ফ্যামোট্যাক® Factomac
উপাদান : ফ্যামোটিডিন ২০ মি.গ্রা. ও ৪০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : ডিওডেনাল আলসার, গ্যাস্ট্রিক আলসার,
গ্যাস্ট্রো- ইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, পাকস্থলীর
প্রদাহে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি : ৪০ মি.গ্রা. এর একটি ট্যাবলেট
রাতের বেলায় অথবা ২০ মি.গ্রা. দিনে দুইবার।
রক্ষণমাত্রা : ২০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট প্রতি রাতে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এর
যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : মাথা ব্যথা, মাথা ঝিম ঝিম করা,
কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পাতলা পায়খানা কখনো কখনো
হতে পারে। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে মুখ
শুকিয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব এবং/অথবা বমি হওয়া,
পেটে অস্বস্তিবোধ,ক্ষুধাহীনতা, অবসাদ, ফুঁসকুড়ি খুব
কম ক্ষেত্রে দেখা যায়।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : শুধু জরুরী ক্ষেত্রে
গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা যাবে। স্তন্যদানকারী মায়েদের
ওষুধটি ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত।
সরবরাহ :
ফ্যামোট্যাক®
২০ ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি।
ফ্যামোট্যাক®
৪০ ট্যাবলেট : ৫ ী ১০ টি।
ফি-প−াস®
Fe-Plus®
উপাদান : ফেরাস ফিউমারেট ২০০ মি.গ্রা. এবং
ফলিক এসিড ০.২ মি.গ্রা./ক্যাপসুল।
নির্দেশনা : রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ বা আরোগ্যকারী
চিকিৎসায় এবং ফলিক এসিড এর অভাবজনিত রোগে
ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১ টি ক্যাপসুল দিনে ৩-৪
বার। গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন ১টি ক্যাপসুল।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
পারনিসিয়াস অ্যানিমিয়া রোগে ব্যবহার উচিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : পাকস্থলী ও অন্ত্রের অস্বাচ্ছন্দ্য, পেটে
ব্যথা, উদরাময় বা এলার্জি দেখা দিতে পারে।
সরবরাহ :
ফি-প−াস®
ক্যাপসুল : ১০ ী ১০ টি।
ফেক্সো®
Fexo
উপাদান: ফেক্সোফেনাডিন হাইড্রোক্লোরাইড ইউএসপি
৬০ মি.গ্রা., ১২০ মি.গ্রা., ১৮০ মি.গ্রা. ফিল্ম কোটেড
ট্যাবলেট এবং ৩০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাস্পেনশন।
নির্দেশনা:সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস
ক্রণিক ইডিয়প্যাথিক আর্টিক্যারিয়া
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: বৃক্কীয় কার্যকারীতা কমেগেলে,
মাত্রা নির্ণয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং
এ ক্ষেত্রে বৃক্কীয় কার্যকারীতা পর্যালোচনায় রাখা
হিতকর।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়
ফেক্সোফেনাডিন এর নিরাপদ ব্যবহার সম্পর্কে
নিশ্চিত জানা যায়নি। গর্ভাবস্থায় ব্যবহারের ক্ষেত্রে এর
প্রয়োজনীয়তা সঠিকভাবে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।
এটি মাতৃদুগ্ধের সাথে নিঃসৃত হয় কিনা তা জানা
যায়নি। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ফেক্সোফেনাডিন
ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: ইরাইথ্রোমাইসিন অথবা
কিটোকোনাজল এর সাথে ব্যবহারে ফেক্সোফেনাডিনের
প−াজমা ঘনত্ব বেড়ে যায়। এ্যালুমিনিয়াম ও
ম্যাগনেসিয়াম সহ এন্টাসিড এর সাথে ব্যবহারে
ফেক্সোফেনাডিন এর শোষণ মাত্রা কমে যায়। কিছু
ফলের রস ফেক্সোফেনাডিন এর কার্যকারিতা কমিয়ে
দেয়।
প্রতিনির্দেশনা: ফেক্সোফেনাডিন বা এর কোন উপাদান
এর প্রতি সংবেদনশীল হলে ওষুধটি নির্দেশিত নয়।
সরবরাহ:
ফেক্সো®
৬০ : প্রতিটি বাক্সে আছে ৫ ী ১০ টি
ট্যাবলেট। ফেক্সো®
১২০ : প্রতিটি বাক্সে আছে ৫ ী
১০ টি ট্যাবলেট। ফেক্সো®
১৮০ : প্রতিটি বাক্সে আছে
৩ ী ১০ টি ট্যাবলেট। ফেক্সো®
সাস্পেনশন: প্রতিটি
বোতলে আছে ৫০ মি.লি. সাস্পেনশন এবং মাত্রা
পরিমাপক কাপ ও ড্রপার।
ফেক্সো®
প−াস Fexo plus
উপাদান: ফেক্সোফেনাডিন হাইড্রোক্লোরাইড ইউএসপি
৬০ মি.গ্রা. এবং এক্সটেনডেড্ রিলিজড্ হিসেবে
স্যুডোএফিড্রিন হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ১২০ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা: ফেক্সো®
প−াস ট্যাবলেট নিম্নোক্ত ক্ষেত্রে
নির্দেশিত:
সিজনাল ও পেরিনিয়াল এলার্জিক সমস্যায় সৃষ্ট উপসর্গ
সমূহ হতে মুক্তি পেতে প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ১২ বছরের
উপরের শিশুদের ক্ষেত্রে নির্দেশিত।
উপসর্গ সমূহের মধ্যে হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া,
নাকে/মুখের তালুতে/গলায়/চোখে চুলকানিভাব, নাক
বন্ধ থাকা ইত্যাদি উলে−খযোগ্য।
যখনই এন্টি হিস্টামিনিক এবং নাক বন্ধরোধী
কার্যকারিতা এক সাথে প্রয়োজন, তখনই ওষুধটি গ্রহণ
করা যেতে পারে।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি : ফেক্সো®
প−াস ট্যাবলেটের
নির্দেশিত মাত্রা:
প্রতিদিন ২টি করে ট্যাবলেট খালি পেটে পানির সাথে
খেতে হবে। খাবারের সাথে ওষুধটি গ্রহণ করা যাবে
না।
যে সকল রোগীর বৃক্কীয় সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে
দৈনিক ১টি ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে।
ট্যাবলেটটি চুষা কিংবা ভাঙ্গা যাবে না, পুরোটাই
একসাথে খেতে হবে।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে
না: ওষুধটির কোন উপাদানের প্রতি অতি মাত্রায়
সংবেদনশীল হলে ইহা নির্দেশিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে নিদ্রাহীনতা,
মাথা ব্যথা, উদ্বিগ্নতা, মুখের শুষ্কতা, বমি বমি ভাব
ইত্যাদি উলে−খযোগ্য।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: ফেক্সোফেনাডিন
হাইড্রোক্লোরাইড এবং সুডোইফেড্রিন হাইড্রোক্লোরাইড
একে অন্যের সাথে কোন বিক্রিয়া করে না।
অধিকন্তু,ফেক্সোফেনাডিন এর সাথে কিটোকোনজল
বা ইরাইথ্রোমাইসিন গ্রহণ করলে প−াজমাতে
ফেক্সোফেনাডিন এর মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার
গর্ভাবস্থায় ব্যবহার : প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরি-সি।
গর্ভাবস্থায় কেবল বিশেষ বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য।
স্তন্যদানকালে ব্যবহার: সাবধানতা অবলম্বন করা
উচিত।
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার: ১২ বছরের নীচে শিশুদের
ক্ষেত্রে ওষুধটি নির্দেশিত নয়।
সরবরাহ:
ফেক্সো®
প−াস ট্যাবলেট: প্রতি বাক্সে আছে ৫ ী ১০
টি ট্যাবলেট বি−স্টার প্যাক-এ।
ফিলফ্রেশ® ঋরষভৎবংয®
উপাদান: মেলাটোনিন আইএনএন ৩ মি.গ্রা.
ট্যাবলেট।
নির্দেশনা: ফিলফ্রেশ মূলত ঘুমের জটিলতা এবং
জেট ল্যাগ এর চিকিৎসায় ব্যবহার্য।
নিদ্রহীনতা
জেট ল্যাগ, দৃষ্টিশক্তির দুর্বলতা অথবা রাত্রিকালীন
কাজের কারনে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে বিভিন্ন মানসিক
রোগে শরীরে মেলাইনিনের পরিমান কমে গেলে ঘুম
কম হওয়ার দরুন সে সমস্ত শিশুর পড়াশুনায় ব্যাঘাত
ঘটছে।
অস্টিওপোরোসিস
ফিলফ্রেশ অস্টিওবাস্ট নামক কোসের পরিমান বাড়িয়ে
শরীরে হাড়ের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
মেনোপোজ
এই সময়ে মহিলাদের নিদ্রা সম্পর্কিত জটিলতায়
ফিলফ্রেশ সাহায্য করে।
ক্ষুধামন্দা
সারকয়েডোসিস
এ্যাটেনশন ডেফিসিট/হাইপার এ্যাকটিভ ডিসঅর্ডার
(অউঐউ)
এই রোগে আক্রান্ত শিশুদের ঘুমের জটিলতায়
ফিলফ্রেশ কার্যকরী।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:
প্রাপ্ত বয়ষ্ক
নিদ্রাহীনতা: ৩-৬ মি.গ্রা. হিসাবে ঘুমাতে যাবার ১ ঘন্টা
আগে সেব্য।
জেট ল্যাগ: সর্বশেষ ল্যস্থানে পৌঁছানোর পর ০.৫-৫
মি.গ্রা. হিসাবে ঘুমাতে যাবার ১ ঘন্টা আগে।
পূর্বদিকে ভ্রমণ করলে- ভ্রমণের আগের রাত থেকে শুরু
করে ভ্রমণ পরবর্তী ৪ দিন ঘুমাতে যাবার আগে ।
পশ্চিম দিকে ভ্রমণ করলে- নতুন জায়গায় পৌছানোর
পর পরবর্তী ৪ দিন ঘুমাতে যাবার আগে।
সারকয়েডোসিস: প্রতিদিন ২০ মি.গ্রা. হিসাবে ৪
থেকে ২০ মাস।
বিষন্নতা: ০.১২৫ মি.গ্রা. করে দিনে ২ বার, ৪ ঘন্টার
ব্যবধানে সেব্য।
ঘুম পাওয়ার সমস্যা হলে: ঘুমাতে যাবার ৩ থেকে ৪
ঘন্টা আগে ৫ মি.গ্রা. হিসাবে ৪ সপ্তাহ।
শিশু: (৬ মাস থেকে ১৪ বছর পর্যন্ত): ০.৩ মি.গ্রা./
দৈনিক হিসাবে।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
ক্যাফেইন এবং ফুভোক্সামিন মেলাটোনিনের
কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়। অন্যদিকে মেলাটোনিন
নিফেডিপিনের কার্যকারিতা কমায়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: মাথাব্যথা, বিষন্নতা, তন্দ্রাচ্ছন্নতা।
অন্য ওষুধের সাথে বিক্রিয়া: এ্যান্টি ডিপ্রেসেন্ট ওষুধের
সাথে ফিলফ্রেশ ডেসিরপ্রামিন এবং ফুয়োক্সেটিন এর
কার্যকারিতা হ্রাস পায়।
এ্যান্টি সাইকোটিক ওষুধের সাথে সিজোফ্রেনিয়ায়
আক্রান্ত রোগীকে এ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধের সাথে
মেলাটোনিন দিলে তার ট্র্যাকিভ ডিসকাইনেসিয়ায়
ভোগার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
বেনজোডায়াজিপাইনস মেলাটোনিন ট্রায়াজোলামের
কার্যকারিতা বাড়িয়ে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।
উচ্চ রক্তচাপে ব্যবহৃত ওষুধ মেলাটোনিন
মেথোক্সামাইন ও কোনিডিন এর কার্যকারিতা কমায়।
অন্যদিকে ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব−কার, বিটা ব−কার
ইত্যাদি শরীরে মেলাটোনিনের পরিমাণ হ্রাস করে।
রক্ত জমাটে বাধাদানকারী ওষুধ এ সমস্ত ওষুধের
সাথে মেলাইনিন ব্যবহৃত হলে রক্তপাতের সম্ভাবনা
বৃদ্ধি পায়।
ইন্টারলিউকিন-২ ক্যান্সার রোগীদের ক্ষেত্রে ইহার
লিউকিন-২ এর সাথে মেলাটোনিনের ব্যবহার
এর কার্যকারিতা বাড়ায়। নন স্টেরয়েডাল এ্যান্টি
ইনফুমেটরী ওষুধ (ঘঝঅওউ) শরীরে মেলাটোনিনের
পরিমান কমায়।
স্টেরয়েড এবং ইমিউনোসাপ্রেসেন্ট ওষুধ একত্র
ব্যবহার প্রযোজ্য নয়।
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে: এই সময়
মেলাটোনিনের নিরাপদ ও কার্যকরী ব্যবহারের কোন
তথ্য পাওয়া যায়নি।
সরবরাহ: প্রতিটি বাক্সে আছে ৩০ টি ট্যাবলেট।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ