জনসংখ্যাগ্রীষ্মকাল

জনসংখ্যার দিক  থেকে পৃথিবীতে বাংলাদেশের স্থান নবম। ভূখন্ডের তুলনায় এদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব খুব বেশি । তাছাড়া  জনসংখ্যা  বৃদ্ধির হারও  বেশ।  ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ১২৯৩  কোটি জনসংখ্যা  বৃদ্ধির হার ১.৪৮%  এবং প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ৮৭৬ জন। বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৪.৯৭ কোটি এবং প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ১০১৫ জন ।>

নেপাল

নেপালের জলবায়ুতে তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতের তারতম্য বিবেচনায় দুটি ঋতু পরিলক্ষিত হয়। তার কারণ জুন হতে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত  এ অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বেশি থাকে এবং এজন্য এ সময়কালকে বর্ষাকাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জুলাই মাসের কাঠমুন্ডুর তাপমাত্রা থাকে ২৪.৪ ডিগ্রি সে.। অন্যদিকে নেপালে নভেম্বর হতে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত  সময় অত্যন্ত শুষ্ক ও বৃষ্টিহীন থাকে ।  এসময়ে  তাপমাত্রা বেশ কম থাকে বলে একে শীতকাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়।  জানুয়ারিতে কাঠমুন্ডুর তাপমাত্রা থাকে পায় ১০ডিগ্রি সে.। উঁচু পার্বত্য এলাকা হওয়ায় নেপালের কোনো  অংশের তাপমাত্রা অতিরিক্ত  বৃদ্ধি পায় না এবং শীত গ্রীষ্মের তাপমাত্রার পার্থক্যও খুব বেশি হয় না।  নেপালের বার্ষিক গড় পৃষ্টিপাত ১৪৫ সে.মি. যার প্রায় পুরোটাই সংঘটিত হয় জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে। 

গ্রীষ্মকাল

বাংলাদেশের উষ্ণতম ঋতু  গ্রীষ্মকাল। মার্চ হতে মে মাস পর্যন্ত  বাংলাদেশে  গ্রীষ্মকাল । এ ঋতুতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি  সে. এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সে. পর্যন্ত  হয়ে থাকে । গড়  হিসেবে উষ্ণতম মাস এপ্রিল। এ সময়  সামুদ্রিক বায়ুর  প্রভাবে  দেশের দক্ষিণ হতে উত্তরদিকে তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে বেশি থাকে । যেমন- এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা কক্সবাজারে ২৭.৬৪ ডিগ্রি সে. নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রি সে. এবং রাজশাহীতে প্রায় ৩০ ডিগ্রি সে. থাকে । গ্রীষ্মকালে সূর্য উত্তর গোলার্ধের কর্কট ক্রান্তি রেখার নিকটবতী হওয়ায় বায়ুর চাপের পরিবর্তন হয় এবং বাংলাদেশের উপর দিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হতে থাকে । একই সময়ে পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক হতে শুষ্ক ও শীতল বায়ু প্রবাহিত হয়। এ ঝড়কে কাল বৈশাখী বলা হয়। এছাড়া এপ্রিল ও মে মাসে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ সমূহের কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায়শ বিভিন্ন প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্ত  হয় । ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল সংঘটিত ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে বাংলাদেশ উপকূলে বিশেষত চট্টগ্রাম উপকূলে ব্যাপক সম্পদ ও জীবনহানি ঘটে।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]