সিনারন® Cinaron® সিপ্রোসিন® Ciprocin ক্লিমাইসিন® Climycin ক্লোবাম® Clobam মাত্রা ও ব্যবহার বিধি নির্দেশনা কার্যকারিতা

সিনারন® Cinaron®
উপাদান : সিনারিজিন ১৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনের বিঘœতাজনিত
রোগ সমূহ : যেমন- ক) মস্তিষ্কের রক্তবাহী নালিকার
সংকোচন বা প্রতিবন্ধকতার জন্য সৃষ্ট উপসর্গ সমূহ;
খ) মাথায় আঘাত পাওয়ার কারণে সৃষ্ট বিভিন্ন উপসর্গ
সমূহ; গ) স্ট্রোক পরবর্তী উপসর্গ সমূহ; ঘ) মাইগ্রেন।
পেরিফেরাল রক্ত সঞ্চালনের বিঘœতাজনিত অসুবিধা
সমূহ : যেমন- রক্তনালীর সংকোচন ও রক্ত সরবরাহের
প্রতিবন্ধকতার জন্য সৃষ্ট উপসর্গ সমূহ : যেমনগ্যাংগ্রিন পূর্ববর্তী অবস্থায়, রাত্রিকালীন খিঁচুনি, হাত ও
পায়ের তালু ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া, অবসন্নতা, ভেরিকোস
সৃষ্ট ক্ষত ও ভারসাম্যহীনতা সৃষ্ট উপসর্গসমূহ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১৫ থেকে ৩০ মি.গ্রা. দিনে
৩ বার সেব্য।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
সিনারিজিন এর প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ঘুম ঘুম ভাব ও পরিপাকতন্ত্রের
অস্বাচ্ছন্দ্যতা অত্যন্ত বিরল ক্ষেত্রে হতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় এর
ব্যবহার সুপারিশকৃত নয়।
সরবরাহ :
সিনারন® ট্যাবলেট : ২০ ী ১০ টি।
সিনারন® প−াস সিনারন® Cinaron® Plus
উপাদান: সিনারিজিন বিপি ২০ মি.গ্রা. এবং
ডাইমেনহাইড্রিনেট ইউএসপি ৪০ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা:
১। মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনের বিঘœতাজনিত অসুবিধা
সমূহ, যেমনক) মস্তিষ্কের রক্তহীন নালিকার সংকোচন বা
প্রতিবন্ধকতার জন্য সৃষ্ট অবসন্নতা, ঝিঁমুনি, কানে
ভোঁ ভোঁ শব্দ, মাথা ব্যথা, অনিদ্রা, স্মরণশক্তি লোপ
পাওয়া, অমনোযোগিতা এবং বয়োঃবৃদ্ধিজনিত বিভিন্ন
উপসর্গসমূহ।
খ) মাথায় আঘাত পাওয়ার কারণে সৃষ্ট বিভিন্ন
উপসর্গসমূহ।
গ) স্ট্রোক পরবর্তী উপসর্গ সমূহ।
ঘ) মাইগ্রেন।
২। পেরিফেরাল রক্ত সঞ্চালনের বিঘœতাজনিত অসুবিধা
সমূহ, যেমনক) মাংসপেশীর তীব্র অনৈচ্ছিক আক্ষেপ এবং
রক্তনালিকার বিভিন্ন কারনে সংকুচিত হওয়ার ফলে
সৃষ্ট উপসর্গ সমূহ, যেমন- গ্যাংগ্রিন-এর পূর্ববর্তী
অবস্থায়, রাত্রিকালীন খিঁচুনি, হাত ও পায়ের তালু ঠাণ্ডা
হয়ে যাওয়া, অবসন্নতা, ভেরিকোস সৃষ্ট ক্ষত।
৩। ভারসাম্যহীনতা সৃষ্ট উপসর্গ, যেমনক) কানের লেবিরিন্থ এর রক্তনালী সংকোচনের জন্য
কানের অস্বস্তিবোধ, মাথাঘোরা, কানে কম শোনা,
ডিজিনেস, কানে অস্বস্তিকর শব্দ শোনা, অনিচ্ছাকৃত
চোখ ঘোরা, বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
খ) ভ্রমণ জনিত অসুস্থতায়।
সেবন বিধি ও মাত্রা: সাধারণ বয়ষ্ক মাত্রা: ১টি
ট্যাবলেট দিনে ৩ বার খাবারের পর।
অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। ১৮
বছরের নিচে শিশুদের জন্য নির্দেশিত নয়।
প্রতি নির্দেশনা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: বিশেষজ্ঞদের জানা
মতে কোনরূপ অনুপযোগিতা এখনো জানা যায়নি,
তবে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে ঘুমঘুম ভাব বা ঝিঁমুনি
এবং পরিপাকতন্ত্রের অস্বাচ্ছন্দ্য কদাচিৎ দেখা দিতে
পারে। সঠিক গ্রহণমাত্রা নির্ণীত হলে এবং পরিমিত
মাত্রায় নিয়মিত সেবনে এসব অসুবিধা থাকে না।
অন্যসকল নির্দেশিত ওষুধের সাথেও সিনারন® প−াস
খাওয়ানো যায়।
সরবরাহ
সিনারন® প−াস: প্রতি বাক্সে আছে ১০০ টি
ট্যাবলেট।
সিপ্রোসিন® Ciprocin
উপাদান : সিপ্রোফ্লক্সাসিন। ২৫০, ৫০০ ও ৭৫০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ১ গ্রাম এক্সআর ট্যাবলেট , ২৫০
মি.গ্রা./৫ মি.লি. পাউডার ফর সাসপেনশন এবং ২০০
আইভি ইনফিউশন।
নির্দেশনা : মূত্রনালীর সংক্রমণ, শ্বাসতন্ত্রের নিম্ন ভাগের
সংক্রমণ, চর্ম ও নরম কলার সংক্রমণ, অস্থি ও অস্থি
সন্ধির সংক্রমণ, পরিপাকতন্ত্রের সংক্রমণ, গনোরিয়া,
চিকিৎসায় ব্যবহার্য। সিপ্রোসিন® ৭৫০ ট্যাবলেট
শ্বাসতন্ত্রের নিম্নভাগের সিউডোমোনাল সংক্রমণ এবং
সিউডোমোনাস, স্টাফাইলো-কক্কাস, স্ট্রেপটোকক্কাই
সৃষ্ট তীব্র সংক্রমণের চিকিৎসায় নির্দেশিত। সিপ্রোসিন®
৭৫০ সার্জিক্যাল প্রোফাইলেক্সিসেও ব্যবহৃত হয়।
মাত্র ও ব্যবহার বিধি : সংক্রমণের ধরণ অনুযায়ী
২৫০-৭৫০ মি.গ্রা. ১২ ঘন্টা পর পর। শিশুদের ক্ষেত্রে
১০-২০ মি.গ্রা./কেজি ১২ ঘন্টা পর পর।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
সিপ্রোফ্লক্সাসিন এবং অন্যান্য কুইনোলোন গ্র“পের
ওষুধের প্রতি অতি সংবেদনশীল হলে এ ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : বমি বমি ভাব, অন্যান্য
পরিপাকতন্ত্রীয় অসুবিধা, মাথা ব্যথা, মাথা ঝিম্ ঝিম্
ভাব, গায়ে ফুসকুড়ি, কৃষ্টালইউরিয়া ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় ও
দুগ্ধদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
সরবরাহ :
সিপ্রোসিন® ২৫০ ট্যাবলেট : ৫ ী ১০ টি। সিপ্রোসিন®
৫০০ ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি। সিপ্রোসিন® ৭৫০
ট্যাবলেট : ২ ী ১০ টি। সিপ্রোসিন® এক্স আর
১ গ্রাম ট্যাবলেট : ২ ী ৬ টি। সিপ্রোসিন® ২৫০
পাউডার ফর সাসপেনশন : ৬০ মি.লি.। সিপ্রোসিন®
২০০ আইভি:১০০ মি.লি পিভিসি ব্যাগ।
সিপ্রোসিন® চোখ/কানের ড্রপস্ সিপ্রোসিন® Ciprocin
উপাদান : সিপ্রোফ্লক্সাসিন ০.৩% চোখ/কানের
ড্রপস্।
নির্দেশনা : কর্ণিয়ার আলসার, কনজাংটিভার প্রদাহ,
ওটাইটিস এক্সটারনা, একিউট ওটাইটিস মিডিয়া।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ব্যাকটেরিয়া জনিত
কনজাংটিভার প্রদাহ : স্বাভাবিক মাত্রা হলো প্রথম
২ দিন ১-২ ফোঁটা করে প্রতি ২ ঘন্টা পর পর
কনজাংটিভার থলিতে প্রয়োগ করতে হবে এবং পরবর্তী
৫ দিন ১-২ ফোঁটা করে প্রতি ৪ ঘন্টা পর পর প্রয়োগ
করতে হবে। কানে প্রয়োগ : সকল ব্যাকটেরিয়া
জনিত কানের ক্ষত চিকিৎসায় ২-৩ ড্রপস্ ওষুধ দিনে
২-৩ ঘন্টা পর পর আক্রান্ত কানে প্রয়োগ করতে হবে,
সংক্রমণের উন্নতির সাথে সাথে মাত্রা কমাতে হবে।
কমপক্ষে ৭ দিন চিকিৎসা চলবে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এর
যে কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য নয়। দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে ফানজিসহ
অন্যান্য যে সমস্ত জীবাণুর বিরুদ্ধে সিপ্রোফ্লক্সাসিন
কার্যকর নয় তাদের বিস্তার ঘটতে পারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : জ্বালাপোড়া, অস্বস্তি অনুভ‚তি,
চুলকানি, কনজাংটিভায় রক্তের আধিক্য, বহিঃস্থ কোন
কিছু দ্বারা আক্রান্ত হবার অনুভ‚তি ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : চোখে প্রযোজ্য
সিপ্রোফ্লক্সাসিনের অন্যান্য ওষুধের সাথে কোন নির্দিষ্ট
প্রতিক্রিয়া এখনও পর্যন্ত গবেষণা করে দেখা হয়নি।
বাহ্যিকভাবে প্রযোজ্য সিপ্রোফ্লক্সাসিন মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত
হয় কি না তা এখনও জানা যায়নি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : ঝুঁকির কারণে
অপরিহার্য এরূপ মনে না হলে গর্ভাবস্থায় প্রয়োগ করা উচিত নয়।
সরবরাহ : সিপ্রোসিন® ০.৩% চোখ/কানের ড্রপস্ :
৫ মি.লি.।
ক্লিমাইসিন® Climycin
উপাদান: ক্লিন্ডামাইসিন হাইড্রোক্লোরাইড ইউএসপি
যা ক্লিন্ডামাইসিন ১৫০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য এবং
ক্লিন্ডামাইসিন হাইড্রোক্লোরাইড ইউএসপি যা
ক্লিন্ডামাইসিন ৩০০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
নির্দেশনা: ক্লিন্ডামাইসিনের প্রতি সংবেদনশীল
অ্যান-অ্যারোবিক ব্যাকটেরিয়া অথবা গ্রাম-পজিটিভ
ব্যাকটেরিয়া যেমন- স্ট্রেপ্টোকক্কি, স্টেফাইলোকক্কি
এবং নিউমোকক্কি দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের চিকিৎসায়
ক্লিন্ডামাইসিন ব্যবহৃত হয়। যেমন- উর্ধ্ব শ্বসনতন্ত্রের
সংক্রমণ, নিম্ন শ্বসনতন্ত্রের সংক্রমণ, ত্বক ও কোমল
কলার সংক্রমণ, অস্থি ও অস্থি সন্ধির সংক্রমণ,
পেলভিক সংক্রমণ, উদরের অভ্যন্তরীন সংক্রমণ,
সেপ্টিসেমিয়া, এন্ডোকার্ডাইটিস, দাঁতের সংক্রমণ এবং
মাল্টি ড্রাগ রোসিসট্যান্ট প−াজমোডিয়াম ফ্যালসিপোরাম
সংক্রমণে কুইনাইন ও এমোডিকুইনের সাথে বিকল্প
সহযোগী চিকিৎসা হিসাবে।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:
প্রাপ্ত বয়স্ক
তীব্র সংক্রমণ: ১৫০ মি.গ্রা. থেকে ৩০০ মি.গ্রা. প্রতি
৬ ঘন্টা পরপর।
অতি তীব্র সংক্রমণ: ৩০০ মি.গ্রা. থেকে ৪৫০ মি.গ্রা.
প্রতি ৬ ঘন্টা পরপর।
শিশুদের জন্য
তীব্র সংক্রমণ: ৮ থেকে ১৬ মি.গ্রা./কেজি/দিন ৩-৪টি
সমবিভক্ত মাত্রায়।
অতি তীব্র সংক্রমণ: ১৬ থেকে ২০ মি.গ্রা./কেজি/দিন
৩-৪টি সমবিভক্ত মাত্রায়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ক্লিন্ডামাইসিন ব্যবহারের ফলে যে
ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় সেগুলো হচ্ছে- পেট
ব্যথা, অন্ননালীর প্রদাহ, অন্ননালীর আলসার, বমিভাব,
ডায়রিয়া, প্র“রাইটিস, স্কিন র‌্যাশ ও আর্টিকারিয়া।
প্রতি-নির্দেশনা: ক্লিন্ডামাইসিন অথবা লিঙ্কোমাইসিন
অথবা এ ওষুধের যে কোন উপাদানের প্রতি অতি
সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ইহা প্রতিনির্দেশিত।
সতর্কতা: যেসব রোগীদের পরিপাকতন্ত্রের রোগ
বিশেষতঃ কোলাইটিস এর ইতিহাস রয়েছে তাদের
ক্ষেত্রে ক্লিন্ডামাইসিন ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: ক্লিন্ডামাইসিন
নিউরোমাসকুলার বকিং ওষুধের কার্যকারিতা বৃদ্ধি
করে। সেজন্য এ ধরণের ওষুধের সাথে ব্যবহারে
সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ল্যাবরেটরী পরীক্ষায়
দেখা গেছে যে, ক্লিন্ডামাইসিন ও এরিথ্রোমাইসিন
পরস্পরের কার্যকারিতা প্রতিহত করে। ক্লিনিক্যাল
গুরুত্ব বিবেচনা করে এ দুটি ওষুধ এক সাথে ব্যবহার
করা উচিত নয়।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়:
প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি-বি: ক্লিন্ডামাইসিন মানবদেহের
পাসেন্টা অতিক্রম করে। বারবার ব্যবহারের পরে
এমনিওটিক ফ্লুইডে এ ওষুধের মাত্রা মায়ের মাত্রার
৩০%। সুনির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা থাকলেই কেবল মাত্র
ক্লিন্ডামাইসিন গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত।
স্তন্যদানকালে: মাতৃদুগ্ধে ক্লিন্ডামাইসিন উপস্থিতির তথ্য
পাওয়া গিয়েছে। সুতরাং স্তন্যদানকালে এ ওষুধটির
সুনির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা না থাকলে নির্দেশিত নয়।
নবজাতক ও শিশুদের ক্ষেত্রে: নবজাতক ও শিশুদের
ক্ষেত্রে ক্লিন্ডামাইসিন ব্যবহারকালে বিভিন্ন অঙ্গ ও
তন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যকারিতা যাচাই করা উচিত।
মাত্রাধিক্য: মুখে সেব্য ক্লিন্ডামাইসিন এর ক্ষেত্রে
মাত্রাধিক্যের ঘটনা বিরল। মাত্রাধিক্যের ফলে যেসব
প্রতিক্রিয়া দেখা যায় তা স্বাভাবিক মাত্রার পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়ার অনুরূপ। এছাড়াও অপ্রত্যাশিত কিছু
প্রতিক্রিয়াও দেখা যেতে পারে। রক্ত হতে ক্লিন্ডামাইসিন
দূরীকরণে হিমোডায়ালাইসিস ও পেরিটোনিয়াল
ডায়ালাইসিস অকার্যকর।
সরবরাহ:
ক্লিমাইসিন® ১৫০ ক্যাপসুল: প্রতিটি বাক্সে আছে ৩০
টি ক্যাপসুল।
ক্লিমাইসিন® ৩০০ ক্যাপসুল: প্রতিটি বাক্সে আছে ৩০
টি ক্যাপসুল।
ক্লিনফেস® জেল Clinface® Gel
উপাদান: প্রতি গ্রাম জেল এ আছে (ক্লিনডামাইসিন
ফসফেট ১২ মি.গ্রা. এবং ট্রেটিনইন ০.২৫ মি.গ্রা.)।
নির্দেশনা: ক্লিনফেস® জেল ব্রণের চিকিৎসায় নির্দেশিত
এবং শুধুমাত্র ত্বকে ব্যবহার্য।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি
ঘুমানোর আগে:
সাবান ও মৃদু গরম পানি দিয়ে মুখ পরিস্কার করে
শুকিয়ে নিতে হবে। হাতের আঙ্গুলের সাহায্যে জেল
নিয়ে মুখের ত্বকে আলতো করে লাগাতে হবে।
সকালে:
মুখের ত্বকে জেল প্রয়োগের পরে সানস্ক্রীন ক্রীম লাগাতে হবে।
সারাদিনে ২-৩ বারের বেশী মুখ ধোয়া উচিত নয়
এবং সানস্ক্রীন ক্রীম প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করতে হবে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
যাদের ক্লিনডামাইসিন ও ট্রেটিনইন অথবা জেল-এ
উপস্থিত যে কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীলতা
রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যাবে না।
নাক, ঠোঁট, কান ও ক্ষত স্থানে ক্লিনফেস® জেল
ব্যবহার করা উচিত নয়। জেল প্রয়োগের পরে সূর্যের
আলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ইরাইথেমা, চুলকানি,
ন্যাসোফেরেনজাইটিস, ত্বকের শুষ্কতা, কাশি,
সাইনোসাইটিস ও ডায়রিয়া হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: ত্বকের ব্যবহারে
তীব্র শুষ্ককারক ভূমিকা রয়েছে যেমন- সাবান,
ক্লিনজার, বিভিন্ন প্রসাধন সামগ্রী এবং অধিক ঘনত্বপূর্ন
অ্যালকোহলীয় সামগ্রী ইত্যাদির সাথে একত্রে ব্যবহারে
বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ইরাইথ্রোমাইসিন এন্টিবায়োটিকের সাথে একত্রে
ব্যবহারে ক্লিনডামাইসিন এবং ইরাইথ্রোমাইসিন উভয়
ওষুধের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়।
নিউরোমাসকুলার ওষুধের সাথে ক্লিনডামাইসিন
একত্রে ব্যবহারে নিউরোমাসকুলার ওষুধের কার্যক্ষমতা
বৃদ্ধি পায়। অতএব একত্রে ব্যবহারের সময়ে বিশেষ
সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার: ত্বকীয়
ক্লিনডামাইসিন ও ট্রেটিনইন মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হওয়ার
কোন পরীামূলক প্রমাণ পাওয়া যায়নি। অতএব
স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ক্লিনডামাইসিন ও
ট্রেটিনইন ব্যবহারে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
সরবরাহ:ক্লিনফেস® জেল: প্রতি টিউবে আছে ১৫
গ্রাম জেল।
ক্লোবাম® Clobam
উপাদান : ক্লোবাজাম ১০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ, খিটখিটে মেজাজ,
অস্থিরতা, মৃগী রোগ, ভীতি, বিষন্নতা ও ঘুমের বিভিন্ন
অসুবিধায় ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য: ২-৩
টি ট্যাবলেট (২০-৩০ মি.গ্রা.) বিভক্ত মাত্রায় অথবা
একক মাত্র ঘুমানোর সময় সেব্য। শিশুদের জন্য :
(৩ বৎসরের উর্ধে): প্রাপ্ত বয়স্ক সেবন মাত্রার অর্ধেক
মাত্রায় সেব্য।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
বেনজোডায়াজেপিন-এর প্রতি অতি সংবেদনশীলতা,
শ্বাসতন্ত্রের অবনমন, তীব্র পালমোনারী অপর্যাপ্ততা ও
অপরিবর্তনীয় ব্রঙ্কীয়াল অবষ্ট্রাকশনের ক্ষেত্রে ব্যবহার
করা উচিত নয়। যকৃত ও রেচনতন্ত্রের রোগের ক্ষেত্রে
সাধারণত সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ঝিমুনি, এটাক্সিয়া, অবসাদ, বিভ্রান্তি
ও মাথা ঘোরা। এগুলো সাধারণত চিকিৎসা চলাকালে
চলে যায়, বিরল ক্ষেত্রে মুখ শুকনো থাকা, মাথা ব্যথা,
অতিসংবেদনশীলতা ও শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : এলকোহল সিরামে
ক্লোবাজামের ঘনত্ব উলে−খযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি করে।
ঘুমের ওষুধ ও ঘুম ঘুম ভাব তৈরী করে এমন ওষুধের
সাথে ব্যবহার করলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিশেষ করে
কান্তি ও তন্দ্রাচ্ছন্নতা বৃদ্ধি পায়।
সরবরাহ :
ক্লোবাম® ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি।
ক্লোফেনাক® Clofenac
উপাদান : ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম ২৫ও ৫০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট। ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম ১০০
মি.গ্রা.এস.আর ট্যাবলেট ও টি.আর ক্যাপসুল।
ডাইক্লোফেনাক ফ্রি এসিড ৪৬.৫০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম ৭৫ মি.গ্রা./৩ মি.লি.
ইঞ্জেকশন। ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম ৭৫ মি.গ্রা.
এবং লিডোকেইন হাইড্রোক্লোরাইড ২০ মি.গ্রা./২
মি.লি. প−াস ইঞ্জেকশন। ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম ১০
মি.গ্রা./গ্রাম জেল এবং ইমালজেল। ডাইক্লোফেনাক
সোডিয়াম ১২.৫, ২৫,৫০ এবং ১০০ মি.গ্রা. মি.গ্রা
সাপোজিটরি।
নির্দেশনা : রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থ্রাইটিস,
কোমরে ব্যথা এবং অন্যান্য পেশী ও অস্থি সংশি−ষ্ট
ব্যথা যেমন টেন্ডিনাইটিস, টেনোসাইনোভাইটিস,
বারসাইটিস, মোচড়, টান পড়া, অস্থিসন্ধি সরে যাওয়া,
এনকাইলোসিং স্পন্ডিলাইটিস, বাতের তীব্র ব্যথা,
দাঁতের ও অন্যান্য মৃদু ধরণের শৈল্য চিকিৎসার ব্যথা
ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে ক্লোফেনাক® নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ক্লোফেনাক® ২৫ মি.গ্রা.
ও ৫০ মি.গ্রা. এন্টারিক কোটেড ট্যাবলেট: প্রাপ্ত
বয়স্কদের মাত্রা: প্রতিদিন ৭৫-১৫০ মি.গ্রা., ২-৩ টি
বিভক্ত মাত্রায় সেব্য। খাবারের পর গ্রহণ করাই শ্রেয়।
দীর্ঘদিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে মাত্রা কমিয়ে দেয়া উচিৎ।
ক্লোফেনাক® এসআর ট্যাবলেট ও ক্লোফেনাক® ১০০
টি আর ক্যাপসুল : দিনে একটি ট্যাবলেট, প্রচুর
পরিমাণ তরলের সাথে খাবারের সাথে গ্রহণ করা
শ্রেয়। প্রয়োজনবোধে সাধারণ ট্যাবলেটের সাহায্যে
দৈনিক মাত্রা ১৫০ মি.গ্রা. পর্যন্ত ব্যবহার করা যেতে
পারে। ক্লোফেনাক® ডিটি: প্রাপ্তবয়স্কদের মাত্রা :
দৈনিক ২-৩ ট্যাবলেট সেব্য এবং দৈনিক সর্বোচ্চ
মাত্রা ১৫০ মি.গ্রা.। ক্লোফেনাক® ডিটি খাবারের পূর্বে
ব্যবহার করাই শ্রেয়। অন্যান্য রোগের মৃদু প্রকোপে
২ টি ক্লোফেনাক® ডিটি ট্যাবলেট সেবনই যথেষ্ট।
ক্লোফেনাক® ইঞ্জেকশন/ক্লোফেনাক® প−াস ইঞ্জেকশন:
প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে: দিনে একটি এ্যাম্পুল (মারাত্মক
অবস্থায় দিনে ২টি) পেশিতে ব্যবহার্য। রেনাল কলিক:
দিনে একটি এ্যাম্পুল পেশীতে ব্যবহার্য। ৩০ মিনিট
পরে আরও একটি এ্যাম্পুল ব্যবহার করা যেতে পারে।
যে কোন পথে ডাইকোফেনাকের দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা
১৫০ মি.গ্রা.।
মাত্রা ও সেবনবিধি (শিরা পথে প্রয়োগের ক্ষেত্রে)
শিরা পথে প্রয়োগ করার পূর্বে ০.৯% সোডিয়াম
ক্লোরাইড অথবা ৫% গুকোজের সাথে ১০০-৫০০
মি.লি. এর লঘু দ্রবণ তেরী করতে হবে। উভয় দ্রবণকে
৭.৫% এর ০.৫ মি.লি. বাফার দ্রবণ বানাতে হবে।
নির্দেশনা:
● মাঝারী থেকে তীব্র ব্যথায় (অস্ত্রোপাচার পরবর্তী)
৭৫ মি.গ্রা. ৩০ মিনিট থেকে ২ ঘন্টা ধরে শিরা পথে
প্রয়োগ করতে হবে। ইহা ৪ থেকে ৬ ঘন্টা পর পর
পূনরাবৃত্তি করা যাবে। তবে যেকোন ২৪ ঘন্টার মধ্যে
মাত্রা ১৫০ মি.গ্রা. অতিক্রম করা যাবে না।
● অস্ত্রোপাচার পরবর্তী ব্যথা প্রতিরোধে: অস্ত্রোপাচার
এর পরে ২৫ থেকে ৫০ মি.গ্রা. শিরাপথে প্রয়োগ
করতে হবে ১৫ মিনিট থেকে ১ ঘন্টার মধ্যে।
পরবর্তীতে প্রতি ঘন্টায় ৫ মি.গ্রা. করে দৈনিক সর্বোচ্চ
১৫০ মি.গ্রা. পযৃন্ত প্রয়োগ করা যেতে পারে।
ক্লোফেনাক® জেল: ক্লোফেনাক® জেল ত্বকে
মৃদুভাবে ঘষে ব্যবহার করা হয়। আক্রান্ত জায়গার
আয়তনানুসারে ২-৪ গ্রাম ক্লোফেনাক® জেল দিনে
৩-৪ বার ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যবহারের পর
আক্রান্ত জায়গা ব্যতীত হাত ভালভাবে ধুয়ে ফেলা
উচিৎ। বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে: প্রাপ্তবয়স্ক মাত্রায় ব্যবহার্য।
ক্লাফেনাক® ইমালজেল এর মাত্রা:
ক্লোফেনাক® সাপোজিটরি : প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে: ২৫
মি.গ্রা. , ৫০ মি.গ্রা. বা ১০০ মি.গ্রা. সাপোজিটরি,
দিনে ৭৫-১৫০ মি.গ্রা. বিভক্ত মাত্রায় ব্যবহার্য।
শিশুদের ক্ষেত্রে: ১২.৫ মি.গ্রা. অথবা ২৫ মি.গ্রা.
সাপোজিটরি দিনে প্রতি কেজি দৈহিক ওজনের জন্য
১-৩ মি.গ্রা. করে বিভক্ত মাত্রায় ব্যবহার্য। দিনে ১৫০
মি.গ্রা. এর বেশী ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম ব্যবহার
করা যাবে না।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
ডাইক্লোফেনাক-এর প্রতি সংবেদনশীলতা, সক্রিয়
অথবা সম্ভাব্য পেপটিক আলসার, পরিপাকতন্ত্রের
রক্তক্ষরণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে দেয়া যাবে না। যে সমস্ত
রোগীর এসপিরিন অথবা যে সকল ওষুধের প্রোষ্টাগানডিন সিনথেটেস এর বাধাদান করার কার্যক্ষমতা
থাকার জন্য হাঁপানী, আর্টিকারিয়া অথবা একিউট
রাইনাইটিস এর তীব্রতা বাড়ে, সে সমস্ত রোগীদের
ক্ষেত্রে ক্লোফেনাক® দেয়া যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: বিভিন্ন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার মধ্যে আছে
পরিপাকনালীর অস্বস্তি, পরিপাকতন্ত্রের রক্তক্ষরণ,
পেপটিক আলসার, ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : লিথিয়াাম, ডিগক্সিন,
এন্টিকোয়াগুলেন্ট, এন্টিডায়াবেটিক, সাইক্লোস্পোরিন,
মিথোট্রেক্সেট ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায়
সেবনযোগ্য নয়। তথাপি অন্য কোন উপায় না
থাকলে কেবল মাত্র তখনই ডাইক্লোফেনাক সেব্য।
ডাইক্লোফেনাক ৫০ মি.গ্রা. ৮ ঘন্টা অন্তর সেবন করলে
ডাইক্লোফেনাক এর সক্রিয় উপাদান মাতৃদুগ্ধে প্রবেশ
করে, কিন্তু প্রবেশ মাত্রা এতই সামান্য যে কোনরূপ
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় না।
সরবরাহ :
ক্লোফেনাক® ২৫ ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি। ক্লোফেনাক®
৫০ ট্যাবলেট : ২০ ী ১০ টি। ক্লোফেনাক® ডিটি :
৫ ী ১০ টি। ক্লোফেনাক® এস আর ট্যাবলেট : ১০
ী ১০ টি। ক্লোফেনাক® ১০০ টি আর ক্যাপসুল :
৫ ী ১০ টি। ক্লোফেনাক® ইঞ্জেকশন : ৫ ী ২ টি।
ক্লোফেনাক® প−াস ইঞ্জেকশন : ২ ী ৫ টি। ক্লোফেনাক®
১% জেল : ১০ গ্রাম টিউব। ক্লোফেনাক® ইমালজেল
: ২০ গ্রাম টিউব।ক্লোফেনাক® ১২.৫ সাপোজিটরি :
২ ী ৫ টি। ক্লোফেনাক® ২৫ সাপোজিটরি : ৩ ী ৫
টি। ক্লোফেনাক® ৫০ সাপোজিটরি : ৪ ী ৫ টি।
ক্লটিনেক্স® Clotinex
উপাদান: প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.২ মি.লি.) রয়েছে
২০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন
সোডিয়াম বিপি ২০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য। প্রতি প্রিফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৪ মি.লি.) রয়েছে ৪০০০ এ্যান্টিএক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি
৪০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য। প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে
(০.৬ মি.লি.) রয়েছে ৬০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ
যা এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি ৬০ মি.গ্রা. এর
সমতুল্য। প্রতি প্রি-ফিল্ড সিরিঞ্জে (০.৮ মি.লি.) রয়েছে
৮০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ যা এনোক্সাপ্যারিন
সোডিয়াম বিপি ৮০ মি.গ্রা. এর সমতুল্য।
নির্দেশনা ও ব্যবহার:
এনোক্সাপ্যারিন নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে নির্দেশিত:
পালমোনারী এমবোলিজম সহ অথবা ব্যতীত গভীর
শিরার থ্রোম্বোসিসের চিকিৎসায়
আনস্টেবল এনজাইনা এবং ননকিউওয়েভ
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশানের চিকিৎসায় এসপিরিনের
সাথে একত্রে
হেমোডায়ালাইসিস এর সময় এক্সট্রা করপোরাল
সঞ্চালনে রক্ত জমাট বাধার প্রতিরোধে
শিরার থ্রোম্বোএম্বালিক রোগ প্রতিরোধে (শিরায় রক্ত
জমাট বাধা প্রতিরোধে) বিশেষভাবে অর্থোপেডিক বা
সাধারণ সার্জারীর ক্ষেত্রে
শিরার থ্রোম্বোএম্বালিক রোগ প্রতিরোধে বিছানায়
শায়িত তীব্র অসুস্থ রোগীদের ক্ষেত্রে যেমন কার্ডিয়াক
ইনসাফিসিয়েন্সি, শ্বসণতন্ত্রের ব্যর্থতায়, মারাত্মক
সংক্রমণে, রিউমাটিক রোগে।
নির্দেশনা মাত্রা ও বিধি: পালমোনারী এমবোলিজম সহ
অথবা ব্যতীত গভীর শিরার থ্রোম্বোসিসের চিকিৎসায়
সাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশন ১০০ আই ইউ/কে.
জি দিনে ২ বার ১০ দিন অথবা সাবকিউটেনিয়াস
ইঞ্জেকশন ১৫০ আই ইউ/কে.জি. দিনে ১ বার ১০ দিন
বি:দ্র: উপযুক্ত সময়ে মুখে সেব্য এন্টিকোয়াগুলেন্ট
চিকিৎসা শুরু করতে হবে এবং একটি থে
রাপিউটিক এন্টিকোয়াগুলেন্টে ফল না পাওয়া পর্যন্ত
এনোক্সাপ্যারিন চিকিৎসা চালানো উচিত আনস্টেবল
এনজাইনা এবং ননকিউওয়েভ মায়োকার্ডিয়াল
ইনফার্কশানের চিকিৎসায় এসপিরিনের সাথে একত্রে
সাবকিউটেিিনয়াস ইঞ্জেকশন ১০০ আই ইউ/কে.
জি দিনে ২ বার ২-৮ দিন বি:দ্র: এটি মুখে সেব্য
এসপিরিনের (১০০ থেকে ৩২৫ মি.গ্রা.) সাথে একত্রে
ব্যবহার করতে হবে। এ সমস্ত রোগীদের ক্ষেত্রে
এনোক্সাপ্যারিন দিয়ে চিকিৎসা সর্বনিম্ন ২ দিন দিতে
হবে এবং ক্লিনিক্যালি স্থিতিবস্থা না আসা পর্যন্ত ব্যবহার
চালিয়ে যেতে হবে।
হেমোডায়ালাইসিস এর সময় এক্সট্রা করপোরাল
সঞ্চালনে রক্ত জমাট বাধার প্রতিরোধে এনোক্সাপ্যারিন
এর নির্দেশিত মাত্রা ১০০ আই ইউ/কে.জি.
যেসব রোগীরা রক্তক্ষরণের উচ্চমাত্রায় ঝুঁকিতে
রয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে মাত্রা কমিয়ে ৫০ আই ইউ
/ কে.জি. ২ বার ভাস্কুলারে প্রয়োগ অথবা ৭৫ আই
ইউ/কে.জি. ভাস্কুলারে প্রয়োগ করতে হবে।
সার্জারীর ক্ষেত্রে
সাধারণ সার্জারীর (যেমন- পেটের সার্জারী) রোগীদের
ক্সেত্রে যাদের মাঝারীমানের থ্রোম্বোএম্বোলিজমের
ঝুঁকি রয়েছে- ২০০০ আই ইউ বা ৪০০০ আই ইউ
দিনে একবার সাবকিউটেনিয়াস ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে
৭-১০ দিন। প্রথম ইঞ্জেকশন সার্জারীর ২ ঘন্টা পূর্বে দিতে হবে।
অর্থোপেডিক সার্জারীর রোগীদের ক্ষেত্রে যাদের
উচ্চমানের থ্রোম্বোএম্বোলিজমের ঝুঁকি রয়েছে৪০০০ আই ইউ দিনে একবার সাবকিউটেনিয়াস
ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ৭-১০ দিন। প্রথম ইঞ্জেকশন
সার্জারীর ১২ ঘন্টা পূর্বে দিতে হবে।
মাঝারী (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০-৫০ মি.লি./
মি.) এবং মৃদু (ক্রিয়াটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৫০-৮০
মি.লি./মি.) বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় কোন প্রকার
মাত্রা সংশোধনের প্রয়োজন নাই। কিন্তু এ ধরনের
রোগীদের রক্তপাতের লক্ষণ ও উপসর্গ চিহ্নিত করার
জন্য সাবধানতার সাথে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
মারাত্মক (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০ মি.লি./মি.)
বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় সংশোধিত প্রতিষেধক মাত্রা
২০০ আই ইউ দিনে এক বার এবং থেরাপিউটিক
মাত্রা ১০০ আই ইউ / কে. জি. দিনে এক বার।
বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে: মাত্রা সংশোধনের প্রয়োজন নেই,
যদি না বৃক্কের অসমকার্যকারিতা বিদ্যমান থাকে।
শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রে এনোক্সাপ্যারিনের
সহনীয়তা এবং কার্যকারিতা সুপ্রতিষ্ঠিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: রক্তপাত, থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া,
সেরাম এমাইনোট্রান্সফারেজ বৃদ্ধি। ব্যথা, ইঞ্জেকশনের
স্থানে নীলাভ দাগ থেকে ইঞ্জেকশনের স্থানে ত্বকে ফুঁসকুড়ি।
এনোক্সাপ্যারিন এবং স্পাইনাল/এপিডুরাল
এনাসথেসিয়া বা স্পাইনাল পাংচার একত্রে ব্যবহারে
নিউরাক্সিয়াল হেমাটোমাস এর ঘটনা পাওয়া যায়
যাতে রোগীদের বিভিন্ন পর্যায়ের স্নায়ুবিক তি হতে পারে।
প্রতি নির্দেশনা: এনোক্সাপ্যারিন, হেপারিন অথবা
অন্যান্য স্বল্প আনাবিক ওজন বিশিষ্ট হেপারিনের প্রতি
অতি সংবেদনশীলতা। মেজর কটিং ডিসওর্ডার যেমন-
থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়ার ইতিহাস, সক্রিয় পাকতান্ত্রিক
আলসার অথবা জৈবিক সমস্যা যা রক্তপাত ঘটাতে
পারে, মস্তিষ্কে রক্তরণজনিত স্ট্রোক। বিরল ক্ষেত্রে,
কিউটোনিয়াস বা সিসটেমিক অ্যালর্জি বিক্রিয়া হতে
পারে।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে: প্রেগন্যান্সী ক্যাটেগরী বি।
স্তন্যদানকালে: মাতৃদুগ্ধে এনোক্সাপ্যারিন নিঃসৃত হয়
কিনা তা জানা যায়নি।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: যে সমস্ত উপাদান
রক্তরণের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে এনোক্সাপ্যারিন ইঞ্জেকশন
ব্যবহারের পূর্বে সেগুলো বন্ধ করা উচিত, যদি না
সেগুলো অপরিহার্য হয়। এ সমস্ত ওষুধগুলো হচ্ছে,
এন্টিকোয়াগুলেন্ট, পাটিলেট ইনহিবিটর যেমনএসিটাইল সেলিসাইলিক এসিড, সেলিসাইলেটস,
এনএসআইডি সমূহ (কিটোরোলাক ট্রোমিথামিনসহ),
ডাইপাইরিডামল অথবা সালফিনপাইরাজোন।
যদি একত্রে ব্যবহার আবশ্যিক হয় তবে রোগীদের
ক্লিনিক্যাল এবং ল্যাবরেটরী অনুসন্ধানের মাঝে রাখতে হবে।
সরবরাহ: ক্লটিনেক্স® ৪০ : প্রতিটি বাক্সে আছে একটি পি-ফিল্ড যা ৪০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি (০.৪ মি.লি.)। ক্লটিনেক্স® ৬০ : প্রতিটি বাক্সে আছে একটি প্রি-ফিল্ড যা ৬০০০ এ্যান্টি-এক্সএ আই ইউ এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি (০.৬ মি.লি.)। ক্লটিনেক্স® ৮০ : প্রতিটি বাক্সে আছে একটি প্রি-ফিল্ড যা ৮০০০ এ্যান্টিএক্সএ আই ইউ এনোক্সাপ্যারিন সোডিয়াম বিপি (০.৮ মি.লি.)।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]