ইন্ফ্লাজিক® Inflagic®
উপাদান : প্রেড্নিসোলোন বিপি ৫ মি.গ্রা. এবং ২০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট ।
নির্দেশনা : ১. এন্ডোক্রাইন ডিস্অর্ডার :
কনজেনিটাল এড্রেনাল হাইপারপাসিয়া, ক্যানসার
জনিত হাইপারক্যালসিমিয়া, নন্ সাপুরেটিভ
থাইরয়েডাইটিস। ২. রিউম্যাটিক ডিস্অর্ডার :
সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস,
এ্যাংকাইলোজিং স্পন্ডাইলাইটিস, এ্যাকিউট
ননস্পেসেফিক টেনোসাইনোভাইটিস, আঘাত পরবর্তী
অস্টিওআর্থ্রাইটিস, এপিকন্ডাইলাইটিস।
৩. কোলাজেন ডিজিস : সিস্টেমিক লুপাস
ইরাইদেমেটোসাস, সিস্টেমিক ডারমাটোমায়োসাইটিস,
এ্যাকিউট রিউম্যাটিক কার্ডাইটিস।
৪. চর্মরোগ:
পেমফিংগাস, বুলাস ডারমাটাইটিস হারপেটিফরমিস,
স্টিভেন জনসন সিন্ড্রোম, এক্সফোলিয়েটিভ
ডারমাটাইটিস, মাইকোসিস ফাংগোয়েড্স, মারাত্মক
সোরিয়াসিস, মারাত্মক সোরিয়াটিক ডার্মাটাইটিস।
৫. এ্যালার্জি : এ্যালার্জিক রাইনাইটিস, ব্রংকিয়াল
এ্যাজমা, কনটাক্ট ডার্মাটাইটিস, সেরাম সিক্নেস,
ওষুধের অতি সংবেদনশীলতা।
৬. চোখের রোগ
: এ্যালার্জিক কর্ণিয়াল আলসার, হারপিস জোস্টার
অপথ্যালমিকাস, ইউভিয়াইটিস এবং কোরোয়েডাইটিস,
কেরাটাইটিস, কোরিওরেটিনাইটিস, আইরাইটিস
এবং আইরিডো সাইকাইটিস।
৭. শ্বসনতন্ত্রের
রোগ : সারকোয়েডোসিস, লোয়েফ্লার সিন্ড্রোম,
বেরিলিওসিস, মারাত্মক য²ায় আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে
য²ার অন্য চিকিৎসার পাশাপাশি, এ্যাসপিরেশন
নিউমোনিয়া।
৮. হেমাটোলজিক্যাল ডিসঅর্ডার :
ইডিওপ্যাথিক থ্রম্বোসাইটোপেনিক পারপুরা, সেকেন্ডারী
থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া, হেমোলাইটিক এ্যানিমিয়া,
কনজেনিটাল হাইপোপাস্টিক এ্যানিমিয়া।
৯. নিওপাস্টিক ডিজিস : লিউকেমিয়া এবং লিম্ফোমা।
১০. ইডেমাজনিত অবস্থা : লুপাস ইরাইদেমেটোসাস
অথবা নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম জনিত প্রোটিনিউরিয়ার
ক্ষেত্রে ডাইউরেসিস করতে ব্যবহৃত হয়। ১১.
গ্যাস্ট্রোইন্টেসটিনাল ডিজিস : আলসারেটিভ
কোলাইটিস, রিজিওনাল এন্টারাইটিস।
১২. স্নায়ুতন্ত্রের রোগ : মাল্টিপল স্কে¬রোসিস এর
লক্ষণসমূহ তীব্র আকারে দেখা দিলে।
১৩. অন্যান্য : টিউবারকুলাস মেনিনজাইটিস, স্নায়ুতন্ত্র
অথবা হৃৎপিণ্ডের সাথে সম্পৃক্ত ট্রাইকিনোসিস।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: সাধারণভাবে প্রতিদিন ৫ মি.গ্রা.
থেকে ৬০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বিভাজিত মাত্রায় সেব্য।
পরবর্তীতে প্রয়োজন অনুযায়ী মাত্রা সমন্বয় করতে
হবে। প্রেড্নিসোলোনের দীর্ঘ মেয়াদী সেবন প্রযোজ্য
নয়। ধীরে ধীরে মাত্রা কমিয়ে এর সেবন বন্ধ করতে
হবে।
মাল্টিপল স্কে¬রোসিস - প্রতিদিন ২০০ মি.গ্রা. করে
১ সপ্তাহ। এরপর একদিন পর পর ৮০ মি.গ্রা. করে
পরবর্তী এক মাস সেবন করতে হবে ।
প্রতিনির্দেশনা: ছত্রাক
সংক্রমণ এবং অতি
সংবেদনশীলতা।
অন্য ওষুধের সাথে বিক্রিয়া: ফেনোবার্বিটাল,
ফেনাইটয়েন ও রিফামপিসিন এর সাথে সেবনের
ক্ষেত্রে প্রেড্নিসোলনের মাত্রা বাড়ানো প্রয়োজন।
ট্রলিন্ডোমাইসিন এবং কিটোকোনাজলের সাথে সেবনের
ক্ষেত্রে এর মাত্রা সমন্বয় প্রয়োজন। এছাড়া এ্যাসপিরিন
এবং রক্ত জমাটে বাধাদানকারী ওষুধের সাথে সেবনের
ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:ফ্লুইড এবং ইলেক্ট্রোলাইট : সোডিয়াম
রিটেনশন, ফ্লুইড রিটেনশন, কনজেসটিভ হার্ট
ফেইলিউর, হাইপোক্যালেমিক অ্যালক্যালোসিস,
হাইপারটেনশন।
অস্থি ও মাংসপেশী: মাংসপেশীর দুর্বলতা,
স্টেরয়েড মায়োপ্যাথি, মাংসপেশী শুকিয়ে যাওয়া,
অস্টিওপোরোসিস, টেন্ডোন ছিড়ে যাওয়া, ভার্টিব্রাল
কম্প্রেসন ফ্র্যাকচার, লম্বা অস্থিসমূহের প্যাথলোজিক্যাল
ফ্রাকচার।
পাকস্থলী ও পরিপাকতন্ত্র : পারফোরেসন এবং
রক্তপাতের সম্ভাবনাসহ পেপটিক আলসার,
প্যানক্রিয়েটাইটিস, পেট ফুলে যাওয়া, বিভিন্ন এনজাইম
যেমন- অ্যালানিন ট্রান্সঅ্যামাইনেজ অ্যালক্যালাইন
ফসফাটেজ ইত্যাদির বেড়ে যাওয়া।
ত্বক : দেরীতে ঘা শুকানো, ত্বক সহজে ফেটে যাওয়া,
ত্বকের লালচে দাগ, মুখশ্রীতে লালচে দাগ, অতিরিক্ত
ঘাম।
বিপাক : প্রোটিনের ক্যাটাবলিজম বেশী হওয়ার দরুন
নাইট্রোজেনের পরিমান কমে যাওয়া।
স্নায়ুতন্ত্র : প্যাপিলিডিমাসহ ইন্ট্রাক্রেনিয়াল প্রেসার
বেড়ে যাওয়া, খিঁচুনী, মাথা ঘুরা, মাথা ব্যথা।
এন্ডোক্রাইন : অনিয়মিত মাসিক, কুশিনয়েড স্টেট,
শিশুদের দৈহিক বৃদ্ধিতে বাধা, সুপ্ত বহুমুত্র রোগের
লক্ষণ।
চোখ : পোস্টরিয়র সাবক্যাপসুলার ক্যাটারেক্ট,
ইন্ট্রাঅকুলার প্রেসার বৃদ্ধি, গ−ুকোমা,
এক্সঅপথ্যালমাস।
অন্যান্য : আর্টিক্যারিয়া এবং অন্যান্য অ্যালার্জি,
অ্যাণাফাইলেকটিক এবং অতি সংবেদনশীলতার
রিএ্যাকশন।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালীন ব্যবহার: অধিক গুরুত্ব
বিবেচনা ব্যতীত এ সকল ক্ষেত্রে এ ওষুধ সেবন করা
উচিত নয়।
সরবরাহ:
ইন্ফ্লাজিক®
৫ ট্যাবলেট: প্রতিটি বাক্সে আছে ১০০ টি
ট্যাবলেট। ইন্ফ্লাজিক®
২০ ট্যাবলেট: প্রতিটি বাক্সে
আছে ৫০ টি ট্যাবলেট।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ