ক্যালসিট্রল® Calsitrol ক্যামলোডিন® Camlodin® ক্যামলোপ্রিল® Camlopril® মাত্রা ও ব্যবহার বিধি নির্দেশনা কার্যকারিতা

ক্যালসিট্রল® Calsitrol
উপাদান: প্রতিটি লিকুইড ফিল্ড হার্ড জিলাটিন
ক্যাপসুলে আছে ক্যালসিট্রায়ল বিপি ০.২৫ মাইক্রোগ্রাম
(ভিটামিন উ৩-এর বায়োলজিক্যালি কার্যকর রূপ)।
নির্দেশনা:
● রজঃনিবৃত্তি পরবর্তীকালীন হাড় ক্ষয়
● যাদের বৃক্কে ক্রণিক সমস্যা আছে (বিশেষতঃ যাদের
হেমোডায়ালাইসিস চলছে) তাদের বৃক্কের
অপারেশন পরবর্তী হাইপোপ্যারাথাইরয়ডিজম
● ইডিওপ্যাথিক হাইপোপ্যারাথাইরয়ডিজম
● সিউডো হাইপোপ্যারাথাইরয়ডিজম
● ভিটামিন ডি অভাবজনিত রিকেটস
হাইপোফসফাটেমিক ভিটামিন ডি প্রতিরোধ্য রিকেটস
মাত্রা ও সেবনবিধি: রক্তের ক্যালসিয়াম ঘনত্বের উপর
ভিত্তি করে প্রতিটি রোগীর ক্যালসিট্রল® লিক্যাপ এর
দৈনিক মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে। ক্যালসিট্রল® এর
কার্যকারিতা পাবার পূর্বশর্ত হলো চিকিৎসার শুরুতেই
পর্যাপ্ত (কিন্তু অতিরিক্ত নয়) ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা।
ক্যালসিট্রল® লিক্যাপ চিকিৎসা চলাকালীন বয়স্কদের
দৈনিক ৮০০ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত।
রজঃনিবৃত্তি পরবর্তীকালীন হাড়ের ক্ষয়
ক্যালসিট্রল® এর উপর উপযুক্ত মাত্রা ০.২৫
মাইক্রোগ্রাম প্রতিদিন দুইবার। চিকিৎসাকালীন সেরাম
ক্যালসিয়াম এবং ক্রিয়েটিনিন মাত্রা ৪ সপ্তাহ, ৩ ও ৬
মাস এবং পরবর্তীতে ৬ মাস বিরতিতে পরীক্ষা করতে হবে।
বৃক্কের অস্টিওডিজট্রফি (ডায়ালাইসিস রোগী)
প্রাথমিক দৈনিক মাত্রা ০.২৫ মাইক্রোগ্রাম। যাদের
রক্তে ক্যালসিয়াম ঘনত্ব স্বাভাবিক বা কিছুটা কম
তাদের ১ দিন অন্তর ০.২৫ মাইক্রোগ্রাম মাত্রা যথে ষ্ট।
হাইপোপ্যারাথাইরয়েডিজম এবং রিকেটস
ক্যালসিট্রল® লিক্যাপের নির্দেশিত প্রারম্ভিক মাত্রা হলো
০.২৫ মাইক্রোগ্রাম, যা প্রতিদিন সকালে সেবনের জন্য।
রেনাল অস্টিওডিজট্রফি, হাইপোপ্যারাথাইরয়ডিজম
এবং রিকেটস্ রোগীর ক্ষেত্রে ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে
যদি উন্নতি না দেখা যায় সে ক্ষেত্রে ২-৪ সপ্তাহের
ব্যবধানে ঔষধে মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে।
বয়স্কদের ক্ষেত্রে
বয়স্কদের ক্ষেত্রে কোন প্রকার মাত্রা পরিবর্তনের
প্রয়োজন নেই।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ক্যালসিট্রায়ল এর চিকিৎসা ১৫
বছর গ্রহণ করা সত্তে¡ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুবই সামান্য।
সামান্য কিছু ক্ষেত্রে যেসব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা
যায় তা হলো- ক্ষুধামন্দা, মাথাব্যথা, বমি হওয়া,
কোষ্ঠকাঠিন্য। ক্রণিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো- জ্বর,
পানি শূন্যতা, মূত্রনালীর সংক্রমণ, অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ,
ডিজট্রফি, উদাসীনতা ইত্যাদি।
প্রতিনির্দেশনা: ক্যালসিট্রায়ল বা এর যে কোন উপাদান
এর প্রতি যদি কোন রোগীর অতি সংবেদনশীলতা
থাকে তাহলে ক্যালসিট্রায়ল দেয়া উচিত নয়।
হাইপারক্যালসেমিক রোগীদের এটা পরিহার করা উচিত।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: অতিরিক্ত মাত্রা
প্রয়োগসত্তে¡ও ভিটামিন-ডি এর টেরাটোজেনিক
প্রতিক্রিয়ার কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। শুধুমাত্র
ভ্র“ণের সম্ভাব্য ক্ষতির ঝুঁকি অপেক্ষা রোগীর সম্ভাব্য
উপকারিতা বেশী হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী
গর্ভাবস্থায় ক্যালসিট্রল দেয়া যেতে পারে।
ক্যালসিট্রল® লিক্যাপ গ্রহণকালীন সময়ে মা তার
সন্তানকে দুগ্ধ পান করাতে পারেন। কিন্তু মা ও শিশুর
রক্তের ক্যালসিয়াম মাত্রা পর্যবেক্ষনে রাখতে হবে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম গ্রহণ বর্জন করতে হবে।
ক্যালসিট্রল® লিক্যাপ ও থায়াজাইড ডাইইউরেটিক
এর চিকিৎসা একই সাথে চললে হাইপারক্যালসেমিয়া
হবার ঝুঁকি থাকে। যারা ডিজিটালিস গ্রহণ করছেন
তাদেরকে ক্যালসিট্রল® লিক্যাপ সাবধানতার সাথে
প্রয়োগ করতে হবে কেননা হাইপারক্যালসেমিয়া
হলে তাদের কার্ডিয়াক অ্যারিদমিয়া হবার আশংকা
থাকে। ম্যাগনেসিয়াম সম্বলিত ওষুধের কারনে
হাইপারম্যাগনেসিমিয়া হতে পারে। ফসফেট
সংযুক্তকারী ওষুধের মাত্রা রক্তের ফসফেট ঘনত্বের
উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করতে হবে।
সরবরাহ:
ক্যালসিট্রল® লিক্যাপ: প্রতি বাক্সে আছে ৩ ী ১০ টি
লিকুইড ফিল্ড হার্ড জিলাটিন।
ক্যামলোডিন® Camlodin®
উপাদান : এমলোডিপিন। ৫ ও ১০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : উচ্চ রক্তচাপ, দীর্ঘস্থায়ী এনজিনা,
ভ্যাসোস্প্যাসটিক এনজিনা।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : দিনে ৫-১০ মি.গ্রা. পর্যন্ত
একক মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : মাথা ব্যথা, ইডিমা, অবসাদ, বমি
বমি ভাব, মুখ লাল হওয়া, ইরাইথেমা, মাথা ঝিমঝিম
করা, গামহাইপারপ্যাসিয়া দেখা দিতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : ডিগোক্সিন,
ওয়ারফেরিন, সিমেটিডিনের সাথে কোন প্রতিক্রিয়া
দেখা যায়নি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : ব্যবহার করা
উচিত নয়।
সরবরাহ : ক্যামলোডিন® ৫ ট্যাবলেট : ৪ ী ১৫ টি।
ক্যামলোডিন® ১০ ট্যাবলেট : ২ ী ১৫ টি।
ক্যামলোডিন® প−াস ক্যামলোডিন® Camlodin® plus
উপাদান : (এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. এবং এটিনোলল
৫০ মি.গ্রা.)/ ট্যাবলেট এবং (এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা.
এবং এটিনোলল ২৫ মি.গ্রা.)/ ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : একই জাতীয় ওষুধে অনিয়ন্ত্রিত
উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ রক্তচাপের সাথে এনজিনা,
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন পরবর্তী অবস্থা, রিফ্রাকটরী
এনজিনা যেখানে নাইট্রেট অকার্যকর।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১ টি ট্যাবলেট অর্থাৎ
এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. এবং এটিনোলল ৫০ মি.গ্রা.
একক মাত্রায় চিকিৎসা শুরু হয়। চিকিৎসার ফলাফলের
উপর মাত্রার টাইট্রেশন নির্দেশিত হয়। বয়োবৃদ্ধদের
ক্ষেত্রে এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. ও এটিনোলল ২৫
মি.গ্রা. মাত্রায় চিকিৎসা শুরু করার উপদেশ রয়েছে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানে অতিসংবেদীদের ক্ষেত্রে
প্রতিনির্দেশিত। ব্রংকোস্পাজম-এ সতর্কতার সাথে
ব্যবহারযোগ্য। ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০ মি.লি./
মিনিট এর নীচে হলে ও যকৃতের অকার্যকারিতায়
সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : সুসহনীয়; অবসাদ, মাথা ব্যথা,
ইডিমা, বমি বমি ভাব, তন্দ্রাচ্ছন্নতা, দুশ্চিন্তা এবং
বিষণœতা দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থার
প্রত্যাশিত উপকার ভ্র“ণের ক্ষতির আশংকা হতে
লাভজনক হলে তখনই ব্যবহার করা উচিত।
স্তন্যদানকারী মায়েদের ব্যবহার করা উচিত নয়।
সরবরাহ :
ক্যামলোডিন® প−াস ট্যাবলেট : ৫ ী ১০ টি।
ক্যামলোডিন® প−াস ২৫ ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি।
ক্যামলোপ্রিল® Camlopril®
উপাদান : (এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. + বেনাজেপ্রিল
১০ মি.গ্রা.)/ ক্যাপসুল, (এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. +
বেনাজেপ্রিল ২০ মি.গ্রা.)/ ক্যাপসুল।
নির্দেশনা : উচ্চ রক্তচাপ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : এমলোডিপিন ২.৫-১০ মি.গ্রা.
+ বেনাজেপ্রিল ১০-৮০ মি.গ্রা. দিনে একবার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না
: এমলোডিপিন, বেনাজেপ্রিল বা অন্যান্য এসিই
ইনহিবিটরের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে
ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কাঁশি, ইডিমা, দুর্বলতা, অবসাদ,
অনিদ্রা, স্নায়বিক দুর্বলতা, দুশ্চিন্তা, শিহরণ, যৌনাকাংখা
হ্রাস, রক্তিমাভ, হট ফ্লাশ, ফুসকুঁড়ি, ত্বকে নডিউল,
ডার্মাটাইটিস, মুখে শুষ্কতা, বমি ভাব, পেটে ব্যথা,
কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, অজীর্ণ, ইসোফ্যাগাইটিস,
হাইপোক্যালেমিয়া, পশ্চাতদেশে ব্যথা, মাংসপেশীতে
ব্যথা, মাংসপেশীর যন্ত্রণাদায়ক খিল ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : মূত্রবর্ধক, পটাসিয়াম
পরিপূরক ও পটাসিয়াম স্পেয়ারিং মূত্রবর্ধক, লিথিয়াম।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : প্রেগন্যান্সি
ক্যাটাগরি ‘সি’ (প্রথম ট্রাইমেষ্টার) এবং ডি (দ্বিতীয় ও
তৃতীয় ট্রাইমেষ্টার)। স্তন্যদানকারী মায়েদের এই ওষুধ
গ্রহণকালীন সময়ে স্তন্যদান হতে বিরত থাকা উচিত।
সরবরাহ :
ক্যামলোপ্রিল® ৫/১০ ক্যাপসুল : ৫ ী ৬ টি।
ক্যামলোপ্রিল® ৫/২০ ক্যাপসুল : ৫ ী ৬ টি।
ক্যামলোসাট
উপাদান: এমলোডিপিন বিসাইলেট বিপি যা
এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. এর সমতুল্য এবং
ওলমেসারটান মেডোক্সোমিল আইএনএন ২০ মি.গ্রা.
ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেট এবং এমলোডিপিন বিসাইলেট
বিপি যা এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. এর সমতুল্য এবং
ওলমেসারটান মেডোক্সোমিল আইএনএন ৪০ মি.গ্রা.
ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেট।
নির্দেশনা: ক্যামলোসার্টঞগ উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায়
একক অথবা অন্যান্য উচ্চ রক্তচাপরোধী ওষুধের
সাথে নির্দেশিত। যে সকল রোগীর একাধিক উচ্চ
রক্তচাপরোধী ওষুধের প্রয়োজন, তাদের প্রারম্ভিক
চিকিৎসায় এমলোসার্ট® ব্যবহার করা যেতে পারে।
মাত্রা ও সেবনবিধি: প্রারম্ভিক চিকিৎসায় মাত্রাঃ একটি
এমলোসাট® ৫/২০ ট্যাবলেট দিনে একবার। রক্তচাপ
যথাযথ নিয়ন্ত্রণে ১-২ সপ্তাহ পর সর্বোচ্চ দৈনিক
১০/৪০ মি.গ্রা. দিনে একবার পর্যন্ত মাত্রা বাড়ানো
যেতে পারে। ৭৫ বৎসরের অধিক বা ক্ষতিগ্রস্থ যকৃত
রোগীদের ক্ষেত্রে এই কম্বিনেশন ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা
শুরু করা উচিত নয়। এই কম্বিনেশন ওষুধ খাবারের
সাথে অথবা খাবার ছাড়াও সেবন করা যায়। অন্যান্য
উচ্চ রক্তচাপরোধী ওষুধের সাথেও এই কম্বিনেশন
ওষুধ সেবন করা যায়।
পরিবর্তিত চিকিৎসায় মাত্রাঃ যে সকল রোগী
এমলোডিপিন অথবা ওলমেসারটান সেবন করছিলেন,
তাদের ক্ষেত্রে এই কম্বিনেশন ওষুধ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
ব্যবহার করা যাবে। এক্ষেত্রে এমলোডিপিন বা
ওলমেসারটান অথবা উভয় ওষুধের মাত্রা প্রয়োজনমত
বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
সংযুক্তি চিকিৎসায় মাত্রাঃ যে সকল রোগীর উচ্চ
রক্তচাপ শুধুমাত্র এমলোডিপিন অথবা ওলমেসারটান
দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে না, তাদের ক্ষেত্রে এই কম্বিনেশন
ওষুধটি ব্যবহার করা যাবে।
প্রতিনির্দেশনা: এই ওষুধের যে কোন উপাদানের প্রতি
অতিসংবেদনশীলতা ।
সতর্কতা: নিম্ন রক্তচাপ, এনজিনা বা মায়োকার্ডিয়াল
ইনফার্কশন বৃদ্ধি, বৃক্কের কার্যকারিতা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।
ক্ষতিকর ক্রিয়া
সাধারণত মৃদু এবং কদাচিৎ এই ওষুধ দ্বারা চিকিৎসা
প্রত্যাহার করা হয়, ইডিমা হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ব্যবহার: এমলোডিপিনঃ ওষুধ গ্রহণ সম্ভাব্য
তির তুলনায় বেশী প্রয়োজনীয় হলে ব্যবহার করা
যেতে পারে।
ওলমেসারটানঃ প্রেগনেন্সী ক্যাটাগরী সি (প্রথম
ট্রাইমেস্টারে) এবং ডি (২য় ও ৩য় ট্রাইমেস্টারে)।
স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার: মায়ের ক্ষেত্রে ওষুধের
প্রয়োজনীয়তা এবং সম্ভাব্য তির দিক পর্যালোচনা করে
ওষুধ সেবন অথবা দুগ্ধদান এর যে কোন একটি কাজ
থেকে বিরত থাকতে হবে।
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার: নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা
এখনও প্রতিষ্ঠিত নয়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: এই কম্বিনেশন ওষুধের
সাথে অন্য কোন ওষুধের প্রতিক্রিয়ার কোন তথ্য নেই,
যদিও এককভাবে এমলোডিপিন অথবা ওলমেসারটান
এর সাথে অন্য ওষুধের প্রতিক্রিয়ার তথ্য রয়েছে।
মাত্রাধিক্য: এই কম্বিনেশন ওষুধের মাত্রাধিক্যের কোন
তথ্য নেই।
সরবরাহ:
ক্যামলোসার্ট ৫/২০ ট্যাবলেট ঃ প্রতিটি বাক্সে আছে
৩ ী ১০ টি ট্যাবলেট। ক্যামলোসার্টঞগ ৫/৪০ ট্যাবলেট
ঃ প্রতিটি বাক্সে আছে ৩ ী ১০ টি ট্যাবলেট।
ক্যামলোটর®
ঈধসষড়ঃড়ৎ®
উপাদান:এমলোডিপিন বিসাইলেট বিপি যা এমলোডিপিন
৫ মি.গ্রা. এর সমতুল্য এবং এটোরভাসটেটিন ক্যালসিয়াম
আইএনএন যা এটোরভাসটেটিন ১০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা: যে সকল উচ্চ রক্তচাপের রোগীর চিকিৎসায়
এমলোডিপিন ও এটোরভাসটেটিন দুটি ওষুধই নির্দেশিত,
তাদের ক্ষেত্রে এই কম্বিনেশন ওষুধটি যথাযথ কার্যকর।
এমলোডিপিন যে সকল ক্ষেত্রে নির্দেশিত
১) উচ্চ রক্তচাপ ২) ক্রণিক স্টেবল এনজিনা ৩)
ভ্যাসোস্প্যাসটিক এনজিনা
এটোরভাসটেটিন যে সকল ক্ষেত্রে নির্দেশিত
১) হেটারোজাইগাস ফ্যামিলিয়াল ও নন-ফ্যামিলিয়াল
হাইপার কোলেস্টেরোলেমিয়া
২) সেরামে ট্রাইগি−সারাইড এর পরিমাণ বৃদ্ধি
৩) প্রাথমিক ডিসবেটালাইপোপ্রোটিনেমিয়া
৪) হোমোজাইগাস ফ্যামিলিয়াল হাইপার
কোলেস্টেরোলেমিয়া
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: যে সকল রোগী এমলোডিপিন
ও এটোরভাসটেটিন আলাদাভাবে সেবন করছেন,
তাদের ক্ষেত্রে এই কম্বিনেশন ওষুধ ব্যবহার করা
যথাযথ হবে। রোগী যে পরিমানে এমলোডিপিন ও
এটোরভাসটেটিন সেবন করছেন, সেই পরিমানেই
এ দুটি ওষুধের কম্বিনেশন ব্যবহার করা যাবে অথবা
আরো বেশি উচ্চ রক্তচাপ/এনজিনা/লিপিড কমানোর
জন্য এমলোডিপিন বা এটোরভাসটেটিন বা দুটি
ওষুধই অতিরিক্ত পরিমানে কম্বিনেশন হিসেবে ব্যবহার
করা যাবে। যারা এই ওষুধের যে কোন একটি সেবন
করছেন তাদের ক্ষেত্রে ক্যামলোটর ব্যবহারে অতিরিক্ত
সুফল পাওয়া যাবে।
একটি রোগের চিকিৎসা শুরু ও আরেকটি রোগের
চিকিৎসা চালিয়ে এমলোডিপিন ও এটোরভাসটেটিন
কম্বিনেশন ট্যাবলেটের নির্দেশিত মাত্রা: প্রারম্ভিক মাত্রা
নির্ভর করবে যে ওষুধটি বর্তমানে রোগী খাচ্ছে তার
পরিমান এবং নতুন যে ওষুধটি রোগীর চিকিৎসায়
প্রয়োজন তার প্রারম্ভিক মাত্রার উপর। এই কম্বিনেশন
ওষুধটি হাইপারলিপিডেমিয়া, উচ্চ রক্তচাপ বা
এনজিনা চিকিৎসা শুরু করার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা
যাবে। এমলোডিপিন ও এটোরভাসটেটিন কম্বিনেশন
ট্যাবলেটে এমলোডিপিন এর সর্বোচ্চ মাত্রা দৈনিক
১০ মি.গ্রা. এবং এটোরভাসটেটিন এর সর্বোচ্চ মাত্রা
দৈনিক ৮০ মি.গ্রা. ।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে
না: এই ওষুধের যে কোন উপাদানের প্রতি
অতিসংবেদনশীলতা। যে সকল রোগীর যকৃতের অসুখ
বা সেরাম ট্রান্সঅ্যামাইনেজ বৃদ্ধি জনিত অসুখ রয়েছে
তাদের ক্ষেত্রে এটোরভাসটেটিন প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: সাধারণত মৃদু এবং এমনিতেই
চলে যায়। সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো হল পা বা
গোড়ালি ফুলে যাওয়া (ইডিমা), মাথা ব্যথা, মাথা
ঘুরানো ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: প্রেগনেন্সি
ক্যাটাগরি ‘এক্স’। এই কম্বিনেশন ট্যাবলেটে
এটোরভাসটেটিন থাকার জন্য যে সকল নারী সন্ত
ান ধারন করতে অনিচ্ছুক বা এই ওষুধের ক্ষতিকর
প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনেও ওষুধ ব্যবহারে ইচ্ছুক,
তাদের ক্ষেত্রে দেয়া যেতে পারে।
সরবরাহ:
ক্যামলোটর® ৫/১০ ট্যাবলেট: প্রতি বাক্সে আছে ৩০
টি ট্যাবলেট ।
ক্যামোভাল® Camoval®
উপাদান: ক্যামোভাল® ৫/৮০ ট্যাবলেট: প্রতিটি ফিল্ম
কোটেড ট্যাবলেটে আছে এমলোডিপিন বিসাইলেট
বিপি যা এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. এর সমতুল্য এবং
ভালসারটান ইউএসপি ৮০ মি.গ্রা.।
ক্যামোভাল® ৫/১৬০ ট্যাবলেট: প্রতিটি ফিল্ম কোটেড
ট্যাবলেটে আছে এমলোডিপিন বিসাইলেট বিপি যা
এমলোডিপিন ৫ মি.গ্রা. এর সমতুল্য এবং ভালসারটান
ইউএসপি ১৬০ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: উচ্চ রক্তচাপ।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায়
এমলোডিপিন দৈনিক ২.৫ হতে ১০ মি.গ্রা. পর্যন্ত
এবং ভালসারটান ৮০ মি.গ্রা. হতে ৩২০ মি.গ্রা. পর্যন্ত
কার্যকর। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গেছে, ওষুধের
মাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে এর কার্যকারিতাও বেড়ে যায়।
সেবন করার পর বা মাত্রা পরিবর্তন করার ২ সপ্তাহের
মধ্যে রক্তচাপ কমে যায়। সেবন শুরু করার ১ বা ২
সপ্তাহ পর থেকে মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে। রক্তচাপ
যথাযথ নিয়ন্ত্রণ করতে সর্বোচ্চ দৈনিক ১০/৩২০
মি.গ্রা. পর্যন্ত সেবন করা যাবে।
ক্যামোভাল খাবারের সাথে অথবা খাবার ছাড়াও দেয়া
যেতে পারে। ক্যামোভাল অন্যান্য এন্টিহাইপারটেনসিভ
ওষুধের সাথে দেয়া যেতে পারে। যে সকল রোগীর
রক্তচাপ শুধুমাত্র এমলোডিপিন বা ভ্যালসারটান
দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে না, তাদেরকে এই দুই ওষুধের
কম্বিনেশন দেয়া যেতে পারে।
বয়স্কদের ক্ষেত্রে মাত্রা: এমলোডিপিন ২.৫ মি.গ্রা.
দিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হবে, কারণ এমলোডিপিন
এর ক্লিয়ারেন্স কম।
বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় মাত্রা: বৃক্কের মৃদু থেকে
মাঝারী অসমকার্যকারিতার ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক সেবন
মাত্রা পুনঃনির্ধারণের প্রয়োজন নেই। বৃক্কের তীব্র
অসমকার্যকারিতায় মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে।
যকৃতের অসমকার্যকারিতায় মাত্রা: যকৃতের মৃদু থেকে
মাঝারী অসমকার্যকারিতার ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক সেবন
মাত্রা পুনঃনির্ধারণের প্রয়োজন নেই। যকৃতের তীব্র
অসমকার্যকারিতায় মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
এ ওষুধের যে কোন উপাদানের প্রতি
অতিসংবেদনশীলতা।
ভ্র“ণ অথবা নবজাতককে ওষুধের সংস্পর্শে না আনা,
রক্তচাপ পরীক্ষা করা, তীব্র করনারী আর্টারী ডিজিজ
রোগীদেরকে মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন এর ঝুঁকি
বা এনজিনা সম্পর্কে অবহিত করা, যকৃত বা বৃক্কের
অসমকার্যকর রোগীদের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে মাত্রা বাড়ানো
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: সাধারণতঃ মৃদু ও ণস্থায়ী। সাধারণ
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে রয়েছে হাতে ও পায়ে
পানি জমা, নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা, গলা ব্যথা
ও খাবার খেতে অসুবিধা, উর্ধ্ব শ্বাসনালীর সংক্রমণ,
মাথা ঘুরানো ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: এই কম্বিনেশন ওষুধের
সাথে অন্য ওষুধের প্রতিক্রিয়ার কোন তথ্য নেই। তবে
পৃথক পৃথকভাবে এমলোডিপিন ও ভালসারটান এর
সাথে অন্য ওষুধের প্রতিক্রিয়ার তথ্য আছে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি ডি।
এমলোডিপিন ও ভালসারটান মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয়
কিনা জানা যায় নি। শিশুর উপর ওষুধের ক্ষতিকর
প্রতিক্রিয়া এবং মায়ের জন্য ওষুধের প্রয়োজনীয়তা
পর্যালোচনা করে স্তন্যদানকারী মায়ের ওষুধ গ্রহণ অথ
বা স্তন্যদান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
সরবরাহ:
ক্যামোভাল® ৫/৮০ ট্যাবলেট: প্রতি বাক্সে আছে
৩০টি ট্যাবলেট, ক্যামোভাল® ৫/১৬০ ট্যাবলেট:
প্রতি বাক্সে আছে ২০টি ট্যাবলেট।
ক্যানডেক্স® Candex®
উপাদান : নিসট্যাটিন ১,০০,০০০ ইউনিট/মি.লি. সাসপেনশন।
নির্দেশনা : ক্যানডিডিয়াসিস
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১ মি.লি. সাসপেনশন দিনে
চার বার মুখে দিতে হবে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এর
কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের
ক্ষেত্রে ব্যবহার অনুপযোগী। সিস্টেমিক মাইকোসিস
চিকিৎসায় ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়া
হতে পারে। ত্বক লাল হওয়া সহ আর্টিকেরিয়া কম
দেখা যায়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : অন্য ওষুধের সাথে
প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে এখনও জানা যায়নি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায়
ব্যবহারের ব্যবস্থাপত্র তখনই দেয়া হবে যখন
সম্ভাবনাময় সুফল, সম্ভাব্য ঝুঁকিকে ছাড়িয়ে যাবে।
দুগ্ধদানরত মহিলাদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপত্র দেয়ায়
সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
সরবরাহ :
ক্যানডেক্স® সাসপেনশন : ১২ মি.লি.।
ক্যাপসি® Capsi
উপাদান: ক্যাপসাইসিন ইউএসপি ০.২৫ মি.গ্রা./গ্রাম
ক্রীম।
নির্দেশনা: অস্টিওআর্থ্রাইটিস এবং রিউমাটয়েড আথর্
্রাইটিস এর কারণে উদ্ভুত ব্যথার ক্ষেত্রে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: প্রাপ্তবয়ষ্ক: ক্ষতবিহীন ত্বকে
ব্যবহারের জন্য অল্প পরিমাণ ক্রীম ব্যথাক্রান্ত স্থানে
দিনে চারবার ব্যবহার করতে হবে। প্রত্যেকবার ক্রীম
ব্যবহারের মাঝে অন্তত: ৪ ঘন্টা বিরতি দিতে হবে।
ক্রীম ভালভাবে ঘষে লাগাতে হবে যেন ত্বকে ক্রীমের
কোন অবশিষ্টাংশ না থাকে। ক্রীম ব্যবহারের সাথে
সাথেই যে হাত অথবা আঙ্গুল দিয়ে ক্রীম ব্যবহার
করা হয়েছে তা ভালভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। কোন
ক্ষেত্রেই ক্যাপসাইসিন ক্রীম চোখে বা চোখের আশে
পাশে লাগানো যাবে না। ক্যাপসি ক্রীম ব্যবহারের
প্রথম সপ্তাহ থেকেই ব্যথা উপশম কার্যকারিতা
পাওয়া যায় এবং পরবর্তী ২-৮ সপ্তাহ ব্যবহারে এই
কার্যকারিতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
শিশু: শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
ক্যাপসাইসিন ক্রীম ব্যবহারের কিছু সময় আগে অথবা
পরে গরম পানি দিয়ে গোসল করলে জ্বালাপোড়া বোধ
বেশি অনুভূত হতে পারে। ক্যাপসি ক্রীম ব্যবহারের
পর ত্বকের উপর শক্ত ব্যান্ডেজ ব্যবহার করা যাবে
না।
ক্ষতযুক্ত ত্বকে ক্যাপসাইসিন ক্রীম ব্যবহার করা যাবে
না। ক্যাপসাইসিন এবং এই ক্রীমে ব্যবহৃত অন্যান্য
কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীলতা আছে এমন
রোগীদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ক্যাপসাইসিন ক্রীম ব্যবহারের প্রাথ
মিক পর্যায়ে ত্বকে জ্বালাপোড়ার অনুভূতি হতে পারে
যা কিছু দিন ক্রীম ব্যবহারের পরই দূর হয়ে যায়।
অতিরিক্ত ক্রীম ব্যবহার কিংবা দিনে ৩-৪ বারের চেয়ে
কম ব্যবহারের ফলে এমনটা দেখা যায়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: বাহ্যিক ব্যবহারের
জন্য নির্দেশিত হওয়ায় অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
প্রযোজ্য নয়।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়
এবং স্তন্যদানকালীন সময়ে ক্যাপসাইসিন ক্রীম
ব্যবহারের নিরাপত্তার বিষয়টি এখনও প্রতিষ্ঠিত নয়।
তবে ক্যাপসাইসিন ক্রীমের ট্রান্সডার্মাল শোষণ অত্যন্ত
অল্প হওয়ায় ধারণা করা হয় ইহা মানুষের ক্ষেত্রে কোন
ক্ষতিকর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেয় না।
সরবরাহ:
ক্যাপসি® ০.০২৫% ক্রীম: প্রতি টিউবে আছে ২০ গ্রাম ক্রীম।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]