ডায়বিনল®
Dibenol
উপাদান : গি−বেনকামাইড ৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : টাইপ-২ ডায়াবেটিস মেলিটাস।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১/২ টি ট্যাবলেট (২.৫
মি.গ্রা.)- ৩ টি ট্যাবলেট। দৈনিক মাত্রা চিকিৎসকের
পরামর্শ অনুযায়ী এবং রক্তে গ−ুকোজের মাত্রার উপর
নির্ভরশীল।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : যে
সমস্ত রোগীদের ডায়াবেটিসের সংগে জ্বর, আঘাত,
ক্ষত, টাইফয়েড, গ্যাংগ্রীন, ডায়াবেটিক সংজ্ঞাহীনতা,
প্রায় সংজ্ঞাহীন অবস্থায় যাদের লিভার ও কিডনি সুস্থ্য
ভাবে কাজ করে না সেই সমস্ত ক্ষেত্রে ব্যবহার করা
উচিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : বমি বমি ভাব, বমি, পেটে ব্যথা,
মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, প্যারাসথেসিয়া এবং মাথা ব্যথা
ইত্যাদি দেখা যায়। এলার্জিক বিক্রিয়া জনিত চর্ম
রোগ এবং রক্তের বিভিন্ন রোগ যেমন লিউকোপেনিয়া,
থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া মাঝে মধ্যেই পরিলতি হয়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : এলকোহল,
সাইকোফসফ্যামাইড, ডাইকোমারল, মনো অ্যামাইনো
অক্সিডেজ প্রতিবন্ধক, ফিনাইল বিউটাজোন,
প্রোপ্রানোলল, অন্যান্য বেটা এড্রেনারজিক বন্ধকারী।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় ও
স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত
নয়।
সরবরাহ :
ডায়বিনল®
ট্যাবলেট : ২০ ী ১৫ টি।
ডিলিনার®
ডি আর Diliner®
DR
উপাদান: ডুলোক্সেটিন আইএনএন। ৩০ মি.গ্রা. এবং
৬০ মি.গ্রা. ডিলেইড রিলিজ ক্যাপসুল।
নির্দেশনা: ডিপ্রেসন বা অতিরিক্ত দূশ্চিন্তা।
ডায়াবেটিসজনিত নিউরোপ্যাথিক ব্যথা ।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:
মেজর ডিপ্রেসিভ ডিজঅর্ডার: দিনে ৪০-৬০ মি.গ্রা.,
দ্বি-বিভক্ত মাত্রায় যা খাবারের সাথে সম্পর্কিত নয়।
ডায়াবেটিসজনিত নিউরোপ্যাথিক ব্যথা: ৬০ মি.গ্রা.
দিনে একবার যা খাবারের সাথে সম্পর্কিত নয় ।
যাদের সহনীয়তার সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে কম
মাত্রায় শুরু করে ধীরে ধীরে মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে
যা মূত্রনালীর সমস্যার রোগীদের ক্ষেত্রে বিশেষ করে
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষভাবে বিবেচনা
করতে হয়।
দীর্ঘমেয়াদী বা রক্ষণ মাত্রার জন্য কিছু দিন পর পর
পরীক্ষা করে মাত্রা পূনঃ নির্ধারণ করতে হবে।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
ডুলোক্সেটিনের প্রতি সংবেদনশীল রোগীদের জন্য
এটা প্রতি নির্দেশিত।
গঅঙওং বা মনো অ্যামাইনো অক্সিডেজ ইনিহিবিটর
গ্রহণকারী ও ন্যারো-এ্যাঙ্গেল গ−ুকোমা রোগীদের জন্য
এটা প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: বমিবমি ভাব, মুখের শুষ্কতা,
কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্ষুধামন্দা, দুর্বলতা, ঘুমঘুম ভাব,
অতিরিক্ত ঘাম, ঝিমুনি ও অ্যাসথেনিয়া।
অন্য ওষুধের সাথে বিক্রিয়া: ফ্লুভোক্সামাইনের
সাথে ডুলোক্সেটিন গ্রহণ করলে এটার অটঈ ৬
গুন এবং ঈসধী ২.৫ গুন বেড়ে যায়। কিছু কিছু
কুইনোলোনের ক্ষেত্রেও একই ধরণের ফলাফল দেখা
যায়। প্যারোক্সেটিন, ফ্লুঅক্সেটিন, কুইনিডিন প্রভৃতি
ডুলোক্সেটিনের প−াজমা ঘনমাত্রা বাড়ায়। ট্রাই-সাইক্লিক
এ্যান্টিডিপ্রেসান্ট, ফেনোথায়াজিন প্রোপাফেনোন,
ফ্লেকাইনাইড প্রভৃতি ওষুধের সাথে ডুলোক্সেটিন
সতর্কতার সাথে গ্রহণ করা উচিত।
ডুলোক্সেটিন ও থাইওরাইডাজিন একসাথে খাওয়া
উচিত নয়। ডুলোক্সেটিন ও অন্যান্য স্নায়ুতন্ত্রের
ওষুধের মধ্যে বিক্রিয়া খুবই স্বাভাবিক।
একই ভাবে কাজ করে, স্নায়ুতন্ত্রের অন্য এমন ওষুধের
সাথে ডুলোক্সেটিন সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা
উচিত।
সরবরাহ:
ডিলিনার®
৩০ ডি আর ক্যাপসুল: প্রতিটি বাক্সে আছে
১৮ টি ক্যাপসুল। ডিলিনার®
৬০ ডি আর ক্যাপসুল:
প্রতিটি বাক্সে আছে ১৮ টি ক্যাপসুল।
ডিলটিজেম®
এস আর
Diltizem®
SR
উপাদান : ডিলটিয়াজেম হাইড্রোক্লোরাইড ৯০ মি.গ্রা.
এসআর ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : এনজিনার চিকিৎসায় এবং প্রতিরোধে
ব্যবহৃত হয়। কিছু সিলেকটেড সুপ্রাভেন্ট্রিকুলার
ট্যাকিএরিদমিয়া-এর চিকিৎসা ও প্রতিরোধ হিসাবে
এটা ব্যবহার করা হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ৯০-১২০ মি.গ্রা. দিনে
দুইবার। বয়োবৃদ্ধদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২৪০
মি.গ্রা. পর্যন্ত।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীলতা, সিক-সাইনাস লক্ষণ, সেকেন্ড
অথবা থার্ড ডিগ্রী এ-ভি বক, তীব্র উচ্চ রক্তচাপ
অথবা একিউট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন অথবা
পালমোনারি কনজেশন আছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার
করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ব্রাডিকার্ডিয়া, সাইনো-এট্রিয়াল বক,
এট্রিও-ভেনট্রিকুলার বক, উচ্চ রক্তচাপ, মাথা ব্যথা,
হট ফ্লাশ, দুর্বলতা, পরিপাকতন্ত্রীয় সমস্যা, ইডিমা,
যকৃতের সমস্যা এবং বিষণœতা দেখা দিতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : যেসব ওষুধ হৃৎপিন্ডের
সংকোচন/প্রসারণ এবং সংবহন-এ ভ‚মিকা রাখে,
সেসব ওষুধের সাথে একসঙ্গে ব্যবহারের ক্ষেত্রে
সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় তখনই
ব্যবহার করা উচিত যখন ভ্র“নীয় ক্ষতির আশংকা
থেকে এর ব্যবহার বেশী লাভজনক বলে মনে হয়।
যদি স্তন্যদানকারী মায়েদের এই ওষুধ সেবন অতীব
জরুরী হয় সেক্ষেত্রে স্তন্যদানের বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ
করা উচিত।
সরবরাহ :
ডিলটিজেম®
এস আর ট্যাবলেট : ৪ ী ১০ টি।
ডাইপ্রোবেট®
Diprobet®
উপাদান : বিটামিথাসন ০.৫ মি.গ্রা. ক্রীম এবং
অয়েন্টমেন্ট।
নির্দেশনা : এ্যাটোপিক একজিমা, নিউমুলার
একজিমা, কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস, নিউরোডার্মাটাইটিস,
এনোজেনিটাল ও সেনাইল প্র“রাইটাস, লাইকেন প−্যানাস
এবং সোরিয়াসিস।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি : আক্রান্ত স্থানে দিনে একবার
অথবা দুইবার পাতলা প্রলেপ দিতে হবে।
প্রতিনির্দেশনা : বিটামিথাসন বা অন্যান্য
কর্টিকোস্টেরয়েড অথবা এই প্রস্তুতির যে কোন
উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা, ত্বকের
ভাইরাল সংক্রমণ, টিউবারকুলোসিস, এক্নি
রোজাসিয়া, ছত্রাকজনিত ত্বকের সংক্রমণ, পেরিওরাল
ডার্মাটাইটিস এবং আলসারেটিভ কন্ডিশনস্।
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া : মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের জ্বলুনী,
ত্বকের শুষ্কতা, চুলকানি, অস্বস্তি, ফলিকুলাইটিস
ইত্যাদি। কদাচিত ত্বকে সূঁচ ফোটার মত অনুভ‚তি,
গরমবোধ, ল্যামিনার স্কেলিং, পেরিলেসনাল স্কেলিং,
ফলিকুলার র্যাশ, ত্বকের এ্যাট্রফি, ইরাইথেমা,
আর্টিকারিয়া, ভেসিকুলেশন, টেলানজিয়েকটাসিয়া,
একনিফর্ম প্যাপিউলস এবং হাইপ্যারেস্থেসিয়া
পরিলক্ষিত হয়।
সরবরাহ :
ডাইপ্রোবেট®
ক্রীম : ১৫ গ্রাম। ডাইপ্রোবেট®
অয়েন্টমেন্ট : ১৫ গ্রাম।
ডরমিটল®
উড়ৎসরঃড়ষ®
উপাদান: মিডাজোলাম বিপি ৭.৫ মি.গ্রা. ফিল্ম
কোটেড ট্যাবলেট (মিডাজোলাম হাইড্রোক্লোরাইড
হিসেবে) এবং ১৫ মি.গ্রা./৩ মি.লি. ইঞ্জেকশন ।
নির্দেশনা: মিডাজোলাম ব্যবহৃত হয়: অবচেতনকারী,
তাই অনিদ্রার স্বল্পকালীন চিকিৎসায়, নিদ্রা আনয়নকারী,
তাই এটা উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা এবং ভয় লাঘব করে,
অবশকারী এবং খিঁচুনীরোধী হিসেবে।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: মিডাজোলাম একটানা দুই
সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। কিন্তু কিছু
ক্ষেত্রে বেশি সময় ব্যাপী চিকিৎসার প্রয়োজন হতে
পারে।
অনিদ্রা: প্রাপ্ত বয়স্ক: দৈনিক ৭.৫ মি.গ্রা. থেকে ১৫
মি.গ্রা.
বয়স্ক: দৈনিক ৭.৫ মি.গ্রা.
রোগ নিরূপণ এবং শল্য চিকিৎসার ৩০-৬০ মিনিট
পূর্বে মিডাজোলাম ৭.৫ মি.গ্রা- ১৫ মি.গ্রা. দিতে
হবে।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে
না: কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র অবদমনকারী ওষুধসমূহ,
ইরাইথ্রোমাইসিন, এজোলসমূহ এবং সিমেটিডিন
মিডাজোলামের বিপাকে হস্তক্ষেপ করে। সুতরাং
এইসব ওষুধের সাথে মিডাজোলাম ব্যবহারের
ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। দীর্ঘদিন যাবৎ
মিডাজোলাম ব্যবহার করলে নির্ভরশীলতা তৈরি হতে
পারে। যেহেতু মিডাজোলাম একটি শক্তিশালী নিদ্রা
আনয়নকারী ওষুধ, তাই গাড়ী চালনা বা এ জাতীয়
কাজের পূর্বে মিডাজোলাম ব্যবহার করা উচিত নয়।
মিডাজোলাম বা অন্যান্য বেন্জোডায়াজেপিনের প্রতি
অতিসংবেদনশীলতা, শ্বাসতন্ত্র বা যকৃতের মারাত্মক
কার্যহীনতা, ¯ি−প এপনিয়া সিনড্রম, মায়েসথেনিয়া
গ্র্যাভিস থাকলে, যে সব রোগীর এ্যালকোহল
ব্যবহারের বা ওষুধের অপব্যবহারের ইতিহাস আছে
তাদের এবং শিশুদের ক্ষেত্রে মিডাজোলাম প্রতি
নির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: সবচেয়ে পরিলক্ষিত পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া হচ্ছে ঘুম ঘুম ভাব। কম পরিলক্ষিত পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে আছে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের
অবদমন, এটাক্সিয়া, দ্বিধা, কান্তি, মাংসপেশীর দুর্বলতা,
অবসাদ, মাথাব্যথা এবং ঝিমুনী। এ প্রতিক্রিয়াগুলো
চিকিৎসা শুরুর দিকে হতে পারে। তবে সাধারণত
মাত্রা নির্ধারণ করে বা চিকিৎসা চালিয়ে গেলে এসব
প্রতিক্রিয়া মিলিয়ে যায়।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র
অবদমনকারী ওষুধসমূহ, ইরাইথ্রোমাইসিন,
এজোলসমূহ এবং সিমেটিডিন মিডাজোলামের সাথে
প্রতিক্রিয়া করতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও দুগ্ধদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়
মিডাজোলাম ব্যবহার নিরাপদ কিনা এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত
উপাত্ত নেই। তবে বেন্জোডায়াজেপিন মানব ভ্র“ণের
ক্ষতি করে। সুতরাং নিরাপদ বিকল্প পাওয়া গেলে
মিডাজোলামের ব্যবহার এড়ানো উচিত। মিডাজোলাম
মাতৃদুগ্ধের সাথে নিঃসৃত হয়; তাই দুগ্ধদানকারী
মায়েদের মিডাজোলাম ব্যবহার করা উচিত নয়।
সরবরাহ:
ডরমিটল®
৭.৫: প্রতিটি বাক্সে আছে ৩০ টি ট্যাবলেট।
ডরমিটল®
ইঞ্জেকশন: প্রতিটি বাক্সে আছে ১ টি ৩
মি.লি. এ্যাম্পুল।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ