গামা রশ্মি আধান নিরপেক্ষ, স্বল্প তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ। এটি চৌম্বক এবং তড়িৎক্ষেত্র দ্বারা প্রভাবিত হয় না। দুর্বল আয়নায়ন ক্ষমতা সম্পন্ন কিন্তু ভেদনক্ষমতা তুলনামূলক ভাবে বেশি। দ্রুতি আলোর সমান। চিকিৎসা বিজ্ঞানে নিয়ন্ত্রিত উপায়ে গামা রশ্মির নানাবিধ ব্যবহার আছে। সিটি স্ক্যেন, রেডিও থেরাপি, ক্যান্সার চিকিৎসায় গামা রশ্মি ব্যবহত হয়।
ইউরেনিয়াম ধাতুর নিউক্লিয়াস থেকে স্বতঃস্ফূর্ত-ভাবে অবিরত যে বিশেষ ছেদন শক্তি সম্পন্ন রশ্মি নির্গত হয় তা প্রথম আবিষ্কার করেন ১৮৯৬ সালে ফরাসি বিজ্ঞানী হেনরী বেকরেল । পরবর্তীতে দেখা গেছে যে, অস্থিত আইসোটোপগুলো স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিভিন্ন ধরনের রশ্নি বিকিরণ করে নিজের নিউক্লিয়াসে পরিবর্তন এনে অন্য মৌলের স্থিত আইসোটোপে পরিণত হয়। এই আচরণ বা ধর্মকেতেজস্ক্রিয়তা বলা হয়। এই ধরনের আইসোটোপগুলোকে বলা হয় তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ। ইউরানিয়াম-২৩৬, স্ট্রনসিয়াম-৯০, আয়োডিন-১৩০, প্লোটোনিয়াম-২৩৯ উল্খেখযোগ্য তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ। তেজষ্ক্রিয়তা পরমাণুর নিউক্লিয় ঘটনা, তাই একে বাইরের কোন সাধারণ ভৌত প্রক্রিয়া দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশের বেশিরভাগ কার্বনই কার্বন-১২। একই মৌলের সব আইসোটপের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম একই , তবে আচারব্যবহারে যথেষ্ট পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। যেমন কার্বন -১৪ অস্থিত ও তেজস্ক্রিয়। আইসোটোপগুলো প্রাকৃতিক হতে পারে বা কৃত্রিমভাবেও প্রস্তুত করা যায়।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ