সৌরজগৎ, পৃথিবীর গতি

সূর্য এবং এর গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহানুপুঞ্জ, ধূমকেতু, উল্কা নিয়ে সূর্যের যে পরিবার তাকে বলে সৌরজগৎ। সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র হল সূর্য। সৌরজগতে ৮ টি গ্রহ, ৪৯ টি উপগ্রহ, হাজার হাজার গ্রহাণুপুঞ্জ এবং লক্ষ লক্ষ ধূমকেতু রয়েছে।

সৌরজগতের সকল গ্রহ ও উপগ্রহের নিয়ামক হল সূর্য। গ্রহ ও উপগ্রহসমূহ সূর্য এবং নিজেদের পারস্পরিক মহাকর্ষণ শক্তির দ্বারা আকৃষ্ট হোয়ে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট সময়ে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে।

সূর্য এবং এর গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহানুপুঞ্জ, ধূমকেতু, উল্কা নিয়ে সূর্যের যে পরিবার তাকে বলে সৌরজগৎ। সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র হল সূর্য। সৌরজগতে ৮ টি গ্রহ, ৪৯ টি উপগ্রহ, হাজার হাজার গ্রহাণুপুঞ্জ এবং লক্ষ লক্ষ ধূমকেতু রয়েছে।

সৌরজগতের সকল গ্রহ ও উপগ্রহের নিয়ামক হল সূর্য। গ্রহ ও উপগ্রহসমূহ সূর্য এবং নিজেদের পারস্পরিক মহাকর্ষণ শক্তির দ্বারা আকৃষ্ট হোয়ে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নির্দিষ্ট সময়ে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে।

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের সময় নির্ণয় পদ্ধতি

পৃথিবীর মানচিত্রে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়ের জন্য পূর্ব-পশ্চিমে এবং উত্তর-দক্ষিণে কতকগুলো কাল্পনিক রেখা অঙ্কন করা হয়। এগুলোকে যথাক্রমে অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখা বলে। কোনো স্থানের অবস্থান অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে জানা যায়। দ্রাঘিমার অবস্থান থেকে কোনো স্থানের সময় জানা যায়। অক্ষরেখার সাহায্যে যেমন নিরক্ষরেখা থেকে উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থান জানা যায়, তেমনি মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে অবস্থান জানার জন্য মধ্যরেখা বা দ্রাঘিমারেখা ব্যবহার করা হয়। ভূপৃষ্ঠকে সমতল মনে হলেও পৃথিবী প্রকৃতপক্ষে অভিগত গোলক। তাই পৃথিবী গোলাকার বলে মূল মধ্যরেখা থেকে দূরত্ব কৌণিক মাপে প্রকাশ করা সুবিধাজনক। 

পৃথিবীর মানচিত্রে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়ের জন্য পূর্ব-পশ্চিমে এবং উত্তর-দক্ষিণে কতকগুলো কাল্পনিক রেখা অঙ্কন করা হয়। এগুলোকে যথাক্রমে অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখা বলে। কোনো স্থানের অবস্থান অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে জানা যায়। দ্রাঘিমার অবস্থান থেকে কোনো স্থানের সময় জানা যায়। অক্ষরেখার সাহায্যে যেমন নিরক্ষরেখা থেকে উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থান জানা যায়, তেমনি মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্ব বা পশ্চিমে অবস্থান জানার জন্য মধ্যরেখা বা দ্রাঘিমারেখা ব্যবহার করা হয়। ভূপৃষ্ঠকে সমতল মনে হলেও পৃথিবী প্রকৃতপক্ষে অভিগত গোলক। তাই পৃথিবী গোলাকার বলে মূল মধ্যরেখা থেকে দূরত্ব কৌণিক মাপে প্রকাশ করা সুবিধাজনক। 

পৃথিবীর গতি

আমরা লক্ষ করেছি যে, প্রতিদিন সূর্য পূর্বদিকে উঠে এবং পশ্চিমে অস্ত যায়। কিন্তু আমরা কখনো কি ভেবে দেখেছি কেন এমনটা হয়? এর কারণ পৃথিবী গতিশীল। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে সূর্যকে সম্মুখে রেখে পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তন ও নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে। এটিই পৃথিবীর গতি। পৃথিবীর গতি দুই প্রকার- আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতি।

আমরা লক্ষ করেছি যে, প্রতিদিন সূর্য পূর্বদিকে উঠে এবং পশ্চিমে অস্ত যায়। কিন্তু আমরা কখনো কি ভেবে দেখেছি কেন এমনটা হয়? এর কারণ পৃথিবী গতিশীল। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে সূর্যকে সম্মুখে রেখে পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তন ও নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে। এটিই পৃথিবীর গতি। পৃথিবীর গতি দুই প্রকার- আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতি।

জোয়ার-ভাটা

পৃথিবীর বিভিন্ন সাগর মহাসাগরে সমুদ্রস্রোত ছাড়াও পানিরাশির নিজস্ব গতি আছে। এর ফলে প্রতিদিনই কিছু সময় সমুদ্রের পানি ফুলে উঠে, (উচ্চতা বৃদ্ধি পায়) আবার কিছু সময়ের জন্য তা থেমে যায়। সমুদ্রের পানি এভাবে নিয়মিতভাবে ফুলে উঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। পৃথিবীর নিজের গতি এবং তার উপর চন্দ্র ও সূর্যের প্রভাবেই মূলত জোয়ার ভাটা সংগঠিত হয়। জোয়ার ভাটার নানা শ্রেণি রয়েছে, তাছাড়া পৃথিবীর উপরও জোয়ার ভাটা নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে।

পৃথিবীর বিভিন্ন সাগর মহাসাগরে সমুদ্রস্রোত ছাড়াও পানিরাশির নিজস্ব গতি আছে। এর ফলে প্রতিদিনই কিছু সময় সমুদ্রের পানি ফুলে উঠে, (উচ্চতা বৃদ্ধি পায়) আবার কিছু সময়ের জন্য তা থেমে যায়। সমুদ্রের পানি এভাবে নিয়মিতভাবে ফুলে উঠাকে জোয়ার এবং নেমে যাওয়াকে ভাটা বলে। পৃথিবীর নিজের গতি এবং তার উপর চন্দ্র ও সূর্যের প্রভাবেই মূলত জোয়ার ভাটা সংগঠিত হয়। জোয়ার ভাটার নানা শ্রেণি রয়েছে, তাছাড়া পৃথিবীর উপরও জোয়ার ভাটা নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে।

বুধ

বুধ সৌরজগতের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের নিকটতম গ্রহ। এর ব্যাস ৪৮৫০ কিলোমিটার এবং ওজন পৃথিবীর ৫০ ভাগের ৩ ভাগের সমান। সূর্যের চারদিক পরিক্রমণ করতে এর ৮৮ দিন সময় লাগে। সূর্য থেকে এর গড় দূরত্ব ৫.৮ কিলোমিটার । বুধের কোনো  উপগ্রহ নেই । সূর্যের নিকটতম গ্রহ বলে এর তাপমাত্রা অত্যাধিক ।

 

কেন্দ্রমন্ডল

গুরুমন্ডলের নিম্নভাগ থেকে পৃথিবীর  কেন্দ্র  পর্যন্ত  বিস্তৃত স্তরকে কেন্দ্রমন্ডল বলে।  এ স্তর প্রায় ৩,৪৮৬ কিলোমিটার পুরু। কেন্দ্রমন্ডল পৃথিবীর মোট আয়তনের পায় ১৬ ভাগ এবং এর ওজনের পায় এক তৃতীয়াংশ । এ স্তরের চাপ পৃথিবীপৃষ্ঠের বায়ুচাপের চেয়ে কয়েক লক্ষ গুণ বেশি এবং তাপমাত্রা প্রায় ৩০০০ থেকে ৫০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভূকম্পন তরঙ্গের সাহায্যে জানা যায় যে, কেন্দ্রমন্ডলের একটি তরল বহিরাবরণ আছে যা ১,২১৬ কিলোমিটার  পুরু।  বৈজ্ঞানিকদের মতে, এ স্তরটি  লৌহ,  নিকেল, পারদ, সিসা প্রভৃতি পদার্থ দিয়ে গঠিত। তবে প্রধান দুটি উপাদান নিকেল (Ni) এবং লোহা (Fe) বেশি থাকায় এ স্তরটি নিফে (NiFe) নামে পরিচিত। ধারণা করা হয় যে,  প্রচন্ড তাপ ও চাপে এ স্তরটি  স্থিতিস্থাপক ও চটচটে অবস্থায় রয়েছে।

ভূত্বক

পৃথিবী সৃষ্টি হওয়ার সময় বাষ্পীয় অবস্থায় ছিল।  কোটি কোটি বছরের ঘূর্ণনের মধ্যদিয়ে তাপ বিকিরণ করতে করতে পৃথিবীর শীতল ও ঘনীভূত হতে বহু বছর লেগেছে। এভাবে পৃথিবীর উপরিভাগে কঠিন আবরণের সৃষ্টি হয় । আর এ কঠিন আবরণই ভূত্বক। পৃথিবীর উপরিভাগ কঠিন হলেও অভ্যন্তরভাগ উত্তপ্ত ও গলিত অবস্থায়  রয়েছে । উত্তপ্ত  পদার্থ শীতল হলে সংকুচিত হয়ে যায়। ক্রমাগত সংকুচিত হওয়ার ফলে পাতলা আবরণের উপরিভাগ কুচকে উুঁচ -নিচু  বিভিন্ন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়েছে । ভূপৃষ্ঠের অবনমিত অংশে সাগর ও মহাসাগরের সৃষ্টি হয়েছে।  আর পানির উপরের অংশ হয় মহাদেশ।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]