সেইফগার্ড শুল্ক বিধিমালা ২০১০ Safeguard Customs Rule - 2010

রফতানী উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) Export Promotion Bureau (EPB)
রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস ও লেনদেন ভারসাম্যের উন্নতির লক্ষ্যে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্য হলো রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে লেনদেন ভারসাম্যের উন্নতিসহ বৈদেশিক সাহায্যের উপর নির্ভরশীলতা হ্রাস করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন করা। এটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি অংগ প্রতিষ্ঠান এবং আধা স্বায়ত্ত্বশাসিত সংস্থা ।
ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা : রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ব্যবস্থাপনা ও পরিচালার জন্য রয়েছে একটি বোর্ড । বাণিজ্য মন্ত্রী এ বোর্ডের চেয়ারম্যান। এ বোর্ডের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে রয়েছে বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পদমর্যাদার প্রতিনিধি । এর প্রধান কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত । কুমিল্লা ও বগুড়ায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর শাখা অফিস রয়েছে ।
কার্যাবলি ঃ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো দেশের রপ্তানি বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিম্নলিখিত কার্যাবলি সম্পাদন করে । ১। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর প্রধান কাজ হলো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকারি অথবা বেসরকারি পর্যায়ে প্রতিনিধি প্রেরণ করে রপ্তানি পণ্যের বাজার অনুসন্ধান করা ।
২। এই সংস্থার অন্যতম কাজ হলো দেশের রপ্তানিকারকদের বিদেশি আমদানিকারকদের সংগে সংযোগ করে বিভিন্ন বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনে সহায়তা করা ।
৩। বিশ্বের বিভিন্ন মেলায় অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রচার করা ।
৪ । দেশের রপ্তানিযোগ্য বিভিন্ন পণ্যের গুণগত মান সম্পর্কে বিদেশি আমদানিকারকদের অবহিত করা ।
৫। এ সংস্থা আমাদের রপ্তানিযোগ্য দ্রব্যের অবস্থান, মজুদ ইত্যাদি সম্পর্কে বিদেশীদের বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থাকে ।
৬। বিদেশি আমদানিকারকদের এদেশ থেকে পণ্য আমদানির ব্যাপারে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করা এ সংস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ
৭। এ সংস্থা দেশের আর্থিক ও প্রশাসনিক দপ্তরগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধন করে রপ্তানি বৃদ্ধির চেষ্টা করে থাকে ।
৮ । দেশে ও বিদেশে অবস্থিত বৈদেশিক মিশন, দ্রুতাবাস ও বাণিজ্য মিশনের সংগে সংযোগ রক্ষা করে রপ্তানি বৃদ্ধির চেষ্টা করে থাকে ।
৯। দেশের রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য রপ্তানি নীতিমালা প্রণয়নে সরকারকে সহায়তা করা এ সংস্থার কাজ । উপরিউক্ত কার্যাবলি সম্পাদনের মাধ্যমে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো এদেশের বাণিজ্যকে সম্প্রসারণের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
সেইফগার্ড শুল্ক বিধিমালা ২০১০ Safeguard Customs Rule - 2010
মুক্তবাজার অর্থনীতির ফলে সৃষ্ট প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেই, উৎপাদনকারীদের রক্ষা করার জন্য বাণিজ্য প্রতিবিধান (Trade Remedy) আইন ব্যবহার করা হয় বাংলাদেশে কোন আমদানিকৃত পণ্যের পরিমাণ এত বেশি হয় সে, তা কোন দেশীয় শিল্পকে মারাত্ম ক্ষতিগ্রস্ত করে বা ক্ষতিগ্রস্ত করার আশংকা সৃষ্টি করে, তবে বাংলাদেশ তক্ষ আইন, ১৯ এর ক্ষমতাবলে প্রণীত সেইফগার্ড আইনের আওতায় সরকার উক্ত পণ্যের আমদানি সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে উক্ত দেশীয় শিল্পকে রক্ষা করার ব্যবস্থা করতে পারবে। শুল্ক আইন, ১৯৬৯-এর আওতায় সেইফগার্ড বিধিমালা, ২০১০ শিরোনামে একটি বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। উক্ত বিধিমালার বিধি-৩ অনুযায়ী পারার সেইফগার্ড সম্পর্কিত কোন আবেদনের বিষয়ে তদন্ত অনুষ্ঠান পরিচালনা এবং রিপোর্ট প্রদানের নির্মিত বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন চেয়ারম্যানকে বাংলাদেশের সেইফগার্ড কর্তৃপক্ষ হিসাবে দায়িত্ব দেয়া

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]