অম্ল চেনার উপায় -
প্রত্যেক এসিডে প্রতিস্থাপনীয় হাইড্রোজেন থাকে। এটি প্রতিটি এসিডের একটি সাধারণ মৌলিক পদার্থ। যদি কোনো যৌগের জলীয় দ্রবণে নীল লিটমাসকে লাল করে তবে তা এসিড। যেমন : হাইড্রোক্লোরিক এসিড ( HCl), সালফিউরিক এসিড ( H2SO4) প্রভৃতি এসিডের সংকেত থেকে দেখা যাচ্ছে যে, এদের মধ্যে সাধারণ মৌলিক পদার্থ হাইড্রোজেন ( H)। এভাবে এসিডসমূহকে সহজভাবে চেনা যেতে পারে।
আম্লের তিব্রতা-
যে আম্ল যত সহজে কোন দ্রাবকে প্রোটন ( H+) দান করতে পারে তাই ঐ আম্লের তিব্রতা নির্দেশ করে । জৈব এসিড সমূহ অজৈব এসিড হতে আনেক দুর্বল হয় । হাইড্রাসিড সমূহের তিব্রতা ঐ অনুর হাইড্রজেন আয়ন এর উপর নির্ভর করে-
HI>HBr>HCl
অক্সি এসিড সমূহ তাদের কেন্দ্রের ধনাত্নক জারন সংখ্যার উপর নির্ভর করে -
+7 +6 +5
HClO4>H2SO4>HNO3
শুষ্ক কার্বন-ডাই-অক্সাইডের কঠিন রূপকেই ড্রাই আইস বলে। অনেক কম তাপমাত্রায় এবং কম চাপে (−56.4 °C তাপমাত্রা এবং 5.13 atm চাপে) গ্যাসীয় কার্বন-ডাই-অক্সাইডকে রেখে দিলে সেটি তরলে রূপান্তরিত না হয়ে সরাসরি কঠিন পদার্থের আকার ধারণ করে। এই কঠিন পদার্থটিই আসলে ড্রাই আইস বলে।
ড্রাই আইসকে যখন উষ্ণ ও গরম পানির সংস্পর্শে আনা হয়, তখন মেঘের মত দেখতে শুভ্র ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। এই সাদা ধোঁয়াটি কিন্তু কার্বন-ডাই-অক্সাইড নয়, অধিক ঘনমাত্রার পানির বাষ্পের সাথে মিশ্রিত কার্বন-ডাই-অক্সাইড। প্রচণ্ড ঠাণ্ডার ফলে গরম পানির বাষ্প ঘনীভূত হয়ে এমন আকার ধারণ করে। কার্বন-ডাই-অক্সাইড বাহিত এই কুয়াশাটা অনেক ভারী হয়, তাই এটি পাত্রের নিচে জমা হয়, তাই দেখা যায় এটি ফ্লোর ঘেঁষে ঘেঁষে উড়ছে।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ