আউটপুট ডিভাইস

আউটপুট ডিভাইস

কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট প্রাপ্ত ইনপুটকে ব্যবহারকারীর দেওয়া নির্দেশ অনুযায়ী প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পন্ন করে। প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পন্ন হলে তার ফল পাওয়া যায়। একে বলে আউটপুট। প্রক্রিয়াকরণের পর যে সকল যন্ত্রের সাহায্যে ফল পাওয়া যায় তাদেরকে বলা হয় আউটপুট ডিভাইস। যেমনঃ মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার, প্রোজেক্টর, প্লটার হেডফোন ইত্যাদি।

মনিটর

মনিটর এক ধরণের আউটপুট ডিভাইস যার মাধ্যমে টেলিভিশনের মতো লেখা বা ছবি দেখা যায়। মনিটর সাধারণত তিন ধরণের হয়ে থাকে-

১. সিআরটি মনিটর

২. এলসিডি মনিটর

৩. এলইডি মনিটর

 সিআরটি মনিটরঃ CRT এর পূর্ণরূপ হলো Cathode Ray Tube. ক্যাথোড রে টিউবযুক্ত মনিটরকে সিআরটি মনিটর বলা হয়। টিউবের ভেতর দিকে ফসফর নামক এক ধরণের রাসায়নিক পদার্থের প্রলেপ থাকে। সাদাকালো সিআরটি মনিটরে একটি ইলেকট্রন গান থাকে এবং রঙিন মনিটরে তিনটি মৌলিক রঙ (লাল, সবুজ, আসমানি) প্রদর্শনের জন্য তিন ধরণের ইলেকট্রন গান থাকে। আকারে অপেক্ষকৃত বড় এবং বিদ্যুৎ খরচ বেশী হওয়ায় মনিটরগুলোর ব্যবহার দিনদিন হ্রাস পাচ্ছে।

এলসিডি মনিটরঃ LCD এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Liquid Crystal Display. কম্পিউটারে ব্যবহৃত এক ধরণের ডিসপ্লে ইউনিট। একে ফ্ল্যাট প্যানেল মনিটরও বলা হয়। ক্যালকুলেটর, ডিজিটাল ঘড়ি, ল্যাপটপ কিংবা নোটবুকে এ ধরণের মনিটর ব্যবহৃত হয়।

এলইডি মনিটরঃ LED এর পূর্ণ রূপ হলো Light Emitting Diode. এটি LCD মনিটরের মতোই কাজ করে কিন্তু এর ব্যাকলাইট ভিন্ন ধরণের। LCD মনিটর অপেক্ষা ডিসপ্লে কোয়ালিটি ভালো মানের এবং বিদ্যুৎ খরচ ৪০% কম। তৈরি করার সময় LCD মনিটরের মতো মারকারি ব্যবহার করা হয় না বলে এটি বেশী পরিবেশবান্ধব।

 

ভিডিও কন্ট্রোলার, পিক্সেল, রেজুলেশন ও রিফ্রেস রেট

ভিডিও কন্ট্রোলারঃ মনিটরের পর্দায় কোন ছবি, লেখা বা টেক্সট প্রদর্শনের জন্য কম্পিউটার একটি ইন্টারফেস ব্যবহার করে, যাকে ভিডিও কন্ট্রোলার বলা হয়। এটি প্রসেসর থেকে প্রাপ্ত সিগন্যাল যথাযথভাবে রুপান্তর করে প্রদর্শনের জন্য মনিটরে পাঠায়। নিচে কিছু জনপ্রিয় ভিডিও কন্ট্রোলারের নাম- VGA (Video Graphics Array), SVGA (Super Video Graphics Array), XGA (Extended Graphics Array) ইত্যাদি।

পিক্সেলঃ কম্পিউটারে তথ্য প্রদর্শনের ক্ষুদ্রতম একক হচ্ছে পিক্সেল। এই শব্দটি ইংরেজি Picture Element এর সংক্ষিপ্ত রূপ। পিক্সেল হচ্ছে ডেটা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত মাধ্যমের ক্ষুদ্রতম এলাকা যার বর্ণ এবং উজ্জ্বলতা স্বতন্ত্রভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

রেজুলেশনঃ ডিসপ্লে পর্দা বা স্ক্রিনে প্রদর্শিত ছবির সূক্ষ্মতাকে রেজুলেশন বলে। স্ক্রিনের প্রতি ইঞ্চিতে যত বেশী পিক্সেল থাকবে তত বেশী সূক্ষ্ম হবে।

রিফ্রেস রেটঃ রিফ্রেস রেট হল পিক্সেলের উজ্জ্বলতা ঠিক রাখার জন্য প্রতি সেকেন্ডে পিক্সেলগুলো কতবার রিচার্জ হয় তার সংখ্যা। Refresh Rate যত বেশী হবে ইমেজ স্ক্রিনে তত বেশী দৃঢ় দেখাবে। Refresh Rate কে হার্টজ এককে প্রকাশ করা হয়।

প্রিন্টার

যে যন্ত্রের সাহায্যে কম্পিউটারে প্রাপ্ত ফলাফল কাগজে ছাপানো যায়, তাকে প্রিন্টার বলা হয়। প্রিন্টারের মান কি রকম হবে তা নির্ভর করে প্রিন্টারের রেজুলেশনের উপর। প্রিন্টারের রেজুলেশন পরিমাপের একক DPI. DPI এর পূর্ণরূপ হল Dots Per Inch. কার্যপ্রণালী অনুসারে প্রিন্টারকে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা যায়-

১. ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার

২. নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার

১. ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারঃ যে প্রিন্টারে প্রিন্টহেড যে কাগজে ছাপা হয় তাকে স্পর্শ করে, তাকে ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার বলা হয়। ধীরগতি সম্পন্ন এ সকল প্রিন্টারের ছাপা সাধারণ মানের এবং প্রিন্ট এর সময় বিরক্তিকর শব্দ হয়। একে দু’ভাগে ভাগ করা হয়-

ক) লাইন প্রিন্টারঃ লাইন প্রিন্টারে প্রতিবারে একটি সম্পূর্ণ লাইন ছাপা হয়। এগুলো ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগতির। লাইন প্রিন্টার প্রতি মিনিটে ২০০ থেকে ৩০০০ লাইন ছাপাতে পারে। লাইন প্রিন্টারকে আবার দুইভাগে ভাগ করা হয়- চেইন প্রিন্টার ও ড্রাম প্রিন্টার।

খ) সিরিয়াল প্রিন্টারঃ সিরিয়াল প্রিন্টার টাইপ রাইটারের মতো একবারে মাত্র একটি বর্ণ ছাপা হয়। এগুলো ধীরগতি সম্পন্ন। সিরিয়াল প্রিন্টারকে দুইভাগে ভাগ করা হয়-

i) ডট ম্যাট্রিক্স প্রিন্টারঃ আয়তাকারে সাজানো কতকগুলো বিন্দুকে ডট ম্যাট্রিক্স বলে। যেমনঃ বিন্দুগুলো ৮টি সারি ও এবং ১২টি স্তম্ভে সাজানো থাকলে তাকে বলে ৮X১২ ডট ম্যাট্রিক্স। এই বিন্দুগুলোর মধ্যে কিছু বিন্দু নির্বাচন করে যে কোন বর্ণ ফুটিয়ে তোলা যায়। ডট ম্যাট্রিক্স প্রিন্টারে লেখার জন্য ছোট পিনে গ্রিড ব্যবহার করা হয়। অনেকগুলো পিনের মাথা রিবনের উপর আঘাত করে কাগজের উপর বিন্দু বসিয়ে অক্ষর তৈরি করা হয়। সাধারণত এই প্রিন্টারে ৭, ৯অথবা ২৪ পিন থাকে, যেগুলো লাইন বরাবর চলাচল করে বিন্দুর মাধ্যমে অক্ষর তৈরি করে। এ প্রিন্টারে ছাপা অক্ষর বা প্রতীক সূক্ষ্ম হয় না। এর গতি পরিমাপ একক cps (characters per second).

ii) ডেইজি হুইল প্রিন্টারঃ ডেইজি হুইল প্রিন্টারে একটি চ্যাপ্টা চাকার সঙ্গে সাইকেলের স্পোকের মতো অনেকগুলো স্পোক লাগানো থাকে। প্রতিটি স্পোকের মাথায় একটি বর্ণ এমবস করা থাকে। স্পোকগুলোসহ চাকাকে একটি ডেইজি ফুলের মতো দেখতে বলে এর এই নাম।

২. নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্টারঃ যে প্রিন্টারে প্রিন্টহেড যে কাগজে ছাপা হয় তাকে স্পর্শ করেনা তাকে নন-ইমপ্যাক্ট প্রিন্তার বলা হয়। উচ্চগতিসম্পন্ন এ সকল প্রিন্টারের ছাপা উচ্চমানের এবং প্রিন্ট এর সময় কোন বিরক্তিকর শব্দ হয় না। যেমনঃ ইংকজেট প্রিন্টার, লেজার প্রিন্টার ইত্যাদি

ইঙ্কজেট প্রিন্টারঃ ইঙ্কজেট প্রিন্টারে কতগুলো নোজল দিয়ে বৈদ্যুতিক চার্জযুক্ত তরল কালি কাগজের দিকে স্প্রে করা হয়। একটি তড়িৎক্ষেত্র এ চার্জযুক্ত কালির সূক্ষ্মকণাগুলোকে ঠিকমতো সাজিয়ে দিয়ে কাগজের উপর কোন বর্ণ ফুটিয়ে তোলে। যেমনঃ Cannon Bubble jet, HP Deskjet, Epson Stylus ইত্যাদি।

লেজার প্রিন্টারঃ লেজার প্রিন্টারে লেজার রশ্মির সাহায্যে কাগজে লেখা ফুটিয়ে তোলা হয়। লেজার প্রিন্টার মুদ্রণের জন্য লেজার রশ্মি একটি আলোক সংবেদনশীল ড্রামের উপর মুদ্রণযোগ্য বিষয়ের ছাপা তৈরি করে। তখন লেজার রশ্মির প্রক্ষেপিত অংশ টোনার আকর্ষণ করে। কাগজের উপর পতিত টোনার উচ্চতাপে গলে গিয়ে স্থায়ীভাবে বসে যায়।এভাবে লেজার প্রিন্টারে মুদ্রণের কাজ সম্পন্ন হয়। একে পেজ প্রিন্টারও বলা হয়। যেমনঃ HP Laserjet, Samsung ML-2010, Canon LBP 3500 ইত্যাদি।

 

বিট, বাইট এবং শব্দ দৈর্ঘ্য

বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বা দ্বিমিক সংখ্যা পদ্ধতি (ইংরেজি: Binary number system) একটি সংখ্যা পদ্ধতি যাতে সকল সংখ্যাকে কেবলমাত্র ০ এবং ১ দিয়ে প্রকাশ করা হয়। এই সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি দুই। ডিজিটাল ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির লজিক গেটে এই সংখ্যাপদ্ধতির ব্যাপক প্রয়োগ রয়েছে। সকল আধুনিক কম্পিউটারে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। কম্পিউটার সমস্ত হিসাব নিকাশ ০ ও ১ এর মাধ্যমে সম্পন্ন করে। তাই কম্পিউটারে প্রদত্ত সমস্ত নির্দেশ টেলেক্স কোডকে প্রথমে বাইনারি অঙ্কে রূপান্তর করে তার পর হিসাব নিকাশ সম্পন্ন করে ।

বিটঃ বাইনারি নাম্বার পদ্ধতিতে ব্যবহৃত ০ এবং ১ এর অংক দুটটির প্রত্যেকটিকে একটি বিট বলা হয়। ইংরেজি binary শব্দের Bi এবং Digit শব্দের t নিয়ে বিট Bit শব্দটি গঠিত। যেমনঃ ১০১০১ সংখ্যাটিতে পাঁচটি বিট আছে। কম্পিউটারের স্মৃতিতে ০ এবং ১ এর কোড দিয়ে বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষিত থাকে। এজন্য কম্পিউটারের স্মৃতির ধারণক্ষমতা পরিমাপের ক্ষুদ্রতম একক হিসেবে বিট শব্দটি ব্যবহৃত হয়।

বাইটঃ ৮ বিটের কোড দিয়ে যে কোন বর্ণ, অংক বা বিশেষ চিহ্নকে প্রকাশ করা হয়ে থাকে। ৮টি বিট দিয়ে গঠিত শব্দকে Byte বলা হয়। যেমনঃ ১০০০১০১০ হল ১টি বাইট। বাইট হলো বাইনারি পদ্ধতিতে তথ্য প্রকাশের মৌলিক একক। কম্পিউটারে স্মৃতি ধারণক্ষমতা বাইটে প্রকাশ করা হয়।

শব্দ দৈর্ঘ্যঃ কম্পিউটারে সকল শব্দই থাকে ০ বা ১ বিট হিসেবে। ৮ বিট বিশিষ্ট শব্দকে বাইট বলা হয়। কোন শব্দে যতগুলো বিট থাকে সেই সংখ্যাকে বলে শব্দ দৈর্ঘ্য। সাধারণত শব্দ দৈর্ঘ্য ৮ গুনিতকে ৮ থেকে ৬৪ বিটে হয়।

 

 

মেমোরির ধারণক্ষমতা এবং প্রধান মেমোরি

মেমোরির ধারণক্ষমতাঃ কম্পিউটার মেমোরিতে ডেটা সংরক্ষণের পরিমাণকে মেমোরির ধারণক্ষমতা বলে। একে প্রকাশ করা হয় বাইট, কিলোবাইট, মেগাবাইট, গিগাবাইট ইত্যাদি দ্বারা।

১ বাইট = ৮ বিট

১ কিলোবাইট = ২১০ বাইট বা ১০২৪ বাইট

১ মেগাবাইট = ২২০ বাইট বা ১০২৪ কিলোবাইট

১ গিগাবাইট = ২৩০ বাইট বা ১০২৪ মেগাবাইট

১ টেরাবাইট = ২৪০ বাইট বা ১০২৪ গিগাবাইট

১ পিটাবাইট = ২৫০  বাইট বা ১০২৪ টেরাবাইট

প্রধান মেমোরি এবং তার প্রকারভেদঃ  যে মেমোরি সিপিইউ এর গাণিতিক ও যুক্তি অংশের সাথে সংযুক্ত তাকে প্রধান মেমোরি (Main Memory) বলা হয়। প্রধান মেমোরিকে প্রাথমিক মেমোরি (Primary Memory হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। মাইক্রোকম্পিউটার বা পার্সোনাল কম্পিউটারে অর্ধপরিবাহী মেমোরি (Semiconductor Memory) ব্যবহার করা হয়। অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে তৈরি বলেই একে অর্ধপরিবাহী মেমোরি বলা হয়। বহুল ব্যবহৃত এ অর্ধপরিবাহী মেমোরি দুইপ্রকার- র‍্যাম (Random Access Memory) এবং রম (Read Only Memory).

 

 

র‍্যাম

মাদারবোর্ডের সাথে সরাসরি সংযুক্ত যে মেমরিতে Read এবং Write দুটি কাজই সম্পন্ন করা যায়, সে মেমোরিকে RAM (Random Access Memory) বলা হয়। এটি একটি অস্থায়ী মেমোরি। কম্পিউটারে যতক্ষণ বিদ্যুৎ প্রবাহ চালু থাকে , ততক্ষণ র‍্যামে তথ্যসমূহ সংরক্ষিত থাকে। বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে র‍্যাম তার সমস্ত তথ্য মুছে ফেলে। এজন্য র‍্যামকে কম্পিউটারের অস্থায়ী (Volatile) মেমোরিও বলা হয়। এছাড়া র‍্যামকে মেইন স্টোরেজ (Main Sotrage) এবং কোর স্টোরেজ (Core Storage) হিসেবেও অভিহিত করা হয়। র‍্যাম হচ্ছে কম্পিউটারের কর্ম এলাকা। মাইক্রোপ্রসেসর প্রাথমিকভাবে র‍্যাম এলাকায় প্রয়োজনীয় তথ্য জমা করে। মাইক্রোপ্রসেসর সরাসরি র‍্যামের জন্য জানা অবস্থান বা ঠিকানা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে বা তথ্য প্রক্রিয়াজাত করে। এখানে সরাসরি তথ্য সংগ্রহের জন্য যাওয়া যায় বলে একে Random Access Memory বলা হয়।

রম

ROM (Read Only Memory) স্থায়ী প্রকৃতির প্রধান মেমোরি। রমের স্মৃতিতে রক্ষিত তথ্যসমূহ কেবল ব্যবহার করা যায় কিন্তু সংযোজন, সংশোধন বা পরিবর্তন করা যায় না। তাই একে Read Only Memory বলা হয়। বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হলে রমে রক্ষিত তথ্য মুছে যায় না।

রমের প্রকারভেদঃ

ক) এমরম (MROM= Mask Read Only Memory)

খ) পিরম বা প্রম (PROM= Progammable Read Only Memory)

গ) ইপ্রম (EPROM= Eraseable Programmable Read Only Memory)

ঘ) ইইপ্রম (EEPROM= Electrically Eraseable PROM)

ঙ) ইএপ্রম (EAPROM= Electrically Alterable PROM)

 

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]