ডক্সাসিল® Doxacil® ডুরোল® Durol এক্জিনা® Eczina মাত্রা ও ব্যবহার বিধি নির্দেশনা কার্যকারিতা

ডক্সাসিল® Doxacil®
উপাদান : ডক্সিসাইক্লিন ১০০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল।
নির্দেশনা : শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ, মূত্র ও জননতন্ত্রের
সংক্রমণ, ক্যামাইডিয়া সংক্রমণ, ব্যাসিলারী
সংক্রমন, কলেরা, ট্র্যাভেলার্স ডায়রিয়া, ব্রন
অ্যাকটিনোমাইকোসিস, রিল্যাপসিং জ্বর, রিকেটসিয়াল
পক্স, কিউ ফিভার এবং ফোঁড়া।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : বয়স্কদের ক্ষেত্রে: প্রথম দিন
২টি ক্যাপসুল একবারে অথবা ১২ ঘণ্টা পর পর
১টি করে ২ বার খাওয়াতে হবে। পরের দিন থেকে
প্রতিদিন ১টি করে ক্যাপসুল খেতে হবে। শিশুদের
ক্ষেত্রে: ৪.৪ মি.গ্রা./কেজি প্রথম দিনে; পরবর্তীতে
২.২ মি.গ্রা./ কেজি প্রতিদিন।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : অতি
সংবেদনশীলতা, তীব্র যকৃতের সমস্যায়, এন্টাসিড,
এলকালি, লৌহ ও অন্যান্য পেনিসিলিনের সাথে
ব্যবহার করা উচিৎ নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : এপিগ্যাস্ট্রিক ডিসট্রেস, পেটের
বিভিন্ন রকমের অসুবিধা, বমি বমি ভাব অথবা বমি।
বিভিন্ন রকম চর্ম রোগ বিশেষ করে ফুসকুড়ি, চুলকানি,
এক্সফলিয়েটিভ ডার্মাটাইটিস হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : এন্টাসিড, দুধ,
অন্যান্য অ্যালকালি যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম,
লৌহ, পেনিসিলিন, রক্তজমাটে বাধা দানকারী, এন্টি
ডায়াবেটিক, খিঁচুনি বিরোধী ওষুধ, এনজাইমের সহিত
ব্যবহার করা উচিত নয়।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : স্তন্য দানকারী
মায়েদের ক্ষেত্রে এবং গর্ভকালীন ও গর্ভধারণের
তিন মাসের মধ্যে ওষুধটি ব্যবহার করা অনুচিত।
নবজাতকের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয়।
সরবরাহ :
ডক্সাসিল® ক্যাপসুল : ১০ ী ১০ টি।
ডুরোল® Durol
উপাদান : কার্ভেডিলল। ৬.২৫, ১২.৫ এবং ২৫
মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : উচ্চ রক্তচাপ, কনজেসটিভ হার্ট ফেইলিউর,
এটি অন্য উচ্চরক্তচাপ বিরোধী ওষুধের সাথে দেয়া যাবে।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : উচ্চরক্তচাপ : প্রাথমিক ভাবে
১২.৫ মি.গ্রা. দিনে একবার, ২ দিন পর প্রয়োজনে
বাড়াতে হবে, ২৫ মি.গ্রা. দিনে একবার পর্যন্ত দেয়া
যাবে। বয়স্কদের ক্ষেত্রে: ১২.৫ মি.গ্রা. প্রতিদিন।
এনজাইনা : প্রাথমিকভাবে ১২.৫ মি.গ্রা. দিনে ২
বার, ২ দিন পর বাড়িয়ে ২৫ মি.গ্রা. দিনে ২ বার করা
যাবে। হার্ট ফেইলিউর : প্রাথমিকভাবে ৩.১২৫ মি.গ্রা.
দিনে ২ বার, ২ সপ্তাহ পরে ৬.২৫ মি.গ্রা. দিনে ২ বার,
পরবর্তীতে ১২.৫ মি.গ্রা. দিনে ২ বার থেকে সবোচ্চ
২৫ মি.গ্রা. দিনে ২ বার পর্যন্ত দেয়া যাবে, যদি তীব্র
হার্ট ফেইলিউর এবং ওজন ৮৫ কেজির কম হয়। ৮৫
কেজির বেশী ওজন হলে ৫০ মি.গ্রা. দিনে ২ বার
পর্যন্ত সবোচ্চ মাত্রায় দেয়া যাবে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : তীব্র
ক্রনিক কার্ডিয়াক ফেইলিউর রোগীর ক্ষেত্রে, অ্যাজমার
রোগী, কার্ডিওজেনিক শক, ব্র্যাডিকার্ডিয়া, যকৃতের
অকার্যকারিতায় এবং অতিসংবেদনশীল রোগীকেও
দেয়া যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : রক্তচাপ কমে যাওয়া, ঝিম ধরা,
মাথা ব্যথা ব্র্যাডিকার্ডিয়া, ইডিমা, শুষ্ক চোখ-মুখ, চোখ
জ্বালাপোড়া।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : ডিগক্সিনের সাথে
একসাথে ব্যবহারে রক্তে ডিগক্সিনের মাত্রা বাড়ে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : নির্দেশিত নয়।
সরবরাহ :
ডুরোল®
৬.২৫ ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি। ডুরোল®
টংবভঁষ ইধহমষধ বইড়ড়শং :-িি.িভধপবনড়ড়শ.পড়স/ঃধহনরৎ.বনড়ড়শং খরনৎধৎু ড়ভ ভৎবব বনড়ড়শং:িি.িঃধহনরৎপড়ী.নষড়মংঢ়ড়ঃ.পড়স
৭১
১২.৫ ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি। ডুরোল®
২৫ ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি।
ডুরোলঞগ সিআর উঁৎড়ষ ঞগ ঈজ
উপাদান:ডুরোলঞগ সিআর ১০ ক্যাপসুল: প্রতিটি
ক্যাপসুলে আছে কারভেডিলল ফসফেট আইএনএন
১০ মি.গ্রা.।
ডুরোলঞগ সিআর ২০ ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুলে
আছে কারভেডিলল ফসফেট আইএনএন ২০মি.গ্রা.।
নির্দেশনা:কনজেসটিভ হার্ট ফেইলিউর : কারভেডিলল
ইস্কেমিক ও কার্ডিওমায়োপেথিক কারণে সৃষ্ট মৃদু
বা মাঝারি হার্ট ফেইলিউরের চিকিৎসায় ডিজিটালিস
, ডায়ুরেটিক এবং এসিই ইনহিবিটর এর সাথে
গ্রহণ করা যাবে, কারণ ইহা হৃদরোগজনিত মৃত্যু,
হাসপাতালে ভর্তির হার অনেকাংশে কমায়।
যেসব রোগী এসিই ইনহিবিটর, ডিজিটালিস,
হাইড্রালাজিন ও নাইট্রেট ব্যবহার সহ্য করতে পারে না
তাদেরকে কারভেডিলল দেয়া যেতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপ: কারভেডিলল উচ্চরক্তচাপের রোগীর
চিকিৎসায় দেয়া যাবে। এটি অন্য উচ্চরক্তচাপ বিরোধী
ঔষধের সাথে যেমন- থায়াজাইড জাতীয় ডায়ুরেটিকের সাথে দেয়া যাবে।
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন: কারভেডিলল
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন এ আক্রান্ত রোগীদের
ক্ষেত্রে নির্দেশিত, যাদের লেফট ভেন্টিকুলার ইজেকশন
ফ্রাকশন ৪০% ।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: হার্ট ফেইলিউর: শুরুতে
কারভেডিলল ফসফেট ১০ মি.গ্রা. দিনে একবার দুই
সপ্তাহ পর্যন্ত সেব্য। যাদের ক্ষেত্রে ১০ মি.গ্রা. সহনীয়,
তাদের ক্ষেত্রে মাত্রা দুই সপ্তাহ অন্তর ২০ মি.গ্রা., ৪০
মি.গ্রা. ও ৮০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন: শুরুতে কারভেডিলল
ফসফেট ২০ মি.গ্রা. দিনে একবার সেব্য। সহনীয়তার
উপর নির্ভর করে ৩-১০ দিন পর মাত্রা ৪০ মি.গ্রা. ও
পরে ৮০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
উচ্চ রক্ত চাপ: শুরুতে কারভেডিলল ফসফেট ২০
মি.গ্রা. দিনে একবার সেব্য। এ মাত্রা ৭-১৪ দিন
পর্যন্ত চালাতে হবে। পরে প্রয়োজনীয়তার উপর
নির্ভর করে মাত্রা ৪০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বাড়ানো যেতে
পারে। এ মাত্রাও ৭-১৪ দিন পর্যন্ত চালাতে হবে এবং
সহনীয়তার উপর ভিত্তি করে মাত্রা ৮০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে।
প্রতিনির্দেশনা: তীব্র ক্রনিক কার্ডিয়াক ফেইলিউর
রোগীর ক্ষেত্রে কারভেডিলল দেয়া যাবে না।
যাদের শিরায় আয়নোট্রপিক ঔষধ ব্যবহার করা
হচ্ছে, অ্যাজমার রোগী, ২য় অথবা ৩য় ডিগ্রির এভি
হার্টবক, সিকসাইনাস সিনড্রোম (যদি স্থায়ী পেস
মেকার লাগানো না থাকে), কর্ডিওজেনিক শক্,
তীব্র ব্রাডিকার্ডিয়া (হৃদস্পন্দন হ্রাস পাওয়া) ইত্যাদি
রোগীদের ক্ষেত্রে কারভেডিলল ব্যবহার করা যাবে
না। যকৃতের অকার্যকারিতায় কারভেডিলল দেয়া যাবে
না। কারভেডিলল অতি সংবেদনশীল রোগীকেও দেয়া যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: বেশির ভাগ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মৃদু
অথবা মাঝারি ধরনের। এগুলো হচ্ছে রক্তচাপ কমে
যাওয়া (পস্টিউরাল হাইপোটেনশন), ঝিম ধরা, মাথ
াব্যথা, ক্লান্তি, পরিপাকতন্ত্রীয় সমস্যা, ব্রাডিকার্ডিয়া,
মাঝেমাঝে হাত-পায়ে রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়া, হাতপায়ে পানি জমা এবং হাতে-পায়ে ব্যথা, মুখের
শুষ্কতা, চোখে জ্বালাপোড়া, কম দেখা, ইমপোটেনস,
প্রস্রাবের অসুবিধা, ইনফ্লুয়েঞ্জার মত লক্ষণ এবং
কখনো এনজিনা। এভি ব−ক, ইন্টারমিটেন্ট ক্লডিকেশন
অথবা রেনাডস্ ফেনোমেনার অবনতি, ত্বকের
এলার্জি, সোরিয়াসিস, নাক বন্ধ, শ্বাস কষ্ট, হাতাশা,
ঘুমের অসুবিধা, হার্ট ফেইলিউর, লিভার এনজাইমের
পরিবর্তন, থ্রোমবোসাইটোপেনিয়া, রক্তের শ্বেত
কণিকা কমে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: প্রেগনেন্সি
ক্যাটাগরি-সি। প্রাণীর উপর গবেষণায় কারভেডিললের
কোন ভ্র“ণের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পাওয়া যায়নি।
মানুষের ক্ষেত্রে এর ফলাফল অনিশ্চিত। যেহেতু
কারভেডিলল পাসেন্টাল বাধা পার হয় ও মাতৃদুগ্ধে
নিঃসৃত হয় তাই গর্ভের সন্তান এবং মাতৃদুগ্ধ পান করে
এমন নব জাতকের আলফা ও বিটা ব−কিং প্রতিক্রিয়া
দেখা দিতে পারে। এজন্যই কারভেডিলল গর্ভাবস্থায়
এবং মাতৃদগ্ধদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার:কারভেডিললের কার্যনিরাপত্তা
এবং কার্যকারিতা শিশুদের ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত নয়।
অন্য ঔষধের সাথে প্রতিক্রিয়া:ডিগক্সিনের
সাথে কারভেডিলল ব্যবহারে ডিগক্সিনের
বায়োএভেইলেবিলিটি (রক্তে ঔষধের মাত্রা) বাড়ে।
হাইড্রোক্লোরোথায়াজাইডের সাথে কারভেডিলল কোন
প্রতিক্রিয়া নেই। তেমনি সিমেটিডিন, টরসেমাইড
এবং ওয়ারফেরিনের সাথে কারভেডিলল ব্যবহারের
কোন প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় না।
সরবরাহ
ডুরোল সিআর ১০ ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে আছে
৩০টি ক্যাপসুল বি−স্টার প্যাকে।
ডুরোলঞগ সিআর ২০ ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে আছে
৩০টি ক্যাপসুল বি−স্টার প্যাকে।
ডাইভন Dyvon
উপাদান: প্রতি গ্রাম ক্রীমে আছে ক্যালসিপোট্রিওল
মনোহাইড্রেট বিপি ০.০৫২ মি.গ্রা. যা ক্যালসিপোট্রিওল
বিপি ০.০৫ মি.গ্রা.এর সমতুল্য এবং প্রতি গ্রাম
অয়েন্টমেন্টে আছে ক্যালসিপোট্রিওল মনোহাইড্রেট
বিপি ০.০৫২ মি.গ্রা. যা ক্যালসিপোট্রিওল বিপি ০.০৫
মি.গ্রা.এর সমতুল্য।
নির্দেশনা: ডাইভন®
ক্রীম এবং অয়েন্টমেন্ট পূর্ণ
বয়ষ্কদের ক্রণিক এবং স্থায়ী প−াক সোরিয়াসিস এর
ক্ষেত্রে ত্বকে ব্যবহারের জন্য নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:
পূর্ণ বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে: ডাইভন®
ক্রীম এবং অয়েন্টমেন্ট
আক্রান্ত স্থানে দৈনিক দুবার (সকালে এবং রাতে)
ব্যবহার করতে হবে। নির্দিষ্ট সময় ব্যবহারের পর
ব্যবহারের মাত্রা কমানো যেতে পারে। সন্তোষজনক
উন্নতির পর ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিতে হবে।
যদি চিকিৎসা বন্ধ করার পর রোগ আবার ফিরে
আসে তাহলে পূনরায় চিকিৎসা শুরু করতে হবে। ১
বছরের অধিক ব্যবহার করার কোন নির্দেশনা নেই।
ক্যালসিপোট্রিওল সর্বোচ্চ নির্দেশিত মাত্রা হচ্ছে ১০০ গ্রাম/সপ্তাহ।
শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রে ডাইভনঞগ ক্রীম এবং
অয়েন্টমেন্ট ব্যবহারের কোন তথ্য নেই।
যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার যাবে না: ক্যালসিপোট্রিওল
ক্রীম এবং অয়েন্টমেন্ট এবং এই প্রস্তুতির উপাদান
সমূহের প্রতি যে সকল রোগীর অতি সংবেদনশীলতা
আছে তাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যাবে না।
সতর্কতা: ক্যালসিপোট্রিওল ক্রীম এবং অয়েন্টমেন্ট
জেনারালাইজ্ড পাষ্টুনার সোরিয়াসিস, গ্যাটেট
সোরিয়াসিস এবং ইরাইথ্রোডার্মিক এক্সফোলিয়েট
সোরিয়াসিস এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়:
গর্ভাবস্থায় নিরাপদ ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত নয়। কেবলমাত্র
ভ্রƒণের ক্ষতি অপেক্ষা মায়ের উপকৃত হবার সম্ভাবনা
বেশি থাকলে ব্যবহার করা যেতে পারে।
স্তন্যদানকালীন মায়েদের ক্ষেত্রে: ত্বকীয় ব্যবহারের
ফলে মাতৃদুগ্ধে ক্যালসিপোট্রিওল নির্ণয়যোগ্য পরিমাণে
উপস্থিত হয় কিনা তা এখনো জানা যায়নি। তারপরেও
স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহারে সতর্কতা
অবলম্বন করতে হবে। সম্ভাব্য ক্ষতি এড়ানোর জন্য
স্তন্যদানকালীন সময়ে বক্ষ অঞ্চলে ক্যালসিপোট্রিওল
ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ত্বকীয় ক্যালসিপোট্রিওল ব্যবহারের
ফলে আলোক সংবেদনশীল প্রতিক্রিয়া, ত্বক
বর্ণহীনতা, বুলাস ইরাপ্শন, ত্বকীয় এক্সফোলিয়েশন,
কন্ট্রাক্ট ডার্মাটাইটিস এবং অ্যালার্জিক ডার্মাটাইটিস হতে পারে।
সরবরাহ:
ডাইভন®
ক্রীম: ২০ গ্রাম। ডাইভন®
অয়েন্টমেন্ট: ২০ গ্রাম।
ডাইভনঞগপ−াস উুাড়হঞগ চষঁং
উপাদান: প্রতি গ্রাম অয়েন্টমেন্টে আছে বিটামিথাসন
ডাইপ্রোপিওনেট বি.পি. ০.৬৫ মি. গ্রা. যা বিটামিথাসন
০.৫০ মি.গ্রা. এর সমতূল্য এবং ক্যালসিপোট্রিওল
বিপি ০.০৫ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: ডাইভনঞগ প−াস অয়েন্টমেন্ট ত্বকীয়
চিকিৎসাপোযোগী পাক সোরিয়াসিসের চিকিৎসায়
দৈনিক একবার ব্যবহারের জন্য নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: ডাইভনঞগ প−াস অয়েন্টমেন্ট
ত্বকীয় ব্যবহারের ক্ষেত্রে নির্দেশিত। সোরিয়াসি
রোগীদের ক্ষেত্রে ডাইভনঞগ প−াস অয়েন্টমেন্টের
ফটোটক্সিক প্রভাবের কোন স্টাডি পাওয়া যায়নি।
যে সকল সোরিয়াটিক আক্রন্তস্থানে ডাইভন®
প−াস
অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করা হয় সেসকল স্থান সম্ভব হলে
সরাসরি সূর্যের আলো ও আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে
রক্ষা করতে হবে ।
পূর্ণ বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে: ডাইভনঞগ প−াস অয়েন্টমেন্ট
আক্রান্তস্থানে দৈনিক একবার ব্যবহার করতে হবে।
সর্বোচ্চ দৈনিক মাত্রা ১৫ গ্রামের বেশি হওয়া উচিত
নয়। ডাইভনঞগ প−াস অয়েন্টমেন্টের সাপ্তাহিক
নির্দেশিত সর্বোচ্চ মাত্রা ১০০ গ্রাম। শরীরের শতকরা
৩০ ভাগের বেশী অঞ্চলে ব্যবহার করা উচিত নয়।
শিশুদের ক্ষেত্রে: ১৮ বছরের কম বয়সের শিশুদের
ক্ষেত্রে ডাইভনঞগ প−াস অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করা উচিত নয়।
যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: বিটামিথাসন
এবং ক্যালসিপোট্রিওল অয়েন্টমেন্ট এবং এই প্রস্তুতির
উপাদান সমূহের প্রতি যে সকল রোগীর অতি
সংবেদনশীলতা আছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা
যাবে না। যেসকল রোগীর বীপাকিয় সমস্যা রয়েছে
তাদের ক্ষেত্রেও এটি ব্যবহার করা যাবে না। যাদের
তীব্র বৃক্কীয় সমস্যা অথবা যকৃতিক সমস্যা রয়েছে
তাদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার নির্দেশিত নয়।
সতর্কতা: রোগীদেরকে ব্যবহার সম্পর্কে যথাযথ
নির্দেশনা দিতে হবে যাতে করে মাথার ত্বক, মুখে
অথবা চোখে প্রয়োগ না করে। বিটামিথাসন এবং
ক্যালসিপোট্রিওল অয়েন্টমেন্ট মুখের ত্বকে ব্যবহারের
জন্য নির্দেশিত নয় কারণ এতে মুখমন্ডলে চুলকানি
অথবা ইরাইথেমা হতে পারে। শরীরের শতকরা ৩০
ভাগের বেশী অঞ্চলজুরে ব্যবহারের জন্য নির্দেশিত
নয়। বিটামিথাসন এবং ক্যালসিপোট্রিওল অয়েন্টমেন্ট
ব্যবহারের পর হাত ধুয়ে ফেলতে হবে, যাতে করে
এই প্রস্তুতিটি মুখমন্ডল অথবা শরীরের অন্য অংশে না লাগতে পারে।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়:
গর্ভাবস্থায় নিরাপদ ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত নয়। কেবলমাত্র
ভ্রƒণের ক্ষতি অপেক্ষা মায়ের উপকৃত হবার সম্ভাবনা
বেশি থাকলে বিটামিথাসন এবং ক্যালসিপোট্রিওল
অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।
স্তন্যদানকালীন মায়েদের ক্ষেত্রে: বিটামিথাসন মাতৃ
দুগ্ধে নিঃসৃত হয়। বিটামিথাসন এবং ক্যালসিপোট্রিওল
অয়েন্টমেন্টের ত্বকীয় ব্যবহারের ফলে পর্যাপ্ত পরিমান
কর্টিকোস্টেরয়েড সিস্টেমিকভাবে শোষিত হয় কিনা
তা যানা যায়নি। ক্যালসিপোট্রিওল মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত
হয় কিনা এ সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
তাই স্তন্যদানকালীন মায়েদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহারে
সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিটামিথাসন এবং
ক্যালসিপোট্রিওল অয়েন্টমেন্টের স্তন্যদানকালীন
সময়ে বক্ষ অঞ্চলে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা
উচিত। কেবলমাত্র মায়ের উপকৃত হবার সম্ভাবনা
বেশি থাকলে বিটামিথাসন এবং ক্যালসিপোট্রিওল
অয়েন্টমেন্ট স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: প্রয়োগকৃতস্থানে বিক্রিয়া, চুলকানী,
ত্বকে জ্বলুনী, ত্বকে খোঁচাখোঁচা ভাব, শুষ্ক ত্বক, ইরাইথে
মা, র‌্যাশ, ডার্মাটাইটিস, একজিমা, সোরিয়াসিসের
মাত্রা বেড়ে যাওয়া, পর্যায়মধ্যবর্তী ফটোসেনসিটিভিটি,
ত্বকের পিগমেন্টেশনের পর্যায়মধ্যবর্তীকালীন পরিবর্তন
এবং অ্যালার্জিক ও অতিসংবেদনশীল বিক্রিয়া (যেমনএনজিও ইডিমা এবং ত্বকীয় ইডিমা) কিছু কিছু ক্ষেত্রে
দেখা দিতে পারে। কিছু বিরল ক্ষেত্রে ত্বকীয় ব্যবহারে
হাইপারক্যালসেমিয়া অথবা হাইপারক্যালসিউরিয়া হতে পারে।
বিটামিথাসনের উপস্থিতির কারণে ত্বকীয় অ্যাট্রোফি,
ট্যালানজিয়েকটেসিয়া, স্ট্যারি, ফলিকুলাইটিস,
হাইপারট্রাইকোসিস, পেরিওরাল ডার্মাটাইটিস,
ডিপিগমেন্টেশন এবং কোলয়েড মিলিয়া হতে পারে।
সরবরাহ:
ডাইভন®
প−াস অয়েন্টমেন্ট: ২০ গ্রাম।

এক্জিনা® Eczina
উপাদান: প্রতি গ্রাম ক্রীম এবং অয়েন্টমেন্টে আছে
ডাইফ্লোরাসোন ডাইএসিটেট ইউএসপি ০.৫ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: এক্জিনা®
কর্টিকোস্টেরয়েড সংবেদনশীল
ডার্মাটাইটিসের প্রদাহ নিরাময়ে এবং এর দ্বারা সৃষ্ট
চুলকানি উপশমে নির্দেশিত।
মাত্রা এবং ব্যবহারবিধি: রোগের ব্যাপকতার উপর
নির্ভর করে আক্রান্তস্থানে দিনে ১-৪ বার ক্রীম বা
অয়েন্টমেন্টের পাতলা প্রলেপ দিতে হবে। সোরিয়াসিস
এবং অপ্রতিরোধ্য প্রদাহের ক্ষেত্রে অক্লুসিভ ড্রেসিং
ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি ইনফেকশনের সৃষ্টি
হয় সেক্ষেত্রে অক্লুসিভ ড্রেসিং বন্ধ করে যথার্থ এন্টি
মাইক্রোবিয়াল থেরাপি দিতে হবে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: এই
ওষুধের প্রতি যেসব রোগীর অতিসংবেদনশীলতা
আছে তাদের ক্ষেত্রে এটি প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: নিম্নোক্ত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো
টপিক্যাল স্টেরয়েড ব্যবহারের ফলে মাঝে মাঝে
দেখা দিতে পারে এবং অক্লুসিভ ড্রেসিং ব্যবহারে
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো প্রায়শই দেখা যায়। বিশেষ
করে অধিকতর শক্তিশালী স্টেরয়েড ব্যবহারের
প্রতিক্রিয়াগুলো নিম্নরূপ।
জ্বলুনী, চুলকানী, শুষ্কতা, ফলিকুলাইটিস, একনি
বা ব্রণজনিত ইরাপশন, হাইপোপিগমেনটেশন,
পেরিওরাল ডার্মাটাইটিস, স্পর্শজনিত ত্বকের এলার্জি,
চামড়ার ক্ষয়, সেকেন্ডারী ইনফেকশন, স্ট্রাই এবং
মিলিয়ারিয়া ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: প্রেগনেন্সী
ক্যাটাগরি- সি।
সরবরাহ: এক্জিনা® ০.০৫% ক্রীম: ১০ গ্রাম। এক্জিনা® ০.০৫% অয়েন্টমেন্ট: ১০ গ্রাম।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]