এ্যান্টাজোল® নাকের ড্রপস্
Antazol nasal drop
উপাদান : জাইলোমেটাজলিন ০.০৫% ও ০.১%
নাকের ড্রপস্।
নির্দেশনা : নাকের কনজেশন, সারা বছর ব্যাপী
এলার্জিক রাইনাইটিস, সাইনাসের প্রদাহ থেকে মুক্তি
পেতে ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে:
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ফর্মূলা (০.১%) ২ অথবা ৩
ড্রপস্ দিনে দুই থেকে তিন বার।
১২ বৎসর বয়সের নীচে শিশুদের জন্য : শিশুদের জন্য
ফর্মূলা (০.০৫%) ১-২ ড্রপস্ দিনে এক অথবা দুইবার
প্রত্যেক নাসারন্ধ্রে দিতে হবে। ৩ মাসের কম বয়সের
শিশুদের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : নাক ও গলায় জ্বালাপোড়া ভাব,
স্থানীয় জ্বালাপোড়া, বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথা এবং
নাসিকা ঝিলির শুষ্কতা দেখা দিতে পারে। রক্ত
সংবহনতন্ত্রের উপর প্রভাব পড়তে দেখা যায় এবং
হৃদরোগীদের দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই তা মনে রাখতে
হবে।
সরবরাহ : এ্যান্টাজোল® ০.১% নাকের ড্রপস্
(প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য): ১৫ মি.লি.। এ্যান্টাজোল®
০.০৫% নাকের ড্রপস্ (শিশুদের জন্য): ১৫ মি.লি.।
এ্যান্টাজোল®
প−াস
Antazol plus
উপাদান : সোডিয়াম ক্রোমোগ−াইকেট ২% ও
জাইলোমেটাজোলিন হাইড্রোক্লোরাইড ০.০২৫%
নাকের স্প্রে।
নির্দেশনা : এটা নাসারন্ধ্র বন্ধ সহ এলার্জিক রাইনাইটিস
(যেমন: হে ফিভার, বর্ষব্যাপী রাইনাইটিস) প্রতিরোধ
ও চিকিৎসায় নির্দেশিত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্ত বয়স্ক (বৃদ্ধসহ) ও শিশু :
প্রত্যেক নাসারন্ধ্রে ১টি স্প্রে দিনে চারবার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
সাধারণত নাসারন্ধ্র পরিস্কারক দীর্ঘদিন ব্যবহারে
অথবা অপব্যবহারে পুনরায় নাসারন্ধ্র বন্ধ বা ওষুধ
প্রভাবিত রাইনাইটিস হতে পারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কোন বড় রকমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
পরিলক্ষিত হয়নি। মাঝে মাঝে ব্যবহারের ১ম দিনে
নাকের মিউকোসায় জ¦ালাপোড়া দেখা দিতে পারে।
অতি কম সংখ্যায় শ্বাস-প্রশ্বাসে শব্দ বা বুকে চাপবোধ
হতে পারে। এতে কম পরিমাণ জাইলোমেটাজোলিন
থাকায় কিছুটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যেমন -
নাসারন্ধ্র জ¦ালাপোড়া, নাসারন্ধ্র শুষ্কতা, হাঁচি, মাথা
ব্যথা, ঘুমের স্বল্পতা, ঘুম ঘুম ভাব এবং বুক ধড়ফড়
করা।
সরবরাহ : এ্যান্টাজোল® প−াস নাকের স্প্রে : ১২০
টি স্প্রে।
২২
এনটিস্টা® Antista
উপাদান : ক্লোরফেনিরামিন মেলিয়েট ২ মি.গ্রা./৫
মি.লি. সিরাপ।
নির্দেশনা : নাকে প্রদাহ, নাকে সর্দি ঝরা, চোখ লাল
হয়ে প্রদাহ সৃষ্টি প্রভৃতিতে কার্যকরী। কোন কিছু খাওয়া
বা ছোঁয়া লাগায় আর্টিকেরিয়া দেখা দিলে সফলতার
সঙ্গে ব্যবহার করা হয়। কীট-পতঙ্গের কামড়ে বা
কোন ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় ব্যথা বা চুলকানিতে এটা
কার্যকরী। ভ্রমণজনিত পীড়া, ঠাণ্ডা কাশিতেও এটা
ব্যবহার করা হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্ত বয়স্ক : ৪ মি.গ্রা. দিনে
৩-৪ বার সেব্য (দিনে সর্বোচ্চ ২৪ মি.গ্রা. পর্যন্ত)।
শিশু ১-২ বছর পর্যন্ত : ১ মি.গ্রা. দিনে ২ বার সেব্য।
২-৫ বছর : ১ মি.গ্রা. দিনে ৩-৪ বার সেব্য (দিনে
সর্বোচ্চ ৬ মি.গ্রা. পর্যন্ত)। ৬-১২ বছর : ২ মি.গ্রা.
দিনে ৩-৪ বার সেব্য (দিনে সর্বোচ্চ ১২ মি.গ্রা.
পর্যন্ত)। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার্য।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
বিশেষ কোন অনুপযোগিতা নাই, তবে মৃগীরোগ,
প্রোষ্টেটিক হাইপারট্রফি, গ−ুকোমা, যকৃতের অসুস্থতায়
সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ঝিঁমুনি, ঘুম ঘুম ভাব, মাথা ব্যথা,
মানসিক অস্বস্তি, ইউরিনারী রিটেনসন, মুখ শুষ্কতা,
ঝাঁপসা দৃষ্টি, পেটের গন্ডগোল ইত্যাদি দেখা দিতে
পারে।
সরবরাহ : এনটিস্টা® সিরাপ : ১০০ মি.লি.।
এন্টিভা Antiva
উপাদান : এডেফোভির ডিপিভক্সিল ১০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : প্রাপ্তবয়স্কদের ক্রনিক হেপাটাইটিস বি-এর
চিকিৎসায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১০ মি.গ্রা. দিনে একবার মুখে
সেব্য।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এর
যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা আছে
এমন রোগীদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : দূর্বলতা, মাথা ব্যথা, পেটে ব্যথা, বমি
বমি ভাব, নেফ্রোটক্সিসিটি ইত্যাদি। নিওক্লিওসাইড
এনালগ বা অন্যান্য এন্টি-রেট্রোভাইরালের সাথে
ব্যবহারে ল্যাকটিক এসিডোসিস এবং স্টিয়াটোসিস
সহ যকৃতের আকার বৃদ্ধি হতে পারে।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : আইবুপ্রোফেন এর
সাথে ব্যবহার করলে রক্তে ওষুধটির পরিমান বেড়ে
যেতে পারে।
গর্ভবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : প্রেগন্যান্সি
ক্যাটাগরি সি। এডিফোভির মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় কিনা
তা জানা যায় নি। এডিফোভির গ্রহণকারী মায়েদের
স্তন্যদান থেকে বিরত থাকতে হবে।
সরবরাহ :
এ্যান্টিভাঞগ ট্যাবলেট : ১ ী ১০ টি।
এনজিটর®
Anzitor
উপাদান: প্রতিটি ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেটে আছে
এটোরভাসটেটিন ক্যালসিয়াম আইএনএন যা ১০
মি.গ্রা., ২০ মি.গ্রা., ৪০ মি.গ্রা. এটোরভাসটেটিন এর
সমতুল্য।
নির্দেশনা: এনজিটর® নির্দেশনার আগে রোগীকে
কোলেস্টেরল কমানোর খাদ্য তালিকা দিতে হবে।
সাধারণ নির্দেশনামাত্রা অনুযায়ী সকল ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক
মাত্রা ১০ মি.গ্রা. দিনে একবার। নির্দেশনামাত্রা
এলডিএল এর প্রারম্ভিক মাত্রা, লক্ষ্যমাত্রা এবং রোগীর
উপর কার্যকারিতার উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করতে
হবে। মাত্রা পুনঃনির্ধারণ এর ক্ষেত্রে চার সপ্তাহ বা তার
বেশি ব্যবধান রাখতে হবে। ওষুধ দিনের যে কোন
সময় খাবারের সাথে অথবা খাবার সময় ছাড়া সেবন
করা যাবে। সর্ব্বোচ্চ মাত্রা হল দৈনিক ৮০ মি.গ্রা.।
শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রে এটোরভাসটেটিন
৮০ মি.গ্রা./দিন সম্পর্কিত কোন তথ্য নেই।
বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে: (>৭০ বছর)
৭০ বছরের বেশী বয়স্ক রোগীর দেহে এনজিটর® (৮০
মি.গ্রা./দিন পর্যন্ত) ৭০ বছরের কম বয়স্ক রোগীদের
মতই কার্যকর ও নিরাপদ।
বৃক্কের অকার্যকারিতা:
মাত্রা পুন: নির্ধারনের প্রয়োজন নেই।
প্রতিনির্দেশনা: এটোরভাসটেটিনের অথবা এর যে
কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা, একটিভ
লিভার ডিজিজ অথবা অবিশেষ্য বিদ্যমান সেরাম
ট্রান্সএমাইনেজের বৃদ্ধি, গর্ভধারণ, মাতৃদুগ্ধ দানকালে
এবং সন্তানধারণে সম বয়সের নারী যারা পর্যাপ্ত
জন্মবিরোধীকরণ ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি তাদের ক্ষেত্রে
প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: এটোরভাসটেটিন সাধারণত
সহনশীল। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সমুহ সাময়িক ও
মৃদু। রিভারসিবল মায়োসাইটিস স্টাটিন সমূহের
প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যা বিরল ক্ষেত্রে দেখা যায়।
এছাড়াও স্ট্যাটিন সমূহে মাথাব্যথা, পেট ফাপা,
ডাইরিয়া, বমিবমিভাব এবং বমি হতে পারে।
থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া, র্যাশ এবং অতিসংবেদনশীলতা
খুব বিরল ক্ষেত্রে দেখা যায়। এটোরভাসটেটিন থে
রাপির অন্যান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সমূহের মধ্যে হলঅনিদ্রা, এনজিওএডিমা,ক্ষুধামন্দা, এসথেনিয়া,
পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি, টাকপড়া, প্র“রিটাস,
র্যাশ, ইমপোটেন্স, বুকব্যথা, হাইপোগ−াইসেমিয়া
এবং হাইপারগ−াইসেমিয়া।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: এই শ্রেণীর অন্যান্য
ওষুধের সাথে সাইকোসপরিন, ফাইব্রিক এসিড
ডেরিভেটিভ, এরিথ্রোমাইসিন, এজোল এন্টিফাংগাল
এবং নিয়াসিন প্রদান করলে মায়োপাথি হবার ঝুঁকি
বেড়ে যায়। এটোরভাসটেটিনের সাথে উক্ত ওষুধ
সমূহ যোগ করলেও একই ধরনের ঝুঁকি বাড়তে
পারে। উচ্চ রক্তচাপ বিরোধী অথবা হাইপোগ−
াইসেমিক ওষুধের সাথে এটোরভাসটেটিন প্রভাব জানা
যায়নি। এটোরভাসটেটিনের এর সাথে ডিগক্সিন,
এরিথ্রোমাইসিন, ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ, কলেস্টিপল,
এন্টাসিড এবং ওয়ারফারিনের সাথে এটোরভাসটেটিন
দেয়া হলে রোগীকে নিবিঢ় পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে।
সিমেটিডিনের সাথে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
গর্ভধারণ ও মাতৃদুগ্ধদানকালে ব্যবহার: গর্ভধারণ ও
মাতৃদুগ্ধদানকালে এটোরভাসটেটিন প্রতিনির্দেশিত।
সন্তান ধারণে সক্ষম নারীদেরকে এটোরভাসটেটিন থে
রাপি দেবার সময় পর্যাপ্ত জন্মবিরতিকরণ ব্যবস্থা গ্রহণ
করতে হবে। এটোরভাসটেটিন থেরাপি চলাকালে
কেউ গর্ভধারণ করলে এটোরভাসটেটিন থেরাপি বন্ধ
করতে হবে।
সরবরাহ: এনজিটর® ১০: প্রতি বাক্সে আছে ৫০ টি
ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেট। এনজিটর® ২০: প্রতি বাক্সে
আছে ৩০ টি ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেট। এনজিটর® ৪০:
প্রতি বাক্সে আছে ১০ টি ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেট।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ