দোয়া ও যিকির ( Dua and Zikir ) – ঘুমাতে যাওয়ার আগে দোয়া ও যিকির ভালো বা খারাপ স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন দেখে যা করবে

ঘুমাতে যাওয়ার আগে দোয়া ও যিকির
ঘুমাতে যাওয়ার আগে দোয়া ও যিকির
[ ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রতিদিন কিছু দোয়া বা যিকির পড়তে হয় । নিন্মে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দোয়া পর্যায়ক্রমে দেওয়া হলো । ]

প্রথমে আয়াতুল কুরসি
আরবি :

اللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الۡحَـىُّ الۡقَيُّوۡمُ

অনুবাদ :
আল্লাহ্, তিনি ছাড়া কোনো সত্য ইলাহ্ নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
উচ্চারণ :
আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যূল কাইয়্যূমু
আরবি :

لَا تَاۡخُذُهٗ سِنَةٌ وَّلَا نَوۡمٌ‌ؕ

অনুবাদ :
তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্রাও নয়।
উচ্চারণ :
লা তা’খুযুহু সিনাতুঁও ওয়ালা নাউম।
আরবি :

لَهٗ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الۡاَرۡضِ

অনুবাদ :
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তাঁর।
উচ্চারণ :
লাহূ মা-ফিসসামা-ওয়া-তি ওয়ামা ফিল আরদ্বি।
আরবি :

مَنۡ ذَا الَّذِىۡ يَشۡفَعُ عِنۡدَهٗۤ اِلَّا بِاِذۡنِهٖ‌ؕ

অনুবাদ :
কে সে, যে তাঁর অনুমতি ব্যতীত তাঁর কাছে সুপারিশ করবে?
উচ্চারণ :
মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূ ইল্লা বিইযনিহী।
আরবি :

يَعۡلَمُ مَا بَيۡنَ اَيۡدِيۡهِمۡ وَمَا خَلۡفَهُمۡ‌ۚ

অনুবাদ :
তাদের সামনে ও পিছনে যা কিছু আছে তা তিনি জানেন।
উচ্চারণ :
ইয়া‘লামু মা বাইনা আইদীহিম ওয়ামা খালফাহুম।
আরবি :

وَلَا يُحِيۡطُوۡنَ بِشَىۡءٍ مِّنۡ عِلۡمِهٖۤ اِلَّا بِمَا شَآءَ ۚ

অনুবাদ :
আর যা তিনি ইচ্ছে করেন তা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কোনো কিছুকেই তারা পরিবেষ্টন করতে পারে না।
উচ্চারণ :
ওয়ালা ইয়ুহীতূনা বিশাইইম মিন্ ইলমিহী ইল্লা বিমা শাআ।
আরবি :

وَسِعَ كُرۡسِيُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضَ

অনুবাদ :
তাঁর ‘কুরসী’ আসমানসমূহ ও যমীনকে পরিব্যাপ্ত করে আছে;
উচ্চারণ :
ওয়াসি‘আ কুরসিয়্যুহুস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্ব।
আরবি :

وَلَا يَـــُٔوۡدُهٗ حِفۡظُهُمَا

অনুবাদ :
আর এ দুটোর রক্ষণাবেক্ষণ তাঁর জন্য বোঝা হয় না।
উচ্চারণ :
ওয়ালা ইয়াউদুহূ হিফযুহুমা
আরবি :

وَهُوَ الۡعَلِىُّ الۡعَظِيۡمُ‏

অনুবাদ :
আর তিনি সুউচ্চ সুমহান।
উচ্চারণ :
ওয়া হুয়াল ‘আলিয়্যূল ‘আযীম



এরপর কুরআনের শেষ তিন সূরা পড়ে শরীর মাসেহ করাসূরা ইখলাস
আরবি :

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلۡ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ‌ ۚ‏﴿١﴾ اَللّٰهُ الصَّمَدُ‌ ۚ‏﴿٢﴾ لَمۡ يَلِدۡ ۙوَلَمۡ يُوۡلَدۡ ۙ‏﴿٣﴾ وَلَمۡ يَكُنۡ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ ﴿٤﴾‏‏ ‏

অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, তিনি আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয়। আল্লাহ্ হচ্ছেন ‘সামাদ’ (তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী)। তিনি কাউকেও জন্ম দেন নি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয় নি। আর তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল হুওয়াল্লা-হু আহাদ। আল্লাহুস্ সামাদ। লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ। ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ


সূরা আল-ফালাক
আরবি :

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ الۡفَلَقِۙ‏ ﴿١﴾ مِنۡ شَرِّ مَا خَلَقَۙ‏ ﴿٢﴾ وَمِنۡ شَرِّ غَاسِقٍ اِذَا وَقَبَۙ‏ ﴿٣﴾ وَمِنۡ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِى الۡعُقَدِۙ‏ ﴿٤﴾ وَمِنۡ شَرِّ حَاسِدٍ اِذَا حَسَدَ ﴿٥﴾

অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি ঊষার রবের। তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট হতে। ‘আর অনিষ্ট হতে রাতের অন্ধকারের, যখন তা গভীর হয়। আর অনিষ্ট হতে সমস্ত নারীদের, যারা গিরায় ফুঁক দেয়। আর অনিষ্ট হতে হিংসুকের, যখন সে হিংসা করে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল আ‘উযু বিরব্বিল ফালাক্ব। মিন শাররি মা খালাক্ব। ওয়া মিন শাররি গা-সিক্বিন ইযা ওয়াক্বাব। ওয়া মিন শাররিন নাফফা-সা-তি ফিল ‘উক্বাদ। ওয়া মিন শাররি হা-সিদিন ইযা হাসাদ


সূরা আন-নাস,
আরবি :

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ


قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ النَّاسِۙ‏ ﴿١﴾ مَلِكِ النَّاسِۙ‏ ﴿٢﴾ اِلٰهِ النَّاسِۙ‏ ﴿٣﴾ مِنۡ شَرِّ الۡوَسۡوَاسِ ۙ الۡخَـنَّاسِ ۙ‏﴿٤﴾ الَّذِىۡ يُوَسۡوِسُ فِىۡ صُدُوۡرِ النَّاسِۙ‏ ﴿٥﴾ مِنَ الۡجِنَّةِ وَالنَّاسِ ﴿٦﴾

অনুবাদ :
রহমান, রহীম আল্লাহর নামে। বলুন, আমি আশ্রয় প্রার্থনা করছি মানুষের রবের, মানুষের অধিপতির, মানুষের ইলাহের কাছে, আত্মগোপনকারী কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট হতে; যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে, জিনের মধ্য থেকে এবং মানুষের মধ্য থেকে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। ক্বুল ‘আউযু বিরাব্বিন্না-স। মালিকিন্না-সি, ইলা-হিন্নাসি, মিন শাররিল ওয়াসওয়া-সিল খান্না-স, আল্লাযি ইউওয়াসউইসু ফী সুদূরিন না-সি, মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্না-স।


এরপর সূরা বাকারাহ্‌ এর শেষ দুই আয়াত
আরবি :

اٰمَنَ الرَّسُوۡلُ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَيۡهِ مِنۡ رَّبِّهٖ وَالۡمُؤۡمِنُوۡنَ‌ؕ كُلٌّ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَمَلٰٓئِكَتِهٖ وَكُتُبِهٖ وَرُسُلِهٖ لَا نُفَرِّقُ بَيۡنَ اَحَدٍ مِّنۡ رُّسُلِهٖ‌ وَقَالُوۡا سَمِعۡنَا وَاَطَعۡنَا‌ غُفۡرَانَكَ رَبَّنَا وَاِلَيۡكَ الۡمَصِيۡرُ‏

অনুবাদ :
রাসূল তার প্রভুর পক্ষ থেকে যা তার কাছে নাযিল করা হয়েছে তার উপর ঈমান এনেছেন এবং মুমিনগণও। প্রত্যেকেই ঈমান এনেছে আল্লাহর উপর, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রাসূলগণের উপর। আমরা তাঁর রাসূলগণের কারও মধ্যে তারতম্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনেছি ও মেনে নিয়েছি। হে আমাদের রব! আপনার ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং আপনার দিকেই প্রত্যাবর্তনস্থল।
উচ্চারণ :
আ-মানার রাসূলু বিমা উনযিলা ইলাইহি মির রব্বিহী ওয়াল মু’মিনূন। কুল্লুন আ-মানা বিল্লা-হি ওয়া মালা-ইকাতিহী ওয়াকুতুবিহী ওয়া রুসুলিহ, লা নুফাররিক্বু বাইনা আহাদিম মির রুসুলিহ, ওয়া ক্বালু সামি‘না ওয়া আতা‘না গুফ্‌রা-নাকা রব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসীর।
আরবি :

لَا يُكَلِّفُ اللّٰهُ نَفۡسًا اِلَّا وُسۡعَهَا ‌ؕ لَهَا مَا كَسَبَتۡ وَعَلَيۡهَا مَا اكۡتَسَبَتۡ‌ؕ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذۡنَاۤ اِنۡ نَّسِيۡنَاۤ اَوۡ اَخۡطَاۡنَا ‌ۚ رَبَّنَا وَلَا تَحۡمِلۡ عَلَيۡنَاۤ اِصۡرًا كَمَا حَمَلۡتَهٗ عَلَى الَّذِيۡنَ مِنۡ قَبۡلِنَا ‌‌ۚرَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلۡنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهٖ‌ ۚ وَاعۡفُ عَنَّا وَاغۡفِرۡ لَنَا وَارۡحَمۡنَا اَنۡتَ مَوۡلٰٮنَا فَانۡصُرۡنَا عَلَى الۡقَوۡمِ الۡكٰفِرِيۡنَ

অনুবাদ :
আল্লাহ্ কারো উপর এমন কোন দায়িত্ব চাপিয়ে দেন না যা তার সাধ্যাতীত। সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তারই, আর মন্দ যা কামাই করে তার প্রতিফল তার উপরই বর্তায়। ‘হে আমাদের রব! যদি আমরা বিস্মৃত হই অথবা ভুল করি তবে আপনি আমাদেরকে পাকড়াও করবেন না। হে আমাদের রব! আমাদের পূর্ববর্তীগণের উপর যেমন বোঝা চাপিয়ে দিয়েছিলেন আমাদের উপর তেমন বোঝা চাপিয়ে দিবেন না। হে আমাদের রব! আপনি আমাদেরকে এমন কিছু বহন করাবেন না যার সামর্থ আমাদের নেই। আর আপনি আমাদের পাপ মোচন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন।
উচ্চারণ :
লা ইয়ুকাল্লিফুল্লাহু নাফ্‌সান ইল্লা উস‘আহা লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাক্তাসাবাত রব্বানা লা তুআখিয্‌না ইন নাসীনা আও আখ্‌ত্বা’না। রব্বনা ওয়ালা তাহ্‌মিল ‘আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু ‘আলাল্লাযীনা মিন ক্বাবলিনা। রব্বনা ওয়ালা তুহাম্মিলনা মা-লা ত্বা-ক্বাতা লানা বিহী। ওয়া‘ফু আন্না ওয়াগফির লানা ওয়ারহামনা আনতা মাওলা-না ফানসুরনা ‘আলাল ক্বাউমিল কাফিরীন



এরপর সূরা কাফিরূন পাঠ করা
আরবি :

بِسۡمِ اللّٰهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِيۡمِ
قُلۡ يٰۤاَيُّهَا الۡكٰفِرُوۡنَۙ‏ ﴿۱﴾ لَاۤ اَعۡبُدُ مَا تَعۡبُدُوۡنَۙ‏ ﴿۲﴾ وَلَاۤ اَنۡـتُمۡ عٰبِدُوۡنَ مَاۤ اَعۡبُدُ‌ ۚ‏ ﴿۳﴾ وَلَاۤ اَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدۡتُّمۡۙ‏ ﴿۴﴾ وَ لَاۤ اَنۡـتُمۡ عٰبِدُوۡنَ مَاۤ اَعۡبُدُ ؕ‏ ﴿۵﴾ لَـكُمۡ دِيۡنُكُمۡ وَلِىَ دِيۡنِ‏ ﴿۶﴾

অনুবাদ :
পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। বলুন, হে কাফেরকূল, আমি এবাদত করি না, তোমরা যার এবাদত করো। এবং তোমরাও এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি এবং আমি এবাদতকারী নই, যার এবাদত তোমরা কর। তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি। তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে।
উচ্চারণ :
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম। কুল ইয়া আইউহাল কাফিরূন। লা আ’বুদু মাতাবুদুন। ওয়ালা আনতুম আবিদুনা মা আবুদ। ওয়া লা আনা আবিদুনা মা আবাদতুম। ওয়ালা আনতুম আবিদুনা মাআবুদ। লাকুম দীনুকুম ওয়ালীয়া দ্বীন।


এরপর , সূরা মূলক পাঠ করতে হবে । যাদের মুখস্ত নাই তারা দেখে দেখে পাঠ করবে ইং-শা-আল্লাহ । এই সূরাটি অত্যান্ত জরুরি কারণ এ সূরা পাঠে আল্লাহর রহমতে কবরের আজাব থেকে বাঁচা যায়।

যে দোয়া পড়ে ঘুমাতে হয়
যে দোয়া পড়ে ঘুমাতে হয়
আরবি :
اَللّٰهُمَّ بِاسْمِكَ أَمُوْتُ وَأَحْيَا

অনুবাদ :
হে আল্লাহ ! আপনার নাম নিয়েই আমি মরছি (ঘুমাচ্ছি) এবং আপনার নাম নিয়েই জীবিত (জাগ্রত) হবো।
উচ্চারণ :
আল্লাহুম্মা বিস্‌মিকা আমূতু ওয়া আহ্ইয়া



রাতে যখন পার্শ্ব পরিবর্তন করে তখন দোয়া
রাতে যখন পার্শ্ব পরিবর্তন করে তখন দোয়া
আরবি :

لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ، رَبُّ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الْعَزِيْزُ الْغَفَّارُ

অনুবাদ :
মহাপ্রতাপশালী এক আল্লাহ ছাড়া আর কোনো হক্ব বা সত্য ইলাহ নেই। (তিনি) আসমানসমূহ, যমীন এবং এ দু’য়ের মধ্যস্থিত সবকিছুর রব্ব, প্রবলপরাক্রমশালী, পরম ক্ষমাশীল।
উচ্চারণ :
লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হুল ওয়াহিদুল কাহ্‌হারু রব্বুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল-আরদ্বি ওয়ামা বাইনাহুমাল-‘আযীযুল গাফ্‌ফার



ঘুমন্ত অবস্থায় ভয় পেলে বা অস্থির লাগলে বা অস্বস্তিতে পড়ার দোয়া
ঘুমন্ত অবস্থায় ভয় পেলে বা অস্থির লাগলে বা অস্বস্তিতে পড়ার দোয়া
আরবি :

أَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللّٰهِ التَّامَّاتِ مِنْ غَضَبِهِ وَعِقَابِهِ، وَشَرِّ عِبَادِهِ، وَمِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِيْنِ وَأَنْ يَحْضُرُوْنِ

অনুবাদ :
আমি আশ্রয় চাই আল্লাহ্‌র পরিপূর্ণ কালামসমূহের অসীলায় তাঁর ক্রোধ থেকে, তাঁর শাস্তি থেকে, তাঁর বান্দাদের অনিষ্ট থেকে, শয়তানদের কুমন্ত্রণা থেকে এবং তাদের উপস্থিতি থেকে
উচ্চারণ :
আ‘ঊযু বিকালিমা-তিল্লাহিত্তা-ম্মাতি মিন্ গাদ্বাবিহি ওয়া ইক্বা-বিহি ওয়া শাররি ‘ইবা-দিহি ওয়ামিন হামাযা-তিশ্‌শায়া-ত্বীনি ওয়া আন ইয়াহ্‌দুরূন



ভালো বা খারাপ স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন দেখে যা করবে
ভালো বা খারাপ স্বপ্ন বা দুঃস্বপ্ন দেখে যা করবে
সৎ ও ভাল স্বপ্ন আল্লাহর তরফ হতে হয়ে থাকে। আর মন্দ স্বপ্ন শয়তানের তরফ হতে হয়ে থাকে। তাই যখন কেউ পছন্দনীয় বা ভাল কোন স্বপ্ন দেখে তখন এমন লোকের কাছেই বলবে, যাকে সে পছন্দ করে। অর্থাৎ তার ভালো নিকট বন্ধুদের বলতে পারে ।
আর, খারাপ বা অপছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখলে যা যা করা উচিৎ :
১. তার বাম দিকে হাল্কা থুতু ফেলবে। (৩ বার)
২. শয়তান থেকে এবং যা দেখেছে তার অনিষ্ট থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইবে প্রার্থনা করবে। অর্থাৎ বলতে হবে , “আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম ।” (৩ বার)
৩. কাউকে এ ব্যাপারে কিছু বলবে না।
৪. অতঃপর যে পার্শ্বে সে ঘুমিয়েছিল তা পরিবর্তন করবে।
৫. যদি ইচ্ছা করে তবে উঠে সালাত আদায় করবে।

FOR MORE CLICK HERE

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]