বাংলায় সাপেক্ষ বাক্য
বাংলা ভাষায় সাপেক্ষ বাক্যের সংগঠন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার। বাক্যের একটা অংশের সম্পাদন যখন অন্য আর একটা অংশের উপর নির্ভর করে তখন সেই বাক্যকেই বলে সাপেক্ষ বাক্য। একে শর্তবাক্য /conditional sentence বাক্য বলতে পারি। সাপেক্ষ জটিল বাক্যের স্বাধীন খণ্ডবাক্যে ‘যদি’, ‘যখন’ ‘যেদিন’ ইত্যাদি সাপেক্ষ পদ বসে এবং অধীন বা আশ্রিত খণ্ডবাক্যে ‘তবে’, ‘তাহলে’, ‘সেদিন’ ইত্যাদি ক্রিয়াবিশেষণ বাচক পদ বসে। আবার শুধু ‘যদি-তবে’ নয়, অন্য সাপেক্ষ পদ দিয়েও সাপেক্ষ বাক্য হয়। যেমন :
১. যদি তুমি যাও তবে আমিও যাব।
২. যদি আমায় তুমি বাঁচাও তবে তোমার নিখিল ভুবন ধন্য হবে।
৩. এই যদি তোমার মনে ছিল তবে আগেই তা বলতে পারতে।
৪. না বাঁচাবে আমায় যদি মারবে কেন তবে?
৫. যতক্ষণ শ্বাস ততক্ষণ আশ।
৬. যেদিন তোমার ইচ্ছে হবে সেদিন এসো।
৭. যেই বৃষ্টি এলো অমনি সে ঘরে ঢুকলো।
বাক্যের অর্থগত প্রকরণ
মনের ভাব প্রকাশ করতে ভাষা লাগে। ভাষা শব্দ ও বাক্যের মাধ্যমে প্রকাশ লাভ করে। যেমন :
১. বিবৃতিবাচক বাক্য: ঘটনা, ভাব, বক্তব্য বা তথ্যবহুল বাক্যকে বিবৃতিবাচক বা বর্ণনাবাচক বাক্য বলে। যেমন: আমি ঢাকায় যাব। আমি ঢাকায় যাব না।
২. প্রশ্নবাচক বাক্য: ঘটনা, ভাব, বক্তব্য বা তথ্য সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তাকে প্রশ্নবাচক বাক্য বলে। যেমন: আমি কি ঢাকায় যাব? আমি কি ঢাকায় যাব না? আমি কোথায় যাব?
৩. অনুজ্ঞাবাচক বাক্য: আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, অনুরোধ, অনুমতি, বা আমন্ত্রণমূলক বাক্যকে অনুজ্ঞাবাচক বাক্য বলে। যেমন: পড়, বৃষ্টিতে ভিজবে না, দয়াকরে একগ্লাস পানি দাও।
৪. আশিসবাচক বাক্য: ইচ্ছা, প্রার্থনা বা আশিসমূলক বাক্যকে ইচ্ছা বা প্রার্থনাবাচক বাক্য বলে। যেমন: দীর্ঘজীবী হও, তোমার মঙ্গল হোক।
৫. আবেগবাচক বাক্য: দুঃখ, শোক, আনন্দ, বিস্ময়, ভয়, লজ্জা, ঘৃণা, করুণা বা প্রশংসামূলক বাক্যকে আবেগবাচক বাক্য বলে। যেমন: ছি! কত লজ্জা। হায়! সে কত দুখী। বাহ! পাখিটা কত সুন্দর।
অর্থগত বাক্যের রূপান্তর
অর্থের রূপান্তর না করে একপ্রকার বাক্যকে অন্যপ্রকার বাক্যে রূপান্তর করার প্রক্রিয়াই বাক্যরূপান্তর। যেমন:
বিবৃতিবাচক বাক্য থেকে প্রশ্নবাচক : আমি ঢাকা যাব—আমি কি ঢাকা যাব না? আমি ঢাকায় যাব না—আমি কি ঢাকা যাব?
বিবৃতিবাচক বাক্য থেকে অনুজ্ঞাবাচক বাক্য: তুমি বইটি পড়—বইটি পড়।
তুমি বৃষ্টিতে ভিজবে না—বৃষ্টিতে ভিজবে না।
দয়া করে তুমি একগ্লাস পানি দাও—দয়াকরে একগ্লাস পানি দাও।
বিবৃতিবাচক বাক্য থেকে ইচ্ছাবাচক বাক্য : আমাদের কবি দীর্ঘজীবী হউক—দীর্ঘজীবী হউক।
বিবৃতিবাচক বাক্য থেকে বিস্ময়বাচক বাক্য: অনেক সুন্দর একটি পাখি— বাহ! পাখিটা কত সুন্দর।
অর্থভিত্তিক বাক্য রূপান্তর
অর্থভিত্তিক বাক্য পরিবর্তন হলো অর্থ অপরিবর্তিত রেখে অস্ত্যক, নর্ঙ্থক, প্রশ্নবোধক, অনুজ্ঞাবাচক, প্রার্থনাবাচক, আবেগবাচক ইত্যাদি বাক্যকে অর্থ ভিত্তিক ভিন্ন প্রকরণের বাক্যে রূপান্তরিত করা। এভাবে অস্তিবাচক বাক্যকে নেতিবাচক বাক্যে, নেতিবাচক বাক্যকে অস্তিবাচক বাক্যে, প্রশ্নবাচক বাক্যকে নির্দেশক বাক্যে, নির্দেশক বাক্যকে প্রশ্নবাচক বাক্যে, আবেগবাচক বাক্যেকে নির্দেশক বাক্যে, নির্দেশক বাক্যকে অনুজ্ঞাবাচক বা প্রার্থনাবাচক বাক্যে রূপান্তর করা যায়। যেমন:
ক) অস্তি থেকে নেতিবাচক বাক্য রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. একটি না যোজক এবং নয় বা নাই (ক্রিয়ার) আগমন ঘটবে।
৩. এই না-বাচক যোজক বা ক্রিয়া ব্যবহার করার সঙ্গে সঙ্গে নির্দেশক বাক্যের মূল বিশেষ্য বা বিশেষণটির বিপরীতার্থক শব্দ ব্যবহার করতে হবে। যেমন: সে বুদ্ধিমান। অর্থাৎ সে নির্বোধ নয় বা বুদ্ধিহীন নয়।
৪. কোন কোন ক্ষেত্রে মূল বাক্যের বিশেষ্য বা বিশেষণ অপরিবর্তিত রেখে-ছাড়া, ভিন্ন, ব্যতীত, ব্যতিরেকে ইত্যাদি যোজক ব্যবহার করা যায়। যেমন: এটা দক্ষ লোকের কাজ। অর্থাৎ এটা দক্ষ ছাড়া অন্য লোকের কাজ নয়।
৫. মনে রাখা প্রয়োজন দুটি না-বাচক সমান একটি হ্যাঁ-বাচক (Two negatives make an affirmative)|
নমুনা
অস্তিবাচক : তিনি সচ্চরিত্র ব্যক্তি।
নাস্তিবাচক : তিনি অসচ্চরিত্র ব্যক্তি নন।
অস্তিবাচক : পাহাড়তলিতে অনেক পোড়ো বাগান আছে।
নাস্তিবাচক : পাহাড়তলিতে পোড়ো বাগানের অভাব নাই।
অস্তিবাচক : দরিদ্র সেবাই শ্রেষ্ঠ ধর্ম।
নাস্তিবাচক : দরিদ্র সেবা অপেক্ষা বড় ধর্ম আর কিছুই নাই।
অস্তিবাচক : সে কথাই এরা ভাবে।
নাস্তিবাচক : সে কথাই এরা না ভেবে পারে না।
খ) নাস্তি বা নেতিবাচক বাক্য হতে অস্তিবাচক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. না বাচক যোজক বা ক্রিয়া বিলুপ্ত হবে।
৩. নর্ঙ্থক বাক্যের মূল বিশেষ্য বা বিশেষণের বিপরীত শব্দ বসবে।
৪. বাক্যটি যদি মিশ্র বা জটিল হয় তবে অপ্রধান, পরনির্ভর অস্তিবাচক উপবাক্যটিকে নর্ঙ্থক এবং প্রধান স্বনির্ভর নর্ঙ্থক উপবাক্যটিকে অস্তিবাচক বাক্যেরূপান্তরিত করতে হবে।
নমুনা
নাস্তিবাচক বাক্য : এমন কোন লোক নাই যিনি দেশকে ভালোবাসেন না।
অস্তিবাচক বাক্য : সকলেই দেশকে ভালোবাসেন।
নাস্তিবাচক বাক্য : কমলাকান্তের মনের কথা এ জন্মে আর বলা হলো না।
অস্তিবাচক বাক্য : কমলাকান্তের মনের কথা এ জন্মে অব্যক্তরয়ে গেল।
নাস্তিবাচক বাক্য : সত্যের নাই পরাজয়।
অস্তিবাচক বাক্য : সত্যের জয় আছেই।
গ) নির্দেশক বাক্যকে প্রশ্নবোধক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. কি, কী, কে, কবে, কোথায়, কখন ইত্যাদি প্রশ্নবোধক সর্বনাম বা ক্রিয়া বিশেষণ যোগ করতে হয়।
২. অস্ত্যর্থক বাক্যের প্রশ্নরূপে একটি না-বাচক যোজক কখনো ক্রিয়ার পরে বসাতে হয়।
৩. নাস্ত্যর্থক বাক্যের প্রশ্নরূপান্তরে না-বাচক শব্দটি বাদ দিতে হয়।
৪. শেষে প্রশ্ন বোধক চিহ্ন বসাতে হয়।
নমুনা
নির্দেশক বাক্য : আমি তখন জাগ্রত ছিলাম।
প্রশ্নবোধক বাক্য : আমি কি তখন জাগ্রত ছিলাম না?
নির্দেশক বাক্য : সৎ বা অসৎ কর্মের ফল অবশ্যই ভোগ করতে হবে।
প্রশ্নবোধক বাক্য : সৎ বা অসৎ কর্মের ফল কি অবশ্যই ভোগ করতে হবে না?
ঘ) প্রশ্নবোধক বাক্যকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. ‘কি’ যোজক বিলুপ্ত হবে।
৩. সঙ্গে সঙ্গে না বাচক যোজক লুপ্ত হবে।
৪. জিজ্ঞাসা চিহ্নের (?) জায়গায় দাঁড়ি (।) হবে।
বাক্যটি যদি নর্ঙ্থক করতে হয় তবে-
১. অর্থ অপরিবর্তিত রাখতে হবে।
২. ‘কি’ যোজক বাদ দিতে হবে।
৩. সঙ্গে সঙ্গে একটি না বাচক যোজক আনতে হবে।
৪.জিজ্ঞাসা চিহ্নের (?) জায়গায় দাঁড়ি (।) বসবে।
৫. জটিল ও যৌগিক বাক্যের ক্ষেত্রে প্রধান স্বনির্ভর উপবাক্যটি নর্ঙ্থক উপবাক্যে রূপান্তরিত হবে।
নমুনা
প্রশ্নবোধক বাক্য : শরৎচন্দ্র মহাশয়ের নাম কে শোনেনি?
নির্দেশক বাক্য : শরৎচন্দ্র মহাশয়ের নাম সকলেই শুনেছে।
প্রশ্নবোধক বাক্য : কে জানে অসিত কবে আসবে?
নির্দেশক বাক্য : অসিত কবে আসবে এ কথা কেউ জানে না।
ঙ) অনুজ্ঞাবাচক বাক্যকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. ক্রিয়ার অনুজ্ঞারূপ পরিবর্তিত হয়ে নির্দেশক (অস্তি বা নেতি)রূপ যুক্ত হবে। এ ব্যপারে সাধারণত ভাব বাচ্যের ক্রিয়া পদ ব্যবহৃত হয়। কোথাও তা না হলে কর্তা-অনুসারে অনুরোধ, উপদেশ, আদেশ, পরামর্শমূলক ক্রিয়া পদ ব্যবহার করতে হবে।
নমুনা
অনুজ্ঞাবাচক বাক্য : দুর্জনকে দূরে রাখিও।
নির্দেশক বাক্য : দুর্জনকে দূরে রাখা উচিত।
অনুজ্ঞাবাচক বাক্য : চুপ কর।
নির্দেশক বাক্য : কথা বলিও না।
অনুজ্ঞাবাচক বাক্য : দরিদ্রের সেবা করবে।
নির্দেশক বাক্য : দরিদ্রের সেবা করা কর্তব্য।
চ) নির্দেশক বাক্য থেকে কার্যকারণাত্মক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. নিয়ম, স্বীকৃতি, সংকেত বা শর্ত আরোপিত হবে।
৩. মূল ক্রিয়া অপরিবর্তিত থাকবে।
৪. সংকেত বা শর্তাদি আরোপ করতে হলে ‘লে’ প্রত্যয়ান্ত একটি অসমাপিকা ক্রিয়া ব্যবহার করতে হবে।
নমুনা
১. ঘরে আনামাত্র সবকিছুই তাদের। >ঘরে আনলে সবকিছুই তাদের।
ছ) কার্যকারণাত্মক বাক্য থেকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. মূল ক্রিয়া অপরিবর্তিত থাকবে।
৩. শর্তমূলক অসমাপিকা ক্রিয়া বিশেষ্য পদে (কিংবা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য) রূপান্তর হবে।
নমুনা
১. এসব চিন্তা করলে মনে শান্তি আসে। >এসব চিন্তায় মনে শান্তি আসে।
জ) নির্দেশক বাক্য থেকে সন্দেহদ্যোতক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. ‘বুঝি’, ‘হয়তো’, ‘সম্ভবত’, ‘নিশ্চয়’ ইত্যাদি শব্দের যেকোনো একটি ব্যবহৃত হবে।
নমুনা
১. তার দুর্নিবার লোভরিপুই তাদের পরিতাপ প্রাপ্তির একমাত্র কারণ। >তার দুর্নিবার লোভরিপু নিশ্চয়ই তাদের পরিতাপ প্রাপ্তির একমাত্র কারণ।
২. আমরা পরের উপকার করব মনে করলেই উপকার করতে পারি না। >আমরা পরের উপকার করব মনে করলেই বোধহয় উপকার করতে পারি না।
ঝ) সন্দেহদ্যোতক বাক্য থেকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. ‘বুঝি’, ‘হয়তো’, ‘বোধহয়’, ‘সম্ভবত’, ‘নিশ্চয়’, ‘অবশ্য’ ইত্যাদি শব্দ বিলুপ্ত হবে।
৩. কর্তৃপদ বা অনুরূপ পদের সঙ্গে একটি নিশ্চয়সূচক ‘ই’ যোজক যুক্ত হয়।
নমুনা
১. সেগুলো বোড়াটোড়া হবে বোধ হয়। > সেগুলো বোড়াটোড়াই হবে।
ঞ) নির্দেশক বাক্য থেকে প্রার্থনাবোধক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. বর্তমান বা ভবিষ্যৎ কালের ক্রিয়াকে ‘উক’ বা ‘উন’ বিভক্ত্যন্ত হয়। যেমন: করুক, করুন। ইচ্ছামূলক বর্তমান কালের ক্রিয়ায় রূপান্তরিত করতে হবে।
নমুনা
১. যম এদের ভুলে থাকবেন। > যমেএদের ভুলে থাকুন।
২. সেইদিন সমস্যার সমাধান হবে। > সেইদিনই সমস্যার সমাধান হউক।
ট) প্রার্থনাবোধক বাক্য থেকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. ইচ্ছাবাচক বর্তমান কালের ক্রিয়া ভবিষ্যতকালের নির্দেশক ক্রিয়ার রূপান্তরিত হবে।
৩. প্রয়োজনবোধে ‘বক্তা কামনা করেন’ ইত্যাদি উপবাক্য যোগ করা যায়।
নমুনা
১. সমস্তলোক আমার আয়ত্তর বশীভূত থাকুক। > সমস্তলোক আমার আয়ত্ত ও বশীভূত থাকবে।
২. দেব দিবাকর আগে যাক অস্তাচলে। > দেব দিবাকর আগে যাবে অস্তাচলে।
৩. সন্ধ্যার তিমির আসুক নিবিড় হয়ে। > সন্ধ্যার তিমির আসবে নিবিড় হয়ে।
ঠ) নির্দেশক বাক্যকে বিস্ময়বাচক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. বাক্যের মধ্যে একটি বিস্ময়বোধক যোজক পদ যেমন: আহা, হায় ইত্যাদি যুক্ত করতে হবে।
৩. বিশেষণ পদের আগে একটি ‘কী’ বিশেষণীয় বিশেষণ বসবে।
৪. বাক্যের শেষে একটি আশ্চর্যবোধক (!) চিহ্ন বসবে।
নমুনা
নির্দেশক বাক্য : দৃশ্যটি বড় চমৎকার।
বিস্ময়বাচক বাক্য : আহা! কী চমৎকার দৃশ্য।
নির্দেশক বাক্য : দৃশ্যটি বড় করুণ।
বিস্ময়বাচক বাক্য : দৃশ্যটি কী করুণ!
নির্দেশক বাক্য : এতো ভয়ানক দুঃখের কথা।
বিস্ময়সূচক বাক্য : কী ভয়ানক দুঃখের কথা!
বিস্ময়বাচক বাক্যকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর
বিস্ময়বাচক বাক্য : বাড়িটি কী সুন্দর!
নির্দেশক বাক্য : বাড়িটি বড় সুন্দর।
বিস্ময়বাচক বাক্য : ত্যাগের কী অপূর্ব মহিমা!
নির্দেশক বাক্য : ত্যাগের মহিমা বড় অপূর্ব।
ড) ইচ্ছাবাচক বাক্যকে নির্দেশক বাক্যে রূপান্তর
নিয়ম
১. অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।
২. ইচ্ছাবাচক বর্তমান কালের ক্রিয়া ভবিষ্যৎ কালের নির্দেশক ক্রিয়ায় রূপান্তরিত হবে।
৩. প্রয়োজন বোধে বক্তা ‘কামনা করেন’ ইত্যাদি উপবাক্য যুক্ত করতে হবে।
নমুনা
ইচ্ছাবাচক বাক্য : তুমি দীর্ঘজীবী হও।
নির্দেশক বাক্য : তোমার দীর্ঘজীবন কামনা করি।
ইচ্ছাবাচক বাক্য : জয় হোক ত
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ