ডিপ্রাম® Depram® ডেক্সোনেক্স® Dexonex মাত্রা ও ব্যবহার বিধি নির্দেশনা কার্যকারিতা

ডিপ্রাম® Depram®
উপাদান
ডিপ্রাম® ট্যাবলেট : প্রতি ট্যাবলেট আছে ইমিপ্রামিন
হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ২৫ মি.গ্রা. ।
নির্দেশনা
● ডিপ্রেসন
● প্যানিক ডিসঅর্ডার
● নকটারনাল এনিউরোসিস
মাত্রা ও সেবনবিধি
ডিপ্রেসন:
দিনে ৭৫ মি.গ্রা. বিভক্ত মাত্রায় শুরু করে ১৫০-২০০
মি.গ্রা. (৩০০ মি.গ্রা. পর্যন্ত) বিভক্ত মাত্রায় মাত্রা
বর্ধনশীল। একক মাত্রায় ১৫০ মি.গ্রা. রাতে সেবন
করা যেতে পারে। বয়স্কদের দিনে ১০ মি. গ্রা. মাত্রায়
শুরু করে ৩০-৫০ মি.গ্রা. দেয়া যেতে পারে। শিশুদের জন্য প্রয়োজ্য নয়।
প্যানিক ডিসঅর্ডার: দিনে ১০-১৫ মি.গ্রা., সহনশীলতার
উপর ভিত্তি করে দিতে হয়। রোগী ভেদে যা ৭৫-১৫০
মি.গ্রা. হতে পারে (সর্বোচ্চ ২০০ মি.গ্রা.)।
নকটারনাল এনিউরেসিস: শিশু: (৭ বছর পর্যন্ত) ২৫
মি.গ্রা.; (৮-১১ বছর) ২০-৫০ মি.গ্রা.; ১১ বছরের
উর্দ্ধে ৫০-৭৫ মি.গ্রা. রাতে ঘুমানোর আগে দিতে হয়।
যা সর্বোচ্চ ৩ মাস দেয়া যেতে পারে।
প্রতি নির্দেশনা: মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, এ্যারিথ
মিয়া, ম্যানিক পর্যায় ও লিভার ডিজিজ।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: মুখের শুষ্কতা, কম ঘুম, দৃষ্টি
আচ্ছন্ন, কোষ্ঠ্য কাঠিন্য, বমি বমি ভাব, মূত্র প্রনালীর
সমস্যা, কার্ডিয়াক সমস্যা, ঘাম, খিঁচুনি, র‌্যাশ,
হাইপারসেনসিটিবিটি, ম্যানিয়া, সেক্সুয়াল সমস্যা,
রক্তে গ−ুকোজের মাত্রা পরিবর্তন, ক্ষুধাবৃদ্ধি, ওজন বৃদ্ধি ও হ্রাস।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায় ও
স্তন্যদানকালে ব্যবহার করা উচিত নয়। ক্ষতির চেয়ে
উপকার বেশি হলেই কেবল চিকিৎসকের পরামর্শে দেয়া যেতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: গঅঙও,
এ্যান্টিকোলিনার্জিক, এ্যান্টিহাইপারটেনসিভ, মিথ
াইলফেনিডেট, লেবোডোপা, এ্যান্টিসাইকোটিক,
সিমেটিডিন, বারবিচুরেট ও কন্ট্রাসেপটিভ এর সাথে
বিক্রিয়া করতে পারে।
সরবরাহ: প্রতি বাক্সে আছে ৫০ টি ট্যাবলেট বি−স্টার প্যাকে।
ডেক্সোনেক্স® Dexonex
উপাদান:ডেক্সোনেক্স ®
ট্যাবলেট: প্রতিটি ফিল্ম কোটেড
ট্যাবলেটে আছে ডেক্সামেথাসন মাইক্রোনাইজড বিপি ০.৫ মি.গ্রা.।
ডেক্সোনেক্স®
ইঞ্জেক্শন: প্রতি মি.লি. ইঞ্জেক্শনে আছে
ডেক্সামেথাসন সোডিয়াম ফসফেট বিপি ৫ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা:এলার্জি: এ্যাজমা, এটপিক ডার্মাটাইটিস,
ওষুধের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা, বিভিন্ন প্রকার
রাইনাইটিস এবং সেরাম সিকনেস। এসব ক্ষেত্রে
প্রচলিত সাধারণ চিকিৎসা কার্যকরী না হলে বা রোগ
তীব্র মাত্রায় হলে ডেক্সোনেক্স নির্দেশিত।
কোলাজেন ডিজিজ: যেমন লুপাস ইরাইদেমাটোসাস,
রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস।
চর্মরোগ: বুলাস ডার্মাটাইটিস হারপেটিফরমিস,
এক্সফলিয়েটিভ ইরাইথ্রোডার্মা, মাইকোসি ফাংগয়েডস,
পেমফিংগাস এবং তীব্র পর্যায়ে ইরাইদেমা মাল্টিফরমি
(স্টিভেন জনসন সিন্ড্রোম)।
এন্ড্রোক্রাইন ডিজিজ: প্রাথমিক বা দ্বিতীয় পর্যায়ে
এ্যাডরেনোকর্টিকাল ঘাটতি, জন্মগত এ্যাডরেনাল
হাইপারপ−াসিয়া, ক্যানসারজনিত হাইপারক্যালসিমিয়া
এবং ননসাপুরেটিভ থাইরয়েডাইটিস।
পরিপাকতন্ত্র জনিত সমস্যা: রিজিওনাল এন্টারাইটিস,
আলসারেটিভ কোলাইটিস।
হেমাটোলজিক্যাল ডিজিজ: একোয়ার্ড (অটোইমিউন)
হেমোলাইটিক অ্যানিমিয়া, জন্মগত (ইরাইথ্রয়েড)
হাইপোপ−াস্টিক অ্যানিমিয়া, ইডিওপ্যাথিক
থ্রম্বোসাইটোপেনিক পুরপুরা এবং সেকেন্ডারি
থ্রম্বোসাইটোপেনিয়ায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি নির্দেশিত।
নিউপ−াস্টিক ডিজিজ: লিউকেমিয়া এবং লিম্ফোমা ।
স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা: মাল্টিপল ¯ে−‹রোসিসের তীব্র
পর্যায়, মস্তিষ্কের প্রাথমিক অথবা মেটাস্টেটিক
টিউমারের সাথে ইডিমা থাকলে, ক্রেনিওটোমি বা মস্তিষ্কের আঘাতে।
চক্ষু জনিত সমস্যা: টেম্পোরাল আর্টারাইটিস,
ইউভিয়াইটিসহ এবং চোখের বিভিন্ন প্রদাহজনিত রোগ
যেখানে স্থানীয়ভাবে কর্টিকোস্টেরয়েড কার্যকরী নয়।
কিডনী জনিত রোগ: ইডিওপ্যাথিক নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম
বা লুপাস ইরাইদেমাটোসাস এ প্রস্রাবের নির্গমন
বাড়াতে অথবা প্রোটিনিউরিয়া প্রতিরোধ করতে।
শ্বসনতন্ত্রের রোগ: বেরিলিওসিস, তীব্র আকারে যক্ষা
হলে অন্যান্য ওষুধের পাশাপাশি, ইডিওপ্যাথিক
ইউসিনোফিলিক নিউমোনিয়া, লক্ষণযুক্ত
সারকয়েডোসিস।
রিউম্যাটিক ডিজিজ: তীব্র মাত্রায় বাতজনিত
আথ্রাইটিস, তীব্র মাত্রায় রিউম্যাটিক কার্ডাইটিস,
অ্যানকাইলোসিং স্পন্ডিলাইটিস, সোরিয়াটিক
আথ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আথ্রাইটিস,
ডারমাটোমায়োসাইটিস, পলিমায়োসাইটিস,
সিসটেমিক লুপাস ইরাইদেমাটোসাস।
অন্যান্য: অ্যাডরেনোকর্টিক্যাল হাইপারফাংশন নির্ণয়ে,
ট্রাইকিনোসিসে স্নায়ু কিংবা মায়োকার্ডিয়াম আক্রান্ত
হলে, যক্ষাজনিত মেনিনজাইটিস প্রভৃতি ক্ষেত্রে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:সাধারণভাবে রোগের ধরণ এবং
রোগীর অবস্থার ওপর গ−ুকোকর্টিকয়েডের মাত্রা নির্ভর
করে। ওষুধ শুরুর কয়েকদিনের মধ্যে আশানুরূপ
ফলাফল না পেলে গ−ুকোকর্টিকয়েড চালিয়ে যাবার
প্রয়োজন নেই। দীর্ঘমেয়াদী প্রয়োজনে সবচেয়ে কম
মাত্রায় কার্যকরী পরিমান গ−ুকোকর্টিকয়েড সেব্য।
ডেক্সোনেক্স®
ট্যাবলেট:
১। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে রোগীর প্রয়োজন অনুযায়ী
প্রতিদিন ১ মি.গ্রা. থেকে ১০ মি.গ্রা. পর্যন্ত সেব্য।
শিশুদের ক্ষেত্রে ০.০৩-০.২০ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক
ওজন হিসেবে প্রতিদিন সেব্য।
২। কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে অস্থায়ীভাবে উচ্চ
মাত্রায় ডেক্সামেথাসন সেব্য। পরবর্তীতে প্রয়োজন
অনুযায়ী মাত্রা কমাতে হবে।
৩। ডেক্সামেথাসন সাপ্রেশন টেস্ট: সকাল ১১টায় ১
মি.গ্রা. ডেক্সামেথাসন দেয়া হয় এবং পরদিন সকালে
প−াজমা কর্টিসন পরিমাপ করা হয়।
যে সমস্ত রোগীর ক্ষেত্রে কর্টিসনের পরিমান কমে না,
০.৫ মি.গ্রা. ডেক্সামেথাসন ৬ ঘন্টা পর পর ৪৮ ঘন্টা
পর্যন্ত দেয়া হয়। পরবর্তীতে ৪৮ ঘন্টায় ২ মি.গ্রা. করে
৬ ঘন্টা পরপর দেয়া হয়। টেস্টের আগে, টেস্টের
সময় এবং পরে ২৪ ঘন্টার প্রস্রাব পরীক্ষা করে ১৭
আলফা-হাইড্রোক্সিকর্টিকয়েডের পরিমাপ করা হয়।
ডেক্সোনেক্সঞগ ইঞ্জেক্শন:
ডেক্সামেথাসন ইঞ্জেক্শন ইন্ট্রাভেনাস (আইভি),
ইন্ট্রামাস্কুলার (আইএম) অথবা লোকাল ইঞ্জেক্শন
হিসেবে প্রয়োগ করা যায়। ডেক্সামেথাসন ইঞ্জেক্শন
ইনফিউশন ফ্লুইড এর সাথে মিশ্রিত করে অথবা সরাসরি
ইনফিউশন লাইনে প্রয়োগ করা যায়। অধিক মাত্রায়
শিরায় প্রয়োগ করা হলে কয়েক মিনিট ধরে প্রয়োগ
করতে হবে। সাবকিউটেনিয়াস এডিপোস টিস্যুর
এ্যাট্রফি প্রতিরোধ করার জন্য ইন্ট্রামাস্কুলার ইঞ্জেক্শন
গভীর মাংসপেশীতে প্রয়োগ করতে হবে। যেহেতু
গ−ুকোকর্টিকয়েড ইনফেকশন্ এর প্রতি প্রতিরোধকে
কমিয়ে দেয়, তাই ইন্ট্রা-আর্টিকুলার ইঞ্জেক্শন হিসেবে
প্রয়োগের ক্ষেত্রে জীবাণুমুক্ত অবস্থা বজায় রাখতে
হবে। ডেক্সামেথাসন বিভিন্ন ইনফিউশন ফ্লুইডের
সাথে মিশ্রিত করা হলে এর কার্যকারিতা কমপক্ষে ২৪
ঘন্টা পর্যন্ত অক্ষুণœ থাকে। ইনফিউশন ফ্লুইড হিসেবে
সোডিয়াম ক্লোরাইড ০.৯%, এনহাইড্রাস গ−ুকোজ
৫%, ইনভার্ট সুগার ১০%, সরবিটল ৫%, রিঙ্গার’স
সলিউশন, হার্টম্যান’স সলিউশন (রিঙ্গার-ল্যাকটেট)
ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়। রোগের তীব্রতা এবং
রোগীর ওষুধের প্রতি সংবেদনশীলতার উপর নির্ভর
করে ডেক্সামেথাসন ইঞ্জেক্শন এর মাত্রা নির্ধারণ করা
হয়। প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে সিস্টেমিক থেরাপি হিসেবে
০.০৫-০.২০ মি.গ্রা./কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে।
জরুরী অবস্থায় (এনাফাইলেকসিস, একিউট সিভিয়ার
অ্যাজমা, সেরেব্রাল ইডিমা) অধিক মাত্রায় প্রয়োগ
করতে হবে। প্রাথমিক মাত্রায় ১০-২০ মি.গ্রা. আইভি
প্রয়োগ করতে হবে, তারপর ৬ মি.গ্রা. আইভি অথবা
আইএম প্রতি ৬ ঘন্টা অন্তর প্রয়োগ করতে হবে।
পর্যাপ্ত উপশমের পরপরই ব্যবহার মাত্রা ধাপে ধাপে কমিয়ে দিতে হবে।
লোকাল থেরাপি-এর ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত মাত্রা সমূহ
নির্দেশিতইন্ট্রা-আর্টিকুলারলিঃ ২-৪ মি.গ্রা. বড় এবং ০.৮-১
মি.গ্রা. ছোট অস্থিসন্ধিতে
ইন্ট্রা-বারশালিঃ ২-৪ মি.গ্রা. টেনডন সিথ-এঃ ০.৪-১ মি.গ্রা.
এ সকল ক্ষেত্রে ইনজেকশন্ ৩-৫ দিন হতে ২-৩
সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতিনির্দেশনা
● গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার
● সিস্টেমিক এবং চোখে ছত্রাকের সংক্রমণ
● ভাইরাস সংক্রমণ, যেমন- ভেরিসেলা, হারপেস
জেনিটালিস বা চোখে ভাইরাসের সংক্রমণ ইত্যাদি
● গ−ুকোমা
● কর্টিকোস্টেরয়েডের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
● ডাই-ইউরেটিকস বা কার্ডিয়াক গ−াইকোসাইডস এর
সাথে একত্রে ব্যবহারে হাইপোক্যালেমিয়া হবার ঝুঁকি থাকে।
● অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ওষুধের সাথে একত্রে ব্যবহারের
ক্ষেত্রে এটি অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ওষুধের চহিদা বাড়িয়ে
দেয়।
● নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি ইনফ্লামেটরী ওষুধের সাথে
একত্রে ব্যবহারে পরিপাকতন্ত্রের আলসার হবার ঝুঁকি
বাড়তে পারে।
● গ−ুকোকর্টিয়েড ওরাল এ্যান্টিকোয়াগুলেন্ট জাতীয়
ওষুধের প্রয়োজনীয়তার পরিবর্তন করতে পারে।
● লিভার এনজাইম জনিত ওষুধ যেমন- রিফামপিসিন,
এফেড্রিন, বারবিচুরেটস, ফিনাইটোইন এবং প্রিমিডোন
প্রভৃতি ওষুধের সাথে একত্রে ব্যবহারকালে এর
কার্যকারিতা কমে যেতে পারে।
● স্যালিসাইলেটের সাথে দীর্ঘমেয়াদী সেবনের ক্ষেত্রে
সাবধানতার সাথে গ−ুকোকর্টিয়েডের মাত্রা কমাতে
হবে। কারণ এ সকল ক্ষেত্রে স্যালিসাইলেট বিষক্রিয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
● ম্যাগনেশিয়াম ট্রাইসিলিকেট জাতীয় এন্টাসিড
পরিপাকতন্ত্রে গ−ুকোকর্টিয়েডের শোষণকে ব্যহত
করে। তাই একত্রে ব্যবহারের ক্ষেত্রে দুটি ওষুধের
মাত্রার মধ্যে যথেষ্ট ব্যবধান রাখতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
দীর্ঘমেয়াদী সেবনে নিম্নলিখিত প্রতিক্রিয়াসমূহ দেখা
দিতে পারে ঃ
● এন্ডোক্রাইন এবং মেটাবলিক সমস্যা: কুশিং লাইক
সিন্ড্রোম, হারসুটিসম, অনিয়মিত রক্তস্রাব, প্রিম্যাচিওর
এপিফিসিয়াল ক্লোসার, সেকেন্ডারী এড্রেনোকর্টিকাল
এবং পিটুইটারী আনরেসপনসিভনেস, গ−ুকোজ
টলারেন্স কমে যাওয়া, নেগেটিভ নাইট্রোজেন এবং
ক্যালসিয়াম ব্যালেন্স।
● ফ্লুইড এবং ইলেকট্রোলাইট জনিত সমস্যা: সোডিয়াম
এবং ফ্লুইড রিটেনশন, উচ্চরক্তচাপ, পটাসিয়াম ঘাটতি,
হাইপোক্যালেমিক অ্যালকালোসিস।
● পেশী ও কঙ্কালতন্ত্র- এর উপর প্রভাব: মায়োপ্যাথি,
পেট ফুলে যাওয়া, অস্টিওপোরোসিস, ফিমোরাল এবং
হিউমোরাল হেডস্ এর এসেপ্টিক নেক্রোসিস।
● পরিপাকতন্ত্র- এর উপর প্রভাব: গ্যাস্ট্রিক এবং
ডিওডেনাল আলসার, পারফোরেশন, রক্তপাত।
● ত্বক - এর উপর প্রভাব: দেরীতে ঘা শুকানো, ত্বকের
এ্যাট্রফি, স্ট্রায়া, পেটেচি এবং ইকাইমোসেস, ত্বকের
লালচে দাগ, অতিরিক্ত ঘাম, ব্রন।
● কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র - এর উপর প্রভাব: ইউফোরিয়া,
অন্যান্য মানসিক সমস্যা, খিঁচুনী, শিশুদের
ক্ষেত্রে সিউডোমটর সেরেব্রি এর সাথে বমি এবং
পেপিলোইডিমা।
● চোখ - এর উপর প্রভাব: গ−ুকোমা, ইন্ট্রাঅকুলার
প্রেসার বেড়ে যাওয়া, পোস্টেরিয়র সাবক্যাপসুলার
ক্যাটারেক্ট।
● রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রশমণ - এর উপর প্রভাব:
সহজেই জীবাণু সংক্রমণের প্রবনতা, ত্বকের পরীক্ষা
এবং টিকার কার্যকারিতা কমে যাওয়া।
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার
ন্যূনতম কার্যকরী মাত্রায় ব্যবহার্য।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :প্রেগনেন্সি
ক্যাটাগরি সি। মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হওয়ায় উচ্চমাত্রায়
গ−ুকোকর্টিয়েড গ্রহণকারী মায়েদের স্তন্যদান বন্ধ রাখতে হবে।
মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার:কম দেখা যায়। লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা দেয়া হয়।
সরবরাহ
ডেক্সোনেক্স®
ট্যাবলেট: প্রতিটি বাক্সে আছে ১০০টি
ট্যাবলেট বি−স্টার প্যাকে।
ডেক্সোনেক্স®
ইঞ্জেক্শন : প্রতিটি বাক্সে আছে ১০টি
অ্যাম্পুল বি−স্টার প্যাকে।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]