এফিগ্রেল Efigrel এমসিল® Emcil® ইমোলেন্ট Emolent Entacyd plus মাত্রা ও ব্যবহার বিধি নির্দেশনা কার্যকারিতা

এফিগ্রেল Efigrel
উপাদান: প্রতিটি ফিল্ম কোটেড ট্যাবলেটে আছে
১০.৯৮ মি.গ্রা. প্রাসুগ্রেল হাইড্রোক্লোরাইড আইএনএন
যা ১০ মি.গ্রা. প্রাসুগ্রেল এর সমতুল্য।
নির্দেশনা: একিউট করোনারী সিনড্রোম-এ আক্রান্ত
রোগী যাদেরকে পারকিউটেনিয়াস করোনারী
ইন্টারভেনশন (চঈও) করাতে হবে, তাদের ক্ষেত্রে
থ্রম্বোটিক ইভেন্টের হার (স্টেন্ট থ্রম্বোসিসসহ)
কমানোর জন্য এফিগ্রেলঞগ নির্দেশিত। যেমন:
অস্থায়ী/আনস্টেবল এনজিনা অথবা নন-ঝঞএলিভেশন মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (ঘঝঞঊগও)
-এ আক্রান্ত রোগী।
এলিভেশন মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন (ঝঞঊগও)-
এ আক্রান্ত রোগী যাদেরকে প্রাথমিকভাবে অথবা
বিলম্বে চঈও করানো হয়েছে।
মাত্রা ও সেবনবিধি: প্রাথমিকভাবে প্রাসুগ্রেলের ৬০
মি.গ্রা. লোডিং মাত্রা দিয়ে চিকিৎসা শুরু করতে হবে
এবং এরপর প্রতিদিন ১০ মি.গ্রা. করে সেবন করতে
হবে। যেসব রোগী প্রাসুগ্রেল গ্রহণ করছেন তাদেরকে
অবশ্যই প্রতিদিন এসপিরিন (৭৫-৩২৫ মি.গ্রা.) গ্রহণ
করতে হবে। প্রাসুগ্রেল খাবারের সাথে অথবা খাবার
ব্যতীত সেবন করা যায়।
একিউট করোনারী সিনড্রোমে আক্রান্ত রোগী যাদেরকে
চঈও করানো হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে প্রাসুগ্রেলসহ
যে কোন এন্টিপ−াটিলেট ওষুধ যদি আকস্মিকভাবে
বন্ধ করে দেয়া হয় সেটি থ্রম্বোসিস, মায়োকার্ডিয়াল
ইনফার্কশন অথবা মৃত্যুর হার বাড়িয়ে দিতে পারে।
ক্লিনিক্যালি প্রাসুগ্রেল দ্বারা চিকিৎসা বন্ধ করা না হলে
১২ মাস পর্যন্ত এর দ্বারা চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।
যেসব রোগীদের ওজন ৬০ কেজির নিচে এবং
যাদের বয়স ৭৫ বছরের বেশী তাদের ক্ষেত্রে ৬০
মি.গ্রা. লোডিং মাত্রার পর প্রতিদিন ৫ মি.গ্রা. করে
মেইনটেনেন্স মাত্রায় খেতে হবে।
মৃদু থেকে মাঝারি যকৃতের অকার্যকারিতা অথবা কিডনি
রোগে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা পুন:নির্ধারনের
প্রয়োজন নেই ।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: রক্তক্ষরণ (ঈঅইএ ও ঘড়হঈঅইএ সমন্ধীয় সার্জারীর ক্ষেত্রে), থ্রম্বোটিক
থ্রম্বোসাইটোপেনিক পারপিউরা হতে পারে। এছাড়াও
উচ্চরক্তচাপ, মাথা ব্যথা, কোমরে ব্যথা, মাথা ঝিমঝিম
করা, কফ, ব্রাডিকার্ডিয়া, র‌্যাশ, প্রান্তীয় ইডিমা ইত্যাদি হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: ওয়ারফেরিন ও
প্রাসুগ্রেল একসাথে খেলে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ঘঝঅওউং ও প্রাসুগ্রেল একসাথে খেলে রক্তক্ষরণের
ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। প্রাসুগ্রেল সেইসব ওষুধের
সাথে ব্যবহার করা যেতে পারে যেগুলো সাইটোক্রম
পি-৪৫০ এনজাইমকে বাঁধা দান করে। এসপিরিন
(৭৫-৩৫০ মি.গ্রা./দৈনিক), হেপারিন, জিপি-২বি/৩এ
ইনহিবিটরস, স্ট্যাটিন, ডিজ´িন এবং যেসব ওষুধ
পাকস্থলীর ঢ়ঐ বাড়িয়ে দেয় যেমন: প্রোটন পাম্প
ইনহিবিটর ও ঐ২ ব−কারের সাথে প্রাসুগ্রেল গ্রহণ করা যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: প্রেগনেন্সী
ক্যাটাগরি-বি। গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রাসুগ্রেল
এর ব্যবহারের কোন পর্যাপ্ত তথ্য নেই। অত্যন্ত
প্রয়োজনীয় হলেই শুধুমাত্র গর্ভাবস্থায় এটি ব্যবহার
করা উচিত। প্রাসুগ্রেল মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় কিনা তা
জানা যায়নি।
সরবরাহ:
এফিগ্রেলঞগ ১০: প্রতি বাক্সে আছে ২০ টি ট্যাবলেট।
এলজার® ঊষুবৎ®
উপাদান : ডোনেপেজিল ৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : মৃদু থেকে মাঝারি পর্যায়ের এলজাইমার ও
স্মৃতিবিলোপ চিকিৎসায় নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ৫-১০ মি.গ্রা. দিনে ১ বার
সেব্য। সন্ধ্যায় বিশ্রামে যাওয়ার পূর্বে সেবন করা
উচিত। মাত্রা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সাধারণত প্রতিদিন ৫
মি.গ্রা. ৪-৬ সপ্তাহ ব্যবহারের পর প্রতিদিন ১০ মি.গ্রা.
মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
ডোনেপেজিল বা পিপেরেডিন আহরিত উপাদানে
অতিসংবেদনশীলতার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : বমি ভাব, বমি, নিদ্রাহীনতা, ডায়রিয়া,
মাংশপেশীতে খিঁচুনী,ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়। এ সকল
প্রতিক্রিয়াসমূহ সাধারণতঃ মৃদু ও ক্ষণস্থায়ী।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় ভ্র“ণের
উপর প্রত্যাশিত সুফল সম্ভাব্য আশংকার চেয়ে বেশী
বিবেচনায় ব্যবহার করা যেতে পারে। দুগ্ধদানকারী
মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের কোন নির্দেশনা নাই।
সরবরাহ :
এলজার®
ট্যাবলেট : ৫ ী ৬ টি।
এমসিল® Emcil®
উপাদান : পিভমেসিলিনাম ২০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : মূত্রথলির তীব্র প্রদাহ, মূত্রনালীর জটিল
সংক্রমণ, সালমোনেলা, সিগেলা, ই-কলাই, ডায়রিয়া,
গ্রাম-নেগেটিভ সেপটিসিমিয়া এবং পিত্তনালীর
সংক্রমণে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : পূর্ণ বয়স্ক : সংক্রমণের
ধরনের উপর ভিত্তি করে সাধারণতঃ ১-২ ট্যাবলেট
দিনে ৩ বার সেবন করা যায়। ২০ কেজি ও এর কম
ওজনের শিশু : ২০-৬০ মি.গ্রা./কেজি শরীরের ওজন,
যা ৩-৪ ভাগে প্রতিদিন নির্দেশিত। ২০ কেজির বেশী
ওজনের শিশু : সাধারণ পূর্ণ বয়স্কদের মাত্রা প্রযোজ্য।
প্রতিটি ট্যাবলেট কমপক্ষে ৫০-১০০ মি.গ্রা. তরলের
সাথে সেবন করা উচিত।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
পেনিসিলিন বা সেফালোসপোরিন ওষুধে সংবেদনশীল
রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার না করাই যুক্তিযুক্ত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : সাধারণত সুসহনীয়। খালি পেটে
সেবন করলে বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, বদহজম
দেখা দিতে পারে। চামড়ায় ফুসকুড়ি কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : প্রত্যাশিত
সুফলের মাত্রা সম্ভাব্য ক্ষতির চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশী
বিবেচিত হলেই শুধু মাত্র ব্যবহার করা যেতে পারে।
পিভমেসিলিনাম মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় না।
সরবরাহ :
এমসিল®
ট্যাবলেট : ৫ ী ৬ টি।
ইমোলেন্ট Emolent
উপাদান: ইমোলেন্টঞগ ক্রীম : প্রতি গ্রাম ক্রীমে আছে
প্যারাফিন বিপি ৬০ মি.গ্রা. এবং হোয়াইট সফট লাইট
লিকুইড প্যারাফিন বিপি ১৫০ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: ইমোলেন্টঞগ ক্রীম শুষ্ক ত্বকের চিকিৎসায়
নির্দেশিত বিভিন্ন প্রকরের ত্বকীয় প্রদাহ যেমন
একজিমা ও সোরিয়াসিস এর চিকিৎসায় সহযোগী
থেরাপী হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: ইমোলেন্টঞগ ক্রীম ত্বকের
প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়। ক্ষতিগ্রস্থ
স্থানে প্রয়োগ করে ভালভাবে লাগাতে হবে। অধিক
কার্যকর ফলাফল পেতে হলে শরীর ধৌত করার পর
ব্যবহার করতে হবে, কারণ তখন স্ট্র্যাটাম কর্নিয়ামে
সেবামের পরিমাণ কমে যায় এবং ত্বক তার স্বাভাবিক
আর্দ্রতা হারায়।
গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভকালীন ও
স্তন্যদানকালে ব্যবহারে কোন বাধা নেই।
যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় না: এই ক্রীম-এর
যেকোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা আছে
এমন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা
যায়নি।
সরবরাহ: ইমোলেন্টঞগ ক্রীম : প্রতিটি টিউবে আছে
২৫ গ্রাম ক্রীম ।
এন্টাসিড® Entacid
উপাদান : এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ২৫০ মি.গ্রা.
এবং ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট। এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ১৭৫ মি.গ্রা.
এবং ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ২২৫ মি.গ্রা./৫
মি.লি সাসপেনশন।
নির্দেশনা : অ¤−াধিক্য (হাইপার এসিডিটি), পাকস্থলী
বা অন্ত্রে ঘা (পেপটিক আলসার), পাকস্থলীর প্রদাহ
(গ্যাস্ট্রাইটিস), বুক জ্বালা (হার্টবার্ন) এবং বদহজমে
(ডিসপেপসিয়া) নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ট্যাবলেট : ১-২ টি ট্যাবলেট
খাবার ১-৩ ঘণ্টা পরে এবং রাত্রে শোবার সময়।
সাসপেনশন : চা চামচের ১-২ চামচ খাবার ১-৩ ঘণ্টা
পরে এবং শোবার সময়।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
যেসব রোগীদের হাইপোফসফেটেমিয়া আছে তাদের
এটি দেয়া যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে এলকালইউরিয়া
এবং নেফ্রোলিথিয়াসিস হতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভধারণের প্রথম
তিন মাসে এন্টাসিড®
ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়া হয়।
সরবরাহ :
এন্টাসিড®
ট্যাবলেট : প্রতিটি বাক্সে আছে ২০০ টি চুষে
খাওয়ার ট্যাবলেট। এন্টাসিড®
সাসপেনশন : প্রতিটি
পেট বোতলে আছে ২০০ মি.লি. সাসপেনসন।
এন্টাসিড® প−াস Entacyd plus
উপাদান : এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ৪২৫ মি.গ্রা.,
ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মি.গ্রা. ও সিমেথিকন
৩০ মি.গ্রা./ট্যাবলেট। এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ২০০
মি.গ্রা., ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মি.গ্রা. ও
সিমেথিকন ৩০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন।
নির্দেশনা : পাকস্থলী বা অন্ত্রে ঘা, পাকস্থলীর প্রদাহ,
পেপটিক ইসোফ্যাগাইটিস, অ¤−াধিক্য, বুক জ্বালায় ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ট্যাবলেট: ২ টি ট্যাবলেট
খাবার ১-৩ ঘণ্টা পরে এবং রাত্রে শোবার সময়।
সাসপেনশন: চা চামচের পূর্ণ দুই চামচ খাবার ১-৩
ঘণ্টা পরে এবং শোবার সময়।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : যেসব
রোগীদের হাইপোফসফেটেমিয়া আছে তাদেরকে এই
ওষুধ দেয়া যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা বমি
বমি ভাব দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভধারণের প্রথম
তিন মাস এটি ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়া হয়।
সরবরাহ :
এন্টাসিড®
প−াস ট্যাবলেট : প্রতিটি বাক্সে আছে
২০০ টি চুষে খাওয়ার ট্যাবলেট। এন্টাসিড® প−াস
সাসপেনশন : প্রতিটি পেট বোতলে আছে ২০০
মি.লি. সাসপেনসন।
এপিনাল® epinul
উপাদান: ফেনোবারবিটাল বিপি। ৩০ মি. গ্রা., ৬০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ২০০ মি. গ্রা./মি.লি. ইঞ্জেকশন এবং
২০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. এলিক্সির।
নির্দেশনা: ফেনোবারবিটাল ব্যবহৃত হয়:
স্নায়ুবিক উত্তেজনা প্রশমনকারী হিসেবে, তাই এটা
উদ্বেগ, মানসিক চাপ এবং ভয় লাঘব করে।
ঘুম আনয়নকারী হিসেবে, তাই নিদ্রাহীনতার
স্বল্পমেয়াদী চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
চেতনাশক ওষুধ ব্যবহারের পূর্বে।
খিঁচুনীরোধী হিসেবে পার্শ্বিয়াল সিজার সহ মৃগীরোগ,
জেনারালাইজ্ড টনিক-ক্লনিক সিজার। স্ট্যাটাস
এপিলেপ্টিকাস।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: নিদ্রাহীনতা
প্রাপ্তবয়ষ্ক: মুখে/আই এম/আই ভি ১০০-৩২০ মি.গ্রা.।
স্নায়বিক প্রশমন
প্রাপ্ত বয়ষ্ক: মুখে দৈনিক ৩০-১২০ মি.গ্রা. ২-৩টি
বিভক্ত মাত্রায়।
মৃগীরোগ
প্রাপ্ত বয়ষ্ক: মুখে দৈনিক ৬০-২৫০ মি.গ্রা.। খিঁচুনী
প্রাপ্ত বয়ষ্ক: আই ভি ১০০-৩২০ মি.গ্রা.। প্রয়োজনে
পুনরাবৃত্তি করা যেতে পারে (সর্বোচ্চ দৈনিক ৬০০
মি.গ্রা.)।
শিশু: আই এম/াআই ভি দৈনিক ৪-৬ মি.গ্রা./কেজি,
১০ দিন। পরিবর্তে আইএম/আইভি দৈনিক ১৫
মি.গ্রা./কেজি। সর্বোচ্চ আই ভি-র হার ৬০ মি.গ্রা./
মিনিট।
স্ট্যাটাস এপিলেপ্টিকাস
প্রাপ্ত বয়ষ্ক: আই ভি ১০-২০ মি.গ্রা./কেজি। প্রয়োজনে
পুনরাবৃত্তি করা যেতে পারে।
শিশু: আই ভি ১৫-২০ মি.গ্রা./কেজি। ১০-১৫
মিনিটের মধ্যে।
অপারেশনের পূর্বে স্নায়বিক প্রশমন
শিশু: মুখে/আই এম/আই ভি ১-৩ মি.গ্রা./কেজি।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: যারা
বারবিচুরেটের প্রতি অতিসংবেদনশীল এবং যেসব
রোগীর তীব্র কিন্তু অনিয়মিত পোরফাইরিয়া আছে
তাদের ক্ষেত্রে ফেনোবারবিটাল প্রতিনির্দেশিত।
ফেনোবারবিটাল দীর্ঘকাল ব্যাপী ব্যবহার করলে
নির্ভরতা তৈরি হতে পারে। নিদ্রাহীনতার জন্য দেয়া
হলে দুই সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।
যেসব রোগী মানসিকভাবে অবসাদগ্রস্ত, যাদের
হেপাটিক সিস্টেম তিগ্রস্থ এবং যাদের আত্মহত্যা
প্রবণতা বা ওষুধ অপব্যবহারে ইতিহাস আছে তাদের
ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: সবচেয়ে বেশি লক্ষণীয় পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া হচ্ছে ঘুম ঘুম ভাব। অন্যান্য পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়ার মধ্যে প্রাপ্ত বয়ষ্কদের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের
অবদমন, স্নায়ুদৌর্বল্য, অস্থিরতা, মানসিক অশান্তি,
আলস্য, মানসিক চাপ, মাংস পেশীর দুর্বলতা, দুঃস্বপ্ন,
হৃদকম্পন কমে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, বমি,
কোষ্ঠ্যকাঠিন্য, বিশ্রামহীনতা, ভ্রান্তি এবং বাচ্চাদের
হাইপারকাইনেসিস হতে পারে।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: এসিটামিনোফেন,
জমাটরোধী ওষুধ যেমন- ওয়ারফেরিন,
ক্লোরামফেনিকল, মনোএ্যামাইনো অক্সিডেজ
ইনহিবিটর, বিষন্নতারোধী ওষুধ, এ্যাজমা, ঠাণ্ডা বা
এ্যালার্জিরোধী ওষুধ, স্নায়বিক উত্তেজনা প্রশমনকারী
ওষুধ, স্টেরয়েড্স, নিদ্রা উদ্রেককারী ওষুধ এবং
ভিটামিনের সাথে ফেনোবারবিটালের মিথষ্ক্রিয়া হতে
পারে। মিথষ্ক্রিয়ার ফলে ফেনোবারবিটালের ঘুম
উদ্রেককারী ক্রিয়া বেড়ে যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় এবং দুগ্ধদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়
ক্যাটাগরী-‘ডি’। ফেনোবারবিটাল গর্ভস্থ ভ্র“ণের
মারাত্মক তি করতে পারে। গর্ভাবস্থায় শুধুমাত্র
ফেনোবারবিটাল ব্যবহার করলে কিংবা অন্য খিুঁচনীরোধী
ওষুধের সাথে একত্রে ব্যবহার করলে নবজাতকের
কোয়াগুলেশন সমস্য তৈরি হতে পারে। সেক্ষেত্রে
সন্তান জন্মদানের পূর্বেই গর্ভধারিনীকে ভিটামিন-‘কে’
দেয়া হলে এ সমস্যা প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
মাতৃদুগ্ধের মাধ্যমে ফেনোবারবিটাল নিঃসৃত হতে
পারে তাই দুগ্ধদানকালীন সময়ে ফেনোবারবিটালের
ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
সরবরাহ:
এপিনাল® ৩০: প্রতিটি বাক্সে আছে ১০০টি ট্যাবলেট।
এপিনাল® ৬০: প্রতিটি বাক্সে আছে ১০০ টি ট্যাবলেট।
এপিনাল®
ইঞ্জেকশন: প্রতিটি বাক্সে আছে ১ মি.লি. এ্যাম্পুল ৫ টি। এপিনাল®
এলিক্সির: প্রতিটি বোতলে আছে ১০০ মি.লি. এলিক্সির।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]