সাপ বা সর্প হাতপাবিহীন এক প্রকার সরীসৃপ। বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস অনুযায়ী, Animalia (প্রাণী) জগতের, কর্ডাটা (কর্ডটা) পর্বের, Vertebrata (মেরুদণ্ডী) উপপর্বের, Sauropsida (সরোপ্সিডা) শ্রেণীর (শল্ক বা আঁশযুক্ত), Squamata (স্কোয়ামান্টা) বর্গের, Serpentes (সার্পেন্টেস) উপবর্গের সদস্যদের সাপ বলে অভিহিত করা হয়।
অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া সকল মহাদেশেই সাপের উপস্থিতি দেখা যায়। এখন পর্যন্ত যতোদূর জানা যায়, সাপের সর্বমোট ১৫টি পরিবার, ৪৫৬টি গণ, এবং ২,৯০০টিরও বেশি প্রজাতি রয়েছে। এদের আকার খুব ছোট, ১০ সে.মি. (থ্রেড সাপ) থেকে শুরু করে সর্বচ্চো ২৫ ফুট বা ৭.৬ মিটার (অজগর ও অ্যানাকোন্ডা) পর্যন্ত হতে পারে। সম্প্রতি আবিষ্কৃত টাইটানওবোয়া (Titanoboa) সাপের জীবাশ্ম প্রায় ১৩ মিটার বা ৪৩ ফুট লম্বা।
বিষধরদের জন্য বিখ্যাত হলেও বেশীরভাগ প্রজাতির সাপ বিষহীন এবং যেগুলো বিষধর সেগুলোও আত্মরক্ষার চেয়ে শিকার করার সময় বিভিন্ন প্রাণীকে ঘায়েল করতেই বিষের ব্যবহার বেশি হয়। কিছু মারাত্মক বিষধর সাপের বিষ মানুষের মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুকি বা মৃত্যুর কারণ ঘটায়।
হাঙ্গর তরুণাস্থিবিশিষ্ট এক ধরণের সামুদ্রিক মাছের প্রায় ২২৫টি প্রজাতির জন্য ব্যবহৃত সাধারণ নাম। পৃথিবীর প্রায় সকল সাগর-মহাসাগরে এদের অস্তিত্ব থাকলেও মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং অর্ধ-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে এদের প্রাচুর্য দেখা যায়। কয়েকটি প্রজাতি সমুদ্র উপকূলে বসবাস করলেও অধিকাংশ গভীর সমুদ্রের উপরের তলে বসবাস করে। গভীর সমুদ্রে বসবাসকারী কিছু প্রজাতি আলোদায়ক অর্থাৎ আলো বিচ্ছুরণ করতে পারে। ধ্বংস এবং পরজীবীর হাত থেকে রক্ষার জন্য এদের দেহত্বকীয় ডেন্টিক্ল রয়েছে। এই ডেন্টিক্লের কারণে এদের প্রবাহী গতিবিদ্যায়ও প্রভূত সহায়তা হয়ে থাকে। এছাড়া তাদের প্রতিস্থাপনযোগ্য দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলো খুব সুন্দর এবং প্রাচীন হাঙ্গরের এই একটি বৈশিষ্ট্যই তাদের মধ্যে রয়েছে। এদের প্রজাতিতে ব্যাপক তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। এক হাতের সমান আকারের পিগমি হাঙ্গর রয়েছে, যেমন: Euprotomicrus bispinatus নামক গভীর সমুদ্রের হাঙ্গরের দৈর্ঘ্য মাত্র ২২ সেমি তথা ৯ ইঞ্চি। আবার তিমি হাঙ্গর হল বৃহত্তম মাছ যারা প্রায় ১২ মিটারের (৩৯ ফিট) মত লম্বা হতে পারে। যেমন: Rhincodon typus নামক প্রজাতিটি। Carcharhinus leucas প্রজাতিটি ষাঁড় হাঙ্গর হিসেবে পরিচিত। এই ষাঁড় হাঙ্গরই একমাত্র লবণাক্ত এবং মিঠা - উভয় পানিতে এমনকি ডেল্টার ভিতরেও সাঁতার কাটতে পারে। হাঙ্গর বা হাঙর (ইংরেজি: Shark) তরুণাস্থিবিশিষ্ট এক ধরণের সামুদ্রিক মাছের প্রায় ২২৫টি প্রজাতির জন্য ব্যবহৃত সাধারণ নাম। পৃথিবীর প্রায় সকল সাগর-মহাসাগরে এদের অস্তিত্ব থাকলেও মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এবং অর্ধ-গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে এদের প্রাচুর্য দেখা যায়। কয়েকটি প্রজাতি সমুদ্র উপকূলে বসবাস করলেও অধিকাংশ গভীর সমুদ্রের উপরের তলে বসবাস করে। গভীর সমুদ্রে বসবাসকারী কিছু প্রজাতি আলোদায়ক অর্থাৎ আলো বিচ্ছুরণ করতে পারে। ধ্বংস এবং পরজীবীর হাত থেকে রক্ষার জন্য এদের দেহত্বকীয় ডেন্টিক্ল রয়েছে। এই ডেন্টিক্লের কারণে এদের প্রবাহী গতিবিদ্যায়ও প্রভূত সহায়তা হয়ে থাকে। এছাড়া তাদের প্রতিস্থাপনযোগ্য দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলো খুব সুন্দর এবং প্রাচীন হাঙ্গরের এই একটি বৈশিষ্ট্যই তাদের মধ্যে রয়েছে। এদের প্রজাতিতে ব্যাপক তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। এক হাতের সমান আকারের পিগমি হাঙ্গর রয়েছে, যেমন: Euprotomicrus bispinatus নামক গভীর সমুদ্রের হাঙ্গরের দৈর্ঘ্য মাত্র ২২ সেমি তথা ৯ ইঞ্চি। আবার তিমি হাঙ্গর হল বৃহত্তম মাছ যারা প্রায় ১২ মিটারের (৩৯ ফিট) মত লম্বা হতে পারে। যেমন: Rhincodon typus নামক প্রজাতিটি। Carcharhinus leucas প্রজাতিটি ষাঁড় হাঙ্গর হিসেবে পরিচিত। এই ষাঁড় হাঙ্গরই একমাত্র লবণাক্ত এবং মিঠা - উভয় পানিতে এমনকি ডেল্টার ভিতরেও সাঁতার কাটতে পারে।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ