মল দিয়ে রক্ত ​​প্রবাহ পায়খানার সাথে তাজা রক্ত পায়খানার সাথে রক্ত পড়া বন্ধের উপায় পায়খানার সাথে রক্ত আসার কারণ কি পায়খানার সাথে রক্ত আসার কারণ ও প্রতিকার

মল দিয়ে রক্ত ​​প্রবাহ

মেলানোসিসের অর্থ হ’ল রক্তপাতটি বাহ্যিক অঞ্চল থেকে, বা পাচনতন্ত্রের নীচের অংশ থেকে সম্ভবত এটি মলের সাথে মিশ্রিত হয় না, এবং রক্তক্ষরণ রক্তক্ষরণ হয়, এই ক্ষেত্রে রক্তের রঙ লাল হয়, যখন মলগুলি হয় রক্তের সাথে মিশ্রিত, কালো এবং জঞ্জাল; এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টের অভ্যন্তরীণ অঞ্চল থেকে রক্তপাতের কারণে ঘটে যা এনাটমি অঞ্চলের চেয়ে বেশি। এর অর্থ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল খাবারের সাথে রক্ত ​​হজম হয়েছিল। মল, এবং অন্ত্রের প্রথম অংশ বা পেট বা খাদ্যনালী থেকে রক্তপাত আসছে।

রক্তক্ষরণ গুরুতর হলে রক্তে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট থেকে রক্তক্ষরণ হওয়ার পরেও মলের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে bleeding গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল প্রক্রিয়া দ্বারা হজম বা প্রভাবিত না হয়ে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট থেকে রক্ত ​​দ্রুত সরিয়ে ফেলা হয় এবং মল মিশ্রিত হোক না কেন মলের সাথে রক্ত ​​প্রবাহ; একটি সাধারণ লক্ষণ, এবং এর কারণে বিভিন্ন বয়সের অনেক মানুষ, ডাক্তার এবং কারণগুলি মেডিক্যালি চিকিত্সাগতভাবে সরল প্রয়োজন থেকে অন্যান্য কারণগুলির জন্য ডিগ্রি পরিবর্তিত হতে পারে যা অন্যান্য কারণের জন্য চিকিত্সার যত্ন বা শল্যচিকিত্সার প্রয়োজন।

মল দিয়ে রক্তপাতের কারণগুলি

মল দিয়ে রক্ত ​​পড়ার কারণ হতে পারে এমন অনেকগুলি কারণ রয়েছে; মিশ্রিত বা মিশ্রিত, এবং রক্তের রঙ এবং মলের প্রকৃতি ছাড়াও রোগীর উপরে উপস্থিত অন্যান্য লক্ষণগুলি অনুসারে এই রোগ নির্ণয় করা হয়, রোগীর বয়স ভিত্তিতে রোগীর নির্ণয় করতে পারে এমন প্রধান বিষয়; মল দিয়ে রক্ত ​​ক্ষয়ের সাধারণ কারণগুলি: হেমোরয়েডস, মলদ্বার ফিশার বা কোলাইটিস। যদি রোগীর বয়স 50 বছরের বেশি হয় তবে তার নিশ্চিত হওয়া উচিত যে তার ক্যান্সার নেই have কোলন এবং বা মলের সাথে রক্তক্ষরণে পরিচালিত কারণগুলি হ’ল:

• কিছু খাবার শূকর দাগ হতে পারে, এটিকে গা dark় বা কালো করে তোলে, যেমন: বেরি, কালো লিকারিস এবং ম্যালো।
• কিছু ধরণের ওষুধ স্টুলের দাগ বাড়ে, যেমন: আয়রন, বা বিসমুথযুক্ত ওষুধ।
• কোলন ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে একমাত্র কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে, তাই আপনার এটি না রয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য আপনার ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। প্রাথমিক সনাক্তকরণ চিকিত্সা সাহায্য করতে পারে। কিছু চিকিত্সক পঞ্চাশ বছর বয়সের বেশি বয়সের লোকদের জন্য প্রতি পাঁচ বছরে কোলনোস্কোপির পরামর্শ দেন, এমনকি যদি তারা কোনও লক্ষণ অনুভব করেন না।
• হরমোনীয় কলিফর্ম টিউমারগুলি, যা কোলনের আস্তরণে প্রদর্শিত হয়, কিছু ক্ষেত্রে মল দিয়ে রক্ত ​​ঝরে পড়ে।
• এই ছেদগুলি মলদ্বারকে ঘিরে ত্বকে উপস্থিত হয় এবং প্রচণ্ড ব্যথা হয়। এর গঠনের ক্ষেত্রটি অত্যন্ত সংবেদনশীল, স্নায়ু রিসেপ্টরগুলিতে পূর্ণ। এর সাথে যুক্ত রক্তপাত লালচে হয় এবং এটি সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায়। এটির সাথে বাথরুমে যাওয়ার ঘন ঘন অনুভূতিও হতে পারে এমনকি প্রয়োজন না হলেও এবং কোষ্ঠকাঠিন্য না হওয়ার জন্য যত্ন নিয়ে সাধারণত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে একা সুস্থ হয়ে যায়।
• অর্শ্বরোগ।
• দীর্ঘস্থায়ী গ্যাস্ট্রিক আলসার
• বারোটি দীর্ঘস্থায়ী আলসার।
• দীর্ঘস্থায়ী খাদ্যনালীর আলসার
• ভেরিকোজ শিরা।
• মলদ্বারের ক্যান্সার।
• পাচনতন্ত্রের রক্তনালীগুলিতে সংক্রমণ; এই ত্রুটি মল দিয়ে রক্ত ​​প্রবাহ ঘটায়, সাধারণত ব্যথার অনুভূতি হয় না এবং এটি প্রবীণদের মধ্যে সাধারণত দেখা যায়।
• নেক্রোটাইজিং এন্টারোকলাইটিস, যা বাচ্চাদের প্রভাবিত করে।
• ম্যালোরি-ওয়েইস সিনড্রোম।
• Esophagitis।
• বারো বা পেটের ক্ষয়।
• (যেমন, ওয়ারফারিন) বা হেপারিন (যদিও এটি রক্ত ​​জমাট বাঁধা রোধ করা গুরুত্বপূর্ণ), এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রক্তপাত হতে পারে, এসপিরিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, পেট এবং ডুডেনিয়ামের আলসার দ্বারা সৃষ্ট হয়, যার ফলে রক্তপাত হতে পারে।
• কোলনের সংক্রমণ; কোলন এর আস্তরণের মধ্যে উপস্থিত ছোট বাল্জ
• পেটের ক্যান্সার
• রক্ত জমাট বাঁধা।
• অন্ত্র বা কোলন প্রদাহ; দীর্ঘস্থায়ী রোগ যা অন্ত্রের আস্তরণের জ্বালা সৃষ্টি করে। দুটি প্রধান প্রকার রয়েছে: ক্রোহন ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, উভয়ই রক্তাক্ত ডায়রিয়ার কারণ হয়ে থাকে।

মল দিয়ে রক্তক্ষরণের লক্ষণ

স্টুলের কালোভাব এবং রক্তের সাথে মিশ্রণের লক্ষণগুলি থাকতে পারে এবং অন্যান্য লক্ষণগুলির সাথে মলের সাথে রক্তের উত্থানের মিশ্রণ হয় না এবং দুটি ক্ষেত্রে লক্ষণগুলি থাকে:

• মল যদি রক্তের সাথে মিশে যায় তবে এটি রক্তের সাথে থাকে; এটি হজমের ট্র্যাক্টে প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি লক্ষণটি কেবল ব্রজা হয় তবে এটি রক্তের সাথে থাকে; এর অর্থ হ’ল রক্তপাত একক ইউনিটের কম হয়। রক্তপাত যদি পেট থেকে আসে তবে আংশিকভাবে হজম হবে এবং বাষ্পীভবন, যেমন কফি গ্রাউন্ডের সাথে বাদামি প্রদর্শিত হবে।
• সাধারণ ক্লান্তি
• মাথা ঘোরা।
• বমি বমি ভাব।
• ঘাম।
• চাপ হ্রাস, হার্টের হার বৃদ্ধি, এবং রক্তপাত গুরুতর হলে অঙ্গে শীতলতা।
• পায়ুপথের জায়গায় ব্যথা এবং চুলকানি, এর অর্থ বাহ্যিক রক্তক্ষরণ, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট থেকে আসে না।
• ওজন কমানো.
• উদাসীনতা, বিশেষত রক্তাল্পতার ক্ষেত্রে; দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষরণ

যেসব ক্ষেত্রে তাত্ক্ষণিক চিকিত্সা প্রয়োজন

মল দিয়ে রক্তের বহিঃপ্রকাশ ডাক্তারের সাথে দেখা করার একটি ভাল কারণ এটি কোনও সাধারণ লক্ষণ নয়, তবে এমন কিছু সমস্যা রয়েছে যাগুলির জন্য গুরুতর বা জরুরী পরিস্থিতি যেমন অবিলম্বে চিকিত্সার যত্ন নেওয়া প্রয়োজন যেমন:

• যে কোনও উপসর্গ থেকে ভোগান্তির ফলে একটি আঘাতজনিত অবস্থার ইঙ্গিত হতে পারে: এই অবস্থাটি গুরুতর রক্তপাতের ফলে দেখা দেয় এবং রোগী মাথা ঘোরানো বা মাথা ঘোরা অনুভব করে, বিশেষত যখন দাঁড়িয়ে থাকে তখন দ্রুত শ্বাস নিতে পারে, বা ঝাপসা দৃষ্টি, বা বুকে ব্যথা হতে পারে বা শীত পড়ে থাকে ত্বক এবং একটি স্কার্ফ, বা প্রস্রাব কম আছে।
• যদি মলের রঙ কালো বা টাকার মতো হয়: রোগীর উপরের পাচনতন্ত্রের রক্তপাত হতে পারে, এমন একটি জরুরি অবস্থা যা তার জীবনকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে এবং লিভারের রোগে আক্রান্ত রোগীদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
• রক্ত যদি শরীরের উচ্চ তাপমাত্রা, বা পেটে ব্যথা সহ মল নিয়ে আসে with
• যদি মলের সাথে বাইরে রক্তের রঙ লাল বা গা dark় লাল হয়: এটি উপরের গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রক্তপাতের ক্ষত বা ছোট্ট অন্ত্রের রক্তপাতের ইঙ্গিত দেয়।

ডায়াগনসটিক পরীক্ষাগুলোর

রক্ত এবং মলের কারণ নির্ণয়ের জন্য রক্তচাপ, রোগীর তাপমাত্রা, হার্টের হার এবং শ্বাস প্রশ্বাসের ফ্রিকোয়েন্সি নির্ণয় করার জন্য ডাক্তারকে প্রয়োজনীয় কয়েকটি পরীক্ষা করা দরকার; একটি ব্যাপক রক্ত ​​পরীক্ষা, যাতে চিকিত্সক হিমোগ্লোবিন এবং জমাট বাঁধার কারণগুলির অনুপাত জানে; মলের সাথে রক্ত ​​প্রবাহ রক্তাল্পতার কারণ হতে পারে, বা কারণ রক্ত ​​জমাট বাঁধার কারণগুলির মধ্যে একটি ত্রুটি, রক্তের ধরণটি জানা উচিত যদি রোগীকে রক্ত ​​সঞ্চালনের প্রয়োজন হয়, রোগীকে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল দৃষ্টিভঙ্গি দেওয়া উচিত; ডাক্তারের মলদ্বার বিশেষত যদি রক্ত ​​মলের সাথে মিশ্রিত না হয়, এবং পাঁজর লিভারের ফাংশন পরীক্ষা করা প্রয়োজন রোগীর অন্যান্য লক্ষণের উপর ভিত্তি করে।

মল দিয়ে রক্তপাতের চিকিত্সা

চিকিত্সা সেই কারণের ভিত্তিতে যা মল দিয়ে রক্ত ​​বেরিয়ে আসে; তবে প্রধানত যদি শরীর প্রচুর রক্ত ​​হারাতে থাকে তবে এটির জন্য জরুরি চিকিত্সা হস্তক্ষেপ প্রয়োজন, রোগীর রক্ত ​​সঞ্চালনের প্রয়োজন হতে পারে এবং কারণ কারণে চিকিত্সা পরিবর্তিত হয়; কখনও কখনও জমাট বাঁধার কারণগুলিতে ব্যাধি থাকলে চিকিত্সা চিকিত্সা অবলম্বন করা হয়, রক্তপাতের আলসারের কারণ, টিউমার এবং ক্যান্সারের ক্ষেত্রে বা অস্ত্রোপচারের দেয়ালগুলির গর্তের ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের চিকিত্সা অবলম্বন করতে পারে যদি agষধগুলি পেটের অ্যাসিডিটি হ্রাস করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয় অন্ত্র, পেট বা খাদ্যনালী বা যদি একটি বৃহত অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয় এবং চিকিত্সা নির্ণয়ের দ্বারা ব্যবহৃত অন্যান্য চিকিত্সা রয়েছে।

FOR MORE CLICK HERE