ক্রান্তীয় পাতাঝরা

বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, গাজীপুর, টাঙ্গাইল, দিনাজপুর ও রংপুর জেলা পাতাঝরা অরণ্যের অঞ্চল। এই বনভূমিতে বছরের শীতকালে একবার গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায়। শাল বা গজারি ছাড়াও কড়ই, বহেরা, হিজন, শিরিষ, হরিতকি, কাঠাঁল, নিম ইত্যাদি গাছ জন্মে। এ বনভূমিতে প্রধানত শালগাছ প্রধান বৃক্ষ তাই এ বনকে শালবন বলা হায়। ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে এ বনভূমি মধুপুর ভাওয়াল নামে পরিচিত। দিনাজপুর অঞ্চলে একে বরেন্দ্র ভূমির অঞ্চলও বলা হয়। 

মানুষসহ জীব জগতের অস্তিত্বের জন্য পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কৃষি ও শিল্পের বিকাশে পানির ব্যবহার অপরিহার্য। বৃষ্টি থেকে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া গেলেও শীত এবং গ্রীষ্মকালে পানির অভাব হলে কৃষি, শিল্প ও জীবনযাপন সংকটাপন্ন হয়ে ওঠে। সে কারণে সারা বছর পানির প্রাপ্তি, প্রবাহ ও বন্টন নিশ্চিত করতে এ সম্পদের ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হয়। পরিকল্পিত পাপ্যতা ও ব্যবহারকে পানির ব্যবস্থাপনা বলা হয়।  সাধারণত কঠিন, তরল ও বাষ্পকারে পানি থাকে। শীত ও শুষ্ক মৌসুমে পানির নিশ্চিত করতে নদনদী, খাল, পুকুর হাওর ও বিলে ভূমিকা পরিকল্পিতভাবে পানি ধরে রাখার ব্যবস্থা করার মাধ্যমে পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা করা যায়। 

সার

আমাদের দেশে দীর্ঘদিন থেকে কৃষি কাজে অপরিমিতভাবে সার ও কীটনাশক ব্যবহারের ফলে পানি দূষণে মাছ ও কৃষি উৎপাদনের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। অপ্রয়োজনে সার ও কীটনাশক ব্যবহার না করা হলে পানি ও ভূমির গুণাগুণ অক্ষত থাকবে। 

পানি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা

বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচাইতে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। এতে মানুষের খাদ্য, পানি ও অন্যান্য নিরাপত্তা বিধান করা বেশ কঠিন। তাই জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে তাল মিলিয়ে চলা খুবই কঠিন হয়ে উঠেছে। দিন দিন এ দেশে ভুমি, পানি, খাদ্য ব্যবস্থাপনা সহ নানা সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও স্বাধীনতার ৪০ বছরে জনসংখ্যা দ্বিগুণ বেড়েছে, খাদ্যোৎপাদন ৩ গুণ বেড়েছে, তাতে দেশে হয়ত বড় ধরণের খাদ্য সংকট নেই।

কৃষিজ সম্পদ

দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত, বাংলাদেশ, মিয়ানমার এবং নেপাল বৈশিষ্ট্যের দিক দিয়ে কৃষিপ্রধান। এ অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি, জলবায়ু, মাটি, নদ নদী ইত্যাদির উপর নির্ভর করে কৃষকগণ এখানকার কৃষিজ সম্পদ উৎপাদন করে। এই কৃষি উৎপাদনে একটি সুনির্দিষ্ট মাত্রার তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাতের দরকার হয়। যার কারণে অঞ্চলেভেদে কৃষি উৎপাদনে তারতম্য ঘটে।

বাংলাদেশে করণ

ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানার কাছে অবস্থিত। এ কারণে বাংলদেশ ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল। ভূমিরূপ ও ভূ-অভ্যন্তরীণ কাঠামোগত কারণে বাংলাদেশে ভূ-আলোড়নজনিত শক্তি কার্যকর এবং এর ফলে এখানে ভূমিকম্প হয়।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]