ভার্সিয়া Versia
উপাদান: ভার্সিয়া আইএম/আইভি ইঞ্জেকশন: প্রতি
মি.লি. তে আছে নিওস্টিগমিন মিথাইল সালফেট
ইউএসপি ৫০ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: অস্ত্রোপচারের অবচেতন প্রক্রিয়ার জন্য
ননডিপোলারাইজিং নিউরোমাসকুলার ব−কেডকে
বিপরীতার্থক করতে।
পোস্ট-অপারেটিভ অ্যাবডোমিনাল ডিসটেনশন
এবং মেকানিক্যাল অবস্ট্রাকশন দূর করার পর সৃষ্ট
ইউরিনারি রিটেনশন প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় ।
মাত্রা ও সেবনবিধি
প্রাপ্ত বয়স্ক: ননডিপোলারাইজিং ব−কিং এজেন্টের
প্রতিক্রিয়াকে বিপরীতার্থক করতে: সাধারণ মাত্রায়
০.৫-২ মি.গ্রা. ৬০ সেকেন্ডের অধিক সময় ধরে
আস্তে আস্তে ইন্ট্রাভেনাস ইঞ্জেকশনের দ্বারা দেখা যায়;
প্রয়োজন অনুযায়ী বারবার দিতে হয়। সর্বমোট মাত্রা
৫ মি.গ্রা. এর অধিক হওয়া উচিত নয় (ব্যতিক্রম ঘটনা
ছাড়া)। যখন নিওস্টিগমিন শিরার মধ্যে প্রয়োগ করা
হয়, এটি অনুমোদিত যে অ্যাট্রপিন সালফেটও (০.৬-
১.২ মি.গ্রা.) ভিন্ন সিরিঞ্জ ব্যবহার করে শিরার মধ্যে
দেয়া হয়।
পোস্ট-অপারেটিভ অ্যাবডোমিনাল ডিসটেনশন
এবং ইউনারি রিটেনশন এবং ইউরিনারি রিটেনশন
প্রতিরোধে: অস্ত্রোপচারের পর যত দ্রুত সম্ভব ০.২৫
মি.গ্রা. ইন্ট্রামাসকুলারলি অথবা সাবকিউটোনিয়াসলি
দিতে হবে; ৪-৬ ঘন্টা অন্তর অন্তর ২-৩ দিনের
জন্য।
পোস্ট-অপারেটিভ অ্যাবডোমিনাল ডিসটেনশন
চিকিৎসায়: ০.৫ মি.গ্রা. ইন্ট্রামাসকুলঅরলি অথবা
সাবকিউটোনিয়াসলি অথবা প্রয়োজন অনুযায়ী।
ইউরিনারি রিটেনশন চিকিৎসায়: ০.৫ মি.গ্রা.
ইন্ট্রামাসকুলারলি অথবা সাবকিউটেনিয়াসলি। যদি
১ ঘন্টার মধ্যে মূত্র নির্গত না হয় তবে রোগীকে
ক্যাথেটেরাইজড করতে হবে। রোগীর মূত্র ত্যাগের
পর অথবা মূত্রথলি খালি হওয়ার পর, প্রতি ৩ ঘন্টায়
০.৫ মি.গ্রা. ইঞ্জেকশন চালিয়ে যেতে হবে। কমপক্ষে
৫টি ইঞ্জেকশন দিতে হবে।
গ্রাভিসের উপসর্গজনিত নিয়ন্ত্রণে: ০.৫ মি.গ্রা.
ইন্ট্রামাসকুলারলি অথবা সাবকিউটেনিয়সলি। পরবর্তী
মাত্রা প্রত্যেক রোগীর প্রতিক্রিয়ার উপর নির্ভর করে।
নবজাতক: ৫০-২৫০ মাইক্রোগ্রাম (০.১-০.৫ মি.লি.)
প্রতি ৪ ঘন্টায়।
শিশু: ২০০-৫০০ মাইক্রোগ্রাম (০.৪-১ মি.লি.)
অনুমোদন অনুসারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: বমি বমি ভাব, বমি, লালা নিঃসরণ
বৃদ্ধি, ডায়রিয়া এবং অ্যাবডোমিনাল ক্রাম্প (উচ্চ মাত্রায়
বেশি পরিলক্ষিত হয়)। উচ্চ মাত্রার নিদর্শনগুলোর
মধ্যে পরিপাকতন্ত্রের অস্বচ্ছন্দতা বৃদ্ধি, ব্রংকিয়াল
নিঃসরণ ও ঘাম হওয়া, ইনভলান্টারি ডেফিকেশন ও
মিকচুয়েশন, মাইওসিস, নিস্ট্যাগমাস, ব্রাডিকার্ডিয়া,
নিম্নরক্তচাপ, উদ্বিগ্নতা, অতিরিক্ত স্বপ্নদেখা ও দুর্বলতা
যা পরবর্তীতে ফ্যাসিকুলেশন এবং প্যারালাইসিস
ঘটায়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: অ্যন্টি-অ্যারিদমিক
প্রোকেইন্যামাইড, কুইনিবিন এবং সম্ভবত
প্রোপাপেনন নিওস্টিগমিনের প্রতিক্রিয়াকে বাধা
দেয়। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যামাইনোগ−ইকোসাইড,
ক্লিনডামাইসিন, লিনকোমাইসিন এবং পলিমিক্সিন
নিওস্টিগমিনের প্রতিক্রিয়ায় বাধা দান করে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: প্রেগন্যান্সি
ক্যাটাগরি সি। কিন্তু স্তন্যদাকালে ব্যবহার নির্ধারিত
হয়নি।
সরবরাহ: ভার্সিয়া আইএম/আইভি ইঞ্জেকশন: প্রতি
বাক্সে আছে ১০টি অ্যাম্পুল বি−স্টার প্যাকে।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ