এ্যামোডিস® Amodis এ্যানাডল® Anadol এনক্লগ® Anclog মাত্রা ও ব্যবহার বিধি নির্দেশনা কার্যকারিতা

এ্যামোডিস® Amodis
উপাদান : মেট্রোনিডাজল। ৪০০ মি.গ্রা. ও ৫০০
মি.গ্রা. ট্যাবলেট ,২০০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন
এবং ১০০ মি.লি. আইভি ইনফিউশন।
নির্দেশনা : এ্যামিবিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস,
জিয়ারডিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াল ভেজাইনোসিস, তীব্র
আলসারেটিভ জিনজিভাইটিস, এ্যানারোবিক সংক্রমণ
যেমন সেপটিসেমিয়া, ব্যাকটেরিমিয়া, পেরিটোনাইটিস,
ব্রেইন এ্যাবস্সেস, নেক্রোটাইজিং নিউমোনিয়া,
অস্টিওমাইয়েলাইটিস, পিউরপেরাল সেপসিস,
পেলভিক এ্যাবস্সেস, পেলভিক সেলুলাইটিস ইত্যাদি,
পায়ের আলসার এবং প্রেসার সোর, দাঁতের তীব্র
সংক্রমণ, সার্জিকাল প্রোফাইল্যাকসিস এবং লক্ষণযুক্ত
তীব্র পেপটিক আলসার।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ৪০০ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার
অথবা ৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীলতা, গর্ভকালীন সময়ে গ্রহণ করা
উচিত নয় অথবা অন্য কোন বিকল্প না থাকলে তবেই
গ্রহণ করা উচিত। মেট্রোনিডাজল গ্রহণকালীন অথবা
গ্রহণের দু’দিন পর্যন্ত বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানো উচিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : বমি বমি ভাব, ধাতব স্বাদ, জিহŸার
উপরে আবরণ, ঘুম ঘুম ভাব এবং মুত্রনালীতে অস্বস্তি
অনুভ‚ত হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : এলকোহল,
ডাইকোমারল, ওয়ারফারিন, ফেনিটয়েন,
ফেনোবারবিটোন, ফুরোইউরাসিল, ডাইসালফিরাম,
লিথিয়াম ও সিমেটিডিনের সঙ্গে গ্রহণ করা উচিত
নয়।
সরবরাহ : এ্যামোডিস® ৪০০ ট্যাবলেট : ২০ ী ১০
টি। এ্যামোডিস® ৫০০ ট্যাবলেট : ১০ ী ১০ টি।
এ্যামোডিস® সাসপেনশন : ৬০ মি.লি.। এ্যামোডিস®
আইভি ইনফিউশন: ১০০ মি.লি. ।
এ্যানাডল® Anadol
উপাদান: ট্রামাডল হাইড্রোক্লোরাইড বিপি। ৫০
মি.গ্রা. ক্যাপসুল, ১০০ মি.গ্রা. এস আর ক্যাপসুল,
১০০ মি.গ্রা./২ মি.লি. ইঞ্জেকশন, ৫০ মি.গ্রা./মি.লি.
ইঞ্জেকশন এবং ১০০ মি.গ্রা. সাপোজিটরি
নির্দেশনা: মাঝারি থেকে তীব্র ব্যথাজনিত উপসর্গসমূহে
এ্যানাডল কার্যকরভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
উপসর্গসমূহ নিম্নরূপঃ
অস্ত্রপচার পরবর্তী ব্যথা।
কলিক ও স্পাসটিক ব্যথা।
ক্যান্সারের ব্যথা।
সন্নিহিত সংযুক্তি সংক্রান্ত ব্যথা।
ঘাড় ও পিঠের ব্যথা উপসর্গজনিত ব্যথা।
অষ্টিওপোরোসিস এর উপসর্গজনিত ব্যথা।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি: এ্যানাডল ক্যাপসুল: স্বাভাবিক
সেবনমাত্রা ৫০-১০০ মি.গ্রা. প্রতি চার থেকে ছয় ঘন্টা
অন্তর। তীব্র ব্যথার (অপঁঃব) ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মাত্রা
১০০ মি.গ্রা. প্রয়োজন। ক্রনিক ব্যথার (ঈযৎড়হরপ
ঢ়ধরহ) ক্ষেত্রে ৫০ মি.গ্রা. প্রারম্ভিক মাত্রা নির্দেশিত।
পরবর্তী মাত্রাসমূহ ৫০-১০০ মি.গ্রা. প্রতি চার থেকে
ছয় ঘন্টা অন্তর। ব্যথার তীব্রতার উপর ভিত্তি করে কি
মাত্রার ও কতবার প্রয়োগ করতে হবে তা নির্ধারিত
হয়ে থাকে। মুখে ব্যবহারের ক্ষেত্রে দৈনিক সর্বোচ্চ
মাত্রা ৪০০ মি.গ্রা. এর বেশী হওয়া উচিত নয়।
এ্যানাডল® এসআর ক্যাপসুলঃ একটি এস আর
ক্যাপসুল ১২ ঘন্টা অন্তর। ব্যথার তীব্রতার উপর ভিত্তি
করে কি মাত্রার প্রয়োগ করতে হবে তা নির্ধারিত হয়ে
থাকে। তবে তা ১২ ঘন্টার কম ব্যবধানে ব্যবহার করা
উচিত নয়। দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা ৪০০ মি.গ্রা. এর
বেশি হওয়া উচিত নয়।
এ্যানাডল® ইঞ্জেকশনঃ প্রতি চার থেকে ছয় ঘন্টা
পরপর ৫০-১০০ মি.গ্রা. মাত্রায় আইএম ও আইভি
২-৩ মিনিট ব্যপী অথবা ইনফিউশনের মাধ্যমে দেয়া
যেতে পারে। অস্ত্রোপচারোত্তর ব্যথার চিকিৎসায়
প্রারম্ভিক মাত্রা হিসেবে ১০০ মি.গ্রা. ব্যবহার করতে
হবে যা ১০-২০ মিনিট অন্তর অন্তর ৫০ মি.গ্রা. মাত্রার
ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে প্রথম ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৫০
মি.গ্রা. পর্যন্ত দেয়া যেতে পারে। দৈনিক সর্বোচ্চ মাত্রা
৫০-১০০ মি.গ্রা. প্রতি চার থেকে ছয় ঘণ্টা হিসেবে
৬০০ মি.গ্রা. পর্যন্ত।
এ্যানাডল সাপোজিটরিঃ এ্যানাডল সাপোজিটরি
পায়ূপথে ব্যবহার্য।
প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক মাত্রা হচ্ছে
১০০ মি.গ্রা. ট্রামাডল হাইড্রোক্লোরাইড ছয় ঘণ্টা
অন্তর। সাধারণভাবে দৈনিক ৪০০ মি.গ্রা. ট্রামাডল
হাইড্রোক্লোরাইড (৪টি এ্যানাডল সাপোজিটরি)
যথেষ্ট। তবে ক্যান্সার এর ব্যথায় এবং অস্ত্রোপচারে
পরবর্তী ব্যথায় আরও অধিক মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
ট্রামাডলের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে
এটি ব্যবহার করা যাবে না। এ ছাড়াও এলকোহল
জনিত বিষক্রিয়া, হিপনোটিক, কেন্দ্রিয়ভাবে কার্যম
ব্যথানাশক ওষুধ, অপয়েড অথবা সাইকোট্রোপিক
ওষুধ সমূহের সাথেও ট্রামাডল ব্যবহার করা যাবে না।
শ্বাস-প্রশ্বাসের হার কমে যাওয়াঃ যখন কোন
অবশকারী ওষুধ অথবা এলকোহলের সাথে ট্রামাডল
অধিক মাত্রায় ব্যবহার করা হয় তখন শ্বাস-প্রশ্বাসের
হার কমে যেতে পারে।
অপয়েড নির্ভরশীলতাঃ অপয়েড ওষুধ সমূহের উপর
নির্ভরশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ট্রামাডল নির্দেশিত নয়।
স্নায়ূতন্ত্রীয় নিস্তেজকারক এর সাথে ব্যবহারঃ স্নায়ূতন্ত্রীয়
ডিপ্রেসেণ্ট যেমন এলকোহল, অপয়েড, এনেসথেটিক,
ফেনোথায়াজিন. ট্রাঙ্কুলাইজার ও সিডেটিভ হিপনোটিক
এর সাথে ব্যবহারের ক্ষেত্রে ট্রামাডল সতর্কতার সাথে
ব্যবহার করা উচিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে
রয়েছে মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব, কোষ্ঠ্যকাঠিন্য,
মাথা ব্যথা, একাকিত্ব, বমি হওয়া, ফুসকুড়ি, স্নায়ুবিক
উত্তেজনা, দূর্বলতা ইত্যাদি। কদাচিৎ সংঘটিত
প্রতিক্রিয়াগুলো হচ্ছে- অসুস্থ বোধ হওয়া, এলার্জি
বিক্রিয়া, ওজনহীনতা, রক্তনালীর প্রসারণ, পেটে
ব্যথা,ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: সাধারণভাবে
ট্রামাডলের সাথে অন্য ওষুধের পারষ্পরিক বিক্রিয়া
নিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করার তেমন প্রয়োজন নেই।
মনোএমাইন অক্সিডেজ ইনহিবিটরস-ই একমাত্র ওষুধ
যা ট্রামাডলের সাথে ব্যবহারের জন্য নির্দেশিত নয়।
কার্বামাজেপিন ও ট্রামাডল একত্রে ব্যবহার করলে
ট্রামাডলের বিপাকক্রিয়া উলে−খযোগ্য পরিমাণ বৃদ্ধি
পেতে পারে যার ফলে ট্রামাডলের মাত্রা বৃদ্ধি করার
প্রয়োজন হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার: গর্ভাবস্থায়
ট্রামাডলের ব্যবহারের নিরাপত্তা এখনও প্রতিষ্ঠিত
হয়নি। ট্রামাডল পাসেণ্টা ভেদ করতে পারে। সুতরাং
একান্ত অপরিহার্য না হলে গর্ভাবস্থায় ট্রামাডল
ব্যবহার না করাই শ্রেয়। মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় বলে
দুগ্ধদানকারী মায়েদের ট্রামাডল হাইড্রোক্লোরাইড গ্রহণ করা উচিত নয়।
সরবরাহ: এ্যানাডল® ৫০ ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে
আছে ৪০ টি ক্যাপসুল। এ্যানাডল® ১০০ এস
আর ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে আছে ৩০টি ক্যাপসুল।
এ্যানাডল® ১০০ ইঞ্জেকশন: প্রতি বাক্সে আছে ১০ টি
এ্যাম্পুল। এ্যানাডল® ১০০ সাপোজিটরি: প্রতি বাক্সে
২০ টি সাপোজিটরি।
এনক্লগ® Anclog
উপাদান : ক্লোপিডোগ্রেল ৭৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : এ্যাথেরোস্কে¬রোসিস (ইসকেমিক
স্ট্রোক, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন অথবা স্থায়ী
প্রান্তীয় ধমনীর রোগ) এর ইতিহাস আছে, সেসব
রোগীদের এ্যাথেরোস্কে¬রোটিক ইভেন্ট এর প্রতিরোধে
নির্দেশিত। এটি প্রতিরোধক হিসাবে মায়োকার্ডিয়াল
ইনফার্কশন এবং স্ট্রোকের মত থ্রোম্বো-এমবোলিক
অস্বাভাবিকতায় ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ৭৫ মি.গ্রা. করে দিনে
একবার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীলতা এবং পাকস্থলী বা অন্ত্রে ঘা অথবা
ইন্ট্রাক্রেনিয়াল হেমোরেজজনিত রক্তক্ষরণে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : রক্তক্ষরণ (পরিপাকতন্ত্র ও
ইন্ট্রাক্রেনিয়াল), পেটে অস্বস্তিবোধ, বমি বমি ভাব,
বমি, ডায়রিয়া, মাথা ব্যাথা, মাথা ঝিম্ঝিম্ করা,
মাথাঘোরা, প্যারেসথেসিয়া, র‌্যাশ, চুলকানী, কিডনী
এবং যকৃত সংক্রান্ত জটিলতা, নিউট্রোপেনিয়া ইত্যাদি
হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া: এ্যাসপিরিন,
এনএসএআইডি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : অতীব প্রয়োজন
হলে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সরবরাহ :
এনক্লগ® ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি।
এনক্লগ® প−াস অহপষড়ম® চষঁং
উপাদান : ক্লোপিডোগ্রেল ৭৫ মি.গ্রা. এবং এ্যাসপিরিন
৭৫ মি.গ্রা./ ট্যাবলেট।
নির্দেশনা : যে সকল রোগীদের লক্ষণসহ
এথেরোস্কে¬রোসিস রোগ (যেমন- ইসকেমিক স্ট্রোক,
মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন বা তীব্র করোনারী
সিনড্রম) রয়েছে, তাদের এথেরোস্কে¬রোসিস প্রতিরোধ
ও চিকিৎসায় নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রতিদিন ১ টি করে
ট্যাবলেট।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এনএসএআইডি অথবা এই ওষুধের যে কোন উপাদানে
অতিসংবেদনশীলতা, যে কোন ধরণের রক্তক্ষরণে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, ফুসকুঁড়ি,
বমি, নিউরালজিয়া, প্যারেসথেসিয়া, চুলকানি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থার শেষ ৩
মাস ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার করা উচিত নয়।
সরবরাহ : এনক্লগ® প−াস ট্যাবলেট : ৩ ী ১০ টি।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]