কৃষির সংজ্ঞা বাংলাদেশের কৃষির গুরুত্ব Importance of Agriculture in Bangladesh Economy

রাহিত অগ্রগতির সাথে বাংলাদেশের বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। এ ছাড়া দারিদ্র্য বিমোচন, জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ইত্যাদি ক্ষেত্রেও কৃষিখাতের অগ্রগতির প্রত্যক্ষ যোগসূত্র হয়েছে। লাভজনক, টেকসই ও পরিবেশবান্ধব একটি কৃষি ব্যবস্থা জনসাধারণের দীর্ঘমেয়াদি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে অপরিহার্য। বাংলাদেশকে ২০১৩ সালের মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে সার্বিক কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার প্রদান করা হয়েছে। যষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, জাতীয় কৃষি নীতি ও
উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে কৃষি খাতের উন্নয়নে সরকারের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে । বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাময়িক হিসাব অনুযায়ী ২০১৪-১৫ অর্থবছরে খাদ্যশস্যের মোট উৎপাদন ৩৮৩.৪৯ লক্ষ মেট্রিক টন (আউশ ২৩.২৮ লক্ষ মেট্রিক, আমন ১৩১.৯০ লক্ষ মেট্রিক টন, বোরো ১৮৯.৭৭ লক্ষ মেট্রিক, গুম ১৩.৩৩ লক্ষ মেট্রিক টন ও ভূট্টা ২৫.২১ লক্ষ মেট্রিক টন) হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাজেটে অভ্যন্তরীণ খাদ্যশস্য সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে ১৫.৫০ লক্ষ মেট্রিক টন (চাল ১৪.০০ লক্ষ মেট্রিক টন এবং গম ১.৫০ লক্ষ মেট্রিক টন)। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে (ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ পর্যন্ত) সার্বিকভাবে দেশে খাদ্যশস্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৮.৪৩ লক্ষ মেট্রিক টন। ২০১৪- ১৫ অর্থবছরে মোট ১৫,৫৫০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিতরণ করা হয়েছে ৯,৯১৪.১০ কোটি টাকা (ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ পর্যন্ত) যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৬৩.৭৬ শতাংশ। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কৃষি উপকরণে ভর্তুকি বৃদ্ধি, কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করা ও কৃষি ঋণের আওতা বৃদ্ধি এবং প্রাপ্তি সহজীকরণ করা হয়েছে। শস্যমূল্য সহায়তার জন্য কৃষি বীমা এবং কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মাটির স্বাস্থ্য বজায় রাখা ও অধিক ফলন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সুষম সার ও জৈব সারের ব্যবহার কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে । দেশজ কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে কৃষকদের সহায়তা প্রদানের জন্য সার ও অন্যান্য কৃষি কার্যক্রমের ভর্তুকি বাবদ ২০১৪-১৫ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট ৯,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে ।
কৃষির সংজ্ঞা Definition of Agriculture
কৃষি হচ্ছে পৃথিবীর প্রাচীন ও বৃহত্তম শিল্প। 'কৃষি' শব্দটি উৎপাদন, বাছাইকরণ, শস্য বন্টন ও গুদামজাতকরণের সাথে সম্পর্কিত। অতএব বলা যায়, কৃষি হচ্ছে এরূপ সৃষ্টি সম্বন্ধীয় কাজ যা ভূমি কর্ষণ, বীজ বপন, পরিচর্যা, ফলন, কর্তন থেকে শুরু করে উৎপাদিত পণ্য সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ পর্যন্ত বিস্তৃত। পশু পালন, মাছ ও মৌমাছি চাষ, বনায়ন প্রভৃতিও কৃষির আওতাভূক্ত ।
সাধারণ অর্থে 'কৃষি' বলতে ভূমি কর্ষণ করে ফসল তথা খাদ্যশস্য উৎপাদন করা বোঝায়। কিন্তু অর্থনীতিতে 'কৃষি' কথাটি আরও ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়। ব্যাপক অর্থে, যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভূমি কর্ষণ ও এর ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ খাদ্যশস্য, বিভিন্ন ধরনের গাছপালা, পশুপাখি, মৎস্য, ফল-ফুল ইত্যাদি জীবনধারন উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ উপাদানসমূহ উৎপাদন ও সংগ্রহ করে তাকে বলা হয় কৃষি বা কৃষিকাজ। আধুনিককালে শুধু উৎপাদন করাকেই কৃষি বলা হয় না। বরং উৎপাদিত পণ্য গুদামজাতকরণ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, বাজারজাতকরণ, কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য গবেষণা ইত্যাদি বিষয়গুলো কৃষির অন্তর্ভূক্ত ।
বাংলাদেশের কৃষির উপখাত Sub-Sectors of Agriculture in Bangladesh
সাধারণত কৃষি বলতে আমরা ধান, পাট ইত্যাদি ফসল উৎপাদন বুঝে থাকি । অর্থনীতিতে কৃষিখাত বলতে শুধু ফসল উৎপাদন বুঝায় না। বস্তুত চার ধরনের উৎপাদন বা চারটি উপখাতের উৎপাদনের সমাহারই হচ্ছে মোট কৃষি উৎপাদন । কৃষিখাতের অন্তর্ভূক্ত এই চারটি উপখাত হচ্ছে যথাক্রমে,
(ক) ফসল উপখাত
(খ) গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগী উপখাত
(গ) বন উপখাত
(ঘ) মৎস্য উপখাত
সুতরাং কৃষি বলতে বিভিন্ন প্রকারের ফসল (যেমন- ধান, পাট ইত্যাদি), গরু-ছাগল ইত্যাদি পশুর মাংস ও ডিম এবং বনের জ্বালানী ও কাঠ এবং সামুদ্রিক ও মিঠা পানির মাছ ইত্যাদি উৎপাদনের সমষ্টি বুঝায় । কৃষির বিভিন্ন উপখাতের উৎপাদন বিন্যাস
কৃষি উৎপাদনে বিভিন্ন উপখাতের অংশ নির্ণয় করে (টাকার মূল্যে হিসাবকৃত) আমরা কৃষি উৎপাদনের কাঠামো বা বিন্যাস নির্ণয় করতে পারি । কোন একটি বছরে প্রতিটি উপখাতে উৎপাদিত উৎপাদনের মূল্যের পরিমাণ জানা থাকলে তা খুব সহজেই নির্ণয় করা সম্ভব ।
সাধারণভাবে বলা যায় যে, গড়ে আমাদের দেশে মোট কৃষি উৎপাদনের মূল্যের তিন ভাগের দু ভাগই আসে ফসল উৎপাদন থেকে । বাকি এক তৃতীয়াংশ উৎপাদনে কম বেশি সমান অবদান রাখে অন্য তিনটি উপখাত । অর্থাৎ সমগ্র কৃষি উৎপাদনের ৯ ভাগের ১ ভাগ হিসেবে আসে অন্য ৩টি উপখাত তথা মৎস্য, বন এবং পশু ও হাঁস-মুরগি উপখাত থেকে ।
বাংলাদেশের কৃষির গুরুত্ব Importance of Agriculture in Bangladesh Economy
তে কৃষি এককভাবে বৃহত্তম খাত। দেশের প্রায় ৭৫% থেকে ৮০% লোক কোনো না কোনোভাবে কৃষিকাজের সাথে জড়িত। তাই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত হলো দেশের কৃষি উন্নয়ন। তাই বলা যায়, বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে কৃষিই হলো অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি। নিম্নে তে কৃষির গুরুত্ব আলোচনা করা হলো ।
১। জিডিপি'তে প্রধান উৎস ঃ কৃষি বাংলাদেশের একক বৃহত্তম খাত। অন্যান্য খাতের ক্রমোন্নতির ফলে যদিও এই খাতের অবদান হ্রাস পাচ্ছে, তবু তে এই খাতের প্রাধান্য বজায় রয়েছে। নিমে জিডিপি'তে কৃষির অবদানের একটি তালিকার মাধ্যমে বিষয়টি স্পষ্ট বোঝা যায় ।
২। কর্মসংস্থান ঃ বাংলাদেশে কৃষি এখনও কর্মসংস্থানের একক বৃহত্তম ক্ষেত্র। ২০১০ সালের লেবার ফোর্স সার্ভে অনুযায়ী মোট শ্রমশক্তির ৪৭.৩০ ভাগ লোক কৃষিতে নিয়োজিত ।
৩। প্রধান পেশা ঃ বাংলাদেশের শতকরা ৭৫% জনগণ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির উপর নির্ভরশীল । কৃষিপণ্য বাজারে বিক্রয় করে বিক্রয় লব্ধ অর্থ দ্বারা তারা জীবন নির্বাহ করে ।
৪ । বাসস্থানের উপকরণ ও বস্ত্রের যোগান : বাংলাদেশের জনগণের বাসস্থানের উপকরণ ও বস্ত্রের একমাত্র যোগান দাতা কৃষি। কৃষি থেকে প্রাপ্ত শন, খড়, গোলপাতা, বাঁশ, বেত থেকে বাসস্থানের উপকরণ তৈরি হয় এবং কৃষি থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন ধরনের তন্ত্র থেকে মানুষের পরিধেয় বস্ত্র তৈরি হয় ।
৫। খাদ্য সরবরাহের প্রধান উৎস : বাংলাদেশের জনগণের খাদ্যের যোগান দাতা হিসাবে কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম । নিম্নে একটি তালিকার মাধ্যমে বিষয়টি বুঝা যায়।
৬। শিল্পের কাঁচামাল । শিল্পের কাঁচামালের যোগানের জন্য কৃষির উপর নির্ভর করতে হয়। পায় চা, চিনি, নিশারেট প্রভৃতি শিল্প কৃষিজাত কাঁচামালের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে। তাই শিল্প কৃষি উন্নয়ন অপরিহার্য ।
৭। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন । তে বৈদেশিক বাণিজ্যের একটি বৃহৎ অংশ থেকে আগে। প্রতি বছর কৃষিজাত দ্রব্য রপ্তানি করে মোটা অংকের টাকা আয় হয় । অতএব, কৃষি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন আরো তরান্বিত করা যায়। নিমে তালিকায় কৃষি থেকে বৈদেশিক আয়ের অংশ দেখানে হলো, যা থেকে সহজেই কৃষির গুরুত্ব বোঝা যায় ।
৮। ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নতি ঃ কৃষির উন্নতি হলে দেশের ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নতি হবে। কৃষির উন্নতির ফলে ক্ষুদ্র শিল্পের মূলধনের যোগান বৃদ্ধি পাবে এবং ক্ষুদ্র শিল্পের প্রসার ঘটাবে। ফলে অর্থনৈতিক উন্নতি সাধিত হবে।
৯। জ্বালানির প্রধান উৎস : বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে জ্বালানির প্রধান উৎস কৃষি। কৃষি থেকে পাওয়া যায় পাটখড়ি, শন, খড় ইত্যাদি । তাই কৃষির উন্নতি হলে গ্রামাঞ্চলে জ্বালানি সমস্যার সমাধান হবে।
১০। সুষম উন্নয়ন ঃ বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। কৃষির উন্নতি হলে দেশের সুষম উন্নয়ন
হবে।
১১। জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন ঃ যেহেতু কৃষি নির্ভর তাই বেশির ভাগ জনগণের আয় বৃদ্ধি করতে কৃষি উন্নয়ন অপরিহার্য। কৃষির উন্নতি হলে দেশের জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
১২। শিল্পজাত দ্রব্যের বাজার সৃষ্টি ও কৃষির উন্নতি হলে গ্রামাঞ্চলে লোকজনের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে শহরে উৎপাদিত শিল্পজাত দ্রব্যের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে এবং শিল্পের উন্নয়ন হবে।
১৩। ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার : দেশের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যবসা- বাণিজ্যের প্রসার ঘটে। ফলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটে ।
১৪। কৃষি নির্ভর শিল্পের উন্নতি ঃ কৃষির উন্নতির ফলে কৃষি নির্ভর শিল্প, যেমন- সার, কীটনাশক ঔষধ, চাষাবাদের যন্ত্রপাতি প্রভৃতির উন্নতি হয়।
১৫। অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঃ কৃষি উন্নয়নের ফলে দেশের গ্রামাঞ্চলে অবকাঠামোগত উন্নতি সাধিত হয়, যা দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে ।
১৬। আয়ের বৈষম্য হ্রাস ঃ কৃষি উন্নয়নের ফলে দেশের আয়ের বৈষম্য হ্রাস পাবে, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সহায়ক হবে।
১৭। সরকারি রাজস্ব ঃ বর্তমানে সরকারি রাজস্বের একটি ক্ষুদ্র অংশ কৃষি থেকে আসে । দেশের কৃষি উন্নত হলে সরকার কৃষি থেকে অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যয় করতে পারে । কৃষি থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব আয়ের একটি তালিকা নিম্নে প্রদান করা হলো ।
১৮ । শিক্ষার উন্নতি ঃ বাংলাদেশের প্রায় ৮৫% ভাগ লোক গ্রামে বাস করে। কৃষির উন্নতি হলে গ্রামের জনগণের আর্থিক অবস্থা ভাল হবে। আর আর্থিক অবস্থা ভাল হলে কৃষকরা তাদের ছেলে মেয়েদের স্কুলে পাঠাবে । ফলে গ্রামে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পারে। অতএব দেশের শিক্ষার উন্নতির জন্য কৃষির উন্নতি অপরিহার্য ।
১৯ । গ্রামীণ স্বাস্থ্যের উন্নতি ঃ বাংলাদেশের কৃষির উন্নতি হলে গ্রামাঞ্চলে জনগণের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পাবে । ফলে স্বাস্থ্য সেবায় মাথাপিছু ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বৃদ্ধি পেলে জনগণের স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে, যা আমাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অতি প্রয়োজনীয় ।
২০। বেকার সমস্যা সমাধান ঃ নিয়োগের ক্ষেত্রে কৃষি বাংলাদেশের একক বৃহত্তম উপখাত। বেশিরভাগ লোকেই কৃষিক্ষেত্রে নিয়োজিত । যদিও আপাতত দেখা যায় শ্রমিকরা কৃষিকাজে নিয়োজিত, প্রকৃতপক্ষে তারা সেখানে প্রচ্ছন্ন/ছদ্মবেশী বেকার । তাই কৃষির উন্নয়নের ফলে এই বেকারত্ব দূর হবে । উপরের আলোচনা থেকে বলা যায় যে, বাংলাদেশের মতো কৃষি নির্ভর অর্থনীতিতে কৃষির উন্নতি ব্যতিরেকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা চিন্তা করা যায় না। কৃষি হতে উপার্জিত অর্থ অন্যান্য খাতের উন্নয়নে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সহায়তা করে । তাই কৃষির গুরুত্ব অপরিসীম ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]