উন্নয়নশীল আটটি দেশের মধ্যে অগ্রাধিকারভিত্তিক বাণিজ্য চুক্তি (ডি-৮)

উন্নয়নশীল আটটি দেশের মধ্যে অগ্রাধিকারভিত্তিক বাণিজ্য চুক্তি (ডি-৮) Preferential Trade Agreement among Eight Developing Countries (D-8)
১৯৯৭ সালের ১৫ই জুনে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ওআইসি ভুক্ত আটটি উন্নয়নশীল দেশ মিলিত হয়ে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি জোট গঠনের জন্য একাত্মতা প্রকাশ করে। বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান এবং তুরস্কের সমন্বয়ে জোটটি গঠিত হয় । গত ১৩ মে, ২০০৬ ইন্দোনেশিয়ায় ডি-৮ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির আওতায় শুল্ক হ্রাস কর্মসূচি নিম্নরূপ প্রক্রিয়ায় বাস্তবায়িত হবে ।
(ক) যেসব পণ্যের ট্যারিফ রেট ১০ শতাংশ এর উর্ধ্বে আছে সেসব পণ্যের (ট্যারিফ লাইনের) ৮ শতাংশ পণ্য শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়ায় আওতায় আসবে ।
(খ) সদস্য দেশসমূহ নিম্নলিখিত প্রক্রিয়ায় শুল্ক কমাবে।
(১) যেসব পণ্যের শুল্কহার ২৫ শতাংশ এর উর্ধ্বে সেসব পণ্যের শুল্কহার ২৫ শতাংশে;
(২) যেসব পণ্যের শুল্কহার ১৫ শতাংশ এর উর্ধ্বে থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত যেসব পণ্যের শুল্কহার ১৫ শতাংশেঃ এবং
(৩) যেসব পণ্যের শুল্কহার ১০ শতাংশ এর উর্ধ্বে থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত যেসব পণ্যের শুল্কহার ১০ শতাংশে কমিয়ে আনা হবে ।
(গ) স্বল্পোন্নত দেশসমূহ ৮টি বার্ষিক কিস্তি এবং অস্বল্পোন্নত দেশসমূহ ৪টি বার্ষিক কিস্তিতে শুল্কহার কর্মসূচি সম্পন্ন করবে ।
(ঘ) (১) যে সমস্ত পণ্য শুল্ক হ্রাস কর্মসূচি অন্তর্ভুক্ত সেসবের ক্ষেত্রে সুপারভাইজরি কমিটির অনুমোদন ব্যতীত শুল্কহার বৃদ্ধি করা যাবে না,
(২) প্যারা-ট্যারিফ ও নন-ট্যারিফ ব্যারিয়ার্স কমানো/দূরীকরণের বিধানও এ চুক্তিতে রয়েছে। গত ২৫শে আগষ্ট ২০১১ তারিখে ডি-৮ এ পিটিএ কার্যকর হয়। এর ফলে সদস্য দেশসমূহের মধ্যে আন্তঃবাণিজ্য বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । তবে বাংলাদেশ রুলস অব অরিজিন অনুসমর্থন করেনি বিধায় শুল্ক সুবিধা বিনিময় ক্ষেত্রে প্রয়োজ্য হবে না । উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মূল্য সংযোজন (Value Addition) ৩০ শতাংশ নির্ধারণ করার প্রস্তাব করলেও এখনও সব সদস্য দেশ এতে রাজি হয়নি । ইতোমধ্যে, বাংলাদেশ, ইরান, মালেশিয়া, তুরস্ক ও পাকিস্তানের মধ্যে Agreement on Simplificaiton of Visa Procedures for the Businessmen of D-8 Member States স্বাক্ষরিত ও অনুসমর্থিত হয়েছে। ৮ জুলাই, ২০১০ নাইজেরিয়ার আবুজাতে অনুষ্ঠিত ডি-৮ এর ৭ম মিনিস্টোরিয়াল সম্বেলনে D-8 Investment Fund গঠনের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। এছাড়া, ২৪শে অক্টোবর ২০১১ এ Mutilateral Agreement Among D-8 Member Countries on Administrative Assistance on Custom Matters চুক্তি কার্যকর হয়েছে।
মুক্ত বাণিজ্য এলাকা চুক্তি (এফটিএ)
Free Trade Area Agreement (FTA)
৬.৪৩.১ দক্ষিণ এশিয়া মুক্ত বাণিজ্য এলাকা চুক্তি (সাফটা)
South Asia Free Trade Area Agreement (SAFTA)

১৯৮৫ সালে দক্ষিণ এশিয়ার ৭টি দেশ (বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান ও মালদ্বীপ) নিয়ে South Asian Association for i.egional Cooperation (SAARC) সার্ক গঠিত হয়। সদস্য দেশসমূহের স্বার্থে বাজার ও বাণিজ্য প্রসারের মাধ্যমে বাণিজ্য, উৎপাদন, বিনিয়োগ ইত্যাদি সম্পর্কে সদস্য দেশগুলো অগ্রাধিকার বাণিজ্য নীতি গ্রহণ করতে সম্মত হয়। এজন্য ১৯৯৩ সালের এপ্রিল মাসে ঢাকায় সার্কের ৭ম শীর্ষ সম্মেলনের শেষ দিন অর্থাৎ ১১ এপ্রিল সার্কভূক্ত দেশগুলোর পররাষ্ট্র মন্ত্রীগণ SAARC Preferential Trading Arrangement (SAPTA) সাপটা চুক্তি স্বাক্ষর করেন এবং ৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৫ তারিখ থেকে সাপটা কার্যকর করা হয় । পরবর্তীতে এ উপলব্ধি থেকে সার্কভূক্ত দেশগুলো নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দক্ষিণ এশিয়া মুক্ত বাণিজ্য এলাকা চুক্তি, সাফটা (South Asia Free Trade Area Agreement, SAFTA) প্রতিষ্ঠায় সম্মত হয়। এভাবে সাফটা ভুক্ত সদস্য দেশসমূহের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০০৪ সালে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে সাপটার পরিবর্তে দক্ষিণ এশিয়া মুক্ত বাণিজ্য এলাকা (সাফটা) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সেনসিটিভ লিস্ট, রুলস অব অরিজিন, স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য কারিগরি সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিতকরণ এবং শুল্ক হ্রাসের ফলশ্রুতিতে স্বল্পোন্নত দেশসমূহের রাজস্ব ক্ষতি পূরণের ব্যবস্থা চূড়ান্তকরণের পর সদস্য দেশসমূহের অনুসমর্থনের মাধ্যমে চুক্তিটি ২০০৬ সালের ১ জানুয়ারি হতে কার্যকর হয়েছে । কিন্তু চুক্তির ট্যারিফ রিডাকশন প্রোগ্রাম প্রক্রিয়া ১লা জুলাই ২০০৬ থেকে কার্যকর হয় । উন্নয়নশীল দেশসমূহ নিজেদের মধ্যে ২০১২ সালের মধ্যে শুল্ক ০% - ৫% এর মধ্যে হ্রাস করবে । তবে শ্রীলংকার তা ২০১২ সাল প্রযোজ্য । চুক্তি অনুযায়ী জোটের উন্নয়শীল দেশসমূহ স্ব-স্ব দেশের সেনসিটিভ তালিকা বহির্ভূত পণ্যের উপর আরোপিত শুল্কহার ০% - ৫% এ নামিয়ে আনবে । অন্যদিকে, স্বল্পোন্নত দেশসমূহ স্ব-স্ব দেশের সেনসিটিভ তালিকা বহির্ভূত পণ্যসমূহের শুল্কহার ১ জানুয়ারী ২০১৬ এ ০% - ৫% এ নামিয়ে আনবে ।
ইতোমধ্যে ভারত সেনসিটিভ তালিকা বহির্ভূত সমস্ত পণ্যে স্বল্পোন্নত দেশসমূহকে শুল্কমুক্ত সুবিধা প্রদান করেছে। উল্লেখ্য, ভারত ৯ নভেম্বর ২০১১ থেকে স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য সেনসিটিভ তালিকায় পণ্য সংখ্যা ৪৮০ থেকে কমিয়ে ২৫ করেছে । তাছাড়া, ভারত দ্বিপাক্ষিক MoU এর অধীনে বাংলাদেশকে পোষাক পণ্যে শুল্কমুক্ত এবং কোটামুক্ত সুবিধা দিয়েছে । পাকিস্তান সেনসিটিভ তালিকা বহির্ভূত পণ্যের ক্ষেত্রে স্বল্পোন্নত দেশের জন্য ৫ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণ করেছে। ইতোমধ্যে সাফটাভুক্ত প্রত্যেক দেশ সেনসিটিভ তালিকার পণ্য সংখ্যা ২০ শতাংশ হ্রাস করেছে। ভুটানের সেনসিটিভ তারিকায় মাত্র ১৫০টি পণ্য অন্তর্ভুক্ত আছে। এ কারণে তাদের সেনসিটিভ তালিকা থেকে পণ্য সংখ্যা হ্রাস করার কোন পরিকল্পনা নেই। শ্রীলংকার সেনসিটিভ তালিকা কামানোর বিষয়টি এখনও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ভারতও উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য সেনসিটিভ তালিকা কমানোর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রেখেছে ।
সার্কভুক্ত দেশসমূহের মধ্যে প্যারা-ট্যারিফ ও নন-ট্যারিফ বাধাসমূহ দূরীকরণের উদ্দেশ্যে প্রত্যেক দেশ নোটিফিকেশন প্রদান করেছে । এতদ্বসংক্রান্ত কমিটি অব এক্সপার্ট এসব বাধা ক্রমশ হ্রাস/দূরীকরণের উদ্দেশ্যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
বর্তমানে এ চুক্তিতে পণ্য খাত ছাড়াও সেবাখাত এবং বিনিয়োগকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । সকল সদস্য দেশ সেবাখাত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। ইতোমধ্যে, আফগানিস্থান ছাড়া সকল দেশ তা অনুসমর্থন করেছে । তবে বিনিয়োগের উপর এখনও আলোচনা চলমান রয়েছে। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ১৪তম সার্ক সামিটে আফগানিস্থানকে সাফটা চুক্তিতে নতুন সদস্য হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
দি বে অব বেঙ্গল ইনিসিয়েটিভ ফর মাল্টি সেকটরাল টেকনিক্যাল এন্ড
ইকনোমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক)
The Bay of Bengal Initiative for Multi-sectoral Technical and Economic Cooperation (BIMSTEC)

দি বে অফ বেঙ্গল ইনিসিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল এণ্ড ইকনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক) বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, নেপাল এবং ভুটানের সমন্বয়ে ১৯৯৭ সালে BIMSTEC (The Bay of Bengal Initiative for Multi-sectoral Technical and Economic Cooperation) আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট গঠিত হয় । এ জোটের আওতায় বিমসটেক এফটিএ (ফ্রি ট্রেড এরিয়া) গঠনের লক্ষ্যে বিগত ফেব্রুয়ারি ২০০৪-এ একটি ফ্রেমওয়ার্ক স্বাক্ষরিত হয়। এ ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তিতে - (১) পণ্য বাণিজ্য, (২) সেবাখাতের বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের উপর বর্তমানে আলোচনা চলছে । চুক্তিতে যে ১৩টি সেক্টর/সাব-সেক্টর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তা হলঃ (১) ট্রেড এণ্ড ইনভেস্টমেন্ট, (২) টেকনোলজি, (৩) এনার্জি, (৪) ট্রান্সপোর্ট এণ্ড কমিউনিকেশন, (৫) ট্যুরিজম, (৬) ফিশারি, (৭) এগ্রিকালচার, (৮) কালচারাল অপারেশন, (৯) এনভায়রনমেন্ট এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট, (১০) পাবলিক হেলথ, (১১) পিপল টু পিপল কন্ট্যাক্ট, (১২) পোভার্টি অ্যালিভিয়েশন এবং (১৩) কাউন্টার টেররিজম এবং ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম । এই চুক্তির অধীনে (১) Agreement on Trade in Goods, (2) Agreement on Trade in Service, (৩) Agreement on Trade in Investment, ( 8 ) Agreement on Cooperation and Mutual Assistance in Customs Matters, (<) Protocol to Amend the Framework Agreement on the BIMSTEC Free Trade Area, () Agreement on Dispute Settlement Procedures and Mechanism ইত্যাদি চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে ট্রেড নেগোসিয়েটিং কমিটি (টিএনসি) গঠন করা হয় । এ পর্যন্ত টিএনসি'র ১৯টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ ১৯তম টিএনসি সভা ২১-২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়। ১১তম ও ১৮তম বিমসটেক টিএনসি সভায় (১) Agreement on Trade in Goods, (২) Agreement on Cooperation and Mutual Assistance in Customs Matters, (৩) Agreement on Dispute Settlement Procedures and Mechanism চূড়ান্ত করা হয়েছে । বিমসটেক এর আওতায় শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া কার্যকর করার ক্ষেত্রে ফাস্ট ট্রাক ও নরমাল ট্রাক পন্থা গ্রহণ করা হয়। ফাস্ট ট্রাক-এর আওতায় নির্বাচিত পণ্যসমূহের ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশসমূহ (ভারত, শ্রীলংকা ও থাইল্যান্ড) স্বল্পোন্নত (বাংলাদেশ, মায়ানমার, নেপাল ও ভুটান) দেশসমূহের জন্য এক বছরের মধ্যে এবং উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য তিন বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে । অন্যদিকে, ফাষ্ট ট্রাকে অন্তর্ভুক্ত পণ্যসমূহের উপর স্বল্পোন্নত দেশসমূহ উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য পাঁচ বছরের মধ্যে এবং স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য তিন বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে । নরমাল ট্রাক এর আওতায় নির্বাচিত পণ্যসমূহের ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল দেশসমূহ স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য তিন বছরের মধ্যে এবং উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য পাঁচ বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে । অপরদিকে, নরমাল ট্রাক এর আওতায় স্বল্পোন্নত দেশসমূহ উন্নয়নশীল দেশসমূহের জন্য দশ বছরের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশসমূহের জন্য আট বছরের মধ্যে শুল্ক হ্রাস প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।
সর্বশেষ অনুষ্ঠিত ১৯তম বিমসটেক টিএনসি সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় যে, এইচএস ২০০৭ এর আলোকে Fast Track Elimination ১০ শতাংশ; Normal Track Elimination ৪৮ শতাংশ, Normal Track Reduction ১৯ শতাংশ এবং Negative List ২৩ শতাংশ ভিত্তিতে ট্যারিফ সিডিউল সংশোধন করে সকল দেশসমূহের মধ্যে বিনিময় (Exchange) করতে হবে। সভায় একমত পোষণ করা হয় যে Agreement on Trade in Goods নেগোসিয়েশান ২০১১ সালের মধ্যে শেষ করা হবে । উল্লেখ্য, ১৯তম বিমসটেক টিএনসি সভার পর আর কোন সভা অনুষ্ঠিত হয়নি ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]