প্রদত্ত শব্দ বা মূলশব্দের বিপরীত অর্থ প্রকাশক শব্দকে বিপরীত শব্দ বলে। অথবা একটি শব্দের অর্থ যদি তার বিপরীত বা উল্টো বা নাবোধক হয় তাহলে সেই শব্দকে বিপরীত শব্দ বলে। অন্যভাবে বলা যায়, পরস্পর বিপরীত ভাবার্থক দুটো শব্দকেই বিপরীত শব্দ বলে।
ড. সুনীতিকুমারের মতে, দুটি শব্দের অর্থ পরস্পর বিপরীত হইলে, শব্দ দুটিকে বলা হয় বিপরীতার্থক শব্দ।
ড. সুকুমার সেনের মতে, কোন শব্দ অন্য একটি শব্দের বিপরীত অর্থ প্রকাশ করলে সে শব্দ দুটিকে পরস্পরের বিপরীতার্থক বা বিপরীত শব্দ বলে।
বিপরীত শব্দের প্রয়োজনীয়তা
বিপরীত শব্দ বিভিন্নভাবে সাহায্য করে থাকে। যেমন : বিপরীত শব্দ বাক্যকে সুন্দর, স্পষ্ট, শ্রুতিমধুর করে। বাক্যের গুণ বা যোগ্যতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। এবং মনের ভাব যথাযথভাবে অল্প কথায় প্রকাশ করতে সহায়তা করে। যেমন: ‘লোকটির স্বভাব ভালো না’ বাক্যটি যেমন সৌন্দর্য বহন করে তারচে বেশি সৌন্দর্য বহন করে যদি বলি—লোকটি মন্দ স্বভাবের। তাই সরাসরি না শব্দটি ব্যবহার না করে বিপরীত শব্দ ব্যবহার করে বাক্যের সৌন্দর্য বজায় রাখা যায়।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ