স্যাকারিন একটি মিষ্টি জৈব পদার্থ। এটি চিনির চেয়ে প্রায় ৫০০ গুন বেশি মিষ্টি।ডায়াবেটিস রোগীরা এটি চিনির পরিবর্তে ব্যবহার করে থাকেন।তবে স্যাকারিনের খাদ্যগুণ নেই।আলকাতরার পাতনের পর প্রাপ্ত টলুইন নামক পদার্থ থেকে এটি তৈরি করা হয়।
১ কেজি = ১,০০০ গ্রাম = ১.১ সের (প্রায়) = ২.২০ পাউন্ড (প্রায়)
১ সের = ৯৩৩ গ্রাম (প্রায়)
১ মণ = ৪০ সের = ৩৭ কেজি ৩২৪ গ্রাম (প্রায়)
১ কুইন্টাল = ১০০ কেজি = ২ মণ ২৭.৫ সের
১ মেট্রিক টন = ১,০০০ কেজি =২৬ মণ ৩১.৭৫ সের (প্রায়)
তড়িচ্চুম্বকত্ব (Electromagnetism) তড়িৎ এবং চুম্বকত্বের মধ্য সম্পর্ককে বর্ণনা করে। ছোটবেলায় অনেকেই চুম্বক নিয়ে খেলা করেছেন, এছাড়া রেফ্রিজারেটর বা বেতার যন্ত্রের মধ্যে দণ্ড চুম্বক অনেকেই দেখেছেন। এগুলোকে বলে স্থায়ী চুম্বক। বাস্তবে স্থায়ী চুম্বক বেশি চোখে পড়লেও, প্রকৃতপক্ষে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় অস্থায়ী তথা তড়িচ্চুম্বক। এই তড়িচ্চুম্বকের ধর্ম নিয়েই তড়িচ্চুম্বকত্ব আলোচনা করে। বিদ্যুৎ উৎপাদন, কম্পিউটার / ক্যাসেট প্লেয়ারে স্মৃতি সংরক্ষণ, টেলিভিশন পর্দায় ছবি ফুটিয়ে তোলা, রোগব্যধি নিরূপণ করা , কলিংবেলে ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রেই তড়িচ্চুম্বকত্ব ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিদ্যুতের উপর নির্ভর করে আমরা যা যা করি তার সবকিছুতেই তড়িচ্চুম্বকত্ব কাজে লাগে।
কোন তারের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হলে সেখানে একটি চৌম্বক সৃষ্টি হয়। এই নীতির উপর ভিত্তি করেই তড়িচ্চুম্বকত্ব কাজ করে। স্থায়ী চুম্বক যে বলের কারণে ধাতব বস্তুকে আকর্ষণ করে তার সাথে এই ক্ষেত্রের কোন পার্থক্য নেই। দণ্ড চুম্বকে চৌম্বক ক্ষেত্র উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরুতে প্রবাহিত হয়। আর তারের ক্ষেত্রে, চৌম্বক ক্ষেত্র গঠিত হয় এর চারদিকে। এই তার দিয়ে কোন ধাতব বস্তুকে পেঁচালে সেই বস্তুটি চুম্বকায়িত হয়ে পড়ে। এভাবেই খুব সাধারণ তড়িচ্চুম্বক তৈরি করা যায়।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ