১৯৩০ সালে ফার্মি দেখান যে, চার্জহীন (Neutral) নিউট্রন কে আঘাত করলে উচ্চ শক্তি সম্পন্ন পারমাণবিক বিক্রিয়া হয় এবং সেখান থেকে তেজস্ক্রিয় প্রাপ্ত হয়ে নতুন নতুন কণিকা বের হয়। তিনি গাইগার মূলার কাউন্টার ব্যবহার করে নির্দেশ করেন পরমাণুর তেজস্ক্রিয়তা এবং নতুন নতুন রেডিও একটিভ আইসোটোপ বের করেন। তেজস্ক্রিয় পদার্থের টুকরা থেকে প্রতিনিয়ত তেজষ্ক্রিয় বিকিরণ ঘটে। এই বিকিরণের মাত্রা গাইগার কাউন্টার (GEIGER COUNTER) এর মাধ্যমে নির্নয় করা যায়। গাইগার-মুলার কাউন্টার বা গাইগার কাউন্টার উদ্ভাবন করা হয় মূলত: আলফা, বিটা, গামা প্রভৃতি আয়োনাইজিং রেডিয়েশন ডিটেক্ট বা সনাক্ত করবার জন্য। তেজষ্ক্রিয় বস্তুটি থেকে কি হারে তেজষ্ক্রিয় কণা নির্গত হবে তার একটি সম্ভাব্যতা থাকে কিন্তু প্রতি মুহূর্তে ঠিক কতগুলো তেজষ্ক্রিয় পরমাণুর বিভাজন হবে তার সুনির্দিষ্ট পরিমান জানার কোনো উপায় নেই। কাজেই একটি তেজষ্ক্রিয় উৎস থেকে যে বিক্ষিপ্ত কণাগুলো নির্গত হবে সেগুলোর মাত্রা হবে বিক্ষিপ্ত এবং আমরা নির্দিষ্ট সময় পরপর একটি গাইগার কাউন্টার থেকে সেই তেজষ্ক্রিয়তার পাঠ নিতে থাকলেই একটি বিক্ষিপ্ত সংখ্যার তালিকা পাব।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ