সালাম ফিরানোর পর দোয়া ও যিকির
সালাম ফিরানোর পর দোয়া ও যিকির
[ সালাতে সালাম ফিরানোর পরে অনেক দোয়া করা যায় , হাদিসে বর্ণিত দোয়া বা কুরআনের আয়াত দিয়েও এই সময়ে দোয়া করা যায় । নিন্মে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দোয়া পর্যায়ক্রমে দেওয়া হলো । ]
সালাম ফিরানোর পর দোয়া ও যিকির -১
[ সালাম ফিরানোর পরেই তিন বার “আস্তাগফিরুল্লা-হ” বলবে ]
আরবি :
أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ
অনুবাদ :
আমি আল্লাহ্র নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
উচ্চারণ :
আস্তাগফিরুল্লা-হ
সালাম ফিরানোর পর দোয়া ও যিকির -২
আরবি :
اَللّٰهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ
অনুবাদ :
হে আল্লাহ! আপনি শান্তিময়। আপনার নিকট থেকেই শান্তি বর্ষিত হয়। আপনি বরকতময়, হে মহিমাময় ও সম্মানের অধিকারী!
উচ্চারণ :
আল্লা-হুম্মা আনতাস্ সালা-মু ওয়া মিনকাস্ সালা-মু তাবা-রক্তা ইয়া যালজালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম
সালাম ফিরানোর পর দোয়া ও যিকির -৩
আরবি :
اَللّٰهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ
অনুবাদ :
হে আল্লাহ! আপনি শান্তিময়। আপনার নিকট থেকেই শান্তি বর্ষিত হয়। আপনি বরকতময়, হে মহিমাময় ও সম্মানের অধিকারী!
উচ্চারণ :
আল্লা-হুম্মা আনতাস্ সালা-মু ওয়া মিনকাস্ সালা-মু তাবা-রক্তা ইয়া যালজালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম
সালাম ফিরানোর পর যে দোয়ায় বা যিকিরে সকল পাপ ক্ষমা করা হয়
সালাম ফিরানোর পর যে দোয়ায় বা যিকিরে সকল পাপ ক্ষমা করা হয়
[ এই দোয়ায় বা যিকিরে পাপরাশি ক্ষমা করে দেওয়া হয়, যদিও তা সমুদ্রের ফেনারাশির মত হয়]
[প্রথমে ৩৩ বার সুবহা-নাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ , ৩৩ বার আল্লা-হু আকবার পড়বে । ৩৩ বার না পারলেও কমপক্ষে ১০ বার পড়বে । এটাকে একসাথে একবাক্যে পড়তে চাইলে এভাবে পড়া যায় , “সুবহা-নাল্লাহি ওয়ালহামদুলিল্লাহ ওয়াল্লা-হু আকবার ” । এক বাক্যে পড়লে এই বাক্যটি ৩৩ বার পড়বে বা ৩৩ বার না পারলেও কমপক্ষে ১০ বার পড়বে । নিচে আরবি , অনুবাদ , উচ্চারণ দেওয়া হলো ]
আরবি :
سُبْحَانَ اللّٰهِ، وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ، وَاللّٰهُ أَكْبَرُ
অনুবাদ :
আল্লাহ কতই না পবিত্র-মহান। সকল প্রশংসা আল্লাহ্র জন্য। আল্লাহ সবচেয়ে বড়।
উচ্চারণ :
সুবহা-নাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লা-হু আকবার
[ এর পর বলবে : ]
আরবি :
لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ
অনুবাদ :
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই, রাজত্ব তাঁরই, সকল প্রশংসা তাঁরই এবং তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।
উচ্চারণ :
লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর
সালাম ফিরানোর পর শেষ তিন সূরা পড়তে হয়
সালাম ফিরানোর পর শেষ তিন সূরা পড়তে হয়
[ শুধুমাত্র ফজর ও মাগরিব সালাতের পর তিনবার করে আর বাকি সালাতের পর একবার করে , সূরা ইখলাস, সূরা আল-ফালাক ও সূরা আন-নাস পড়তে হয় ]
সূরা ইখলাস
আরবি :
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ ۚ﴿١﴾ اَللّٰهُ الصَّمَدُ ۚ﴿٢﴾ لَمۡ يَلِدۡ ۙوَلَمۡ يُوۡلَدۡ ۙ﴿٣﴾ وَلَمۡ يَكُنۡ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ ﴿٤﴾
অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, তিনি আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয়। আল্লাহ্ হচ্ছেন ‘সামাদ’ (তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী)। তিনি কাউকেও জন্ম দেন নি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয় নি। আর তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ। আল্লাহুস্ সামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
সূরা আল-ফালাক
আরবি :
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ الۡفَلَقِۙ ﴿١﴾ مِنۡ شَرِّ مَا خَلَقَۙ ﴿٢﴾ وَمِنۡ شَرِّ غَاسِقٍ اِذَا وَقَبَۙ ﴿٣﴾ وَمِنۡ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِى الۡعُقَدِۙ ﴿٤﴾ وَمِنۡ شَرِّ حَاسِدٍ اِذَا حَسَدَ ﴿٥﴾
অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঊষার রবের। তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট হতে। ‘আর অনিষ্ট হতে রাতের অন্ধকারের, যখন তা গভীর হয়। আর অনিষ্ট হতে সমস্ত নারীদের, যারা গিরায় ফুঁক দেয়। আর অনিষ্ট হতে হিংসুকের, যখন সে হিংসা করে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল আ‘উযু বিরব্বিল ফালাক্ব। মিন শাররি মা খালাক্ব। ওয়া মিন শাররি গা-সিক্বিন ইযা ওয়াক্বাব। ওয়া মিন শাররিন নাফফা-সা-তি ফিল ‘উক্বাদ। ওয়া মিন শাররি হা-সিদিন ইযা হাসাদ
সূরা আন-নাস,
আরবি :
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ النَّاسِۙ ﴿١﴾ مَلِكِ النَّاسِۙ ﴿٢﴾ اِلٰهِ النَّاسِۙ ﴿٣﴾ مِنۡ شَرِّ الۡوَسۡوَاسِ ۙ الۡخَـنَّاسِ ۙ﴿٤﴾ الَّذِىۡ يُوَسۡوِسُ فِىۡ صُدُوۡرِ النَّاسِۙ ﴿٥﴾ مِنَ الۡجِنَّةِ وَالنَّاسِ ﴿٦﴾
অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি মানুষের রবের, মানুষের অধিপতির, মানুষের ইলাহের কাছে, আত্মগোপনকারী কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট হতে; যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে, জিনের মধ্য থেকে এবং মানুষের মধ্য থেকে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল ‘আউযু বিরাব্বিন্না-স। মালিকিন্না-সি, ইলা-হিন্নাসি, মিন শাররিল ওয়াসওয়া-সিল খান্না-স, আল্লাযি ইউওয়াসউইসু ফী সুদূরিন না-সি, মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-স।
সালাম ফিরানোর পর আয়াতুল কুরসি (2:255)
সালাম ফিরানোর পর আয়াতুল কুরসি (2:255)
[ প্রত্যেক সালাতের পর একবার আয়াতুল কুরসি (2:255) পড়তে হয় । প্রসঙ্গত বলে রাখি এটা পড়ার পরে বুকে ফু দেয়া যাবে না । বুকে ফু দেয়া সহীহ সুন্নাহ্ থেকে প্রমাণিত নয় । ]
আরবি :
اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الۡحَـىُّ الۡقَيُّوۡمُ
অনুবাদ :
আল্লাহ্, তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
উচ্চারণ :
আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যূল কাইয়্যূমু
আরবি :
لَا تَاۡخُذُهٗ سِنَةٌ وَّلَا نَوۡمٌؕ
অনুবাদ :
তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্রাও নয়।
উচ্চারণ :
লা তা’খুযুহু সিনাতুঁও ওয়ালা নাউম।
আরবি :
لَهٗ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الۡاَرۡضِ
অনুবাদ :
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর।
উচ্চারণ :
লাহূ মা-ফিসসামা-ওয়া-তি ওয়ামা ফিল আরদ্বি।
আরবি :
مَنۡ ذَا الَّذِىۡ يَشۡفَعُ عِنۡدَهٗۤ اِلَّا بِاِذۡنِهٖؕ
অনুবাদ :
কে সে, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর কাছে সুপারিশ করবে?
উচ্চারণ :
মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূ ইল্লা বিইযনিহী।
আরবি :
يَعۡلَمُ مَا بَيۡنَ اَيۡدِيۡهِمۡ وَمَا خَلۡفَهُمۡۚ
অনুবাদ :
তাদের সামনে ও পিছনে যা কিছু আছে তা তিনি জানেন।
উচ্চারণ :
ইয়া‘লামু মা বাইনা আইদীহিম ওয়ামা খালফাহুম।
আরবি :
وَلَا يُحِيۡطُوۡنَ بِشَىۡءٍ مِّنۡ عِلۡمِهٖۤ اِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ
অনুবাদ :
আর যা তিনি ইচ্ছে করেন তা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কোনো কিছুকেই তারা পরিবেষ্টন করতে পারে না।
উচ্চারণ :
ওয়ালা ইয়ুহীতূনা বিশাইইম মিন্ ইলমিহী ইল্লা বিমা শাআ।
আরবি :
وَسِعَ كُرۡسِيُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضَ
অনুবাদ :
তাঁর ‘কুরসী’ আসমানসমূহ ও যমীনকে পরিব্যাপ্ত করে আছে;
উচ্চারণ :
ওয়াসি‘আ কুরসিয়্যুহুস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্ব।
আরবি :
وَلَا يَـــُٔوۡدُهٗ حِفۡظُهُمَا
অনুবাদ :
আর এ দুটোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁর জন্য বোঝা হয় না।
উচ্চারণ :
ওয়ালা ইয়াউদুহূ হিফযুহুমা
আরবি :
وَهُوَ الۡعَلِىُّ الۡعَظِيۡمُ
অনুবাদ :
আর তিনি সুউচ্চ সুমহান।
উচ্চারণ :
ওয়া হুয়াল ‘আলিয়্যূল ‘আযীম
সালাম ফিরানোর পর সায়্যিদুল ইসতিগফার (ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দোআ)
সালাম ফিরানোর পর সায়্যিদুল ইসতিগফার (ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দোআ)
[ এটি ফজর ও মাগরিব এর সালাতে সালাম ফিরানোর পরে পড়বে । ]
আরবি :
اَللّٰهُمَّ أَنْتَ رَبِّيْ لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ، خَلَقْتَنِيْ وَأَنَا عَبْدُكَ
অনুবাদ :
হে আল্লাহ্! আপনি আমার রব্ব, আপনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা।
উচ্চারণ :
আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খলাক্বতানী ওয়া আনা ‘আব্দুকা,
আরবি :
وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ
অনুবাদ :
আর আমি আমার সাধ্য মতো আপনার (তাওহীদের) অঙ্গীকার ও (জান্নাতের) প্রতিশ্রুতির উপর রয়েছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে আপনার আশ্রয় চাই।
উচ্চারণ :
ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাস্তাত্বা‘তু। আ‘উযু বিকা মিন শাররি মা সানা‘তু,
আরবি :
أَبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ، وَأَبُوْءُ بِذَنْبِيْ
অনুবাদ :
আপনি আমাকে আপনার যে নিয়ামত দিয়েছেন তা আমি স্বীকার করছি, আর আমি স্বীকার করছি আমার অপরাধ।
উচ্চারণ :
আবূউলাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা, ওয়া আবূউ বিযাম্বী।
আরবি :
فَاغْفِرْ لِيْ فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلَّا أَنْتَ
অনুবাদ :
অতএব আপনি আমাকে মাফ করুন। নিশ্চয় আপনি ছাড়া আর কেউ গুনাহসমূহ মাফ করে না।
উচ্চারণ :
ফাগফির লী, ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা
জাহান্নাম থেকে আশ্রয় বা মুক্তি এবং জান্নাত চাওয়ার দোয়া
জাহান্নাম থেকে আশ্রয় বা মুক্তি এবং জান্নাত চাওয়ার দোয়া
আরবি :
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ الْجَنَّةَ وَأَعُوْذُ بِكَ مِنَ النَّارِ
অনুবাদ :
হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে জান্নাত চাই এবং জাহান্নাম থেকে আপনার কাছে আশ্রয় চাই
উচ্চারণ :
আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আ‘উযু বিকা মিনান্নার
পিতা মাতার জন্য দোয়া
পিতা মাতার জন্য দোয়া
আরবি :
رَّبِّ ارۡحَمۡهُمَا كَمَا رَبَّيٰنِىۡ صَغِيۡرًا
অনুবাদ :
হে আমার রব, তাদের প্রতি দয়া করুন যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে লালন-পালন করেছেন
উচ্চারণ :
রর্ব্বি হাম্হুমা-কামা-রব্বাইয়া-নী ছোয়াগীর।
কোথায় যাচ্ছেন? আরো নতুন কিছু জানার জন্য এই লেখাটি পড়ুনঃ জ্বিন বিষয়ক আয়াত
উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমলের দোয়া
উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমলের দোয়া
[ সকালবেলা বলবে, ]
আরবি :
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ عِلْمًا نَافِعًا، وَرِزْقًا طَيِّبًا، وَعَمَلًا مُتَقَبَّلًا
অনুবাদ :
হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমল প্রার্থনা করি।
উচ্চারণ :
আল্লা-হুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফে‘আন ওয়া রিয্কান তাইয়্যেবান ওয়া ‘আমালান মুতাক্বাব্বালান
জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য দোয়া
জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য দোয়া
আরবি :
رَّبِّ زِدۡنِىۡ عِلۡمًا
অনুবাদ :
হে আমার রব, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন
উচ্চারণ :
রব্বি যিদ্নী ‘ইল্মা-
মুখের জড়তা বা কথা বলতে সমস্যা দূর করার দোয়া
মুখের জড়তা বা কথা বলতে সমস্যা দূর করার দোয়া
আরবি :
رَبِّ اشۡرَحۡ لِىۡ صَدۡرِىْ
অনুবাদ :
হে আমার রব, আমার বুক বা বক্ষ প্রশস্ত করে দিন
উচ্চারণ :
রব্বিশ্ রহ্লী ছোয়াদ্রী।
আরবি :
وَيَسِّرۡ لِىۡۤ اَمۡرِىْ
অনুবাদ :
এবং আমার কাজ সহজ করে দিন
উচ্চারণ :
অ ইয়ার্স্সিলী য় আম্রী।
আরবি :
وَاحۡلُلۡ عُقۡدَةً مِّنۡ لِّسَانِیْ
অনুবাদ :
আর আমার জিহবার জড়তা দূর করে দিন
উচ্চারণ :
ওয়াহ্লুল্ ‘উক্ব্দাতাম্ মিল্লিসা-নী।
আরবি :
يَفۡقَهُوۡا قَوۡلِیْ
অনুবাদ :
যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে
উচ্চারণ :
ইয়াফ্ক্বাহূ ক্বওলী।