এরোমাইসিন® লোশন Eromycin® Lotion এস্লোরিক® Esloric® ঈসমো® Esmo ইজেক্স® Ezex ইজোনাইড® ইনহেলার Ezonide® Inhaler

এরোমাইসিন® লোশন Eromycin® Lotion
উপাদান: এরিথ্রোমাইসিন ইউএসপি ৩% ডবি−উ/ভি
অর্থাৎ প্রতি মি.লি. লোশনে আছে ৩০ মি.গ্রা. এরিথে
্রামাইসিন ইউএসপি।
নির্দেশনা: এরিথ্রোমাইসিন-এ সংবেদনশীল
ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের সংক্রমণ, ব্রণের চিকিৎসায় ব্যবহার্য।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: আক্রান্তস্থানে সকাল ও সন্ধ্যায়
প্রয়োগ করতে হবে। আক্রান্তস্থানে প্রয়োগের পূর্বে
গরম পানি ও সাবান দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে নিতে হবে।
আঙ্গুলের অগ্রভাগ দিয়ে অথবা সরবরাহকৃত প্রয়োগ
যন্ত্র দিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। আক্রান্তস্থানে ওষুধটি
না ঘষে, আলতোভাবে প্রয়োগ করতে হবে। ব্যবহার
করার পর হাত ভাল করে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে
মুখমন্ডল, কাঁধ, বুক ও পিঠের ব্রণের চিকিৎসায় ব্যবহার
করতে হবে। প্রয়োজনে অতিরিক্ত কৌটা ব্যবহার করা
যেতে পারে। প্রতিটি কৌটা একবারই ব্যবহার করা
উচিত। ব্যবহারের পরে কৌটা ফেলে দিতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ইরাইথেমা, ডেসকোয়ামেশন,
জ্বালাপোড়া, চোখ-জ্বলুনী, টেন্ডারনেস, শুষ্কতা,
তৈলাক্ত ত্বক উলে−খযোগ্য।
বিপরীত নির্দেশনা: এরিথ্রোমাইসিন বা এই ওষুধের যে
সকল উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা রয়েছে।
সতর্কতা: শুধুমাত্র বাহ্যিক ব্যবহারের জন্য। চোখ, নাক
ও অন্যান্য মিউকাস পর্দা থেকে দূরে রাখতে হবে।
শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়
ব্যবহারের নিরাপত্তা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। শুধুমাত্র
প্রয়োজনীয় ঝুঁকির তুলনায় সুফলের মাত্রা বেশী হলে
তবেই ব্যবহার করা যেতে পারে।
এরিথ্রোমাইসিন মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয়। স্তন্যদানকারী
মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার: ১২ বছরের নীচে শিশুদের
ক্ষেত্রে এরিথ্রোমাইসিন ব্যবহারের নিরাপত্তা ও
কার্যকারিতা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
সুপারইনফেকশন: এন্টিবায়োটিকের (বিশেষত দীর্ঘ
সময়ব্যাপী অথবা পুনরাবৃত্ত চিকিৎসার ক্ষেত্রে) ব্যবহারের
ফলে অসংবেদনশীল ব্যাকটেরিয়া অথবা ছত্রাকের
অতিবৃদ্ধি হতে পারে। এ ধরনের অতিবৃদ্ধির ফলে গৌণ
প্রদাহের সূচনা হতে পারে। যদি সুপার ইনফেকশন ঘটে
তাহলে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: ক্লিনডামাইসিনের
সাথে এরিথ্রোমাইসিন এর ড্রাগ ইন্টারঅ্যাকশন হয়।
সরবরাহ:
এরোমাইসিন®
লোশন: প্রতিটি বোতলে রয়েছে ২৫
মি.লি. লোশন । সঙ্গে রয়েছে একটি জালিযুক্ত ছিপি
ও একটি সংরক্ষণ ছিপি।
এস্লোরিক® Esloric®
উপাদান : এলোপুরিনল ১০০ ও ৩০০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : প্রাথমিক এবং সেকেন্ডারী গেটেবাত
চিকিৎসায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রতিদিন ২০০-৩০০ মি.গ্রা.।
মাঝারি টপাসিয়াস বাতে প্রতিদিন ৪০০-৬০০ মি.গ্রা.।
সর্বোচ্চ মাত্রা দৈনিক ৮০০ মি.গ্রা.।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : যেসব
রোগীদের ক্ষেত্রে এলোপুরিনল ব্যবহারে মারাতœক
প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়, তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা
উচিত নয়। ত্বকে কোন রকম ফুসকুড়ি অথবা অতি
সংবেদনশীলতা দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে ওষুধ সেবন
বন্ধ করতে হবে। যকৃৎ অথবা বৃক্কের মারাত্মক রোগে
সেবনমাত্রা কমাতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : সাধারণত ত্বকে ফুসকুড়ি হতে
পারে। এছাড়াও জ্বর, লিউকোপেনিয়া, বমি বমি ভাব,
পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা দেখা দিতে পারে।
কিছু রোগীর ক্ষেত্রে জন্ডিস, ইউসিনোফিলিয়া, মৃদু
লিউকোসাইটোসিস হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : রক্ত জমাটবাধাদানকারী,
ডাইউরেটিক এবং সাইটোটক্সিক ওষুধ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভকালীন যথ
াযথ ও নির্দিষ্ট কারণ ছাড়া এই ওষুধ ব্যবহার ঠিক নয়।
স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন
করা উচিত।
সরবরাহ :
এস্লোরিক®
১০০ ট্যাবলেট: ১০ ী ১০ টি।
এস্লোরিক®
৩০০ ট্যাবলেট: ৩ ী ১০ টি।
ঈসমো® Esmo
উপাদান : আইসোসরবাইড মনোনাইট্রেট ২০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : এনজাইনা প্রতিরোধে এবং কনজেসটিভ
হার্ট ফেইলিওর এ ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ২০ মি.গ্রা. (একটি ট্যাবলেট)
করে দিনে দুই বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অবস্ট্রাকটিভ হাইপারট্রফিক কার্ডিওমায়োপ্যাথি,
হাইপোভোলেমিয়া পরবর্তীতে কার্ডিয়াক আউটপুট
কমে যাওয়া, ইনফেরিওর মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন
(যেখানে ডান নিলয় জড়িত), ইন্ট্রাক্রেনিয়াল চাপ
বেড়ে যাওয়া, কার্ডিয়াক টেম্পোনেড, ধমনীর
হাইপোক্সেমিয়া এবং কোরপালমোনালি, মাইট্রাল
ভালভ্ প্রোল্যাপ্স, গ−ুকোমা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : বমি বমি ভাব, বমি, প্রস্রাব ও
পায়খানার নিয়ন্ত্রণ হারানো, পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা,
শঙ্কা, বিশ্রামহীনতা, দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, মাথা
ঝিমঝিম করা ট্যাকিকার্ডিয়া, বুকের ধড়ফড়ানি, নিম্ন
রক্তচাপ।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : ফেনোথায়াজিন,
উচ্চরক্তচাপরোধী ওষুধ, ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব−কার,
ট্রাইসাইক্লিক বিষণœতারোধী ওষুধ এবং এলকোহল।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : অতীব প্রয়োজন
হলে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সরবরাহ :
ঈসমো®
ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি।
ঈসমো® এল এ ঈসমো® Esmo L
উপাদান : আইসোসরবাইড মনোনাইট্রেট ৫০ মি.গ্রা.
ক্যাপসুল।
নির্দেশনা : করোনারী ধমনীর রক্ত প্রবাহ ব্যাধির
দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসায়, এনজাইনা পেক্টোরিসএর দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে এবং তীব্র
মায়োকার্ডিয়াল অপর্যাপ্ততার চিকিৎসায় নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১টি ক্যাপসুল দিনে একবার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
তীব্র মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন যেখানে ফিলিং
প্রেসার কম, একিউট সার্কুলেটরী ফেইলিওর, শক্,
ভাস্কুলার কলাপ্স, অতি নিম্ন রক্তচাপ, নাইট্রেটের
প্রতি অতিসংবেদনশীলতা, লক্ষণীয় রক্তশূন্যতা,
মাথায় আঘাত, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, হাইপোটেনশন,
হাইপোভোলেমিয়া ইত্যাদি।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : মাথা ব্যথা, নিম্ন রক্তচাপ, সিন্কোপ,
বমি বমি ভাব, বমি, রক্তিমাভ এবং এলার্জিক
ফুসকুঁড়ি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : বিটা ব−কার, ক্যালসিয়াম
এন্টাগোনিষ্ট, ভ্যাসোডাইলেটরস্, এলকোহল, এসিই
ইনহিবিটর, সিলডেনাফিল, নিউরোলেপ্টিকস্ এবং
ট্রাইসাইক্লিক এন্টি-ডিপ্রেস্যান্টস্।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : নির্দেশিত নয়।
সরবরাহ :
ঈসমো®
এল এ : ৩ ী ১০টি লং এ্যাকটিং ক্যাপসুল।
এস্পা® Espa
উপাদান : ড্রোটাভেরিন। ৪০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এবং
৪০ মি.গ্রা./২ মি.লি. ইঞ্জেকশন।
নির্দেশনা : অন্ত্রের খিঁচুনি, পিত্তনালী এবং বৃক্কীয়
কোলিক, মূত্র সংবহনতন্ত্রে খিঁচুনি, পাকস্থলীর
আলসার, ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভপাত, কষ্টকর রক্তস্রাব।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রাপ্তবয়স্ক : ১-২ টি ট্যাবলেট
দৈনিক ৩ বার। শিশু (৬ বৎসরের) : ১/২-১ ট্যাবলেট
দৈনিক ১-২ বার। শিশু (১-৬ বৎসর) : ১/৪- ১/২ -
ট্যাবলেট দৈনিক ১-২ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
যকৃত ও বৃক্কীয় রোগে ভুগছে এরকম রোগীদের ক্ষেত্রে
সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : খুব কম ক্ষেত্রে মুখমন্ডল রক্তিমাভ
হয়ে উঠতে পারে, ঘাম হতে পারে, অস্বাভাবিক হারে
শ্বাসপ্রশ্বাস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং হৃৎস্পন্দন এর গতি
বৃদ্ধি পেতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : রক্তা জমাট রোধী,
এরিদমিয়া রোধী, মৃগীরোগ প্রতিরোধী এবং
এলকোহল।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : ব্যবহার থেকে
বিরত থাকা উচিত।
সরবরাহ :
এস্পা®
ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি। এস্পা®
ইঞ্জেকশন
: ২ ী ৫ টি।
ইভিট® Evit®
উপাদান : ভিটামিন ই ২০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : ভিটামিন ই- এর অভাব পূরণে, ত্বক ও
চুলের সুস্বাস্থ্যে ব্যবহৃত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : সাধারণতঃ দিনে ১ থেকে ২টি
একক বা বিভক্ত মাত্রায় চুষে খেতে হয়।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : অতি
সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে ভিটামিন ই দেয়া উচিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : অতিমাত্রায় দীর্ঘদিন ব্যবহারে চোখে
ঝাপসা দেখা, ডায়রিয়া, ঝিঁমুনি, মাথাব্যথা, বমি বমি
ভাব, পাকস্থলী মোচড়ানো দেখা দিতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: এখন পর্যন্ত অন্য
ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়ার কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : সাধারণ নির্দেশিত
মাত্রায় ভিটামিন ই গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে
নিরাপদ। অতি মাত্রায় এর ব্যবহার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
সরবরাহ :
ইভিট®
ট্যাবলেট : ১৫ টি।
ইভিট® লিক্যাপ Evit® Licap
উপাদান : ভিটামিন-ই (আলফা টোকোফেরাইল
এসিটেট বিপি হিসেবে) ২০০ মি.গ্রা. ও ৪০০ মি.গ্রা.
লিক্যাপ।
নির্দেশনা : খাদ্যে সম্পূরক হিসাবে:
অন্ত্র হতে ভিটামিন ই অপর্যাপ্ত শোষণের কারণে, দেহে
ভিটামিন ই এর অভাবপূরণে।
খাবারের সহিত পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড
অধিক পরিমানে গ্রহণ করার জন্য অধিক ভিটামিন ই
এর প্রয়োজনীয়তা পূরণে।
ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বর্ধনে।
এন্টিঅক্সিডেনট হিসেবে।
ভিটামিন ই এর অভাজনিত হিমোলাইটিক এ্যানিমিয়ার
চিকিৎসায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : হৃদযন্ত্রের সুস্থ্যতায় : ৪০০
মি.গ্রা. -৮০০ মি.গ্রা. প্রতিদিন।
পূর্ণবয়স্কদের ভিটামিন ই এর ঘাটতিজনিত রোগে :
২০০ মি.গ্রা. -৪০০ মি.গ্রা. প্রতিদিন।
শিশুদের ভিটামিন ই এর ঘাটতিজনিত রোগে : ২০০
মি.গ্রা. প্রতিদিন।
থ্যালাসেমিয়া : ৮০০ মি.গ্রা. প্রতিদিন।
সিকল-সেল এ্যানিমিয়া : ৪০০ মি.গ্রা প্রতিদিন।
চুলের সমস্যায় : ২০০ মি.গ্রা.-৪০০ মি.গ্রা. প্রতিদিন
(সৌন্দর্য বর্ধনে বাহ্যিক ব্যবহারও অনুমোদিত)।
বয়স্কদের ঠান্ডাজনিত সমস্যায় : ২০০ মি.গ্রা.
প্রতিদিন।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
তেমন কোন অনুপযোগিতা নেই।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ১ গ্রাম অপেক্ষা বেশি মাত্রায়
সেবনে সামান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: যেমন- উচ্চরক্তচাপ,
ক্লান্তিবোধ ডায়রিয়া এবং মায়োপ্যাথি দেখা দিতে পারে।
ড্রাগ ইন্টারএ্যাকশন : ভিটামিন ই ব্যবহারে ভিটামিন
এ এবং ভিটামিন কে এর বিশেষণ বিঘিœত হয় এবং
ওয়ারফেরিনের কার্যক্ষমতা ত্বরান্বিত হয়।
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার : ভিটামিন ই শিশুদের জন্য
নিরাপদ।
গর্ভাবসস্থা এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার : সাধারণ
নির্দেশিত মাত্রায় ভিটামিন ই গর্ভাবস্থায় এবং
স্তন্যদানকালে নিরাপদ। অতি মাত্রায় এর ব্যবহার এখনও প্রতিষ্ঠিত নয়।
সরবরাহ :
ইভিট®
২০০ লিক্যাপ : ৩ ী ১০ টি। ইভিট®
৪০০
লিক্যাপ : ৩ ী ১০ টি।
আইভি® Eyevi®
উপাদান: প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে ভিটামিন সি ৬০
মি.গ্রা., ভিটামিন ই ৩০ মি.গ্রা., জিংক ১৫ মি.গ্রা.,
লুটিন ৬ মি.গ্রা. এবং কপার ২ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা : বয়স ভিত্তিক চোখের সমস্যায় ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : একটি ক্যাপসুল এক অথবা দুই
বেলা প্রতিদিন অথবা চিকিৎসকের নির্দেশ অনুসারে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
যে সমস্ত রোগীর হাইপোঅক্সালুরিয়া আছে তাদের
ভিটামিন সি খুব সাবধানের সাথে দিতে হবে। যে
সমস্ত রোগীরা মুখে খাওয়ার এন্টিকোয়াগুলেন্ট এবং
ইসট্রোজেন ব্যবহার করেন তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই
খুব সাবধানের সাথে দিতে হবে কারণ, দেখা যায় যে,
এগুলো ভিটামিন কে এর কার্যক্ষমতাকে বিরোধিতা
করে যার কারণে এই সমস্ত রোগীদের রক্তের জমাট বাধার সময় বেড়ে যায়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ডায়রিয়া, পেটের যন্ত্রণা এবং
পাকস্থলীর অন্যান্য বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে। অবসাদ এবং দূর্বলতাও দেখা দেয়।
সরবরাহ :
আইভি®
ক্যাপসুল : ৫ ী ৬ টি।
ইজেক্স® Ezex
উপাদান : ক্লোবেটাসন বিউটাইরেট ০.০৫% ক্রীম ও
অয়েন্টমেন্ট।
নির্দেশনা : এক্জিমা, ফটোডার্মাটাইটিস, ওটাইটিস
এক্সটার্না, ইরিট্যান্ট ডার্মাটাইটিস, এলার্জিক
ডার্মাটাইটিস (ন্যাপকিন র‌্যাশ সহ), ইন্টারট্রিগো,
সেবোরিক ডার্মাটাইটিস।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : দিনে চারবার আক্রান্ত স্থানে
প্রয়োগ করতে হবে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না
: ত্বকীয় প্রদাহ, যেমনঃ ভাইরাসের দ্বারা (যেমনহার্পিস সিমপে−ক্স, চিকেন পক্স), ছত্রাক দ্বারা (যেমনক্যানডিডিয়াসিস, টিনিয়া) অথবা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা
(যেমন- ইমপিটিগো) এবং প্রস্তুতিগুলির প্রতি অতি
সংবেদনশীলতার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
চোখের পাতায় ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে
যাতে ক্রীম চোখের ভিতরে প্রবেশ না করে। কারণ
এতে গ−ুকোমা দেখা দিতে পারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : অতিসংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে
পর্যাপ্ত স্টেরয়েডের পরিশোষণ অ্যাড্রেনাল সাপ্রেশন
ঘটাতে পারে। পিগমেন্টেশনের পরিবর্তন এবং
হাইপারট্রাইকোসিস দেখা দেওয়ার রিপোর্ট আছে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : এ পর্যন্ত অন্য ওষুধের
সাথে প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থা ও
স্তন্যদানকালে ব্যবহার কতটা নিরাপদ সে সম্পর্কে
পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায়নি।
সরবরাহ :
ইজেক্স®
ক্রীম : ২৫ গ্রাম।
ইজেক্স®
অয়েন্টমেন্ট : ২৫ গ্রাম।
ইজোনাইড® ইনহেলার Ezonide® Inhaler
উপাদান : সিক্লেসোনাইড। ১৬০ এবং ৮০
মাইক্রোগ্রাম/পাফ্।
নির্দেশনা : প্রাপ্তবয়স্কদের বিদ্যমান হাঁপানী নিয়ন্ত্রণের
চিকিৎসায় নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি: ১৬০ বা ৮০ মাইক্রোগ্রাম দিনে ১ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
সিক্লেসোনাইড অথবা এর যে কোন উপাদানের প্রতি
অতি সংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : মৃদু এবং এর জন্য চিকিৎসা বন্ধ
করার প্রয়োজন হয় না। দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ মাত্রায়
কর্টিকোস্টেরয়েড ইনহেলার হিসাবে গ্রহণ করলে
সিস্টেমিক প্রভাব পড়তে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : কিটোকোনাজল,
ইট্রাকোনাজল, রিটোনাভির।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভবতী মায়েদের
ভ্র“ণের সম্ভাব্য ক্ষতির চেয়ে উপকারিতা অপোকৃত
বেশী বিবেচিত হলেই ব্যবহার করা যেতে পারে।
সরবরাহ :
ইজোনাইড®
৮০ ইনহেলার : ১২০ পাফ্স।
ইজোনাইড®
১৬০ ইনহেলার : ১২০ পাফ্স।
ফ্যাক্টিসিন Facticin
উপাদান: ফ্যাক্টিসিন ট্যাবলেট: প্রতিটি ফিল্ম কোটেড
ট্যাবলেটে আছে জেমিফ্লক্সাসিন ৩২০ মি.গ্রা.,
জেমিফ্লক্সাসিন মিসাইলেট আইএনএন হিসেবে।
নির্দেশনা: জেমিফ্লক্সাসিন প্রাপ্ত বয়ষ্কদের নিম্নোক্ত
ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের চিকিৎসায় নির্দেশিত -
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণকমিউনিটি অ্যাকুয়ার্ড নিউমোনিয়া- যা স্ট্রেপটোকক্কাস
নিউমোনি, ক্লামাইডিয়া নিউমোনি, মাইকোপ−াজমা
নিউমোনি, হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা, মোরাক্সিলা
ক্যাটারলিস, লেজিওনেলা নিউমোফিলা দ্বারা ঘটে।
দীর্ঘদিনের ব্রংকাইটিসের হঠাৎ বৃদ্ধি- হিমোফিলাস
ইনফ্লুয়েঞ্জা, মোরাক্সিলা ক্যাটারলিস, স্ট্রেপটোকক্কাস
নিউমোনি দ্বারা ঘটে।
তীব্র ব্যাকটেরিয়াল সাইনুসাইটিস- যা স্ট্রেপটোকক্কাস
নিউমোনি, হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা, মোরক্সিলা
ক্যাটারলিস, স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস দ্বারা ঘটে।
মূত্রতন্ত্রের সংক্রমণ
তীব্র অজটিল বৃক্কের প্রদাহ- যা ইসচেরিসিয়া কোলাই,
ক্লেবসিয়েলা নিউমোনি দ্বারা সংঘটিত হয়।
মহিলাদের অজটিল মূত্রনালীর সংক্রমণ- যা
ইসচেরিসিয়া কোলাই, কেবসিয়েলা নিউমোনি দ্বারা সংঘটিত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি: ফ্যাক্টিসিন আহারের পূর্বে বা পরে
খাওয়া যেতে পারে এবং খাওয়ার পর প্রচুর পরিমানে
পানি পান করতে হবে। ফ্যাক্টিসিন-এর নির্ধারিত মাত্রা
হল- দৈনিক ৩২০ মি.গ্রা. যা নিচে দেয়া হল
নির্দেশনা মাত্রা সময়কাল
দীর্ঘদিনের ব্রংকাইটিসের হঠাৎ বৃদ্ধি দৈনিক ৩২০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট ৫ দিন
তীব্র ব্যাকটেরিয়াল সাইনুসাইটিস দৈনিক ৩২০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট ৫ দিন
কমিউনিটি অ্যাকুয়ার্ড নিউমোনিয়া দৈনিক ৩২০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট ৭ দিন
মহিলাদের অজটিল মূত্রনালীর সংক্রমণ দৈনিক ৩২০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট ৩ দিন
তীব্র অজটিল বৃক্কের প্রদাহ দৈনিক ৩২০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট ১০ দিন
মারাত্মক নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে চিকিৎসার ১৪ দিন
পর্যন্ত বর্ধিত করা যেতে পারে।
বৃক্ক জটিলতার রোগীদের ক্ষেত্রে: মৃদু থেকে মধ্যম বৃক্ক
জটিলতার রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা পূনঃনির্ধারন করার
প্রয়োজন নেই। মারাত্মক বৃক্ক অকার্যকর রোগীদের
ক্ষেত্রে মাত্রার কিছু পরিবর্তন করা যায়/নির্দেশনা
আছে। যদি ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স > ৪০ মি.লি./
মিনিট হয় তাহলে সাধারণ মাত্রাই যথেষ্ট। ক্রিয়েটিনিন
ক্লিয়ারেন্স যদি < ৪০ মি.লি./মিনিট হয় তাহলে
দৈনিক ১৬০ মি.গ্রা. করে দিতে হবে। যে সমস্ত রোগী
হিমোডায়ালাইসিস অথবা নিয়মিত পেরিটোনিয়াল
ডায়ালাইসিস করিয়ে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে দৈনিক
১৬০ মি.গ্রা. করে দিতে হবে।
যকৃতের জটিলতার রোগীদের ক্ষেত্রে: যকৃতের
জটিলতার রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা পূনঃনির্ধারণ না
করেই ওষুধটি দেয়া যেতে পারে।
বয়ষ্ক রোগীদের ক্ষেত্রে: মাত্রা পূনঃনির্ধারনের দরকার নেই।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে
পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি
এবং ফুঁসকুড়ি। কিছু বিরল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে
রয়েছে ছত্রাকের মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি, মাথা ঘোরা, অনিদ্রা,
চুলকানি এবং ম্যাকুলোপ্যাপুলার ইরাইদেমেটোস স্কিন
র‌্যাশ। জেমিফ্লক্সাসিন ব্যবহারে যদি ফুঁসকুড়ি দেখা
দেয় তাহলে চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে হবে।
বিশেষ সতর্কতা: যে সমস্ত রোগীদের মারাত্মক
বৃক্কের অকার্যকারিতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে দৈনিক
১৬০ মি.গ্রা. করে মাত্রা পরিবর্তনের প্রয়োজন আছে।
অত্যাধিক মূত্র ঘনত্ব এবং কৃস্টালুরিয়া প্রতিরোধের
জন্য জেমিফ্লক্সাসিন দ্বারা চিকিৎসার সময় রোগীদের
পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করা উচিত। জেমিফ্লক্সাসিন
ঝিঁমুনি আনতে পারে। সেক্ষেত্রে রোগীদের যানবাহন
বা যন্ত্রপাতি চালনা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং
মানসিকভাবে সচেতন থাকতে হয় এমন কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: জেমিফ্লক্সাসিন
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার করা যাবে না।
গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মহিলাদের ক্ষেত্রে জেমিফ্লক্সাসিনের
ব্যবহার নিরাপদ এবং কার্যকর বলে প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
প্রতিনির্দেশনা:জেমিফ্লক্সাসিন ও অন্যান্য কুইনোলোন
জাতীয় ওষুধের প্রতি অতিসংবেদনশীল এবং যে সকল
রোগীর পূর্বে ফ্লুরোকুইনোলোন ব্যবহারজনিত কারনে
টেনডোন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা
যাবে না। জেমিফ্লক্সাসিন ১৮ বছরের কম বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয়।
সংকেত
যে কোন বয়স সীমার রোগীরা যারা জেমিফ্লক্সাসিন
ব্যবহার করেছেন বিশেষ করে জেমিফ্লক্সাসিন
পাশাপাশি কর্টিকোস্টেরয়েড ব্যবহার করছেন তাদের
ক্ষেত্রে টেনডোনের প্রদাহ ঘটতে পারে বা টেনডোন
ছিড়ে যেতে পারে। টেনডোনের প্রদাহ সন্দেহ হলে
জেমিফ্লক্সাসিন বন্ধ করে দিতে হবে অথবা পায়ে ব্যথা
বা প্রদাহের প্রথম লক্ষণ পাওয়া মাত্রই জেমিফ্লক্সাসিন
বন্ধ করতে হবে। ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা থেকে দেখা
গেছে জেমিফ্লক্সাসিন খুব সামান্য পরিমানে গড় ছঞপ
ব্যবধান বাড়িয়ে দিতে পারে। যে সকল রোগী ছঞপ
ব্যবধান বৃদ্ধির জন্য ওষুধ নিচ্ছে অথবা যাদের পূর্বেই
ছঞপ ব্যবধান বেড়ে গেছে তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতার
সাথে জেমিফ্লক্সাসিন ব্যবহার করতে হবে। মৃগী
রোগীদের ক্ষেত্রে জেমিফ্লক্সাসিন ব্যবহারে সতর্ক
থাকতে হবে। এ্যালুমিনিয়াম বা ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ
এন্টাসিড এবং আয়রণ সল্ট একই সাথে ব্যবহার
করলে জেমিফ্লক্সাসিন এর শোষন তাৎপর্যপূর্নভাবে
কমে যায়। এ সমস্ত ওষুধ ব্যবহারে কমপক্ষে দুই
ঘন্টা আগে বা তিন ঘন্টা পরে জেমিফ্লক্সাসিন নেয়া
উচিত। সুক্রালফেট খাওয়ার কমপক্ষে দুই ঘন্টা আগে
জেমিফ্লক্সাসিন খাওয়া উচিত।
মাত্রাতিরিক্ত প্রয়োগ
নির্দিষ্ট কোন এন্টিডোট নেই। ডায়ালাইসিস পর্যাপ্ত
পরিমান ওষুধটি দুর করার জন্য যথেষ্ট নয়। তীব্র
মাত্রাতিরিক্ত প্রয়োগের ক্ষেত্রে বমি অথবা গ্যাস্ট্রিক
লেভেজের মাধ্যমে পাকস্থলী খালি করতে হবে।
রোগীকে সতর্কতার সাথে পর্যবেন করতে হবে এবং
লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা দিতে হবে। সেই সাথে যথেষ্ট
পরিমানে পানি পান করাতে হবে।
সরবরাহ: ফ্যাক্টিসিনঞগ ট্যাবলেট: প্রতি বাক্সে আছে ১
ী ৬ টি ট্যাবলেট বি−স্টার প্যাকে।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]