অস্মোল্যাক্স® Osmolax
উপাদান : ল্যাক্টুলোজ ৩.৪০ গ্রাম/৫ মি.লি.
কন্সেন্ট্রেটেড ওরাল সলিউশন।
নির্দেশনা : ১। কোষ্ঠ কাঠিন্য। ২। হেপাটিক
এনসেফালোপ্যাথি (পোর্টাল সিস্টেমিক
এনসেফালোপ্যাথি): হেপাটিক কোমা।
মাত্রা এবং সেবন বিধি : কোষ্ঠ কাঠিন্য - প্রাথমিক
অবস্থায় অস্মোল্যাক্স®
সলিউশন দৈনিক দুইবার দেয়া
যেতে পারে। পরবর্তীতে রোগীর প্রয়োজন অনুযায়ী
মাত্রা সমন্বয় করা যেতে পারে; তবে সাধারনতঃ
অস্মোল্যাক্স®
নিম্নলিখিত মাত্রায় ব্যাবহার করা হয়:
প্রাথমিক মাত্রা - প্রাপ্ত বয়স্ক - ১৫ মি.লি দৈনিক
দুইবার।
শিশু (৫-১০ বৎসর) - ১০ মি.লি দৈনিক দুইবার।
শিশু (৫ বৎসরের নিচে) - ৫ মি.লি দৈনিক দুইবার।
শিশু (১ বৎসরের নীচে) - ২.৫ মি.লি দৈনিক দুইবার।
অস্মোল্যাক্স®
সলিউশন প্রয়োজনবোধে পানি অথবা
ফলের রসের সাথেও গ্রহন করা যেতে পারে।
হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি - প্রাপ্ত বয়স্ক - প্রাথমিক
অবস্থায় ৩০-৫০ মি.লি দৈনিক তিনবার দেয়া যেতে
পারে। পরবর্তীতে রোগীর প্রয়োজন অনুযায়ী মাত্রা
সমন্বয় করা যেতে পারে।
শিশু : এই নির্দেশনায় শিশুদের জন্য অস্মোল্যাক্স®
নির্দের্শিত নয়। ল্যাকটুলোজের নিজস্ব শরীরবৃত্তীয়
কার্যপ্রক্রিয়ার জন্য এর ফলাফল পেতে ৪৮ ঘন্টা সময়
লাগতে পারে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
রক্তে গ্যালাকটোজের উচ্চমাত্রা থাকলে গ্রহন করা
যাবে না (গ্যালাকটোসেমিয়া) । কোষ্ঠ কাঠিন্যের
চিকিৎসায়ব্যবহৃত অন্যান্য ওষুধের সাথেও ইহা গ্রহন
করা যাবে না। পরিপাকতন্ত্রের কোন রকম বাঁধা
সৃষ্টির প্রমান পাওয়া গেলে ল্যাকটুলোজ গ্রহন করা
উচিত নয়। ল্যাকটুলোজ অসহনীয়তার ক্ষেত্রে বিশেষ
সতর্কতার সাথে সেবন করতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : চিকিৎসা শুরুর প্রথম কয়েকদিন
পেট ফাঁপা এবং পায়ুপথে বায়ু নির্গমন হতে পারে।
কয়েকদিন সেবনের পর উপরোক্ত লক্ষনসমূহ
সাধারনত: দূর হয়ে যায়। অতিরিক্ত মাত্রায় সেবনের
ফলে ডায়রিয়া হতে পারে যেমন- পোর্টাল সিস্টেমিক
এনসেফালোপ্যাথি চিকিৎসায় ব্যাবহৃত মাত্রায়; তখন
প্রয়োজন অনুযায়ী মাত্রা সমন্বয় করতে হবে।
গর্ভাবস্থায় ব্যাবহার : ব্যাপক ক্লিনিক্যাল পরীক্ষায়
এবং প্রানীর উপর গবেষনায় দেখা গেছে গর্ভাবস্থায়
দৈনিক নির্দেশিত মাত্রায় সেবন করলে ভ্র“নের ক্ষতির
ঝুঁকি থাকে না। যদি গর্ভাবস্থায় ল্যাক্সেটিভের চিকিৎসা
প্রয়োজন হয়, তবে অস্মোল্যাক্স®
সেবন করা যাবে।
সরবরাহ :
অস্মোল্যাক্স®
কন্সেন্ট্রেটেড ওরাল সলিউশন : ১০০
মি.লি. এবং ২০০ মি.লি. ।
অস্টিল® Ostel
উপাদান : এলেনড্রোনেট সোডিয়াম ১০ ও ৭০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা :
১. মেনোপেজ পরবর্তী মহিলার অস্টিওপোরোসিস
প্রতিরোধ ও চিকিৎসায়: অস্টিওপোরোসিসের
চিকিৎসায় এলেনড্রোনিক এসিড হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি
করে হাড় এবং কোমর, কব্জি ও মেরুদন্ডের হাড় ভাঙ্গা
প্রতিরোধ করে।
২. পুরুষের অস্টিওপোরোসিস চিকিৎসায় হাড়ের
ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।
৩. পুরুষ ও মহিলাদের গ−ুকোকর্টিকয়েড জনিত
অস্টিওপোরোসিস চিকিৎসায়
৪. পুরুষ ও মহিলাদের প্যাগেটস্ চিকিৎসায়, যাদের
ক্ষারীয় ফসফেট স্বাভাবিক সীমার অন্তত দ্বিগুন অথবা
যাদের উপসর্গ আছে অথবা যাদের এই রোগ থেকে
ভবিষ্যতে জটিলতার ঝুঁকি আছে।
মাত্রা ও সেবনবিধি : মেনোপেজ পরবর্তী মহিলার
অস্টিওপোরোসিস চিকিৎসায়: প্রতি সপ্তাহে একটি ৭০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট অথবা প্রতিদিন একটি ১০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
মেনোপেজ পরবর্তী মহিলার অস্টিওপোরোসিস
প্রতিরোধে : প্রতি সপ্তাহে একটি ৩৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট
অথবা প্রতিদিন একটি ৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
অস্টিওপোরোসিস সম্পন্ন পুরুষদের হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধির
চিকিৎসায়: প্রতি সপ্তাহে একটি ৭০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট
অথবা প্রতিদিন একটি ১০. মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নারী ও পুরুষের গ−ুকোকর্টিকয়েড সম্পর্কিত
অস্টিওপোরোসিস চিকিৎসায় : ৫ মি.গ্রা. প্রতি দিন
একটি, এস্ট্রোজেন গ্রহণ করছে না এমন মেনোপেজ
পরবর্তী মহিলা ব্যতীত, যাদের জন্য নির্দেশিত মাত্রা
হচ্ছে ১০ মি. গ্রা. ট্যাবলেট একটি।
হাড়ের প্যাগেটস্ রোগে : ৬ মাসের জন্য ৪০ মি.গ্রা.
প্রতিদিন একটি করে।
পর্যাপ্ত শোষনের জন্য অস্টিল অবশ্যই সকালের নাস্তা,
পানীয় অথবা ওষূধ খাবার ৩০ মিনিট আগে পানির
সাথে খেতে হবে। অন্যান্য পানীয়, খাদ্য এবং কিছু
ওষুধ এলেনড্রোনেটের শোষণ কমিয়ে দেয়। ঘুম
থেকে উঠার পর এক গ−াস পানির সাহায্যে অস্টিল
সেবন করলে এর পাকস্থলীতে সরবরাহ সহজতর
হয় এবং ইসোফেগাসের জ্বালাপোড় কম হয়। ওষুধ
সেবনের পর ৩০ মিনিট পর্যন্ত রোগীর শোয়া যাবে
না। ট্যাবলেট চুষে যাবে না। অস্টিল ঘুমানোর সময়
সেবন করা উচিত না।
প্রতি নির্দেশনা :
● ইসোফেগাসের অস্বাভাবিকতা যা ইসোফেগাস
খালি হওয়াকে বিলম্ব করে যেমন- স্ট্রিকচার বা
একালাসিয়া
● কমপক্ষে ৩০ মিনিট দাঁড়িয়ে বা সোজা হয়ে বসে
থাকতে অপরাগতা
● ওষুধের কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা
● হাইপোক্যালসিমিয়া
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
চিকিৎসা শুরু করার আগে হাইপোক্যালসেমিয়া এবং
অন্যান্য খনিজের শোষণ সম্পর্কিত অসুবিধা অবশ্যই
ঠিক করতে হবে। এলেনড্রোনিক এসিড সেবনের ফলে
পরিপাকতন্ত্রের উপরিভাগ জ্বালাপোড়া করতে পারে।
যেসব রোগীর পরিপাকতন্ত্রের উপরিভাগে সমস্যা
আছে যেমন- ডিসফ্যাজিয়া, ইসোফেগাসের অসুখ,
পাকস্থলী ও ডুওডেনামের প্রদাহ অথবা আলসার
তাদের ক্ষেত্রে এলেনড্রোনেট এসিড দেয়ার ব্যাপারে
বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যদি ক্রমে
ইসোফেগাসের অসুখের লক্ষণাদি প্রকাশিত হয়
সেক্ষেত্রে চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে এবং ডাক্তারের
পরামর্শ নিতে হবে। বয়স্ক রোগী এবং বৃক্কের মৃদু
থেকে মাঝারি অকার্যকারিতা (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স
৩৫-৬০ মিলি/মিনিট) আছে এমন রোগীর ক্ষেত্রে মাত্রা
সংশোধন করার প্রয়োজন হয় না। তবে বৃক্কের তীব্র
অকার্যকারিতার (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৩৫ মিলি/
মিনিট) ক্ষেত্রে অস্টিল®
দেয়া যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সাধারণত মৃদু হয়
এবং চিকিৎসা বন্ধ করার প্রয়োজন হয় না। সাধারণ
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো হচ্ছে- ইসোফেগাসের প্রতিক্রিয়া,
পেট ব্যথা, পেট ফোলা, ডায়রিয়া বা কোষ্টকাঠিন্য,
পেট ফাঁপা, মাংসপেশীর ব্যথা, মাথা ব্যথা, র্যাশ,
ইরাইথেমা এবং রক্তে ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের
সাময়িক স্বল্পতা।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : একই সময়ে
সেবনকৃত ক্যালসিয়াম সম্পূরক এবং মুখে সেব্য
কিছু ওষুধ এলেনড্রোনিক এসিড শোষণে বাঁধা দেয়।
শিরাপথে প্রয়োগকৃত রেনিটিডিন এলেনড্রোনিক
এসিডের বায়োএভেইলএবলিটি দ্বিগুণ করে দেয়।
এলেনড্রোনিক এসিড সেবনের ফলে এসপিরিন ও
অন্যান্য প্রদাহজনিত ওষুধের সম্পর্কিত পরিপাকতন্ত্রের
উপরিভাগে প্রতিক্রিয়া বেড়ে যায়।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে : এলেনড্রোনিক এসিড
গর্ভাবস্থায় প ক্যাটাগরীভুক্ত । শিশুদের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা
ও কার্যকারিতা এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
সরবরাহ :
অস্টিল®
১০ ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি । অস্টিল®
৭০
ট্যাবলেট : ৩ ী ৪ টি।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ