আলো কী?, জেট ইঞ্জিন , আলোর প্রতিসরণ

আলো কী?

আলো (Light) এক ধরনের শক্তি বা বাহ্যিক কারণ, যা চোখে প্রবেশ করে দর্শনের অনুভূতি জন্মায়। আলো বস্তুকে দৃশ্যমান করে, কিন্তু এটি নিজে অদৃশ্য। আমরা আলোকে দেখতে পাই না, কিন্তু আলোকিত বস্তুকে দেখি। আলো এক ধরনের বিকীর্ণ শক্তি। এটি এক ধরনের তরঙ্গ। আলো আড় তরঙ্গের আকারে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে গমন করে। মাধ্যমভেদে আলোর বেগের পরিবর্তন হয়ে থাকে। আলোর বেগ মাধ্যমেরঘনত্বের ব্যস্তানুপাতিক। শুন্য মাধ্যমে আলোর বেগ সবচেয়ে বেশি। শূন্যস্থানে আলোর বেগ প্রতি সেকেন্ডে ৩x১০৮ মিটার। সাদা আলো সাত টি মৌলিক রঙের মিশ্রণ , প্রিজম এর দ্বারা আলো কে বিভিন্ন রঙ এ আলাদা করা যায়।

আলো (Light) এক ধরনের শক্তি বা বাহ্যিক কারণ, যা চোখে প্রবেশ করে দর্শনের অনুভূতি জন্মায়। আলো বস্তুকে দৃশ্যমান করে, কিন্তু এটি নিজে অদৃশ্য। আমরা আলোকে দেখতে পাই না, কিন্তু আলোকিত বস্তুকে দেখি। আলো এক ধরনের বিকীর্ণ শক্তি। এটি এক ধরনের তরঙ্গ। আলো আড় তরঙ্গের আকারে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে গমন করে। মাধ্যমভেদে আলোর বেগের পরিবর্তন হয়ে থাকে। আলোর বেগ মাধ্যমের ঘনত্বেরব্যস্তানুপাতিক। শুন্য মাধ্যমে আলোর বেগ সবচেয়ে বেশি। শূন্যস্থানে আলোর বেগ প্রতি সেকেন্ডে ৩x১০৮ মিটার। কোন ভাবেই আলোর গতিকে স্পর্শ করা সম্ভব নয়।দৃশ্যমান আলো মূলত তড়িত্‍ চুম্বকীয় বর্ণালির ছোট একটি অংশ মাত্র। সাদা আলো সাতটি রঙের মিশ্রণ , প্রিজম এর দ্বারা আলোকে বিভিন্ন রঙ এ আলাদা করা যায়। যা আমরা রংধনুতে দেখতে পাই।

জেট ইঞ্জিন

জেট ইঞ্জিন এক ধরনের প্রতিক্রিয়া ইঞ্জিন যা দ্রুতগতির জেট ফ্লুইড (গ্যাস) নিস্ক্রমনের মাধ্যমে বহির্গমন (এগজষ্ট) থ্রাস্ট তেরি করে এবং একটি নিউটনের ৩য় সূত্র অনুয়ায়ি কাজ করে। জেট ইঞ্জিন বিভিন্ন ধরনের হতে পারে - টারবোজেট, টারবোফ‍যান, রকেট, রযাম জেট, স্র‍যাম জেট, পালস জেট এবং পাম্প জেট।

 

আলোর প্রতিসরণ

আলোর প্রতিসরণ(ইংরেজি: Refraction of light) হলো এক স্বচ্ছ মাধ্যম থেকে অন্য স্বচ্ছ মাধ্যমে আলো প্রবেশ করলে উভয় মাধ্যমের বিভেদতলে এর দিক পরিবর্তিত হওয়ার ঘটনা। এ ঘটনা স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হয় যখন আলোকরশ্মি 0° ও 90° ব্যতিত অন্য যেকোনো কোণে মাধ্যমদ্বয়ের বিভেদতলে পড়ে। মূলত মাধ্যমগুলোর ঘনত্বের পার্থক্যের জন্যই আলোর প্রতিসরণ ঘটে থাকে.কোনো ব্যক্তিকে যদি দড়ি বেধে ছেড়ে দেওয়া হয়ও সে যদি সরলরেখা বরাবর যায় তবে তার বেগের পরিবর্তন হলেও অভিমুখের পরিবর্তন হয়না! কিন্তু কিছুটা কোন করে দৌড়ালে অভিমুখের পরিবর্তন হয়.অভিকেন্দ্র বলের দরুন এরুপ হয়.একই ভাবে আলো এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে গেলে ও একই ঘটনা ঘটে।সোজা গেলে কোনো পরিবরতন হয়না।কিন্তু হেলে পড়লে কনার সংঘর্ষের দরুন অভিমূখের পরিবর্তন ঘটে।.সোজা লঘু থেকে ঘন মাধ্যমে গেলে ঘন মাধ্যমের কনাগুলির,দুই পাশ্বঁ দিক থেকে বাধাবল সমান হওয়ায় প্রতিসৃত রশ্মির কোনো বিচ্যুতি হয়না !কিন্তু আলো কিছুটা হেলে প্রবেশ করলে আলোক কনার ওপর সবদিক থেকে বাধাবল সমান হয় না।সামনের দিকে একটা আস্তরন সৃস্টি হয়।.ফলে আলোবাধাগ্রস্ত হয়ে অভিলম্বের দিকে বাকে.।.আলো ঘন থেকে লঘুতে গেলে বিপরীত ঘটনা ঘটে।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]