কৃষি ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের (বিকেবি) ভূমিকা

কৃষি ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের (বিকেবি) ভূমিকা Role of Bangladesh Krishi Bank (BKB) in Agricultural Credit
বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়নে বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক কার্যরত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রণীত ঋণ নীতির আওতায় কৃষিক্ষেত্রে ঋণদান নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দায়িত্ব বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের উপর ন্যস্ত । অতীত কৃষি, পোলট্রি, ডেইরী, গ্রামীণ কুটীর শিল্প, মৌমাছি পালন এবং কৃষিভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য উন্নয়নমূলক ঋণদান কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা উদ্দেশ্য ছিল। তৎকালীন সময়ে কৃষি ব্যাংকের ঋণদান নীতি মূলত জমিনমুখী ছিল যা প্রধানত ধনী কৃষকদের অনুকূলে ছিল। এজন্য সে সময় যে ঋণ প্রদান করা হত তা চা বাগান ও হিমাগার মালিকরা ভোগ করত ।
স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঋণদান কার্যক্রম বিশেষ করে কৃষি উন্নয়ন্ত্রের দিকে খেয়াল রেখে অব্যাহত রাখছে। বিকেবি ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরে সর্বমোট ৩,০০৬ কোটি টাকা ঋণদান কার্যক্রম গ্রহণ করছে । অবশ্য পরবর্তীতে ২০০৭-০৮ অর্থবছরে বৃদ্ধি পেয়ে ৬,৫০০ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। ফসল ঋণ বিতরণ পদ্ধতি সহজীকরণের লক্ষ্যে বিকেবি বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ অনুযায়ী সংক্ষিপ্ত কৃষি ঋণ আবেদনপত্র (পূর্বের ছয়টি ফরমের পরিবর্তে বর্তমানে একটি ফরম পূরণ করতে হয়) একটি ফর্মে দরখাস্ত ও বন্ধকী দলিল গ্রহণের ব্যবস্থা করে। বর্তমানে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের পরিবর্তে যে কোন গ্রাহক ঋণগ্রহীতার সনাক্তকারী হিসেবে গ্রহণযোগ্য হয় ।
ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য তাদের কৃষি ঋণ সংক্রান্ত সকল আদান-প্রদান ১৯৮৪-৮৫ সাল থেকে প্রবর্তিত ঋণ পাস বইয়ের মাধমে সম্পাদন বাধ্যতামূলক করা হয় । এ লক্ষ্যে ১৯৯৪-৯৫ সালের ৩০ শে জুন পর্যন্ত ৮৩.০২ লক্ষ ঋণ গ্রহীতা ঋণ পাস বই ইস্যু করে। কৃষি ঋণ সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৬.৬৭ লক্ষ, এর মধ্যে কৃষি ব্যাংক সবচেয়ে বেশী ১৬.৩১ লক্ষ বই ইস্যু করে ।
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক দেশে কৃষি ঋণ সরবরাহে অন্যতম উৎস। এ ব্যাংক স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী কৃষি ঋণ সরবরাহ করে। কৃষি পণ্যের উৎপাদন, বাজারজাতকরণ, গুদামজাতকরণ, পশুপালন ইত্যাদি বহুমুখী উদ্দেশ্যে ব্যাংকটি ঋণ প্রদান করে। সরকারের বিশেষ কৃষি ঋণদান কর্মসূচির আওতায় ইহা স্বল্পমেয়াদী কৃষি ঋণ সরবরাহ করে এবং স্বাভাবিক ঋণদান কর্মসূচির অধীনে মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী ঋণ প্রদান করছে। ব্যাংকটি যন্ত্রপাতি ও গো-মহিষ ক্রয় এবং পতপালন ইত্যাদির জন্য মধ্যম মেয়াদী এবং গুদাম নির্মাণ, ভূমির উন্নয়ন, অভ্যন্তরীণ মৎস্য আহরণ ইত্যাদি উদ্দেশ্যে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ প্রদান করে। স্বল্পকালীন ঋণের জন্য ব্যাংক বর্তমানে শতকরা বার্ষিক ১১ টাকা সুদ (চা এবং পাট ব্যতীত যেগুলোর বেলায় সুদের হার হচ্ছে শতকরা বার্ষিক ১০.৫ ভাগ) এবং মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী ঋণের ক্ষেত্রে ১১.৫ ভাগ সুদ দাবি করে ।
বিকেবি এর ঋণের ক্ষেত্রে ত্রুটিসমূহ ঃ কৃষি ব্যাংকের নিজস্ব মূলধন কৃষি ঋণ চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এ জন্য উহাকে আর্থিক সাহায্যের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের উপর নির্ভরশীল থাকতে হয় । তাছাড়া এ ব্যাংকের পক্ষে এখনও বাংলাদেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে ব্যাংকের শাখা স্থাপন সম্ভব হয়নি। অথচ কৃষি ঋণ বিতরণ কার্যক্রমের ক্ষেত্রে প্রতিটি ইউনিয়ন এবং প্রয়োজনের ক্ষেত্রে তিনটি গ্রাম নিয়ে একটি শাখা স্থাপন করা দরকার।
এ ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অভাব, অন্যদিকে অদক্ষতা, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ইত্যাদি কারণে ঋণ বিতরণ যেমন বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে, তেমনি আদায়ের ক্ষেত্রেও সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে । থানা পর্যায়ে কৃষি ঋণ আদায়ে যেসব মাঠকর্মী রয়েছে তাদের আচরণগত কারণে অনেক ক্ষেত্রে কৃষক ঋণ ফেরত দিতে বিরোধ সৃষ্টি করে । এজন্য তাদের প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতার অভাবই দায়ী ।
উপরিউক্ত অসুবিধা থাকা সত্ত্বেও অধিকতর আমানত সংগ্রহ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রত্যক্ষ সাহায্য ও সহযোগিতায় ব্যাংকটি দেশে কৃষি ঋণ সরবরাহের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ব্যাংকের কার্যক্রমে আরও অধিক দক্ষতা সৃষ্টি হলে এদেশের কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়নে অধিক সুফল আশা করা যাবে ।
কৃষিখাতের বাজেট বরাদ্দ Budget Allocation for Agricultural Sector
দেশের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, দারিদ্র্য নিরসন ও জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ২০১২-১৩ অর্থবছরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে মোট ১৩৮১.০৩ কোটি টাকা (অনুন্নয়ন খাতে ২৩৪.৩২ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন খাতে ১১৪৬.৭১ কোটি টাকা) বরাদ্দ আছে । দেশজ কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে কৃষকদের সহায়তা প্রদানের জন্য সার ও অন্যান্য কৃষি কার্যক্রমের ভর্তুকি বাবদ ১২০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে । ২০১৩-১৪ অর্থবছরে কৃষি ভর্তুকি বাবদ বরাদ্দকৃত অর্থ হতে এপ্রিল, ২০১৪ পর্যন্ত ৬৩৮৩.৬১ কোটি টাকা ছাড় করা হয়েছে । তাছাড়া কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা বাবদ বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৬২ কোটি টাকা । কৃষির উন্নয়নের জন্য সরকার স্বাভাবিক বরাদ্দের অতিরিক্ত হিসেবে কৃষিজাত রপ্তানির ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ নগদ সহায়তা (Cash incentive) এবং কৃষিতে বিদ্যুৎ বিলে ২০ শতাংশ রিবেট এর সুবিধা রেখেছে। ডাল, তৈলবীজ এবং মসলার উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃষি ঋণের সুদের হার ৮ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ৪ শতাংশ করা হয়েছে।
কৃষিখাতে উন্নয়ন কার্যক্রমসমূহ Development Activities in Agriculture Sector
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) Annual Development Programme (ADP)

দেশের জনসাধরণের দীর্ঘমেয়াদি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় বিভিন্ন খাত ও খাত যেমন- কৃষি গবেষণা ও শিক্ষা কার্যক্রম; কৃষি সম্পসারণ ও প্রশিক্ষণ; কৃষি পণ্যের বিপণন; কৃষি সহায়তা ও পুনর্বাসন; কৃষি উপকরণ ও যন্ত্রপাতি উদ্ভাবন, সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনা; বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ, সেচ অবকাঠামো উন্নয়ন ও সেচ কার্যক্রম; শস্য সংরক্ষণসহ সামগ্রিক কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বহুমুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। এসব বিবেচনায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতায় যেসব কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে এবং প্রক্রিয়াধীন আছে সেগুলো হল,
গৃহীত কার্যক্রম
১ । মাটির উর্বরতা সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে; ২। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে মানব সম্পন উন্নয়ন, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো উন্নয়ন, সার ও কৃষি যন্ত্রপাতি সহজলভ্যকরণ, ক্রপজোনিং, বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় হোমস্টেড গার্ডেনিং, বালাই ব্যবস্থাপন ইত্যাদি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে;
৩ । কৃষি প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে;
৪ । দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জন্য লবণাক্ত সহিষ্ণু জাত ও উত্তরাঞ্চলের খরা প্রবণ এলাকার খরা সহিষ্ণু জাতের ধানের উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে;
৫। ক্ষুদ্র ও মাঝারি নদীতে রাবার ড্যাম স্থাপনের মাধ্যমে সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ করে ফসলের উৎপাদন বাড়ানোর কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে;
৬। ক্ষুদ্র ও মাঝারি নদীতে রাবার জ্যাম স্থাপনের মাধ্যমে সেচ সুবিধা সম্প্রসারণ করে ফসলের উৎপাদন বাড়ানোর কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে ।
৭। দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে বীজবর্ধন খামার স্থাপনের মাধ্যমে উন্নত বীজ সরবরাহ নিশ্চিতকরণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে;
৮। কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তির লক্ষ্যে বাজারজাতকরণ ও গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য বিএমডিএ কর্তৃক কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণের গ্রামীণ যোগাযোগ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে;
৯। জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ঝুঁকি মোকামেলায় ও গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য বিএমডিএ কর্তৃক কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণের গ্রামীণ যোগাযোগের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে;
১০ । জলাবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবেলায় নতুন জাতের ফসল উদ্ভাবনের কার্যক্রম চলছে; ১১। কৃষিখাতে মৌসুমী শ্রমিকের ঘাটতির মোকাবেলায় কৃষি আধুনিকায়নের লক্ষ্যে “খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি” প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে;
১২ । সেচ এলাকা বর্ধিতকরণের মাধ্যমে পতিত জমিকে কৃষিজমিতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্যে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে;
১৩। ডিজিটাল কৃষি বাস্তবায়নে কৃষি তথ্য সেবা ও কমিউিনিটি রেডিও কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য কমিউনিটি করাল রেডিও প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে,
১৪ । চিনি ও গুড়ের আমদানি নির্ভরশীলতা কমানোর লক্ষ্যে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে; ১৫। তুলার উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে গবেষণা ও সম্প্রসারণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে;
১৬। কৃষি পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বরেন্দ্র এলাকায় বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ও সেচ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রক্রিয়াধীন কার্যক্রম
১। বীজ হিমাগার স্থাপনের মাধ্যমে বীজের সংকট দূর করে নির্দিষ্ট সময়ে কৃষকদের হাতে উন্নত বীজ সরবরাহ করে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বীজ হিমাগার প্রকল্প স্থাপন করা হচ্ছে;
R
২। পাটের জেনম সিকোয়েন্সিং এর উপর প্রায়োগিক গবেষণা কার্যক্রমের আওতায় পাট চাষের এলাকা চিহ্নিতকরণ ও রিবন রেটিং প্রযুক্তি উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ করা হচ্ছে;
৩ । দেশে ফলের উৎপাদন বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সমন্বিত উদ্যান উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০১১-১২ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ফসল ও সেচ উপ-খাতে সর্বমোট ৭৪টি উন্নয়ন প্রকল্প অন্তর্ভূক্ত আছে । তন্মধ্যে জেডিসিএফ'ভূক্ত ৭টি প্রকল্পসহ বিনিয়োগ প্রকল্প মোট ৬৭টি এবং কারিগরী সহায়তা প্রকল্প ৪টি । উক্ত উন্নয়ন প্রকল্পের অনুকূলে সর্বমোট ১০,১৮.৪৪ কোটি (স্থানীয়, সম্পদঃ ৮০৮.৩১ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য : ১৯২.০২ কোটি টাকা) টাকা বরাদ্দ আছে । এপ্রিল, ২০১২ পর্যন্ত এডিপি বরাদ্দ থেকে ব্যয় হয়েছে মোট ৬৩৮.৫৪ কোটি টাকা, যা মোট এডিপি বরাদ্দের প্রায় ৬১ শতাংশ । ২০১৩-১৪ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ফসল ও সেচ উপ-খাতে সর্বমোট ৬২টি উন্নয়ন প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত ছিল । উক্ত উন্নয়ন প্রকল্পের অনুকূল সর্বমোট ১২৮৯.৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল । এতে GoB অর্থ ৯৫৬.৮৫ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ৩৩২.৫২ কোটি টাকা । ২০১৩-১৪ অর্থবছরের জানুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত সময়ে ব্যয় হয়েছে ৫৩১.৬১ কোটি টাকা (GoB অর্থ ৩৯১.৬৫ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ১৩৯.৯৬ কোটি টাকা), যা মোট বরাদ্দের ৪১ শতাংশ ।
রাজস্ব বাজেটের আওতায় উন্নয়ন কর্মসূচি Development Programmes under Revenue Budget
২০১৩-১৪ অর্থবছরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য অনুন্নয়ন বাজেটের আওতায় ১০৪টি কর্মসূচির জন্য মোট ৩২৬.৬৬ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে। বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্যে মার্চ, ২০১৪ পর্যন্ত ছাড় হয়েছে ২৪৪.৯৭ কোটি টাকা, যা বরাদ্দকৃত অর্থের ৭৫ শতাংশ। উল্লেখ্য, ২০১২-১৩ অর্থবছরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য অনুন্নয়ন বাজেটের আওতায় ১২৫টি কর্মসূচির জন্য মোট ২৩৪.৩২ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল । বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্যে জুন, ২০১৩ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছিল ২৩১.৫৬ কোটি টাকা, যা বরাদ্দকৃত অর্থের ৯৯ শতাংশ ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]