সুরযুক্ত শব্দ ও তার বৈশিষ্ট্য
সুরযুক্ত শব্দের তিনটি বৈশিষ্ট্য আছে-
১) প্রাবল্য বা তীব্রতা
২) তীক্ষ্ণতা এবং
৩) গুণ বা জাতি।
প্রাবল্য বা তীব্রতাঃ প্রাবল্য বা তীব্রতা বলতে শব্দ কতটা জোরে হচ্ছে তা বুঝায়। শব্দ বিস্তারের অভিমুখে লম্বভাবে রাখা একক ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ শব্দশক্তি প্রবাহিত হয় তাকে শব্দের তীব্রতা বলে। SI পদ্ধতিতে শব্দের তীব্রতার একক
তীক্ষ্ণতাঃ সুরযুক্ত শব্দের যে বৈশিষ্ট্য দিয়ে একই প্রাবল্যের খাদের সুর এবং চড়া সুরের মধ্যে পার্থক্য বুঝা যায় তাকে তীক্ষ্ণতা বা পীচ বলে। তীক্ষ্ণতা উৎসের কম্পাঙ্কের উপর নির্ভর করে। কম্পাঙ্ক যত বেশি হয়, সুর তত চড়া হয় এবং তীক্ষ্ণতা বা পীচ ততো বেশি হয়।
গুণ বা জাতিঃ সুরযুক্ত শব্দের যে বৈশিষ্ট্যের জন্য বিভিন্ন উৎস থেকে উৎপন্ন একই প্রাবল্য ও তীক্ষ্ণতাযুক্ত শব্দের মধ্যে পার্থক্য বুঝা যায় তাকে গুণ বা জাতি বলে।
পুরুষের গলার স্বর মোটা কিন্তু নারী এবং শিশুদের গলার স্বর তীক্ষ্ণ কেন?
মানুষের গলার স্বরযন্ত্রে দুটি পর্দা থাকে এদেরকে স্বরতন্ত্রী বলে। ভোকাল কর্ডের কম্পনের দলে মানুষের গলা থেকে শব নির্গত হয়। পুরুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে ভোকাল কর্ড দৃঢ় হয়ে যায় তাই এর কম্পাঙ্ক কমে যায় অপরদিকে নারী এবং শিশুদের ভোকাল কর্ড দৃঢ় থাকে না তাই কম্পাঙ্ক কম হয়। তাই পুরুষের গলার স্বর মোটা কিন্তু নারী এবং শিশুদের গলার স্বর তীক্ষ্ণ ।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ