কম্পিউটারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ২

কম্পিউটারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ২

 কম্পিউটার যন্ত্রের জন্মলগ্ন থেকে এই সময়কাল পর্যন্ত সময়কে মোটামুটি তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়।যেমনঃ(১) প্রাচীন যুগ, (২) মধ্য যুগ এবং (৩) বর্তমান বা আধুনিক যুগ।

        কম্পিউটার এর উদ্ভব হয়ে ছিল গানিতিক হিসাব নিকাশ সম্পাদনের জন্য। বর্তমানকালে বিভিন্ন কাজে এর ব্যবহার দেখা গেলেও মূল উদ্দেশ্য একই রয়ে গেছে এবং এ কাজের জন্যই কম্পিউটার বেশি ব্যবহৃত হয়। মূলত কম্পিউটারের জন্ম  আজ থেকে কয়েক হাজার বছর আগে। খ্রিষ্টপূর্ব প্রায় তিন হাজার বছর আগে গণনা কাজের জন্য এক ধরণের যন্ত্র ব্যবহার করা হতো। যার নাম ছিল এ্যাবাকাস(Abacus)। এই এ্যাবাকাস নামের যন্ত্রের সাহায্যে প্রাচীন যুগে বিভিন্ন গণনার কাজ করা হতো। আবার এই এ্যাবাকাস থেকেই আধুনিক ক্যালকুলেটর তৈরীর ধারণা এসেছে এটা অনস্বীকার্য।এই যন্ত্রে গণনার কাজের জন্য ব্যবহার করা হতো কতকগুলো গোল চাকতি। এই চাকতি ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে গণনার কাজ সম্পন্ন করা হতো।কম্পিউটারকে যদি বড় আকারের গণনা যন্ত্র হিসেবে ধরা হয় তাহলে এই এ্যাবাকাস-ই কম্পিউটারের প্রথম চিন্তার সূত্রপাত।

        Abacus আবিষ্কারের পর পার হয়ে যায় কয়েক হাজার বছর। সভ্যতার অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের চিন্তা চেতনা, জ্ঞান ও জানার ক্ষেত্রও হয়ে উঠে বড়ো ও উন্নত। Abacus তৈরী হয়েছিল খ্রিষ্টপূর্ব প্রায় তিন হাজার বছর আগে চীন দেশে। আর প্রথম যান্ত্রিক গণনা যন্ত্র তৈরি হয় ১৬৪৫ খ্রিষ্টাব্দে। স্যার ব্লায়াস প্যাসকেল নামের একজন ফরাসি বিজ্ঞানী এটা তৈরি করেন।বিজ্ঞানীর নাসানুসারে এই যন্ত্রের নাম দেওয়া হয়েছিল প্যাসকেলাইন। এটার কার্যপ্রণালী কিন্তু ছিল Abacus এর মতই।তবে এতে চাকতির পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়েছিল দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ার। মানুষ প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে ব্যবহার করলো এই যন্ত্র।

১৬৯৪ সালের দিকে প্যাসকেলাইন যন্ত্রের কিছুটা উন্নত সংষ্করণ তৈরি করলেন গটফ্রেড উইলহেম ভন লেইবনিজ।এই যন্ত্রে নাম দিলেন তিনি স্টেপড রেকোনার। পেরিয়ে গেল প্রায় আরও সোয়া এক’শ বছর। ১৮২০ সালের মাঝামাঝি স্টেপড রেকোনার যন্ত্রকে আরও একটু উন্নত করলেন টমাস দ্যা কোমার। ততদিনে মানুষও বেশ আধুনিক হয়েছে।নতুন নতুন প্রযুক্তির দিকে তাদের অনুসন্ধান অব্যহত রয়েছে। আর এরই ফলশ্রুতিতে ১৮২১ সালে ঘটে গেল এক বিপ্লব।

চার্লস ব্যাবেজ নামের একজন ইংরেজ গণিতবিদ অংকের বিভিন্ন তথ্যের সহজ সমাধানের জন্য তৈরি করে ফেললেন একটি যন্ত্র। যার নাম দেওয়া হলো ডিফারেন্স ইঞ্জিন।অনতিকাল পরে এই যন্ত্রটিকে আরও আধুনিক করা হলো, নাম দেওয়া হলো এনালাইটিক্যাল ইঞ্জিন। ১৮২১ সালের পূর্বে যেসব যন্ত্র তৈরি হয়েছিল সেগুলো শুধু অংক আর সংখ্যা নিয়ে কাজ করা হতো কিন্তু চার্লস ব্যাবেজের উদ্ভাবিত এই যন্ত্রে অংকের পাশাপাশি তথ্য নিয়েও কাজ করা যেত। তবে এই যন্ত্রের কিছু বাধ্যবাধকতাও ছিল।যন্ত্রটি চালাতে হতো একধরণের ছিদ্রযুক্ত পাঞ্চকার্ড দিয়ে এবং এই পাঞ্চকার্ডটি একবারই মাত্র ব্যবহার করা যেত। দ্বিতীয়বার ব্যবহার করতে হলে আবার নতুন কার্ড প্রয়োজন হতো। ব্যাভেজের যন্ত্রে ছিল তিনটি অংশ। সেগুলো হলো-

(ক)তথ্য বা নির্দেশ প্রদাণের অংশ- এই অংশে থাকবে যন্ত্রটি চালানোর সমস্ত তথ্য বা নির্দেশ এবং বিভিন্ন পর্যায়ের ফলাফল।

(খ)ফলাফল প্রদানের অংশ- এই অংশে গণনার উপযুক্ত ফলাফল প্রদান করবে।

(গ)তথ্য সংরক্ষণ-এই অংশে তথ্যগুলো সংরক্ষণ করা যাবে।

বর্তমানের আধুনিক একটি কম্পিউটারে যেসব অংশ দেখা যায় বা বিদ্যমান রয়েছে চার্লস ব্যাবেজের এনালাইটিক্যাল ইঞ্জিনে তার সবগুলোই বিদ্যমান ছিল। তাছাড়া এই প্রথম কোন যন্ত্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে গণনা সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ করতে পারতো। সুতরাং এটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে, চার্লস ব্যাবেজই হচ্ছেন কম্পিউটারের আদি পিতা।

১৮৯০সাল। ডঃ হারম্যান হলোরিথ নামের একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদমশুমারী বিভাগে কাজ করতেন।সেই সময় লোক গণনার কাজ হাতে নেন আমেরিকান সেনসাস ব্যুরো নামের একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান।তারা নিশ্চিত জানতো এই গণনার কাজে লোকবল লাগবে প্রচুর, তেমনি সময়ও লাগবে অনেক। মোটামুটি দশ বছরের আগে গণনার কাজ শেষ করা যাবে না, এমই ধারণা ছিল তাদের।

ডঃ হারম্যান তাদের এই ধারণা ভেঙ্গে দিলেন। তিনি চার্লস ব্যাবেজের যন্ত্রের সাথে টেবুলেটর নামের একটি যন্ত্র জুড়ে দিলেন। আর এই যন্ত্রের বৈশিষ্ট্য হলো এতে কাগজের তৈরী পাঞ্চকার্ড ব্যবহার করা যাবে, আর এই পাঞ্চকার্ডে ছিদ্রও করতে পারবে তার এই নতুন যন্ত্র টেবুলেটর।এসময় যন্ত্রটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।

এই যন্ত্রের অবিষ্কারের সাথে সাথে পুরো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাড়া পড়ে গেল। অবিশ্বাস্যভাবে ডঃ হারম্যান এই যন্ত্রের সাহায্যে আদমশুমারীর দশ বছরের কাজ শেষ করে ফেললেন মাত্র তিন বছরে।এই অভূতপূর্ব সাফল্য ডঃ হারম্যানকে উদ্বুদ্ধ করে তুললো।তিনি নিজেই প্রতিষ্ঠা করলেন একটি কোম্পানী। নাম দিলেন টেবুলেটিং মেশিন কোম্পানী। এই কোম্পানীই পরবর্তীতে আইবিএম নামে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কম্পিউটার কোম্পানী হিসেবে স্বীকৃতি পায়।

        ডঃ হারম্যানের আবিষ্কারের পর কেটে গেল প্রায় পঞ্চাশ বছর। এই দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটারে ছোটখাটো পরিবর্তন ছাড়া আর তেমন উল্লেখযোগ্য কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় না।তাছাড়া প্রথম দিকের সমস্ত কম্পিউটারই ছিল এনালগ কম্পিউটার । ১৯৪৬ সালে প্রথম সংরক্ষিত প্রোগ্রাম (Stored Program) -এর ধারণা উদ্ভাবন করেন জন ভন নিউম্যান। তাই তাকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয় । তাঁর এই ধারনার উপর ভিত্তি করে প্রথম স্বয়ংক্রিয় ডিজিটাল কম্পিউটার তৈরি করা হয়।তার  এ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে কনরাড যুসে ১৯৪১ সালে তৈরি করেন সম্পূর্ণ প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রিত প্রথম ইলেকট্রোমেকানিক্যাল কম্পিউটার  Z3 ।১৯৪৩ সালে জন ভিসেন্ট অ্যাটানসফ ও ক্লিফোড বেরি তৈরি করেন বাইনারি গণিত ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার  Atanasoff Berry computer (ABC) ।ইউনিভার্সিটির জন মশলি ও প্রেসপার একার্ট নামের দুই প্রতিভাবান ইঞ্জিনিয়ার প্রথম প্রজন্মের ডিজিটাল কম্পিউটার তৈরিতে হাত দিলেন। অক্লান্ত পরিশ্রম করে ১৯৫১ সালে তারা  তৈরি করে ফেললেন পৃথিবীর প্রথম ইলেক্ট্রনিকস ডিজিটাল কম্পিউটার। তার নাম দেওয়া হলো এনিয়াক।

কম্পিউটারের ইতিহাসে এলো এক নতুন অধ্যায়।আমরা এখন যেসব কম্পিউটার দেখতে পাই এনিয়াক তার চাইতে অত্যন্ত কম ক্ষমতাসম্পন্ন হলেও আকারে ছিল প্রকান্ড।এখন একটা কম্পিউটার রাখার জন্য একটি ছোট্ট টেবিল যথেষ্ট। কিন্তু তখন এনিয়াক কম্পিউটারকে রাখার জন্য দরকার পড়তো ৯মিটার প্রস্থ ও ১৫মিটার দৈঘ্যের একটি ঘর। আর এর ওজন ছিল প্রায় ১৫ টন। এটা চালানোর জন্য লাগতো ১৫০ কলোওয়াট বিদ্যুৎ। মজার ব্যাপার হলো কাজ করতে করতে এটা অসম্ভব রকমের গরম হয়ে উঠতো তখন এটাকে মাঝে মাঝে ঠান্ডা পানি ঢেলে শীতল করার প্রয়োজন পড়তো।এনিয়াক ছিল বাল্ব নির্ভর কম্পিউটার আর এতে ১৮০০০ বাল্ব লাগানো ছিল।তবে আগেকার কম্পিউটারের তুলনায় এটা ছিল দ্রুত গতিসম্পন্ন। প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৫০০০ গণনার কাজ করতে পারতো।

পৃথিবীর সভ্যতায় আধুনিকতার ছোঁয়া লাগার সাথে সাথে এনিয়াকের বাধ্যবাধকতা কাটিয়ে ওঠার জন্য মানুষ নিরলস গবেষনা চালিয়ে যেতে লাগলো।অবশেষে ১৯৪৬ সালের শেষ দিকে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার হাওয়ার্ড এইকিন নামের একজন প্রতিভাবান বিজ্ঞানী তৈরী করে ফেললেন এনিয়াকের চেয়ে কিছুটা ছোট এবং অরেকটু ক্ষমতাসম্পন্ন ইলেক্ট্রনিকস কম্পিউটার। যার নাম দেওয়া হলো মার্কওয়ান। তবে ছোট হলেও এই কম্পিউটারটি ছিল ১৫মিটার দৈঘ্য ও ৬মিটার প্রস্থ বিশিষ্ট। এর উচ্চতা ছিল ২.৪মিটার।এতে ব্যবহৃত বিদ্যুতের তারের দৈর্ঘ্য ছিল ৮০০ কিলোমিটার। আর এটা তৈরি করতে যে খরচ পড়তো সেই খরচ দিয়ে বর্তমান সময়ের পুরো একটা কম্পিউটার কোম্পানী বানিয়ে ফেলা যাবে।

১৯৪৮ সালের শেষদিকে বারডিন, ব্রাটান এবং শকলি নামের তিন প্রতিভাবান আমেরিকান বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করলেন ট্রানজিষ্টার। ফলে কম্পিউটার দিগন্তে সূচিত হলো এক নতুন বিপ্লবের।বাল্ব নির্ভর এনিয়াক এবং মার্কওয়ান কম্পিউটারের জায়গা জুড়ে নিল এই ট্রানজিষ্টার লাগানো কম্পিউটার।এতকরে কম্পিউটারের আকারেও বেশ পরিবর্তন এলো, ছোট হয়ে গেল বিশাল আকারের কম্পিউটার। তার উপর তথ্য সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং ফলাফল প্রদাণের সময়সীমা একেবারে কমে গেল। আবার তৈরী খরচও অনেক কমে গেল।ট্রানজিস্টর ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটারটি ছিল — TX-O ।এরপ্এর বাজারে আসে ট্রানজিস্টর ভিত্তিক প্রথম মিনি কম্পিউটার- PDP-8।এই সময়কার কম্পিউটারের মধ্যে ১৯৪৯ সালের তৈরি এডস্যাকের নাম উল্লেখযোগ্য।এই কম্পিউটারের মূল নির্মাতা হলেন হাঙ্গেরিয় গণিতবিদ জন ভন নিউম্যান। এর পরপরই ১৯৫১ সালে আমেরিকার রেমিংটন র‌্যান্ড নামের এক কোম্পানী সর্বপ্রথম বান্যিজিক ভিত্তিতে তৈরি করে ইউনিভ্যাক ওয়ান নামের একটি কম্পিউটার। বাণিজ্যিক ডাটা প্রসেসিং কাজের উপযোগি এই কম্পিউটারটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। তবে উচ্চমাত্রায় বিদ্যুৎপ্রবাহ সরবরাহ করার সময় যন্ত্রটি বেশ গরম হয়ে উঠতো।

১৯৫৮সালের মাঝামাঝি সারা পৃথিবী চমকে উঠলো  জ্যাক কেলবি নামের একজন প্রতিভাবান মার্কিন বৈজ্ঞানিকের কল্যাণে।জ্যাক কেলবি ও তার সতীর্থ রর্বাট  নয়েস আবিষ্কার করে ফেললেন সিলিকন চিপ। এই সিলিকন চিপের ছোট্ট এক টুকরোর উপর স্থাপন করা হলো অনেকগুলো ট্রানজিষ্টর। এদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করার জন্য তৈরি করা হলো সুক্ষ্ম পথ, যাকে বলা হয় সার্কিট।এই সার্কিটের মধ্যদিয়ে উচ্চমাত্রার বিদ্যুৎপ্রবাহ প্রবাহিত করা সম্ভব হয়ে উঠলো। এই সার্কিট সংযোজনের নাম দেওয়া হলো আইসি বা ইনটিগ্রেটর সার্কিট। এই ইনটিগ্রেটর সার্কিট দিয়ে কম্পিউটার তৈরি করতে উৎসাহী হলেন প্রস্তুতকারকরা। কারণ এতেকরে কম্পিউটার আকারে অনেক ছোট হবে। আর সেইসাথে খরচও কমে আসবে অনেক। আবার কম্পিউটারেরও ব্যাপক প্রসার ঘটবে।পরবর্তীতে এই ইন্টিগ্রেটেড সার্কিটের ব্যপক উন্নতি সাধিত হয়।১৯৬০ এর শেষদিকে কেনেথ এইচ ওলসেন একটি উন্নত ডায়োড ট্রান্সফরমার গেট সার্কিট আবিস্কার করেন যা মিনি কম্পিউটার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। একারনে তাকে মিনি কম্পিউটারের জনক বলা হয়ে থাকে।১৯৬৮ সালে বারোস কোম্পানি ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার B2500 এবং B3500 তৈরি করে । এসময়  IC চিপ দিয়ে তৈরি হয় প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার-  IBM System 360 ।১৯৭৪ সালের হেনরি এডওয়ার্ড রবাটর্স এর ডিজাইনকৃত Altair-880 কে প্রথম মাইক্রোপ্রসেসরভিত্তিক কম্পিউটার বা মাইক্রোকম্পিউটার হিসেবে গন্য করা হয়।প্রথম তৈরী পারসোনাল কম্পিউটার- Altair-8800 ও ছিল তার ই অবদান ।তাই মাইক্রো কম্পিউটারের জনক হিসাবে এইচ এডওয়ার্ড রবাটর্স চিরস্মরণীয়। 

 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তাক্লারা উপত্যকায় চলতে থাকে গবেষণার পর গবেষণা।একসময় এই জায়গাটার নামই হয়ে যায় সিলিকন ভ্যালি।১৯৭১সালে ছোট্ট একটুকরো সিলিকন চিপের উপর অনেকগুলো ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট বসানো সম্ভব হয়ে ওঠে। এই সন্নিবেশিত চিপের নাম দেওয়া হয় মাইক্রোপ্রসেসর। বর্তমানে আধুনিক কম্পিউটার এই মাইক্রোপসেসরের উপর নির্ভরশীল।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]