তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র , তড়িৎ পরিবাহিতা

তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র

যে যন্ত্রের সাহায্যে কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি নির্ণয় করা যায় তাকে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র বলে।

আধানের প্রকৃতি নির্ণয়: কোনো তড়িৎগ্রস্ত বস্তুকে কী ধরনের আধান আছে তা জানতে হলে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রটিকে প্রথমে ধনাত্মক কিংবা ঋণাত্মক আধানে আহিত করতে হবে। ধরা যাক, যন্ত্রটিকে ধনাত্মক আধানে আহিত করা হলো। ঐ অবস্থায় পাতদ্বয়ে ধনাত্মক আধান থাকায় এরা ফাঁক হয়ে যাবে। এখন পরীক্ষণীয় বস্তুটিকে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের চাকতির সংস্পর্শে আনলে যদি ফাঁক বেড়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে বস্তুটি ধনাত্মক আধানে আহিত। অর্থাৎ পরীক্ষণীয় বস্তু এবং তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের চার্জ সমধর্মী হলে পাত্দবয়ের ফাঁক বৃদ্ধি পাবে এবং চার্জ বিপরীতধর্মী হলে ফাঁক হ্রাস পাবে।

তড়িৎ পরিবাহিতা

 

তড়িৎ পরিবাহিতা বা বিদ্যুৎ পরিবাহিতা, ( Electrical conductance) তড়িৎ মাধ্যমের একটি ধর্ম যা এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত করতে সহায়তা করে। মূলতঃ কোন তড়িৎ পরিবাহকের তড়িৎ পরিবাহিতা হচ্ছে এর রোধের বিপরীত রাশি। কোনো বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থের, যেমন বৈদ্যুতিক তারের মধ্যে দিয়ে তড়িৎ আধান বা চার্জ সাধারণত পরিবাহিত হয় চলমান ইলেক্ট্রনের পরিবহনে।ইলেক্ট্রোলাইটে আয়নের পরিবহনেও বিদ্যুৎ পরিবাহিত হতে পারে, কিংবা প্লাজমায় আয়ন ও ইলেকট্রন উভয়ের দ্বারাই পরিবাহিত হতে পারে। যদি কোন পরিবাহকের রোধ R হয় তবে ঐ পরিবাহকের পরিবাহিতা G হবে

G = frac {1} {R}

তড়িৎ পরিবাহিতার একক সিমেন্স (Siemens).

 

 

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]