শিল্পনীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য Aims and Objectives of Industrial Policy-2010

বর্তমান সরকারের নির্বাচনী এজেন্ডা অনুসারে Vission- ২০২১ অর্জনের জন্য ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্য-আয়ের শিল্প সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা সরকারের অন্যতম উদ্দেশ্য। শিল্পোন্নয়ন ছাড়া অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব নয় । এই বিষয়টি মাথায় রেখেই সরকার “শিল্প নীতি-২০১০” ঘোষণা করে। শিল্প নীতি-২০১০ বিগত ০৬/০৯/২০১০ তারিখে মন্ত্রী সভায় অনুমোদন লাভ করে। ২০০৫ সালের শিল্প নীতির মতোই জাতীয় শিল্প নীতি-২০১০ এ বেসরকারিকরণ, বিশ্বায়ন ও উদারীকরণের ভিত্তিতে নীতিমালা গ্রহণ করা হয়েছে। অর্থাৎ নীতিগত বৈশিষ্ট্য ও চরিত্রের দিক থেকে 'শিল্প নীতি-২০০৫' এর সাথে “শিল্প নীতি-২০১০” এর কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই ।
শিল্প নীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
শিল্প নীতি-২০১০ যে সকল লক্ষ্য ও উদ্দেশকে সামনে রেখে প্রণীত হয় সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নিম্নে তুলে ধরা হল।
১। শিল্পায়ন প্রক্রিয়া আরও গতিশীল ও বেগবান করা;
২। রাষ্ট্রায়ত্ত্ব শিল্প-কারখানায় উৎপাদন বৃদ্ধি করা;
৩। সমৃদ্ধ ও আধুনিক শিল্পখাত গড়ে তোলার মাধ্যমে বেকারত্ব, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য পীড়িত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা দ্রুত কমিয়ে আনা;
৪। শিল্পজাত পণ্যের রপ্তানী বৃদ্ধিকরণ;
৫। বেসরকারীকরণ নীতি চালু রাখা এবং বেসরকারী খাতের উন্নয়ন সাধন;
৬। পরিবেশ বান্ধব সবধরনের শিল্পের বিকাশ;
৭। নারীদের শিল্পায়ন প্রক্রিয়ার মূলধারায় নিয়ে আসা;
৮ । শিল্পখাতে উৎপাদনশীল কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা ও বেকারত্ব কমানো; ৯। মানব সম্পদের উন্নয়ন সাধন;
১০। জাতীয় সম্পদ ও উৎপাদন ক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহার;
১১ । আমদানি বিকল্প শিল্পায়নকে প্রাধান্য;
১২ । সমন্বিত ও ব্যাপক ভিত্তিক ব্যবস্থাপনা তথ্য পদ্ধতি (MIS) চালু করা;
১৩ । জাতীয় আয়ে শিল্পখাতের অবদান বাড়ানো;
১৪ । শিল্পখাতে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ ও উৎসাহিত করা;
১৫। সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী ও সম্ভাবনাময় শিল্পখাত প্রতিষ্ঠিত করা যা জাতীয় উন্নয়নের ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে ।
শিল্প নীতি-২০১০ এর লক্ষ্যমাত্রা ও গৃহীত পদক্ষেপ Targets and Steps Taken in the Industrial Policy-2010
লক্ষ্যমাত্রা (Targets )
শিল্প নীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ বাস্তবায়নে যেসব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নিম্নে তুলে ধরা হলো ।
১। জাতীয় আয়ে শিল্পখাতের অবদান ২৮% থেকে বাড়িয়ে ৪০% অর্জন করা ।
২। স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মসূচী গ্রহণের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদশকে একটি মধ্য আয়ের শিল্প সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা ।
৩। এমডিজি (Millennium development goals, MDGs) অর্জনে ২০১৭ সালের মধ্যে বেকারত্ব, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য পীড়িত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নামিয়ে ৪০% থেকে ২৯%-এ আনা ।
৪। শিল্পখাতে শ্রমশক্তি নিয়োগের পরিমাণ ১৬% থেকে বাড়িয়ে ২৫% এ উন্নীত কর ।
৫ । অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে ২০১৩ সালের মধ্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৮% এবং ২০১৭ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১০% হারে অর্জন করা এবং ২০২১ সাল পর্যন্ত জিডিপি প্রবৃদ্ধির এই হার অব্যাহত রাখা । ৬। সর্বোপরি প্রত্যেক পরিবার থেকে কমপক্ষে একজনকে চাকুরি প্রদানের ব্যবস্থা করা ।
সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ/করণীয় (Steps taken by government)
শিল্প নীতি-২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য এবং লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য সরকার নিম্নোক্ত কর্মসূচী বা পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করেছে ।
১। শ্রমঘন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই)-কে মূল্য সংযোজন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে একটি সম্ভাবনাময় ও অগ্রাধিকার খাত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে ।
২। শিল্পখাতে সরাসরি বেসরকারি বিনিয়োগ ও বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করার জন্য
বিনিয়োগের শর্তাদি শিথিল করে নতুন সুযোগ সুবিধার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ।
৩। চালু রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পখাতের অতিরিক্ত জনবল হ্রাসসহ অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় ব্যয় হ্রাসকরণের মাধ্যমে লোকসংখ্যা কমানো ।
৪। কৃষিজাত পণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পকে আরও উৎসাহিতকরণের জন্য এ খাতে পুনঃঅর্থায়ন ম চালু করা হয়েছে।
৫। বন্ধ সকল শিল্প কারখানা চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ।
৬। নারী উদ্যোক্তাদেরকে বিশেষ কোটা সুবিধা প্রদান করে ইপিজেডগুলোতে বিনিয়োগে স করার উদ্যোগ ।
৭। শক্তিশালী পুঁজিবাজার গড়ে তোলার লক্ষ্যে এমইসি'র ক্ষমতা ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। ৮। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (Public Private Partnership, PPP) মাধ্যমে শিল্প কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ।
৯। কেন্দ্রীয় ডিপোজিটরি সিস্টেমকে শক্তিশালী করা এবং বর্তমার্কেটের উন্নয়ন সাধনসহ সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ছাড়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
১০। শিল্পখাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য নতুন করে শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংস্থায়ন ও শ্রেণীকরণ করা হয়েছে। ১১। বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে গঠিত তহবিলের ১৫% অনধিক ১০% সুদের হারে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সংরক্ষণ করা হয়েছে ।
১২। বার্ষিক ৫ লক্ষ ৭৭ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন তিনটি ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপনের সকল উদ্যোগ শিল্পনীতি-২০১০ এ রাখা হয়েছে। এই তিনটি সার খারখানা হলঃ
(i) শাহজালাল ফার্টিনাইজার প্রকল্প,
(ii) নর্থ-ওয়েস্ট ফার্টিলাইজার প্রকল্প এবং
(iii) শাহবাজপুর ইউরিয়া সারকারখানা প্রকল্প
১৩। শিল্পায়নে সরকারি খাতের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে ব্যক্তিখাতকে উৎসাহিত করার জন্য আইনি জটিলতা, প্রশাসনিক দীর্ঘসূত্রিতা দূর করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে এবং বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপনের জন্য বিধি বিধান সহজ করা হয়েছে ।
১৪। শ্রমিকেরা যাতে ন্যায্য মজুরি পায় ও তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় তার জন্য সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা নিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
১৫। শিল্পায়নের সাথে জড়িত সকল সংস্থা ও দপ্তরে আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর কম্পিউটারাইজড ওয়ান- স্টপ সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
শিল্প নীতি-২০১০ এর মূল্যায়ন Evaluation of Industrial Policy - 2010
শিল্প নীতি-২০১০ মূল্যায়ন করার সময় এখনও হয়নি। সেজন্য আমাদের ২০২১ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে ২০০৫ সালের শিল্প নীতির সাথে মিল রেখেই বেসরকারিকরণ, উদারীকরণ ও বিশ্বায়নকে প্রাধান্য দিয়ে শিল্প নীতি-২০১০ প্রণয়ন করা হয়েছ। শিল্প নীতি-২০১০ এর মধ্যে বেশকিছু ইতিবাচক দিক যেমন আছে তেমনি আবার কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। নিয়ে শিল্প নীতি-২০১০ এর ভালো মন্দ দিকগুলো তুলে ধরা
ভাল/ইতিবাচক দিকসমূহ (Positive features )
১। শিল্প নীতি-২০১০ এ রাষ্ট্রায়ত খাতের অ-লাভজনক শিল্প কারখানাকে বেসরকারি খাতে
ঢালাওভাবে ছেড়ে না নিয়ে লাভজনকভাবে পরিচালনা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
২। বিদেশী বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে শর্তসমূহ শিথিল করে সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা শিল্প নীতিতে সন্নিবেশিত হয়েছে।
৩। দেশব্যাপী ক্ষুদ্র মাঝারি শিল্প (এসএমই) প্রতিষ্ঠার বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা কৌশলগত সহায়তা প্রদানের জন্য একটি পৃথক এসএমই নীতিমালা প্রনয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
৪ । রাষ্ট্রায়ত্ত্ব রুগ্ন ও বদ্ধ শিল্পকারখানা পুনরায় চালু করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়েছে। ইতিমে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
৫ । ইপিজেড সমূহে নারী উদ্যোক্তাদের কোটা সংরক্ষণসহ এসএমই তহবিলের ১৫% অর্থ অনদির ১০% সুদের হারে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সংরক্ষণ করাসহ নারী উদ্যোক্তাদের সকল স্বার্থ সংরক্ষণ ক মাধ্যমে শিল্পায়নে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে যা প্রশংসার দাবী রাখে ।
৬। শক্তিশালী পুঁজিবাজার গড়ে তোলার লক্ষ্যে শেয়ার বাজারের আধুনিকায়ন ও সরকারী প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৭। দারিদ্র্য বিমোচন ও অধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রত্যেক পরিবারের অন্তত একজনকে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে শ্রমঘন শিল্পের পরিকল্পিত ও ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়নকে শিল্পায়নের চালিকা শক্তি হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে ।
৮। শিল্পকারখানা দক্ষ ও লাভজনকভাবে পরিচালনা করার জন্য তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তির (আইসিটি) ব্যবহারকে অধিক গুরুত্ব ও উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে যা বর্তমান শিল্প নীতির একটি উল্লেখযোগ্য দিক। কেননা আইসিটি এর ব্যবহারের মাধ্যমে পণ্যের গুণগত মান উন্নয়ন, কষ্ট ইফেকটিভ এবং নির্ভুলভাবে অতি দ্রুত গ্রাহক সার্ভিস প্রদান করা সম্ভব হবে ।
৯ । বর্তমান শিল্প নীতিতে অনুমোদনের দীর্ঘসূত্রিতা, আইনী জটিলতা ও বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে শিল্পায়নের সাথে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থাগুলোতে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস” চালু করার প্রশংসনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে যাতে শিল্পায়নে আরও গতিশীলতা আসে।"
১০ । দেশের জাতীয় ও প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ও পূর্ণমাত্রায় ব্যবহার এর প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে । শিল্প নীতি-২০১০ এর মূল্যায়ন / সমালোচনা
শিল্প নীতি-২০১০-এ ভালো ভালো কথা, উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা ও শিল্প সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যয় থাকলে সবকিছু নির্ভর করবে এর বাস্তবায়নের উপর। শিল্প নীতির বাস্তবায়ন করার জন্য এর আনুষঙ্গিক বিষয়গুলোর বাস্তবায়নের দিকে নজর দিতে হবে। সেই চ্যালেঞ্জগুলোর কথা মাথায় রেখে ইতিমধ্যে অর্থনীতিবিদগণ শিল্প নীতি-২০১০ বাস্তবায়নের কিছু সমস্যা বা সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরেছেন। নিম্নে শিল্প নীতি-২০১০ এর সমালোচনাগুলো উল্লেখ করা হল।
১। এই শিল্প নীতিতে বেসরকারি মালিকানার নীতিকে যেভাবে সম্প্রসারণ করা হয়েছে বাংলাদেশের বাস্তবতায় ঢালাও বেসরকারিকরণ নীতি সমর্থনযোগ্য নয় ।

২। ঢালাও বেসরকারিকরণ নীতির কারণে বেসরকারি মালিকরা শ্রমিক-কর্মচারি ছাঁটাই করবে এবং ফলে বেকারত্ব বাড়বে।
৩। শিল্পে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার ব্যাপারে শ্রমিকদের অংশগ্রহণ সম্পর্কে কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
৪। বর্তমান শিল্প নীতিতে বৈদেশিক বিনিয়োগকে উৎসাহিত ও আকৃষ্ট করার জন্য যে সকল সুযোগ সুবিধা প্রদানের কথা বলা হয়েছে তা অর্থনৈতিক দৈন্যতাকেই ফুটিয়ে তোলে ।
৫। আমদানি বিকল্প শিল্পকে যেভাবে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে সেভাবে রপ্তানিমুখী শিল্প স্থাপনে মনোযোগ দেওয়া হয়নি।
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, শিল্প নীতি-২০১০ এ উচ্চাভিলাষী কিছু লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ব্যাপারে সরকার গৃহীত পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়ন করা না গেলে অতীতের শিল্প নীতিগুলোর ন্যায় হয়তো কয়েক বছর পর শিল্প নীতি-২০১০ এর ব্যর্থতার সাতকাহন লিখতে হবে। আমরা আশা করি, সরকার শিল্প নীতি ২০১০ এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আন্তরিক হবে এবং যুগোপোযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। তাহলে সত্যিই হয়তো ২০১৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের শিল্প সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]