দোয়া ও যিকির ( Dua and Zikir ) – খাওয়ার পূর্বে বা আগে দোয়া অন্য কারোর হাঁচি শুনলে যা বলতে হয়

বিভিন্ন রোগে ঝাড় ফুকের জন্য কয়েকটি দোয়া
বিভিন্ন রোগে ঝাড় ফুকের জন্য কয়েকটি দোয়া ।অসুস্থতা ও বদ-নযর দূর করার জন্য দোয়া
[আবূ সাঈদ খুদরী (রা) বলেন, জিবরাঈল (আ) রাসূলুল্লাহ (স)-এর কাছে আগমন করেন (তখন তিনি জ্বরাক্রান্ত ছিলেন)। জিবরাঈল (আ) বলেন, মুহাম্মাদ, আপনি কি অসুস্থ? তিনি বলেন: হ্যাঁ। তখন তিনি এই দোয়া টি বলেন ।]

আরবি :

بِسْمِ اللّٰهِ أُرْقِيْكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيْكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنٍ حَاسِدٍ، اَللّٰهُ يَشْفِيْكَ، بِسْمِ اللّٰهِ أُرْقِيْكَ

অনুবাদ :
আল্লাহর নামে তোমাকে ঝাড়ফুঁক করছি, সকল কিছু থেকে যা তোমাকে কষ্ট দেয়, সকল প্রাণী ও হিংসুক চক্ষুর অনিষ্ট থেকে, আল্লাহ তোমাকে রোগমুক্ত করবেন, আল্লাহর নামে তোমাকে ঝাড়ফুঁক করছি।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লা-হি র্আক্কীক, মিন কুল্লি শাইয়িন ইউ’যীক, মিন র্শারি কুল্লি নাফসিন আউ আইনিন ‘হা-সিদিন, আল্লা-হু ইয়াশফীক, বিসমিল্লা-হি র্আক্কীক।

অসুস্থ বা পীড়িত হলে তা থেকে মুক্তির জন্য করণীয়
[সূরা নাস ও সূরা ফালাক পড়ে নিজের শরীরে ফু দেওয়া এবং নিজের হাত দিয়ে শরীর মুছে ফেলা বা মাসেহ করা ।]

সূরা আল-ফালাক
আরবি :

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ الۡفَلَقِۙ‏ ﴿١﴾ مِنۡ شَرِّ مَا خَلَقَۙ‏ ﴿٢﴾ وَمِنۡ شَرِّ غَاسِقٍ اِذَا وَقَبَۙ‏ ﴿٣﴾ وَمِنۡ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِى الۡعُقَدِۙ‏ ﴿٤﴾ وَمِنۡ شَرِّ حَاسِدٍ اِذَا حَسَدَ ﴿٥﴾

অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঊষার রবের। তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট হতে। ‘আর অনিষ্ট হতে রাতের অন্ধকারের, যখন তা গভীর হয়। আর অনিষ্ট হতে সমস্ত নারীদের, যারা গিরায় ফুঁক দেয়। আর অনিষ্ট হতে হিংসুকের, যখন সে হিংসা করে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল আ‘উযু বিরব্বিল ফালাক্ব। মিন শাররি মা খালাক্ব। ওয়া মিন শাররি গা-সিক্বিন ইযা ওয়াক্বাব। ওয়া মিন শাররিন নাফফা-সা-তি ফিল ‘উক্বাদ। ওয়া মিন শাররি হা-সিদিন ইযা হাসাদ


সূরা আন-নাস,
আরবি :

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ النَّاسِۙ‏ ﴿١﴾ مَلِكِ النَّاسِۙ‏ ﴿٢﴾ اِلٰهِ النَّاسِۙ‏ ﴿٣﴾ مِنۡ شَرِّ الۡوَسۡوَاسِ ۙ الۡخَـنَّاسِ ۙ‏﴿٤﴾ الَّذِىۡ يُوَسۡوِسُ فِىۡ صُدُوۡرِ النَّاسِۙ‏ ﴿٥﴾ مِنَ الۡجِنَّةِ وَالنَّاسِ ﴿٦﴾

অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি মানুষের রবের, মানুষের অধিপতির, মানুষের ইলাহের কাছে, আত্মগোপনকারী কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট হতে; যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে, জিনের মধ্য থেকে এবং মানুষের মধ্য থেকে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল ‘আউযু বিরাব্বিন্না-স। মালিকিন্না-সি, ইলা-হিন্নাসি, মিন শাররিল ওয়াসওয়া-সিল খান্না-স, আল্লাযি ইউওয়াসউইসু ফী সুদূরিন না-সি, মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-স।


সকাল ও বিকালের দোয়া বা যিকির (১০০ বার)
সকাল ও বিকালের দোয়া বা যিকির (১০০ বার)
[ প্রতি দিন ১০০ বার বলবে, ]

আরবি :

أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ

অনুবাদ :
আমি আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর নিকটই তাওবা করছি
উচ্চারণ :
আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া আতূবু ইলাইহি



সূরা বাকারাহ্‌ এর শেষ দুই আয়াত
সূরা বাকারাহ্‌ এর শেষ দুই আয়াত
[ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: যে ব্যক্তি রাতের বেলা সূরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত পড়বে, তা তার জন্য যথেষ্ট হবে। ]

আরবি :

اٰمَنَ الرَّسُوۡلُ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَيۡهِ مِنۡ رَّبِّهٖ وَالۡمُؤۡمِنُوۡنَ‌ؕ كُلٌّ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَمَلٰٓئِكَتِهٖ وَكُتُبِهٖ وَرُسُلِهٖ لَا نُفَرِّقُ بَيۡنَ اَحَدٍ مِّنۡ رُّسُلِهٖ‌ وَقَالُوۡا سَمِعۡنَا وَاَطَعۡنَا‌ غُفۡرَانَكَ رَبَّنَا وَاِلَيۡكَ الۡمَصِيۡرُ‏

অনুবাদ :
রাসূল তার প্রভুর পক্ষ থেকে যা তার কাছে নাযিল করা হয়েছে তার উপর ঈমান এনেছেন এবং মুমিনগণও। প্রত্যেকেই ঈমান এনেছে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রাসূলগণের উপর। আমরা তাঁর রাসূলগণের কারও মধ্যে তারতম্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনেছি ও মেনে নিয়েছি। হে আমাদের রব! আপনার ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তনস্থল।
উচ্চারণ :
আ-মানার রাসূলু বিমা উনযিলা ইলাইহি মির রব্বিহী ওয়াল মু’মিনূন। কুল্লুন আ-মানা বিল্লা-হি ওয়া মালা-ইকাতিহী ওয়াকুতুবিহী ওয়া রুসুলিহ, লা নুফাররিক্বু বাইনা আহাদিম মির রুসুলিহ, ওয়া ক্বালু সামি‘না ওয়া আতা‘না গুফ্‌রা-নাকা রব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসীর।
আরবি :

لَا يُكَلِّفُ اللّٰهُ نَفۡسًا اِلَّا وُسۡعَهَا ‌ؕ لَهَا مَا كَسَبَتۡ وَعَلَيۡهَا مَا اكۡتَسَبَتۡ‌ؕ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذۡنَاۤ اِنۡ نَّسِيۡنَاۤ اَوۡ اَخۡطَاۡنَا ‌ۚ رَبَّنَا وَلَا تَحۡمِلۡ عَلَيۡنَاۤ اِصۡرًا كَمَا حَمَلۡتَهٗ عَلَى الَّذِيۡنَ مِنۡ قَبۡلِنَا ‌‌ۚرَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلۡنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهٖ‌ ۚ وَاعۡفُ عَنَّا وَاغۡفِرۡ لَنَا وَارۡحَمۡنَا اَنۡتَ مَوۡلٰٮنَا فَانۡصُرۡنَا عَلَى الۡقَوۡمِ الۡكٰفِرِيۡنَ

অনুবাদ :
আল্লাহ্ কারো উপর এমন কোন দায়িত্ব চাপিয়ে দেন না যা তার সাধ্যাতীত। সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তারই, আর মন্দ যা কামাই করে তার প্রতিফল তার উপরই বর্তায়। ‘হে আমাদের রব! যদি আমরা বিস্মৃত হই অথবা ভুল করি তবে আপনি আমাদেরকে পাকড়াও করবেন না। হে আমাদের রব! আমাদের পূর্ববর্তীগণের উপর যেমন বোঝা চাপিয়ে দিয়েছিলেন আমাদের উপর তেমন বোঝা চাপিয়ে দিবেন না। হে আমাদের রব! আপনি আমাদেরকে এমন কিছু বহন করাবেন না যার সামর্থ আমাদের নেই। আর আপনি আমাদের পাপ মোচন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।
উচ্চারণ :
লা ইয়ুকাল্লিফুল্লাহু নাফ্‌সান ইল্লা উস‘আহা লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাক্তাসাবাত রব্বানা লা তুআখিয্‌না ইন নাসীনা আও আখ্‌ত্বা’না। রব্বনা ওয়ালা তাহ্‌মিল ‘আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু ‘আলাল্লাযীনা মিন ক্বাবলিনা। রব্বনা ওয়ালা তুহাম্মিলনা মা-লা ত্বা-ক্বাতা লানা বিহী। ওয়া‘ফু আন্না ওয়াগফির লানা ওয়ারহামনা আনতা মাওলা-না ফানসুরনা ‘আলাল ক্বাউমিল কাফিরীন



ইফতারের সময় দোয়া
ইফতারের সময় দোয়া
[ ইফতারের সময় হলে সর্বপ্রথমে “বিসমিল্লাহ” বলে “খেজুর” বা “শরবত” বা এগুলো না থাকলে “শুধু পানি” পান করবে । এরপর নিচের দোয়া টি পড়বে এবং তারপর বাকি অন্য খাবার গুলো খাবে । প্রসঙ্গত বলে রাখি , সমাজে প্রচলিত “বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু, ওয়া আ’লা রিযক্বিকা আফত্বারতু…” এটি পাঠ করা যাবে না । এটি সহীহ সুন্নাহ থেকে প্রমাণিত নয় । ]

আরবি :

ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوْقُ، وَثَبَتَ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللّٰهُ

অনুবাদ :
পিপাসা মিটেছে, শিরাগুলো সিক্ত হয়েছে এবং আল্লাহ্‌ চান তো সওয়াব সাব্যস্ত হয়েছে।
উচ্চারণ :
যাহাবায-যামাউ ওয়াবতাল্লাতিল ‘উরূকু ওয়া সাবাতাল আজরু ইনশা-আল্লা-হু



খাওয়ার পূর্বে বা আগে দোয়া
খাওয়ার পূর্বে বা আগে দোয়া
আরবি :
بِسْمِ اللّٰهِ

অনুবাদ :
আল্লাহর নামে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহ



খাওয়ার পূর্বে বা আগে "বিসমিল্লাহ" বলতে ভুলে গেলে
খাওয়ার পূর্বে বা আগে “বিসমিল্লাহ” বলতে ভুলে গেলে ।
আরবি :

بِسْمِ اللّٰهِ فِيْ أَوَّلِهِ وَآخِرِهِ

অনুবাদ :
এর শুরু ও শেষ আল্লাহ্‌র নামে।
উচ্চারণ :
বিস্‌মিল্লাহি ফী আওওয়ালিহী ওয়া আখিরিহী



আহার বা খাবার শেষে দোয়া
আহার বা খাবার শেষে দোয়া
আরবি :

اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ حَمْدًا كَثِيْرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيْهِ، غَيْرَ (مَكْفِيٍّ وَلَا) مُوَدَّعٍ، وَلَا مُسْتَغْنًى عَنْهُ رَبَّنَا

অনুবাদ :
আল্লাহর জন্যই সকল প্রশংসা; এমন প্রশংসা যা অঢেল, পবিত্র ও যাতে রয়েছে বরকত; [যা যথেষ্ট করা হয় নি] , যা বিদায় দিতে পারব না, আর যা থেকে বিমুখ হতে পারব না, হে আমাদের রব্ব!
উচ্চারণ :
আলহামদু লিল্লা-হি হামদান কাসীরান তায়্যিবান মুবা-রাকান ফীহি, গাইরা মাকফিয়্যিন ওয়ালা মুয়াদ্দা‘ইন, ওয়ালা মুসতাগনান ‘আনহু রব্বানা



হাঁচি দেওয়ার পরে দোয়া ও অন্য কারোর হাঁচি শুনলে যা বলতে হয় ও জবাব বা উত্তর
হাঁচি দেওয়ার পরে দোয়া ও অন্য কারোর হাঁচি শুনলে যা বলতে হয় ও জবাব বা উত্তরহাঁচি দেওয়ার পরে দোয়া
আরবি :

اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ

অনুবাদ :
সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র
উচ্চারণ :
আলহামদুলিল্লাহ



অন্য কারোর হাঁচি শুনলে যা বলতে হয়
আরবি :

يَرْحَمُكَ اللّٰهُ

অনুবাদ :
আল্লাহ আপনাকে রহমত করুন
উচ্চারণ :
ইয়ারহামুকাল্লা-হ



যখন হাঁচিদাতাকে ইয়ারহামুকাল্লাহ বলা হয়, তখন হাঁচিদাতা যেন তার উত্তরে বলে,
আরবি :

يَهْدِيْكُمُ اللّٰهُ وَيُصْلِحُ بَالَكُمْ

অনুবাদ :
আল্লাহ আপনাদেরকে সৎপথ প্রদর্শন করুন এবং আপনাদের অবস্থা উন্নত করুন।
উচ্চারণ :
ইয়াহ্‌দীকুমুল্লা-হু ওয়া ইউসলিহু বা-লাকুম



নব বা নতুন বিবাহিতদের জন্য দোয়া
নব বা নতুন বিবাহিতদের জন্য দোয়া
আরবি :

بَارَكَ اللّٰهُ لَكَ، وَبَارَكَ عَلَيْكَ، وَجَمَعَ بَيْنَكُمَا فِي خَيْرٍ

অনুবাদ :
আল্লাহ আপনার জন্য বরকতদান করুন, আপনার উপর বরকত নাযিল করুন এবং কল্যাণের সাথে আপনাদের উভয়কে একত্রিত করুন।
উচ্চারণ :
বা-রাকাল্লা-হু লাকা ওয়াবা-রাকা ‘আলাইকা ওয়া জামা‘আ বাইনাকুমা ফী খাইরিন্



স্ত্রী মিলন বা সহবাসের আগে দোয়া
স্ত্রী মিলন বা সহবাসের আগে দোয়া
আরবি :

بِسْمِ اللّٰهِ اَللّٰهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا

অনুবাদ :
আল্লাহর নামে, হে আল্লাহ, আমাদেরকে শয়তান থেকে দূরে রাখুন এবং আমাদের যা রিযক দিবেন তা থেকে শয়তানকে দূরে রাখুন।
উচ্চারণ :
“বিসমিল্লা-হি, আল্লা-হুম্মা, জান্নিব্নাশ্ শাইত্বা-না ওয়া জান্নিবিশ শাইত্বা-না মা- রাযাক্ক্তানা-।



ক্রোধ বা রাগ দমনের দোয়া
ক্রোধ বা রাগ দমনের দোয়া
আরবি :

أَعُوْذُ بِاللّٰهِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ

অনুবাদ :
আল্লাহ্‌র নিকট আশ্রয় চাই বিতাড়িত শয়তান থেকে।
উচ্চারণ :
আ‘ঊযু বিল্লাহি মিনাশ্-শাইত্বা-নির রাজীম



কেউ আপনার উপকার করলে বা ভালো ব্যবহার করলে তার জন্য দোয়া
কেউ আপনার উপকার করলে বা ভালো ব্যবহার করলে তার জন্য দোয়া
আরবি :

جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

অনুবাদ :
আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন।
উচ্চারণ :
জাযা-কাল্লা-হু খাইরান



সুসন্তান বা ভালো সন্তান লাভের জন্য দোয়া
সুসন্তান বা ভালো সন্তান লাভের জন্য দোয়া
আরবি :

رَبِّ هَبۡ لِىۡ مِنَ الصّٰلِحِيۡنَ

অনুবাদ :
‘হে আমার রব, আমাকে সৎকর্মশীল সন্তান দান করুন
উচ্চারণ :
রব্বি হাব্লী মিনাছ্ ছোয়া-লিহীন্।



বাজারে প্রবেশের দোয়া
বাজারে প্রবেশের দোয়া
আরবি :

لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ، وَلَهُ الْحَمْدُ، يُحْيِيْ وَيُمِيْتُ، وَهُوَ حَيٌّ لَا يَمُوْتُ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ

অনুবাদ :
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরিক নেই, রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা মাত্রই তাঁর। তিনিই জীবন দান করেন এবং তিনিই মারেন। আর তিনি চিরঞ্জীব, মারা যাবেন না। সকল প্রকার কল্যাণ তাঁর হাতে নিহিত। তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
উচ্চারণ :
লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্‌দাহু লা শারীকালাহু লাহুল-মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ইয়ুহঈ ওয়াইয়ুমীতু ওয়াহুয়া হায়্যুন লা ইয়ামূতু বিয়াদিহিল খাইরু ওয়া হুওয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন ক্বাদীর



বৈঠক বা যেকোন আলোচনা শেষে কাফ্‌ফারা হিসেবে দোয়া
বৈঠক বা যেকোন আলোচনা শেষে কাফ্‌ফারা হিসেবে দোয়া
আরবি :

سُبْحَانَكَ اللّٰهُمَّ وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ، أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوْبُ إِلَيْكَ

অনুবাদ :
হে আল্লাহ! আমি আপনার প্রশংসা সহকারে আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করি। আমি সাক্ষ্য দেই যে, আপনি ছাড়া হক্ব কোনো ইলাহ নেই। আমি আপনার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং আপনার নিকট তওবা করি।
উচ্চারণ :
সুব্‌হা-নাকাল্লা-হুম্মা ওয়া বিহামদিকা আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লা আনতা আস্তাগফিরুকা ওয়া আতূবু ইলাইকা



যে কোন কিছুর উপরে উঠা ও নিচে নামার দোয়া
যে কোন কিছুর উপরে উঠা ও নিচে নামার দোয়াউপরে উঠার দোয়া
[উপরে উঠা বলতে , সিঁড়ি দিয়ে বা লিফট দিয়ে বা পাহাড়ে উঠা ইত্যাদি যেকোনো উঁচু স্থানে উঠাকে বুঝাই]

আরবি :

اَللّٰهُ أَكْبَرُ

অনুবাদ :
আল্লাহ সবচেয়ে বড়।
উচ্চারণ :
আল্লা-হু আকবার

নিচে নামার দোয়া
[নিচে নামা বলতে , সিঁড়ি বা লিফট দিয়ে বা পাহাড়ে বা যেকোনো উঁচু স্থান থেকে নিচে নামকে বুঝাই]

আরবি :

سُبْحَانَ اللّٰهِ

অনুবাদ :
আল্লাহ কতই না পবিত্র-মহান।
উচ্চারণ :
সুবহা-নাল্লাহ

FOR MORE CLICK HERE

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]