কলিকন®
Colicon
উপাদান : ডাইসাইক্লোভেরিন হাইড্রোক্লোরাইড। ১০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট ও ১০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ।
নির্দেশনা : পরিপাকতন্ত্রের স্পাজম, পেটের শূলবেদনা,
ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্তবয়স্ক : ১০-২০ মি.গ্রা.
দিনে ৩-৪ টি বিভক্ত মাত্রায় সেব্য। শিশু : ৬ মাস
বয়সের উর্ধ্বে শিশুদের ক্ষেত্রে - ৫-১০ মি.গ্রা. দিনে
৩ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি, যকৃত বা বৃক্কের রোগ,
আলসারেটিভ কোলাইটিস, করোনারী হার্ট ডিজিজ,
কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিউর, কার্ডিয়াক ট্যাকিরিদ্মিয়া,
জ্ঞাত অথবা সম্ভাব্য প্রোস্টেটিক হাইপারট্রফি প্রভৃ
তি ক্ষেত্রে সতর্কতার সহিত ব্যবহার করা উচিত।
ডাইসাইক্লোভেরিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল
রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহারে প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : অনিদ্রা, মাথা ব্যথা, দুর্বলতা,
হতবুদ্ধি, চোখের চাপ বৃদ্ধি, প্রস্রাবের দ্বিধাগ্রস্ততা, বুক
ধড়ফড় করা ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : প্রেগন্যান্সি
ক্যাটাগরি ‘বি’। অতীব প্রয়োজনীয় বিবেচিত হলেই
গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। স্তন্যদানকারী
মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা অনুচিত।
সরবরাহ :
কলিকন® ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি। কলিকন® সিরাপ
: ৫০ মি.লি.।
কোলিম্যাক্স
Colimax
উপাদান: কোলিম্যাক্সঞগ ০.৬ ট্যাবলেট: প্রতিটি ফিল্ম
কোটেড ট্যাবলেটে রয়েছে কোলচিসিন ইউএসপি ০.৬
মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: প্রাপ্ত বয়ষ্ক রোগীদের তীব্র বাতের ব্যথা
চিকিৎসায় এবং বাত প্রতিরোধে।
মাত্রা ও সেবনবিধি:
বাতের ব্যথা প্রতিরোধে:
প্রাপ্ত বয়ষ্ক এবং যাদের বয়স ১৬ বছরের বেশি তাদের
জন্য কোলচিসিন ০.৬ মি.গ্রা. (১টি ট্যাবলেট) দিনে
১ বার অথবা ২ বার। দিনে সর্বোচ্চ মাত্রা হল ১.২
মি.গ্রা. (২টি ট্যাবলেট)।
বাতের তীব্র ব্যথা চিকিৎসায়:
● বাতের তীব্র ব্যথা শুরু হওয়ার ১২ ঘন্টার মধ্যে ১.২
মি.গ্রা. (২টি ট্যাবলেট) এবং ১ ঘন্টা পরে ০.৬ মি.গ্রা.
(১টি ট্যাবলেট) সেবন করতে হবে।
● তীব্র বাতের ব্যথার জন্য ১ ঘন্টার মধ্যে সর্বোচ্চ
মাত্রা হলো ১.৮ মি.গ্রা.। ১২ ঘন্টা পরে বাতের ব্যথার
প্রতিরোধমূলক মাত্রা শুরু করতে হবে।
কোলচিসিন ট্যাবলেট মুখে সেবন করা হয় এবং
খাবারের সাথে এর সেবনের কোন বিধি নিষেধ নেই।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: মাইলোসাপ্রেসন, লিউকোপেনিয়া,
গ্রানুলোসাইটোপেনিয়া, থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া এবং
এপ−াসটিক এনিমিয়া দেখা দিতে পারে। ডায়রিয়া এবং
ফেরিনগোলেরেনজিয়াল পেইন হতে পারে।
প্রতিনির্দেশনা: যে সমস্ত রোগী রেনাল অথবা
হেপাটিক ইমপেয়ারমেন্টে ভুগছে তাদের ক্ষেত্রে চ-মঢ়
অথবা শক্তিশালী ঈণচ৩অ৪ ইনহিবিটর (যেমনক্ল্যারিথ্রোমাইসিন অথবা সাইক্লোস্পোরিন) এর সাথে
কোলচিসিন দেয়া উচিত নয়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: চ-মঢ় এবং/অথবা
ঈণচ৩অ৪ ইনহিবিটরের (যেমন- ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন
অথবা সাইক্লোস্পোরিন) সাথে কোলচিসিন সেবন
করলে রক্তে কোলচিসিন এর ঘনমাত্রার পরিবর্তন
ঘটতে পারে।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে: গর্ভাবস্থার জন্য
ক্যাটাগরি-সি: গর্ভাবস্থায় কোলচিসিন সেবনের ক্ষেত্রে
কোন পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায়নি।
স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে: কোলচিসিন মাতৃদুগ্ধে
নিঃসৃত হয়। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সাবধানতা
অবলম্বন করতে হবে।
শিশুদের ক্ষেত্রে সেবনবিধি: শিশুদের মধ্যে বাত
খুবই কম দেখা যায়। শিশু রোগীদের মধ্যে বাতের
চিকিৎসায় কোলচিসিন এর নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা
এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
সরবরাহ: কোলিম্যাক্সঞগ ০.৬ মি.গ্রা. ট্যাবলেট: প্রতিটি
বাক্সে আছে ৩০টি ট্যাবলেট অ্যালু-পিভিসি বি−স্টার
প্যাকে।
কমেট® comet
উপাদান : মেটফরমিন। ৫০০, ৭৫০, ৮৫০ মি.গ্রা. ও
১ গ্রাম ট্যাবলেট এবং ৫০০ মি.গ্রা. ও ১ গ্রাম এক্সআর
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলিটাস।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্ত বয়স্ক : প্রাথমিকভাবে
একটি করে কমেট® ৮৫০ ট্যাবলেট দিনে এক বার
অথবা কমেট® ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট দিনে দুই বার
আহারের সাথে। মাত্রা বাড়ানোর ক্ষেত্রে সপ্তাহে ৫০০
মি.গ্রা. অথবা প্রতি দুই সপ্তাহে ৮৫০ মি.গ্রা. করে
বাড়ানো যেতে পারে। সর্বোচ্চ ২৫৫০ মি.গ্রা. প্রতিদিন,
বিভক্ত মাত্রায় সেব্য। কমেট® এক্স আর ৫০০ মি.গ্রা.
এর প্রারম্ভিক মাত্রা : ১ টি ট্যাবলেট রাতের খাবারের
সাথে। মাত্রা বাড়ানোর ক্ষেত্রে: সপ্তাহে ৫০০ মি.গ্রা.
করে বাড়ানো যেতে পারে সর্বোচ্চ ২০০০ মি.গ্রা. দিনে
১ বার পর্যন্ত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব, পেটফাঁপা, দূর্বলতা, বদহজম, পেটে অস্বস্তি, মাথা ব্যথা,
ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : ফ্রুসেমাইড, নিফেডিপিন,
ক্যাটায়নিক ওষুধসমূহ, থায়াজাইড ও অন্যান্য মূত্র
বর্ধক, কর্টিকোস্টেরয়েড, ফেনোথায়াজিনস্, থাইরয়েড
প্রোডাক্টস, ইস্ট্রজেন, মুখে খাওয়ার জন্মনিরোধক বড়ি,
ফেনাইটয়েন, নিকোটিনিক এসিড, সিমপ্যাথোমিমেটিক্স,
ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব−কার এবং আইসোনিয়াজাইড।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : সুস্পষ্টভাবে
প্রয়োজনীয় না হলে ব্যবহার করা উচিত নয়।
সরবরাহ :
কমেট® ৫০০ ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি। কমেট® ৭৫০
ট্যাবলেট : ৬ ী ১০ টি। কমেট® ৮৫০ ট্যাবলেট:
৫ ী ১০ টি। কমেট® ১ গ্রাম ট্যাবলেট : ৫ ী ৬
টি। কমেট এক্সআর® ৫০০ ট্যাবলেট : ৫ ী ১০ টি।
কমেট এক্সআর® ১ গ্রাম ট্যাবলেট : ৫ ী ৬ টি।
কমপ্রিড®
Comprid®
উপাদান : গি−কাজাইড ৮০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এবং ৩০
মি.গ্রা. এক্স আর ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : টাইপ-২ ডায়াবেটিস মেলিটাস।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : দৈনিক ৪০-৮০ মি.গ্রা.।
প্রয়োজনে ধীরে ধীরে মাত্রা দৈনিক ৩২০ মি.গ্রা. পর্যন্ত
বৃদ্ধি করা যেতে পারে যতদিন না ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
আসে।
এক্স আর ট্যাবলেটের ক্ষেত্রে গিকাজাইড ৩০-১২০
মি.গ্রা. প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে একবার সেব্য। এক্স
আর ট্যাবলেট ভেঙ্গে বা চুষে খাওয়া উচিত নয়।
সকালে নাস্তার সাথে খাওয়া উচিত।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
জুভেনাইল অনসেট ডায়াবেটিসে, কিটোসিস্ এবং
এসিডোসিস্ দ্বারা জটিল ডায়াবেটিসে, অস্ত্রোপচার,
মারাতœক ক্ষত এবং সংক্রমণের রোগীদের ক্ষেত্রে,
ডায়াবেটিক প্রি-কমা এবং কমার ক্ষেত্রে এবং বৃক্ক ও
যকৃতের তীব্র অপর্যাপ্ততায়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কিছু কিছু বিশেষ অবস্থায় হাইপোগ−
াইসেমিয়া হতে পারে। বমি বমি ভাব,ক্ষুধা মন্দা,
ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, র্যাশ, ইরিথেমা,
লিউকোপেনিয়া, থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া, এগ্রানুলোসাই-
টোসিস, প্যানসাইটোপেনিয়া, হিমোলাইটিক এনেমিয়া,
কোলেস্ট্যাটিক জণ্ডিস এবং পরিপাকনালীর হেমোরেজ
ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : ফিনাইলবিউটাজোন,
সালফোনামাইড, কোমারিন ডেরিভেটিভ, বিটা-ব
−কার, টেট্রাসাইক্লিন, ক্লোরামফেনিকল, কোফাইব্রেট,
সিমেটিডিন, মাইকোনাজল, বারবিচুরেট,
কর্টিকোষ্টেরয়েড, থায়াজাইড ডাইইউরেটিক,
থাইরয়েড হরমোন, ল্যাক্সাটিভ এবং মুখে সেব্য
জন্মনিরোধক সমূহ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় ও
স্তন্যদানকালীন মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত
নয়।
সরবরাহ :
কমপ্রিড® ট্যাবলেট : ২ ী ২০ টি। কমপ্রিড® এক্স
আর ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি।
কনটিফিল
Contifil
উপাদান: থিওফাইলিন বিপি ৩০০ মি.গ্রা. এবং ৪০০
মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: এ্যাজমা রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক
ওষুধ হিসাবে কনটিফিলঞগ (থিওফাইলিন) ব্যবহৃত
হয়।
সেবন মাত্রা ও বিধি: প্রাপ্ত বয়ষ্ক: একটি করে
কনটিফিলঞগ ৩০০ অথবা কনটিফিলঞগ ৪০০ ট্যাবলেট
প্রতি ১২ ঘন্টা অন্তর অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ
অনুযায়ী সেব্য।
শিশু: দৈনিক ৯ মি.গ্রা./কেজি হিসাবে ২ বার অথবা
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: রক্তে থিওফাইলিনের ঘনত্ব ২০
মাইক্রোগ্রাম/মি.লি. এর বেশি হলে পাকস্থলীর
অস্বাচ্ছন্দবোধ, বমি-বমি ভাব, অধিক হৃদস্পন্দন,
মাথা ব্যথা, অনিদ্রা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: এলোপুরিনল,
সিমাটাডিন, নরফ্লক্সাসিন, সিপ্রোফ্লক্সাসিন, ইরাইথে
্রামাইসিন, ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ- এর সাথে ব্যবহারে
থিওফাইলনের নিষ্কাষন মাত্রা বেড়ে যায়। ফিনাটোইন,
মিথোট্রিক্সেট, রিফামপিন- এর সাথে ব্যবহারে থি
ওফাইলনের নিষ্কাষন মাত্রা কমে যায়।
গর্ভাবস্থায় ও মাতৃদুগ্ধদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়
থিওফাইলিন এর নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে নিশ্চিত
জানা যায়নি। ইহা মাতৃ দুগ্ধের সাথে নিঃসৃত হয়।
কাজেই মায়ের সেরাম থিওফাইলিনের মাত্রা টক্সিক
পর্যায়ে হলে, নব জাতকের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা
দিতে পারে।
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার: নবজাতকের ক্ষেত্রে থি
ওফাইলিনের নি:সরণ খুবই কম। তাই শিশুদের ক্ষেত্রে
মাত্রা নির্ধারণ ও পর্যবেক্ষণে সতর্ক থাকা উচিত।
প্রতি নির্দেশনা: থিওফাইলিন কিংবা অন্যান্য জেনথিন
গ্র“পের ওষুধের প্রতি সংবেদনশীল হলে ওষুধটি দেয়া
যাবে না। পেপটিক আলসার এবং তীব্র খিঁচুনীতে
থিওফাইলিন পরিহার করতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে
থিওফাইলিন এবং এফিড্রিন একই সাথে ব্যবহার
অনুচিত।
সরবরাহ:
কনটিফিল ৩০০ : প্রতিটি বাক্সে আছে ১০০ টি
সাসটেইনড রিলিজ ট্যাবলেট। কনটিফিলঞগ ৪০০ : প্রতিটি
বাক্সে আছে ৩০ টি সাসটেইনড রিলিজ ট্যাবলেট।
কনটিলেক্স®
Contilex
উপাদান : গ−ুকোসামিন সালফেট ২৫০ মি.গ্রা. এবং
কনড্রয়টিন সালফেট ২০০ মি.গ্রা./ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : আঙ্গুল, কাঁধ এবং অন্যান্য ওজন-বহনকারী
অস্থিসন্ধির অস্টিওআরথ্রাইটিসের চিকিৎসায়। খাদ্য-
সম্পূরক হিসেবে, অস্টিওআরথ্রাইটিস প্রতিরোধে।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১-২ টি ট্যাবলেট দিনে তিন
বার। ৬০ দিন পর সেবন মাত্রা প্রয়োজন অনুসারে
কমিয়ে আনা যায়।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : গ−ুকোসামিন
এবং কনড্রয়টিন এর কোনরূপ প্রতিনির্দেশনা জানা
নেই। তবে এই উপাদানগুলির প্রতি প্রমাণিত
অতিসংবেদনশীলতা থাকলে এটি তাদের প্রতি
প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : কোন উলে−খযোগ্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
পরিলক্ষিত হয়নি। অল্প ও পরিবর্তনযোগ্য আন্ত্রিক
গ্যাস তৈরী করতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : কনড্রয়টিন
এন্টিকোয়াগুলেন্টস্ যেমন ওয়ারফেরিন, হেপারিন-এর
রক্ত তরলীকরণ প্রবণতা বাড়িয়ে দিতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থা
ও স্তন্যদানকালে বিশেষ সতর্কতার সাথে এবং
চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে গ−ুকোসামিন এবং
কনড্রয়টিন গ্রহণ করা উচিত।
সরবরাহ :
কনটিলেক্স® ট্যাবলেট : ৫ ী ৬ টি।
কোট্রিম®
Cotrim
উপাদান : (সালফামেথোক্সাজোল ৪০০ মি.গ্রা.
এবং ট্রাইমেথোপ্রিম ৮০ মি.গ্রা.)/ট্যাবলেট।
(সালফামেথোক্সাজোল ৮০০ মি.গ্রা. এবং
ট্রাইমেথোপ্রিম ১৬০ মি.গ্রা.)/ডিএস ট্যাবলেট।
(সালফামেথোক্সাজোল ২০০ মি.গ্রা. এবং ট্রাইমেথে
াপ্রিম ৪০ মি.গ্রা.)/৫ মি.লি. সাসপেনশন।
নির্দেশনা : শ্বাসনালীর সংক্রমণ, জনন ও মূত্রনালীর
সংক্রমণ, ত্বকের সংক্রমণ, অস্টিওমাইয়েলাইটিস,
সেপটিসেমিয়া, নকার্ডিওসিস এবং অন্যান্য
সংবেদনশীল জীবাণুঘটিত সংক্রমণ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : কোট্রিম® ট্যাবলেট : ২ টি
করে ট্যাবলেট দিনে ২ থেকে ৩ বার। দীর্ঘমেয়াদী
চিকিৎসায় ১ টি ট্যাবলেট দিনে ২ বার (>১৪ দিন),
কোট্রিম® ডিএস ট্যাবলেট : ১ -১১/২ টি করে
ট্যাবলেট দিনে দুই বার এবং কোট্রিম® সাসপেনশন
: ৬ থেকে ১২ বছরের কম বয়সীদের জন্য ১/২ - ২
চামচ করে দিনে দুই বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
যকৃত ও বৃক্ক কর্ম সম্পাদনে অসমর্থ হলে বা বাড
ডিসক্রেসিয়া, সালফোনামাইড জাতীয় ওষুধের প্রতি
সংবেদনশীল হলে, মেগালোবাস্টিক অ্যানিমিয়া হলে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : এক্সফোলিয়েটিভ ডার্মাটাইটিস, বমি
বমি ভাব, ডায়রিয়া, গসাইটিস এবং স্টমাটাইটিস
ইত্যাদি। এনিমিয়া, গ্রানুলোসাইটোপেনিয়া, পারপিউরা
এবং এ্যাগ্রানুলোসাইটোসিস দেখা দিতে পারে।
সরবরাহ :
কোট্রিম® ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি। কোট্রিম®
-ডিএস
ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি। কোট্রিম®
সাসপেনশন :
৬০ মি.লি.।
উ
ডেফিরন®
Defiron
উপাদান: ডেফিরন®
ইঞ্জেক্শন: প্রতি মি.লি. ইঞ্জেক্শনে
আছে আয়রণ সুক্রোজ ইঞ্জেক্শন ইউএসপি যা ২০
মি.গ্রা. এলিমেন্টাল আয়রণ সমতুল্য।
নির্দেশনা: ডেফিরন®
আয়রণের অভাবজনিত
নিম্নলিখিত নির্দেশনায় ব্যবহৃত হয়যখন ক্লিনিক্যালি দ্রুত আয়রণ সরবরাহের প্রয়োজন
হয়।
যে সমস্ত রোগীদের মুখে সেবনযোগ্য আয়রণ সহ্য
হয় না।
প্রকট অন্ত্রের প্রদাহজনিত রোগে যেখানে মুখে
সেবনযোগ্য আয়রণ অকার্যকর।
নন-ডায়ালাইসিস নির্ভর দীর্ঘস্থায়ী বৃক্ক রোগে আক্রান্ত
রোগী যারা ইরাইথ্রোপোয়েটিন গ্রহণ করে।
নন-ডায়ালাইসিস নির্ভর দীর্ঘস্থায়ী বৃক্ক রোগে আক্রান্ত
রোগী যারা ইরাইথ্রোপোয়েটিন গ্রহণ করে না।
হিমোডায়ালাইসিস নির্ভর দীর্ঘস্থায়ী বৃক্ক রোগে আক্রান্ত
রোগী যারা ইরাইথ্রোপোয়েটিন গ্রহণ করে।
পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস নির্ভর দীর্ঘস্থায়ী বৃক্ক
রোগে আক্রান্ত রোগী যারা ইরাইথ্রোপোয়েটিন গ্রহণ
করে।
এছাড়া ইহা সার্জারীর রোগী, রক্তদানকারী এবং
প্রসব পরবর্তী রোগী, যারা আয়রণের অভাবজনিত
রক্তস্বল্পতায় আক্রান্ত তাদের ক্ষেত্রেও নির্দেশিত।
মাত্রা ও সেবন বিধি: প্রয়োগ বিধি: ডেফিরন®
শিরাপথে
ফোঁটায় ফোঁটায় ধীরগতিতে ইঞ্জেক্শনের মাধ্যমে অথ
বা ডায়ালাইজার-এর ভেনাস লিম্ব এ সরাসরি সঞ্চার
করতে হবে এবং ইহা সরাসরি পেশী অভ্যন্তরে সঞ্চারণ
করা যাবে না এবং রোগীর আয়রণ ঘাটতি হিসাব করা
সাপেক্ষে, নির্ধারিত মাত্রা একটি ইনফিউসনে দেয়া
যায়। প্রথম ব্যবহারের পূর্বে একটি পরীক্ষামূলক মাত্রা
ব্যবহার করা উচিত। ওষুধ প্রয়োগের সময় যদি কোন
এলার্জিক বিক্রিয়া বা অসহিষ্ণুতা দেখা দেয়, তবে
অনতিবিলম্বে এর প্রয়োগ বন্ধ করতে হবে।
শিরাপথে ইঞ্জেক্শন: ডেফিরন®
ধীর গতিতে শিরাপথে
প্রতি মিনিটে ১ মি.লি. হারে (২০ মি.গ্রা.) ২ থেকে
৫ মিনিট সময়ে দেয়া যাবে। প্রতিবার সর্বোচ্চ ১০
মি.লি. ডেফিরন®
(২০০ মি.গ্রা. আয়রণ) সঞ্চারিত
করা যাবে। প্রথম ব্যবহারের পূর্বে পরীক্ষামূলক মাত্রা
হিসেবে পূর্ণবয়স্কদের ক্ষেত্রে এবং শিশু যারা ১৪ কেজি
ওজনের উর্দ্ধে তাদের ক্ষেত্রে ১ মি.লি. ডেফিরন®
এবং
যে সকল শিশুর ওজন ১৪ কেজির নিচে তাদের ক্ষেত্রে
১.৫ মি.গ্রা. আয়রণ/কেজি, ১-২৬ মিনিট সময়ে
সঞ্চারণ করা উচিত। যদি ১৫ মিনিট অপেক্ষমান
সময়ে কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা না যায়
তবে বাকী অংশ পূর্বে উলেখিত মাত্রায় সঞ্চালন করতে
হবে। প্রতিবার প্রয়োগের পর রোগীর বাহু প্রসারিত
রাখা উচিত।
ইনফিউশন: নিম্ন রক্তচাপ জনিত সমস্যা এবং ভুলভাবে
শিরাপথে প্রয়োগের সম্ভাবনা কমানোর জন্য ডেফিরন®
ফোঁটায় ফোঁটায় ইনফিউশনে প্রয়োগ করা উচিত।
সেক্ষেত্রে ১ মি.লি. ডেফিরন®
(২০ মি.গ্রা. আয়রণ)
সর্বোচ্চ ২০ মি.লি. ০.৯% ডবিউ/ভি সোডিয়াম
ক্লোরাইড [৫ মি.লি. (১০০ মি.গ্রা. আয়রণ) সর্বোচ্চ
০.৯% ডবিউ/ভি সোডিয়াম ক্লোরাইড থেকে ২৫
মি.লি. (৫০০ মি.গ্রা. আয়রণ ৫০০ মি.লি. ০.৯%
ডবিউ/ডি সোডিয়াম ক্লোরাইড] সাথে দ্রবীভূত করতে
হবে। সঞ্চারণের পূর্ব মুহুর্তে অবশ্যই দ্রবীভূত করতে
হবে এবং বর্ণিত উপায়ে প্রয়োগ করতে হবে-১০০
মি.গ্রা. আয়রণ কমপক্ষে ১৫ মিনিটে, ২০০ মি.গ্রা.
আয়রণ কমপক্ষে ৩০ মিনিটে, ৪০০ মি.গ্রা. আয়রণ
কমপক্ষে ১.৫ ঘন্টাব্যাপ এবং ৫০০ মি.গ্রা. আয়রণ
কমপক্ষে ৩.৫ ঘন্টাব্যাপী প্রয়োগ করতে হবে।
নতুন প্রাপ্ত বয়ষ্ক রোগী এবং শিশু যাদের ওজন ১৪
কেজির বেশি তাদের ক্ষেত্রে প্রথম ২০ মি.গ্রা. আয়রণ
এবং শিশু যাদের ওজন ১৪ কেজির নিচে তাদের
ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রায় অর্ধেক (১.৫ মি.গ্রা./কেজি)
পরীক্ষামূলক মাত্রা হিসেবে প্রয়োগ করা উচতি। যদি
কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা না দেয়, বাকী অংশ
পূর্বোলেখিত গতিতে সঞ্চালন করতে হবে।
ডায়ালাইজারের ক্ষেত্রে ইঞ্জেক্শন: ডেফিরন®
ডায়ালাইজারের ভেনাস লিম্ব-এ শিরাপথে ইঞ্জেক্শনের
মত একই শর্তে সরাসরি প্রয়োগ করা যায়।
হিমোডায়ালাইসিস নির্ভর দীর্ঘস্থায়ী বৃক্কের রোগে
আক্রান্ত রোগী: ডেফিরন®
দ্রবীভূত না করে ১০০
মি.গ্রা. ধীর গতিতে শিরাপথে সরাসরি ইঞ্জেক্শন
হিসেবে ২ থেকে ৫ মিনিট অথবা ইনফিউশন আকারে
১০০ মি.গ্রা., সর্বোচ্চ ১০০ মি.লি. ০.৯% ডবিউ/ভি
সোডিয়াম ক্লোরাইড এর মধ্যে মিশ্রিত করে কমপক্ষে
১৫ মিনিট সময় ধরে প্রতি ডায়ালাইসিস-এর সময়
সর্বমোট ১০০০ মি.গ্রা. মাত্রায় প্রয়োগ করা যায়।
ডায়ালাইসিস অনির্ভর দীর্ঘস্থায়ী বৃক্কের রোগে আক্রান্ত
রোগী: ডেফিরন®
২০০ মি.গ্রা. শিরাপথে ধীরগতিতে
ইঞ্জেক্শন হিসেবে ২ থেকে ৫ মিনিট সময় নিয়ে ৫
বারে সর্বমোট ১০০০ মি.গ্রা. ১৪ দিনের মধ্যে প্রয়োগ
করতে হবে।
পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস নির্ভর দীর্ঘস্থায়ী বৃক্কের
রোগে আক্রান্ত রোগী: ডেফিরন®
সর্বমোট ১০০০
মি.গ্রা. ৩টি বিভক্ত মাত্রায় ইনফিউশন হিসেবে ২৮
দিনের মধ্যে প্রয়োগ করতে হবে: ৩০০ মি.গ্রা. এর
২টি ইনফিউশন (১.৫ ঘন্টার মধ্যে) ১৪ দিনের মধ্যে
এবং ৪০০ মি.গ্রা. এর ইনফিউশন ২.৫ ঘন্টাব্যাপী ১৪
দিন পরে দিতে হবে। ডেফিরন®
-এর মাত্রা সর্বোচ্চ
২৫০ মি.লি. ০.৯% সোডিয়াম ক্লোরাইড এর মধ্যে
দ্রবিভূত করা উচতি।
বি:দ্র: আয়রণ সুক্রোজ অন্যান্য ওষুধ অথবা শিরাপথে
ব্যবহারের জন্য পুষ্টি জাতীয় ইনফিউশনের সাথে
মিশ্রণীয় নয়। শিরাপথে ব্যবহারের জন্য ওষুধ
প্রয়োগের পূর্বে এর রং পরিবর্তন ও ভিতরে কোন ক্ষুদ্র
কণিকা আছে কিনা তা ভালভাবে দেখে নেয়া উচিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: আয়রণ সুক্রোজ নির্ভর অথবা অনির্ভর
ক্ষতিকর বিক্রিয়া: নিম্ন রক্তচাপ, পেশী সংকোচন, মাথা
ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়া। এসবের
কোন কোন উপসর্গ দীর্ঘস্থায়ী বৃক্কের রোগে আক্রান্ত
রোগী অথবা ডায়ালাইসিস রোগী যারা শিরাপথে গ্রহণ
করছে না তাদের ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে। সমস্ত
শরীরে: মাথা ব্যথা, জ্বর, ব্যাথা, দূর্বলতা, দূর্ঘটনাজনিত
আঘাত। হৃদরোগ : সাধারণত নিম্ন রক্তচাপ, বুক
ব্যথা, উচ্চরক্তচাপ, রক্তের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।
পরিপাকতন্ত্র : বমি বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা,
যকৃতে এনজাইম বেড়ে যাওয়া। কেন্দ্রীয় ও প্রান্তীয়
স্নায়ুতন্ত্র: মাথা ঘুরানো। অস্থি ও পেশীতন্ত্র: পেশী
সংকোচন, অস্থি ও পেশীতে ব্যথা । শ্বসন তন্ত্র: কফ,
নিউমোনিয়াজনিত শ্বাসকষ্ট। চর্ম ও চর্মগ্রন্থি: চুলকানি,
প্রয়োগস্থানে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। অতি সংবেদনশীল
প্রতিক্রিয়া: সতর্ক পরীক্ষায় পর্যবেক্ষণ করা গেছে,
কতিপয় রোগী ক্ষীণ থেকে মাঝারী সংবেদনশীল
প্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়। যেমন- শব্দযুক্ত শ্বাসপ্রশ্বাস, শ্বাসকষ্ট, নিম্ন রক্তচাপ, র্যাশ অথবা চুলকানি
ইত্যাদি। এনাফাইল্যাকটিক প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে
রোগীর মৃত্যুর আশংকাও (এনফাইল্যাকটিক শক্,
অবচেতনা, শ্বাসকষ্ট অথবা খিঁচুনি) দেখা দিতে পারে।
এজন্য রোগীকে প্রথমে একটি পরীক্ষামূলক মাত্রায়
ওষুধ সঞ্চারণ করা উচিত।
প্রতিনির্দেশনা: রোগী যাদের দেহে আয়রণের পরিমাণ
অতিরিক্ত, আয়রণ সুক্রোজ অথবা এর অসক্রিয়
উপাদানের প্রতি সংবেদনশীলতা, রক্তস্বল্পতা যা
আয়রণের অভাবজনিত কারণে নয়। এছাড়াও ইহা
এ্যাজমা, যকৃতের সমস্যা এবং কোন এনাফাইলাক্সিসএর ইতিহাস রয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে
প্রতিনির্দেশিত।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: আয়রণ সুক্রোজের
সাথে অন্য ওষুধের কোন প্রতিক্রিয়া রয়েছে কিনা তা
এখনো পর্যবেক্ষণ করা হয়নি। তবে আয়রণ সুক্রোজ
কোন সেব্য আয়রণ ওষুধের সাথে ব্যবহার করা উচিত
নয়। আয়রণ ইঞ্জেক্শন দেয়ার পরবর্তীতে ৫ দিনের
মধ্যে সেব্য আয়রণ ব্যবহার করা উচিত নয়।
সতর্কতা: সাধারণ: যেহেতু শরীর থেকে আয়রণ
নিঃসরণ সীমিতভাবে হয় এবং অতিরিক্ত আয়রণ
শরীরের জন্য ঝঁকিপূর্ণ, তাই আয়রণের প্রয়োগের
থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যে সকল
রোগী আয়রণ চিকিৎসা গ্রহণ করছে তাদের
হিমাটোলাজিক ও হেমাটিনিক পরিমাপক (হিমোগোবিন, হিমাটোক্রিট, ওসরাম ফেরিটিন এবং ট্রান্সফেরিন
সম্পৃক্তি) মাত্রা নির্ণয় করে নেয়া উচিত। রোগীর
শরীরে আয়রণ অতিরিক্ত মাত্রায় থাকলে আয়রণের
চিকিৎসা স্থগিত করতে হবে। শিরাপথে আয়রণের
ব্যবহারের ফলে শরীরে ট্রান্সফেরিন সম্পৃক্তি এর মান
দ্রুতই বেড়ে যায়। এজন্য রক্তরসে আয়রণের মান
শিরাপথে প্রয়োগের ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পাওয়া যায়।
অতি সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া: আয়রণ সুক্রোজের
ফলে অতি সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া দুর্লভ। তবে কিছু
ক্ষেত্রে পরিমিত মাত্রার অতিসংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া
দেখা গেছে। নিম্ন রক্তচাপ: শিরাপথে আয়রণ গ্রহন
করছে এমন হিমোডায়ালাইসিস রোগীদের ক্ষেত্রে
নিম্ন রক্তচাপ প্রায়ই লক্ষ্য করা গেছে। নিম্ন রক্তচাপ
সম্ভবত আয়রণ সুক্রোজ প্রয়োগ ও তার মাত্রার উপর
নির্ভরশীল। নির্দেশিকা অনুযায়ী সাবধানতা অবলম্বন
করা উচতি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : অন্তসত্ত¡া শ্রেণীবি। গর্ভবতী মহিলাদের নিয়ে এ বিষয়ে পর্যাপ্ত ও
নিয়ন্ত্রিত পরীক্ষা হয়নি। পরিষ্কারভাবে প্রয়োজন
হলে গর্ভবতীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত।
স্তন্যদানকারী: মাতৃদুগ্ধ থেকে এই ওষুধটি নিঃসরিত
হয় কিনা জানা যায়নি। যেহেতু অনেক ওষুধই মাতৃ
দুগ্ধ থেকে নিঃসরিত হয়। এই ওষুধটি সাবধানতার
সাথে ব্যবহার করা উচিত। শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের
ক্ষেত্রে আয়রণ সুক্রোজ ব্যবহারে নিরাপত্তা ও
কার্যকারিতা এখনো প্রতিষ্ঠিত নয়। বয়স্কদের ক্ষেত্রে:
তরুণ এবং বয়ঃবৃদ্ধদের মাঝে নিরাপত্তাজনিত কোন
পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়নি এবং প্রকাশিত ক্লিনিক্যাল
অভিজ্ঞতাগুলোতেও তরুণ ও বৃদ্ধদের মাঝে এর
প্রভাবের কোন পার্থক্য চিহ্নিত হয়নি। কিন্তু কিছু
বৃদ্ধরোগীদের ক্ষেত্রে এর অধিক সংবেদনশীলতা ব্যখ্যা
করা যায়নি।
সরবরাহ:
ডেফিরন®
ইঞ্জেক্শন: প্রতিটি প্যাকেটে আছে এক
অ্যাম্পুল আয়রণ সুক্রোজ ইঞ্জেক্শন ইউএসপি (৫
মি.লি.), একটি জীবাণুমুক্ত ডিসপজেবল সিরিঞ্জ (৫
মি.লি.), একটি এলকোহল প্যাড এবং একটি ব্যান্ড
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ