তড়কা রোগ কী তড়কা রোগের কারণ, বিস্তার, সংক্রমণ ও বিকাশতড়কা রোগের লক্ষণ, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা ড়কা রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্তণ

তড়কা রোগ কী?
তড়কা রোগ পশুর ব্যাকটেরিয়াজনিত একটি অতিতীব্র প্রকৃতির রোগ। সেপ্টিসেমিয়া ও হঠাৎ মৃত্যু এ
রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য। এ রোগে মানুষসহ যে কোনো ধরনের পশু আক্রান্ত হতে পারে। ইংরেজিতে
এ রোগকে অ্যানথ্রাক্স বলে। আক্রান্ত পশু হঠাৎ মারা যেতে পারে। মৃত্যুর পর মৃতদেহে
দ্রæত পচন ধরে এবং পেট ফুলতে থাকে। নাক, মুখ, প্রস্রাব ও পায়খানার রাস্তা দিয়ে কালো বর্ণের
(আলকাতরার মতো) রক্ত বের হতে থাকে। মৃতদেহে কাঠিন্য আসে না বা রাইগর মর্টিস হয় না। এটি এ রোগের জন্য রোগলক্ষণিক ক্ষত বা প্যাথোগনোমনিক লেশন )। ময়না তদন্তে প−ীহা অত্যন্ত স্ফীত, নরম এবং কয়লার মতো দেখায়।
এজন্য অনেকে এ রোগকে চার্বন বা স্পে−নিক ফিভার বলে থাকেন।
তড়কা পশুর ব্যাকটেরিয়া- জনিত অতিতীব্র প্রকৃতির রোগ। সেপ্টিসেমিয়া ও হঠাৎ মৃত্যু এ রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য। রোগের কারণ নামক
এক ধরনের গ্রাম পজেটিভ
দন্ডাকৃতির ব্যাকটেরিয়া তড়কা
রোগের জন্য দায়ী। (ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস) নামক এক ধরনের গ্রাম পজেটিভ দন্ডাকৃতির
ব্যাকটেরিয়া তড়কা রোগের জন্য দায়ী। এ ব্যাকটেরিয়ার দেহে আবরণী বা ক্যাপসুল আছে। ক্যাপসুল
ও জীবাণুর মধ্যে একটি স্পোর থাকে। এ স্পোর জীবাণুনাশক ওষুধ বা সাধারণ তাপে নষ্ট হয় না।
স্পোর মাটিতে ৩০−৪০ বছর পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। এ সময়ের মধ্যে কোনো পশু সেখানে
চলাচল করলে এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এ জীবাণু যে বিষ নিঃসৃত করে তার তিনটি অংশ রয়েছে। এগুলো নিম্নরূপ−
ক. উৎপাদক ১ ঃ এটি পানি জমায় বা ইডিমার সৃষ্টি করে।
খ. উৎপাদক ২ ঃ এটি জীবাণুকে পোষকের দেহের কলা বা টিস্যুভেদ করতে সাহায্য করে।
গ. উৎপাদক ৩ ঃ এটি প্রাণসংহারী বা সংহারকারক।
রোগের বিস্তার
বিশ্বের প্রায় সব দেশে মানুষসহ পশুর এ রোগ হয়। তবে, কুকুর, বিড়াল ও আলজেরিয়ান জাতের
ভেড়াতে এ রোগ হয় না। এদেশে যে কোনো রোগে মৃত পশুকে খোলা অবস্থায় ভাগাড়ে ফেলে রাখা
হয়। ফলে শবাহারি পশুপাখির মাধ্যমে রোগের জীবাণু ছড়ায় এবং মাটিতে স্পোর বিস্তারলাভ করে।
এমতাবস্থায় খরার পর ব্যাপক বৃষ্টিপাত হলে এবং গরম ও স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় এ জীবাণুর বিস্তার
ঘটে। এছাড়া বন্যার পানির মাধ্যমেও এ জীবাণু ছড়াতে পারে।
বিশ্বের প্রায় সব দেশে মানুষসহ
পশুর তড়কা রোগ হয়।
রোগ সংক্রমণ
নিম্নলিখিতভাবে এ রোগের জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে। যথা−
♦ প্রধানত দুষিত খাদ্য ও পানি গ্রহণের মাধ্যমে।
♦ শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমেও স্পোর সংক্রমিত হতে পারে।
♦ ঘনিষ্ট সংস্পর্শে আক্রান্ত পশু থেকে সুস্থ পশুতে এ রোগ সংক্রমিত হয়।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ৬০
গবাদিপশুর ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ
♦ ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে রক্তচোষক কীটপতঙ্গের মাধ্যমে আক্রান্ত পশু থেকে সুস্থ পশুতে এ
জীবাণু সংক্রমিত হয়।
♦ আমাদের দেশে গ্রামাঞ্চলের মানুষ এ রোগের মড়কের সময় আক্রান্ত পশুর মৃত্যুর ভয়ের
এ রোগে মৃত পশুর সংস্পর্শে মানুষের রোগ হয়। মানুষের ত্বকে এ জীবাণু ম্যালিগন্যান্ট রোগ সৃষ্টি করে।
ীবাণু থেকে নিঃসৃত বিষ ইডিমা সৃষ্টি করে এবং টিস্যুকে বিনষ্ট করে।
্রধানত শক (ঝযড়পশ), তীব্র রিন্যাল অকার্যকারিতা ও কেন্দ্রীয়স্নায়ুতন্তের মধ্যস্থতায় অন্তিম অক্সিজেন পূর্বেই মারা যায়। তবে ঘন্ট
♦ মধ্যে পশুর মৃত্যু ঘটে।
মৃত পশুর দেহের স্বাভাবিক ছিদ্রপথ, যেমন− মুখ, মলদ্বার, যোনিপথ, নাসারন্ধ্র প্রভৃতি দিয়ে গে আক্রান্ত পশু প্রায় ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে। এ সময়ের হের ঝাঁকুনি, চোখের রক্তাভ পর্দা ইত্যাদি দেখা যায়। দেয় এবং দুধ হলুদ ও রক্তমিশ্রিত হয়। ♦ হয়। ণ স্ফীত দেখায়।
নিম্নলিখিতভাবে এ রোগ নিরূপণ করা যায়। যথা−
♦ গবাদিপশুর হঠাৎ মৃত্যুর ইতিহাস এবং বৈশিষ্ট্যপূর্ণ রোগলক্ষণ পরীক্ষা করে এ রোগ সম্পর্কে ধারণা করা যায়।
কারণে পশু জবাই করে মাংস খায়। এক্ষেত্রে মাংস কাটার সময় মানুষে জীবাণু সংক্রমিত হয়।

কারবাঙ্কল
রোগের বিকাশ জীবাণুর স্পোর দেহে সংক্রমিত হওয়ার পর শৈ−ষ্মিক ঝিল−ী দিয়ে প্রবেশ করে
এবং ফ্যাগোসাইটের (চযধমড়পুঃব) মাধ্যমে স্থানিক লসিকাগ্রন্থিতে এসে বংশবিস্তার করে। পরবর্তীতে
এরা লসিকাগ্রন্থি থেকে রক্তে পৌঁছে রক্তদুষ্টি বা সেপ্টিসেমিয়ার সৃষ্টি করে এবং দেহের প্রায় সকল টিস্যুকে আক্রান্ত করে।
রোগের লক্ষণ
রোমন্থক পশুতে এ রোগ প্রধানত দুপ্রকৃতির হয়ে থাকে। যথা−
অতি তীব্র প্রকৃতির রোগ ঃ অধিকাংশ ক্ষেত্রে পশু কোনো লক্ষণ প্রকাশের
১−২ া বেঁচে থাকলে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা যায়। যথা−
♦ জ্বর, পেশির কম্পন, শ্বাসকষ্ট, ঝিল−ীপর্দায় রক্ত সঞ্চায়ন ইত্যাদি।
অতঃপর অন্তিম খিঁচুনি দিয়ে কয়েক মিনিটের

আলকাতরার মতো কালচে রক্ত বের হয়।
তীব্র প্রকৃতির রোগ ঃ তীব্র প্রকৃতির রো
মধ্যে নিম্নলিখিত লক্ষণ প্রকাশ পায়। যথা−
♦ ৪০ক্ক−৪১.৭ক্ক সে. জ্বর ওঠে।
♦ ক্ষুধামন্দা, নিস্তেজতা, পেটফাঁপা, দে
♦ শ্বাসপ্রশ্বাস অগভীর ও দ্রæত হয় এবং হৃৎপিন্ডের গতি বৃদ্ধি পায়।
♦ রক্তমিশ্রিত পাতলা পায়খানা হয়।
♦ অনেক সময় নাক, মুখ, প্রস্রাব ও মলদ্বার দিয়ে রক্তক্ষরণ হয়।
♦ দুগ্ধবতী গাভী দুধ দেয়া কমিয়ে
♦ পাকান্ত আক্রান্তের ফলে ডায়রিয়া ও রক্ত আমাশয় দেখা দেয়।
গর্ভবতী গাভীর গর্ভপাত
♦ আক্রান্ত গরু একদিনের বেশি জীবিত থাকলে জিহŸা, গলা, বুক, নাভি ও যোনিদ্বার ইডিমার কারে
রোগ নির্ণয়
সুনির্দিষ্টভাবে এ রোগ নির্ণয়ের জন্য আক্রান্ত পশুর কানের রক্ত ও স্থানিক ইডিমার ফ্লুইড নিতে হয়।
এগুলো গ্রামস স্টেইন ও পলিক্রোম মিথাইল ব−ু স্টেইন করে ইধপরষষঁং ধহঃযৎধপরং জীবাণু শণাক্ত করা যায়।
♦ মৃত পশুর দেহের বিভিন্ন পরিবর্তন দেখেও রোগ নির্ণয় করা যায়। যথা−
ক্স পচন দ্রæত শুরু হয় ও পেটফাপা থাকে। ঁ
ক্স দেহের স্বাভাবিক ছিদ্রপথ দিয়ে আলকাতরার ন্যায় কালো রক্ত বের হয় এবং রক্ত
জমাট বাঁধে না।
ক্স মৃত্যুর পর অঙ্গপত্যঙ্গে কাঠিন্য আসে না বা রাইগর মরটিস হয় না।
ক্স সমগ্র দেহে রক্তক্ষরণ, স্ফীত লসিকগ্রন্থি, অন্তপ্রদাহ ও গ্যাসীয় পচন হয়।
ক্স প−ীহা স্ফীত থাকে এবং নরম ও কালো দেখায়।
♦ অ্যাসকলি প্রিসিপিটেশন টেস্টের ( মাধ্যমেও এ রোগের নিশ্চিত পরীক্ষা করা যায়।
চিকিৎসা
অ্যান্টিসিরাম, অ্যান্টিবায়োটিক
এবং সালফোনেমাইড গ্রæপের
ওষুধস্নারা চিকিৎসা করা সম্ভব।
অ্যান্টিসিরাম, অ্যান্টিবায়োটিক এবং সালফোনেমাইড গ্রæপের ওষুধস্নারা চিকিৎসা করা সম্ভব।
অ্যান্টিসিরাম দেয়ার পর অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে ৪/৫ দিন চিকিৎসা করতে হবে। কারণ, অ্যান্টিসিরাম
শুধু জীবাণু সৃষ্ট বিষ নষ্ট করবে। কাজেই, জীবাণুকে মারার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক বা সালফোনেমাইড
গ্রæপের ওষুধের ব্যবহার প্রয়োজন। অ্যান্টিসিরাম না পাওয়া গেলে শুধু অ্যান্টিবায়োটিক বা
সালফোনেমাইড গ্রæপের ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা যাবে।
রোগপতিরোধ ও নিয়š ্র ¿ণ
♦ আক্রান্ত পশুর চিকিৎসা করতে হবে। সুস্থ পশুকে টিকা প্রদান করতে হবে। বাংলাদেশে
অ্যানথ্রাক্স স্পোর ভ্যাকসিন পাওয়া যায়। বছরে একবার নির্ধারিত মাত্রায় এ টিকা প্রয়োগ করতে হবে।
♦ স্বাস্থ্যসম্মত বিধিব্যবস্থার মাধ্যমে এ রোগ নিয়ন্তণ করা যায়। এজন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে। যথা−
ক্স এ রোগে মৃত পশুর কোনো ময়না তদন্ত বা কাটাছেঁড়া করা যাবে না। কারণ,
জীবাণু বায়ুর সংস্পর্শে আসলেই স্পোরে পরিণত হয়। তাই মৃত পশুর দেহের
সকল স্বাভাবিক ছিদ্রপথ তুলো দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। এতে মরদেহ পচনের
সাথে সাথে জীবাণুরও মৃত্যু ঘটবে। তাছাড়া এ রোগে মৃত পশুকে ২ মিটার গভীর
গর্তে পর্যাপ্ত কলিচুন সহকারে মাটিচাপা দিতে হবে। মাটির উপরে কাঁটাজাতীয়
কোনো গাছের ডাল পুতে দিতে হবে যেন সেখানে লোকজন বা পশু চলাচল না করে।
ক্স স্পোর সৃষ্টির পূর্বেই মৃত পশুর গোয়াল ঘরকে গরম ১০% সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড
(৬০ক্ক সে.) দিয়ে ধৌত করলে জীবাণুর মৃত্যু ঘটবে। তবে স্পোর সৃষ্টির সম্ভাবনা
থাকলে ঘন জীবাণুনাশক ওষুধ, যেমন− ৫% লাইজল বা ফরমালিন বা অন্য
কোনো কার্যকরী জীবাণুনাশক ওষুধ নির্ধারিত মাত্রায় প্রয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
ক্স আক্রান্ত পশুর সংস্পর্শের অন্যান্য সুস্থ পশুকে পৃথক করে হাইপারইমিউন সিরাম
(ঐুঢ়বৎরসসঁহব ঝবৎঁস) ইনজেকশন দেয়া যায়।
ক্স পশুজাত দ্রব্য, যেমন− বোন মিল আমদানির মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু একদেশ
থেকে অন্যদেশে ছড়াতে পারে। সুতরাং বোন মিল আমদানির ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা প্রয়োজন।
অনুশীলন ( বাদলা, গলাফোলা ও তড়কা রোগের মধ্যে প্রধান পার্থক্যগুলো ছক আকারে
লিপিবদ্ধ করুন।
সারমর্ম ঃ তড়কা বা অ্যানথ্রাক্স রোগ পশুর ব্যাকটেরিয়াজনিত একটি অতিতীব্র প্রকৃতির সংক্রামক
রোগ। নামক গ্রাম পজেটিভ দন্ডাকৃতির ব্যাকটেরিয়ার কারণে এ রোগ হয়।
সেপ্টিসেমিয়া এবং হঠাৎ মৃত্যু এ রোগের প্রধান বৈশিষ্ট্য। এ রোগে মৃত পশুর দেহে দ্রæত পচন ধরে
এবং পেট ফুলতে শুরু করে। নাক, মুখ, প্রস্রাব ও পায়খানার রাস্তা দিয়ে আলকাতরার মতো কালো
বর্ণের রক্ত বের হতে থাকে। মৃতদেহে কাঠিন্য আসে না এবং প−ীহা অত্যন্ত স্ফীত, নরম ও কালো
থাকে। অ্যান্টিসিরাম, অ্যান্টিবায়োটিক এবং সালফোনেমাইড গ্রæপের ওষুধ দিয়ে এ রোগের চিকিৎসা
করা যায়। স্বাস্থ্যসম্মত বিধিব্যবস্থা কঠোরভাবে পালন করে এ রোগ নিয়ন্তণ করা যায়। টিকা প্রদানের মাধ্যমে এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
" পাঠোত্তর মূল্যায়ন ৩.৪ ১। সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন (৩) দিন। ক. তড়কা রোগে পশুর স্বাভাবিক ছিদ্রপথে কেমন রক্ত বের হয়? র) টকটকে লাল রক্ত রর) তাজা রক্ত ররর) চকোলেট রঙের রক্ত রা) আলকাতরার মতো কালো রক্ত খ. ইধপরষষঁং ধহঃযৎধপরং জীবাণুর বিষের কোন্ অংশ সংহারকারক? র) উৎপাদক ১ রর) উৎপাদক ২ ররর) উৎপাদক ৩ রা) কোনোটিই নয় ২। সত্য হলে ‘স’ এবং মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখন।ু ক. তড়কা রোগে মৃতদেহে কাঠিন্য আসে। খ. তড়কা রোগের ব্যাকটেরিয়া, রক্তচোষক ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়াতে পারে। ৩। শূন্যস্থান পূরণ করুন। ক. তড়কা রোগ প্রধানত থথথথথ খাদ্য ও পানির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। খ. তড়কা রোগকে থথথথথথথথথথ বা স্পে−নিক ফিভার বলে। ৪। এক কথা বা বাক্যে উত্তর দিন। ক. ইধপরষষঁং ধহঃযৎধপরং মানুষের ত্বকে কী রোগ সৃষ্টি করে? খ. তড়কা রোগে মৃত পশুকে কীভাবে মাটিচাপা দিতে হয়? সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক প্রশ্ন ১। গবাদিপশুর গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের নাম লিখুন এবং এগুলোর মধ্যে অন্তত পাঁচটি রোগের জীবাণুর নাম উলে−খ করুন। ২। বাছুরে কেন নাভেল/জয়েন্ট ইল রোগ হয়? ৩। বাছুরের ডিপথেরিয়া রোগ কী? এ রোগের লক্ষণগুলো লিপিবদ্ধ করুন। ৪। বাছুরের নাভেল ইল সৃষ্টিকারী জীবাণুগুলোর বৈজ্ঞানিক নাম লিখুন। ৫। বাদলা রোগের কারণ কী? কোন্ ধরনের পশু এতে বেশি আক্রান্ত হয়? ৬। কীভাবে বাদলা রোগ বিকাশলাভ করে? ৭। গলাফোলা রোগ কী? এ রোগের ব্যাকটেরিয়ার সিরোটাইপগুলোর নাম লিখুন। ৮। কীভাবে বাদলা রোগ নির্ণয় করা যায়? ৯। তীব্র প্রকৃতির তড়কা রোগের লক্ষণ বর্ণনা করুন। ১০। কীভাবে তড়কা রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্তণ করবেন? উত্তরমালা - ইউনিট ৩ পাঠ ৩.১ ১। ক. রা ১। খ. র ২। ক. মি ২। খ. মি ৩। ক. ম্যানিনজাইটস ৩। খ. ক্ষত ৪। ক. ওমফ্যালাইটিস ৪। খ. ক্ষত দেখতে প্রায় একই রকম পাঠ ৩.২ ১। ক. র ১। খ. ররর ২। ক. স ২। খ. মি ৩। ক. পযধাঁড়বর ৩। খ. বাতাসবিহীন ৪। ক. পশু হাঁটতে পারবে না বা খুঁড়িয়ে হাঁটবে ৪। খ. টক্সিমিয়ার কারণে পাঠ ৩.৩ ১। ক. র ১। খ. রর ২। ক. স ২। খ. মি ৩। ক. স্বরযন্ত ৩। খ. এন্ডোটক্সিন ৪। ক. অতিতীব্র ও তীব্র প্রকৃতির ৪। খ. হলুদ বর্ণের জেলির মতো তরল পদার্থ পাঠ ৩.৪ ১। ক. রা ১। খ. ররর ২। ক. মি ২। খ. স ৩। ক. দুষিত ৩। খ. চারবোন ৪। ক. ম্যালিগন্যান্ট কারবাঙ্কল ৪। খ. কালিচুন সহকারে ২ মিটার গভীর গর্তে"

FOR MORE CLICK HERE

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]