−৪১.১ক্ক সে. (১০৩ক্ক−১০৬ক্ক ফা.) জ্বর হয়।
♦ জ্বরের সঙ্গে ব্যাথাযুক্ত কাশি হয়, মুখ দিয়ে লালা বের হয় ও নাক দিয়ে শে−ষ্মা পড়ে।
♦ অস্থিরতা দেখা দেয় ।
♦ শ্বাসকষ্ট হয় এবং নাক ও মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়।
♦ বাইরে থেকে গলবিল ফোলা দেখা যেতে পারে যা আঙ্গুল দিয়ে টিপলে বাছুর ব্যাথা পায়।
রোগ নির্ণয়
নিম্নলিখিতভাবে বাছুরের ডিপথেরিয়া রোগ নির্ণয় করা যায়। যেমন−
♦ মুখের ভিতর নেক্রোটিক বা পচনশীল ক্ষত দেখে এবং বিশ্রী গন্ধ শুঁকে কিছুটা অনুমান করা যায়।
♦ আক্রান্ত ক্ষত থেকে স্মিয়ার (ঝসবধৎ) নিয়ে স্টেইন করে জীবাণু দেখা যায়।
♦ কালচার করা যায়।
চিকিৎসা
সোডিয়াম সালফাডিমিডিন, সালফাপাইরিডিন, সালামেথাজিন প্রভৃতি সালফোনেমাইড গ্রæপের ওষুধের
যে কোনো একটি নির্ধারিত মাত্রায় ইনজেকশন আকারে প্রয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
এছাড়া উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, সব ক্ষেত্রেই ওষুধের
পুরো কোর্স শেষ করতে হবে।
রোগপতিরোধ ্র
স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে বাছুর নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মেনে চললে এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়। যথা−
পালন করে ডিপথেরিয়া নিয়ন্তণ
করা হয়।
♦ স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশে বাছুর পালন করা।
♦ পশুর ঘর নিয়মিত জীবাণুনাশক ওষুধ দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে।
অনুশীলন বাছুরে রোগসৃষ্টিকারী বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার বৈজ্ঞানিক নামের একটি
তালিকা তৈরি করুন। (বি.দ্র.ঃ বৈজ্ঞানিক নাম সবসময় ইংরেজিতে লিখবেন এবং লেখার নিচে দাগ
দিবেন। অর্থাৎ করবেন। যেমন−
সারমর্ম ঃ বাছুর বহু ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে, সব
রোগই বাছুরের মৃত্যুর কারণ হয় না। বাছুরের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের মধ্যে
কলিব্যাসিলোসিস, সালমোনেলোসিস, বাদলা, নাভেল বা জয়েন্ট ইল, ডিপথেরিয়া প্রভৃতি প্রধান।
কলিব্যাসিলোসিস, সালমোনেলোসিস, নাভেল ইল, ডিপথেরিয়া প্রভৃতি সাধারণত অল্প বয়স্ক
বাছুরকে আক্রান্ত করে। আর বাদলায় আক্রান্ত হয় বয়স্ক বাছুর। রোগের ইতিহাস, লক্ষণ প্রভৃতি
জেনে রোগ নির্ণয় করতে হয় এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা করলে সুফল পাওয়া যায়। খামারে
স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং টিকাদানের মাধ্যমে বাছুরের অনেক ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ
সহজেই প্রতিরোধ করা যায়।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন ৩.১"
১। সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (৩) দিন।
ক. বাছুরের ডিপথেরিয়া রোগের জন্য দায়ী কোন্টি?
র) ঝঢ়যবৎড়ঢ়যড়ৎঁং হবপৎড়ঢ়যড়ৎঁং
রর) ঋঁংরভড়ৎসবং হবপৎড়ঢ়যড়ৎঁং
ররর) ঈড়ৎুহবনধপঃবৎরঁস ফরঢ়ঃযবৎর
রা) র ও রর এ উলে−খিত জীবাণুগুলো
খ. ঝঃৎবঢ়ঃড়পড়পপঁং ঢ়ুড়মবহবং কোন্ রোগ সৃষ্টি করে?
র) নাভেল ইল
রর) সালমোনেলোসিস
ররর) কলিব্যাসিলোসিস
রা) বাদলা
২। সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখন।ু
ক. ডিপথেরিয়া রোগে বাছুরের ৩৯ক্ক−৪২ক্ক সে. জ্বর হতে পারে।
খ. নাভেল ইল রোগে গিট ফুলে না।
৩। শূন্যস্থান পূরণ করুন।
ক. নাভেল ইল রোগের জীবাণু মস্তিষ্কে থথথথথথথথ সৃষ্টি করতে পারে।
খ. অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাভির থথথথ পরিষ্কার করা যায়।
৪। এক কথা বা বাক্যে উত্তর দিন।
ক) নাভিপ্রদাহকে কী বলে?
খ) বাছুরের ডিপথেরিয়া এবং মানুষের ডিপথেরিয়া রোগের মধ্যে মিল কোথায়?