জেনাসিন® চোখ/কানের ড্রপস্ Genacyn® Eye/Ear Drops মাত্রা ও ব্যবহার বিধি নির্দেশনা কার্যকারিতা

জেনাসিন® চোখ/কানের ড্রপস্ Genacyn® Eye/Ear Drops
উপাদান : জেন্টামাইসিন ০.৩% চোখ ও কানের ড্রপস্।
নির্দেশনা : বে−ফারাইটিস, বে−ফারোকনজাংটিভাইটিস, কনজাংটিভার প্রদাহ, ড্যাকরিওসিসটাইটিস, কেরাটাইটিস, কেরাটোকনজাংটিভাইটিস, এ্যাকিউট মেইবোমিয়ানাইটিস এবং কর্ণিয়ার আলসারে নির্দেশিত। বহিঃকর্ণের প্রদাহে, দীর্ঘদিনের পূঁজসহ মধ্যকর্ণের প্রদাহে নির্দেশিত। মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : চোখে প্রয়োগের ক্ষেত্রে: ১-২ ফোঁটা আক্রান্ত চোখে দিনে ৬ বার কিংবা প্রয়োজনে তারও বেশী। কানে প্রয়োগের ক্ষেত্রে ২-৩ ফোঁটা দিনে ৩-৪ বার অথবা
তার থেকেও ঘন ঘন প্রয়োগ করা যেতে পারে। সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এর যে কোন উপাদান এর প্রতি সংবেদনশীলতা থাকলে ব্যবহার করা যাবে না। মাঝে মাঝে ছত্রাক সহ অন্যান্য সংবেদনহীন জীবাণু দ্বারা রোগের সংক্রমণ হতে পারে। এটি ইঞ্জেকশনের জন্য নয় এবং চোখের এ্যান্টেরিয়র চেম্বারে সরাসরি প্রয়োগ করা যাবে না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : চুলকানি, লালচে ভাব, ফোলা অথবা অন্যান্য লক্ষণ দেখা দিতে পারে। বহুল সংঘটিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে চোখের জ্বালাপোড়া, কনজাংটিভার প্রদাহ, কনজাংটিভার ইপিথেলিয়ামের সমস্যা ও কনজাংটিভাল হাইপারেমিয়া উলে−খযোগ্য। গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : অত্যন্ত জরুরী হলেই প্রয়োগ করার ব্যাপারে বিবেচনা করা যেতে পারে। সরবরাহ :
জেনাসিন® চোখ/কানের ড্রপস্ : ১০ মি.লি.। জেনাসিন®
ইঞ্জেক্শন
উপাদান : জেন্টামাইসিন। ৮০ মি.গ্রা./২ মি.লি. ইঞ্জেকশন এবং ২০ মি.গ্রা./২ মি.লি. ইঞ্জেকশন। নির্দেশনা : সেপটিসিমিয়া, নিওন্যাটাল সেপসিস,
মস্তিস্কের আবরন-ঝিলি−র প্রদাহ এবং কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অন্যান্য সংক্রমণ, পিত্তনালীর সংক্রমণ, তীব্র পায়েলোনেফ্রইটিস অথবা প্রোস্টেট গ্রন্থির প্রদাহ, স্টেপ ভাইরিড্যানস অথবা ফিকালিস জনিত এনডোকার্ডিয়ামের প্রদাহ ইত্যাদি চিকিৎসায় যদি সংক্রমণ সমুহ জেন্টামাইসিন সংবেদনশীল জীবাণুঘটিত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : জেন্টামাইসিন ইঞ্জেকশন সাধারণত মাংসপেশীতে দেওয়া হয়। কিন্তু প্রয়োজনবোধে শিরা পথে প্রয়োগ করা যেতে পারে। যে সমস্ত রোগীর বৃক্ক স্বাভাবিক : দৈনিক ২-৫ মি.গ্রা. প্রতি কেজি দেহ ওজনে প্রতি ৮ ঘণ্টা অন্তর বিভক্ত মাত্রায়। যে সমস্ত রোগীর বৃক্কের কাজে অস্বাভাবিকতা আছে সেেেত্র উক্ত মাত্রা ১২ ঘণ্টা পর পর দিতে হবে যখন ক্রিয়াটিনিন নির্গমণের হার প্রতি মিনিটে ৫-১০ মি.লি. এর জন্য ৪৮ ঘণ্টা পর পর এবং প্রতি মিনিটে ৫ মি.লি. এর কম হলে ডায়ালাইসিসের ৩-৪ দিন পর পর প্রয়োগ করা যেতে পারে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োগ করা যেতে পারে। শিশু (২ সপ্তাহ পর্যন্ত) : প্রতি ১২ ঘণ্টায় ৩ মি.গ্রা. প্রতি কেজি দেহ ওজনে। ২ সপ্তাহ-১২ বৎসর : প্রতি ৮ ঘণ্টায় ২ মি.গ্রা. প্রতি কেজি দেহ ওজনে। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : জেন্টামাইসিন এর প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে এটি অনুপযোগী। এটি গর্ভাবস্থায় এবং মায়াসথেনিয়া গ্র্যাভিস এর ক্ষেত্রে অনুপযোগী। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : অন্তঃকর্ণের মধ্যপ্রদেশের ক্ষতি, বৃক্কের পরিবর্তনীয় ক্ষতি, শ্রবণেন্দ্রীয় সংক্রান্ত কর্ণের অসুবিধা হতে পারে। অন্যান্য লক্ষণগুলো হলো মাথা ঝিম ঝিম করা, অবসাদ, কানে ভোঁভোঁ শব্দ করা, কানে হট্টগোলের শব্দ হওয়া এবং কদাচিৎ শ্রবণ শক্তি লোপ পেতে পারে। সরবরাহ : জেনাসিন® ৮০ ইঞ্জেকশন : ২ ী ৫ টি। জেনাসিন® ২০ ইঞ্জেকশন : ২ ী ৫ টি। জেনাসিন® অয়েন্টমেন্ট
উপাদান : প্রতি গ্রাম অয়েন্টমেন্টে আছে জেন্টামাইসিন ১ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা : আগুনে পোড়া, সেবোরিক ডারমাটাইটিস, একজিমা, এক্সকোরিয়েশন, ফলিকুলাইটিস, ফিউরুনকুলাসিস, ল্যাসারেশন, প্যারোনিকিয়া, পাইওডারমা গ্যাংগ্রীনোসাম, ত্বকে সিস্ট এবং ফোঁড়া, ত্বকে সংক্রমিত ক্ষত, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক ও ভাইরাসজনিত ত্বকে বাহ্যিক সংক্রমণ, সাইকোসিস বার্বি, সার্জিক্যাল ত, সংবেদনশীল জীবাণু সংক্রমিত কন্টাক্ট ডারমাটাইটিস।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রতিদিন ৩-৪ বার ব্যবহার্য। সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : জেন্টামাইসিন-এর প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা উচিৎ নয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : চুলকানী, লালচে হওয়া, ফুলে যাওয়া ইত্যাদি। সরবরাহ :
জেনাসিন® অয়েন্টমেন্ট : ১০ গ্রাম।
উপাদান:জেনিসিয়া আইভি ইঞ্জেকশন: প্রতি ভায়ালে আছে থায়োপেন্টাল সোডিয়াম ইউএসপি ৫০০ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা: জেনিসিয়া নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে নির্দেশিত: ● জেনারেল অ্যানেসথেসিয়ার সূচনায়
● স্বল্প সময়ের অ্যানেসথেসিয়ার জন্য
● বেড়ে যাওয়া ইন্ট্রাক্রেনিয়াল প্রেসার কমিয়ে আনার জন্য
● স্ট্যাটাস এপিলেপটিকাস মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: জেনারেল অ্যানেসথেসিয়ার সূচনায়: প্রাপ্ত বয়স্ক: আইভি ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে সাধারণত ২.৫% (২৫ মি.গ্রা./মি.লি.) সলিউশন প্রয়োগ করতে হবে। পূর্বে ওষুধ প্রয়োগকৃত বয়স্ক রোগীদের জন্য প্রাথমিকভাবে ১০-১৫ সেকেন্ড ধরে ১০০-১৫০মি.গ্রা. প্রয়োগ করতে হবে, পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুসারে ৩০-৬০ সেকেন্ড পর ৪ মি.গ্রা./কেজি হারে প্রয়োগ করা যেতে পারে (সর্বোচ্চ ৫০০ মি.গ্রা.)। শিশু: অ্যানেসথেসিয়ার সূচনায় ২-৭ মি.গ্রা./কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে। ইন্ট্রাক্রেনিয়াল প্রেসার কমানোর জন্য: আইভি ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ১.৫-৩ মি.গ্রা./কেজি হারে প্রয়োগ করতে হবে।
স্ট্যাটাস এপিলেপটিকাস: আইভি ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ২.৫% (২৫ মি.গ্রা./কেজি) সলিউশন, ৭৫- ১২৫ মি.গ্রা. একক ডোজ এ প্রয়োগ করতে হবে। প্রতিনির্দেশনা: রেসপিরেটরি ডিপ্রেশন, মায়োকার্ডিয়াল ডিপ্রেশন, অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন, মাথা ঝিমঝিম করা, হাঁচি, কাশি, শ্বাসনালীর সংকোচন। গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে: প্রেগনেন্সি ক্যাটগরিসি। বেশি ডোজে থায়োপেন্টাল সোডিয়াম প−াসেন্টা বাধা অতিক্রম করতে পারে এবং অল্প পরিমানে মায়ের দুগ্ধে নিঃসৃত হতে পারে। সরবরাহ: জেনিসিয়া আইভি ইঞ্জেকশন: প্রতি বাক্সে ১টি ভায়ালের সাথে ১০ মি.লি. পানি ধারণকৃত ১টি অ্যাম্পুল বি−স্টার প্যাকে আছে।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]