বাংলাদেশের সার শিল্পের বর্ণনা
Fertilizer Industry of Bangladesh

বাংলাদেশের সার শিল্পের বর্ণনা Fertilizer Industry of Bangladesh
কৃষি প্রধান বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধিজনিত কারণে কৃষিজ পণ্য তথা খাদ্যের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি ফলে নিবিড় পদ্ধতিতে চাষাবাদের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। আর তাই অধিক কৃষিকাজের দরুণ কৃষি ভূমির উর্বরতা ক্ষমতা যাতে হ্রাস না পায় সে জন্য জৈব সারের সাথে রাসায়নিক সারের ব্যবহারও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ সমস্যার সমাধানের জন্য বিদেশ হতে সার আমদানি ছাড়াও বাংলাদেশে কয়েকটি সার কারখানা স্থাপন করা হয়েছে এবং হচ্ছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে বছরে প্রায় ৩৯ লক্ষ মে. টন রাসায়নিক সারের প্রয়োজন । ২০১২-১৩ সালে দেশে ৪১ লক্ষ ৩৩ হাজার মে. টন বিভিন্ন প্রকারের সার ব্যবহার হয়েছিল। তন্মধ্যে দেশে উৎপাদন হয়েছে ১০৯৫.৭৬ হাজার মে. টন। বাংলাদেশ টিএসপি ও এমোনিয়া সালফেটসহ আরও বিভিন্ন জাতের সার বিদেশ হতে আমদানি করে । অবশ্য দেশে উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে কিছু ইউরিয়া সার বিদেশে রপ্তানি করা হয় । বর্তমানে দেশে ৮টি সার কারখানা আছে। এদের মোট উৎপাদন ক্ষমতা হলো প্রায় ২৪ লক্ষ মে. টন। দেশের সব কয়টি সার কারখানায় পুরোদমে উৎপাদন শুরু হলে বাংলাদেশে সার সংকট দূরীভূত হবে। বাংলাদেশের সার কারখানাগুলোর বণ্টন
১। ঘোড়াশাল সার কারখানা ঃ ১৯৭৩ সালে দেশের দ্বিতীয় রাসায়নিক সার কারখানা ঢাকা জেলার ঘোড়াশালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি প্রধানত বছরে ৩ লক্ষ ৪০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার উৎপাদনের লক্ষ্যে স্থাপন করা হয়েছে। তিতাস গ্যাস ক্ষেত্রের প্রাকৃতিক গ্যাস এ সার কারখানার কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ১৯৭২ সালের আগষ্ট মাস হতে এ সার কারখানায় উৎপাদন শুরু হয়। ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হতে এ কারখানায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় ।
২। ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা ৪ ১৯৩১ সালে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম সার কারখানাটি সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে স্থাপিত হয়। এর বর্তমান বার্ষিক ক্ষমতা হলো ১ লক্ষ ৬০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার এবং ১২,৫০০ মেট্রিক টন এ্যামোনিয়া সালফেট সার। হরিপুরের প্রাকৃতিক গ্যাস এ সার কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বর্তমান হারে ব্যবহার করলে এ ক্ষেত্রের গ্যাস দ্বারা আগামী ৩০ বছর পর্যন্ত সার উৎপাদন করা যাবে ।
৩। আশুগঞ্জ সার কারখানা ঃ ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে মেঘনা নদীর বাম তীরে স্থাপিত বার্ষিক ৫ লক্ষ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন সার কারখানাটি পরীক্ষামূলকভাবে ১৯৮১ সালের আগষ্ট মাসে উৎপাদন শুরু করেছে। এটি দেশে স্থাপিত সর্ববৃহৎ সার কারখানা । কয়েকটি বন্ধু রাষ্ট্র ও বিশ্ব ব্যাংকের আর্থিক সাহায্যে এ প্রকল্পটি স্থাপিত হয় । পুরোদমে কারখানাটি চালু হলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে প্রচুর সার বিদেশে রপ্তানি সম্ভব হবে ।
সার উৎপাদনে কাঁচামাল হিসেবে এ মিলে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হয়। কারখানাটিতে ৪৮ হাজার টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন কয়েকটি গুদাম নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া সার প্যাকিং এর পলিথিনও এ কারখানায় উৎপাদিত হবে ।
৪। যমুনা সার কারখানা ঃ মোট ৮৮৮ কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা ও ২৫৮ কোটি টাকা স্থানীয় মুদ্রায় জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি থানার তারাকান্দি নামক স্থানে যমুনা সার কারখানা স্থাপিত হয়েছে । যমুনা সার কারখানার দৈনিক উৎপাদন ক্ষমতা এক হাজার মেট্রিক টন এমোনিয়া এবং ১৭শ মেঃ টন ইউরিয়া। এ কারখানায় বার্ষিক ইউরিয়া উৎপাদন গড়ে প্রায় ৫ লক্ষ ৬১ হাজার মেট্রিক টন। তিতাস গ্যাস এ সার কারখানায় প্রথম কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ সার কারখানায় ১৯৯১ সালের ডিসেম্বর মাসে উৎপাদন শুরু হয় ।
৫। পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা : নরসিংদী জেলার পলাশ থানায় শীতলক্ষা নদীর তীরে এটি অবস্থিত । তিতাস গ্যাস কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে এ শিল্পে ইউরিয়া সার প্রস্তুত করা হয় । ১৯৮৫ সালে এ কারখানায় সার উৎপাদন শুরু হয়। এ কারখানার বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় এক লক্ষ মেট্রিক টন। চীনের আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় পলাশ ইউরিয়া সার কারখানাটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ।
৬। চট্টগ্রাম ইউরিয়া সার কারখানা : সম্প্রতি কয়েকটি বন্ধু আরব রাষ্ট্রের সহায়তায় চট্টগ্রামে রপ্তানিমুখী একটি বৃহদায়কার ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপিত হয়েছে। এর বার্ষিক সার উৎপাদন ক্ষমতা ৫ লক্ষ ৬১ হাজার টন ইউরিয়া এবং ৩ লক্ষ ৬০ হাজার টন এমোনায়া । এটি নির্মাণে বৈদেশিক মুদ্রাসহ মোট ১৫৩১ কোটি টাকা ব্যয় হয়। প্রধানত সার রপ্তানির উদ্দেশ্য এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ।
৭। চট্টগ্রাম ট্রিপল সুপার ফসফেট সার কারখানা : এটি দু'টি প্রকল্প বিশিষ্ট কারখানা । ১নং প্রকল্পটি ১৯৬৮ সালে চালু হয় । মাত্র ৯ মাস চালু থাকার পর যান্ত্রিক গণ্ডগোলে বন্ধ হয়ে যায় এবং পুনরায় ১৯৭৭ সালে চালু হয়। ১৯৭৪ সালে দ্বিতীয় প্রকল্পটি উৎপাদন শুরু করে । প্রথম প্রকল্পটির উৎপাদন ক্ষমতা বার্ষিক ৩২ হাজার মেট্রিক টন এবং দ্বিতীয় প্রকল্পটির উৎপাদন ক্ষমতা ১ লক্ষ ২০ হাজার মেট্রিন টন । সর্বমোট চট্টগ্রাম TSP সার কারখানায় উৎপাদন ক্ষমতা হলো ১ লক্ষ ৫২ হাজার মেট্রিক টন ।
৮। কর্ণফুলী ইউরিয়া সার কারখানা ঃ সম্পূর্ণ রপ্তানি লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ ও জাপােেনর যৌথ আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় ১৯৯৪ সালে এ কারখানাটি স্থাপিত হয়। বাখরাবাদ ক্ষেত্রের গ্যাস উক্ত কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে । এখানে ইউরিয়া সার উৎপাদন করা হয় । বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ৫.৬১ লক্ষ মেট্রিক টন ।
উপরে বর্ণিত সার কারখানাগুলো ছাড়াও খুলনায় বার্ষিক ৪.৫৮ লক্ষ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি টি.এস.পি. সার কারখানা স্থাপনের সরকারি পরিকল্পনা রয়েছে। অন্যদিকে ফেঞ্চুগঞ্জে জালালাবাদ ইউরিয়া সার কারখানা এখন নির্মাণাধীন রয়েছে ।
বাণিজ্য ও বর্তমানে বাংলাদেশ সার আমদানি করে। বাংলাদেশের সব কয়টি সার কারখানায় পুরোদমে উৎপাদন আরম্ভ হলে দেশের চাহিদা অনেকাংশ পূরণ করা সম্ভব হবে। ২০১৩-১৪ সালে বাংলাদেশ প্রায় ৭৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের সার বিদেশ হতে আমদানি করে ।
বাংলাদেশের সিমেন্ট শিল্প Cement Industries of Bangladesh
সিমেন্ট শিল্পে বাংলাদেশ পূর্বে অনগ্রসর ছিল। এ শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল তথা চুনাপাথার, কাদামাটি ও জিপসামের তীব্র অভাব রয়েছে বলে, এ দেশে সিমেন্ট শিল্প উন্নতি লাভ করতে পারেনি। বিদেশ হতে প্রয়োজনীয় সিমেন্ট আমদানি করে স্থানীয় চাহিদা মিটানো হতো। দেশ বিভাগের সময় সুনামগঞ্জের ছাতক নামক স্থানে “আসাম বেঙ্গল সিমেন্ট কারখানাটি ছাড়া এতদ্বঞ্চলে আর কোন সিমেন্ট কারখানা ছিল না। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের তাগিদে ক্রমবর্ধমান প্রয়োজনের কথা অনুধাবন করে ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রামে একটি সিমেন্ট কারখানা স্থাপন করা হয়। ১৯৭৪ সালে এ কারখানায় পরীক্ষামূলকভাবে উৎপন্ন শুরু হয়। ১৯৯০ সালের পর থেকে আমদানিকৃত কাঁচামালের ওপর নির্ভর করে বেসরকারি উদ্যাগে ক্রমশ সিমেন্ট শিল্প গড়ে উঠতে থাকে ।"
সিমেন্ট শিল্পের উৎপাদন ও বণ্টন : বাংলাদেশে বর্তমানে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩টি সিমেন্ট কারখানা রয়েছে। এদের মধ্যে দুটি চালু অবস্থায় এবং অপরটি চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে উঠা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সিমেন্ট কারখানা উৎপাদনে রয়েছে। ২০১২-১৩ সালে এদের উৎপাদনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৩,৪৬১.৩১ হাজার মেট্রিক টন। নিম্নে বাংলাদেশের সিমেন্ট শিল্পের বণ্টন দেখানো হলো ।
১। ছাতক সিমেন্ট কারখানা : আসাম বেঙ্গল কারখানাটি ছাতক সিমেন্ট কারখানা নামে পরিচিত । ভারতীয় চুনাপাথর উপর নির্ভর করে এ সিমেন্ট কারখানাটি গড়ে উঠেছিল। কিন্তু ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি বাতিল হওয়ায় কারখানাটি সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায় । পরবর্তী সময়ে সাবেক সিলেট জেলার টেকেরহাট, চরগা, লালঘাট, ভাঙ্গারহাট ও বগলি বাজার নামক স্থানের চুনাপাথর ক্ষেত্র হতে ছাতক সিমেন্ট কারখানাতে চুনাপাথর সরবরাহ করা হয়। চুনাপাথরের ক্ষেত্র হতে সিমেন্ট কারখানাটি নৌপথে প্রায় ১৬০ কি.মি. দূরে অবস্থিত। ফলে কাঁচামাল সরবরাহ প্রায়ই বিঘ্নিত হয়।
২। চট্টগ্রাম সিমেন্ট কারখানা : ১৯৬৬ সালে এ সিমেন্ট কারখানা স্থাপনের পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয় এবং ১৯৭৪ সালে পরীক্ষামূলকভাবে এর উৎপাদন শুরু হয় । ১৯৭৫ সাল হতে এ কারখানা নিয়মিতভাবে সিমেন্ট উৎপাদন করে আসছে। ৬ লক্ষ টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এ সিমেন্ট কারখানার বার্ষিক উৎপাদন গড়ে প্রায় ৩ লক্ষ টন । এ কারখানায় বিদেশ হতে আমদানিকৃত ক্লিংকার বা খণ্ড পাথর ব্যবহৃত হয় । ১৯৯৩ সালে এটি বেসরকারি মালিকানায় হস্তান্তর করা হয় ।
৩। জয়পুরহাট সিমেন্ট কারখানা ঃ এ সিমেন্ট কারখানাটি জয়পুরহাটে অবস্থিত। এ কারখানার বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ৬ লক্ষ ৬৩ হাজার মেট্রিক টন এবং কাঁচামাল হিসেবে স্থানীয় চুনাপাথর ব্যবহৃত হয় । এ বৃহৎ সিমেন্ট কারখানাটির কাজ সম্পন্ন করতে ১১ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রাসহ মোট ৩৪ কোটি টাকা লাগবে । কারখানাটি চালু হলে দৈনিক প্রায় ৩৫ হাজার মেট্রিক টন চুনাপাথর ব্যবহৃত হবে । প্রকল্পটির কাজ সমাপ্তির দিকে । জয়পুরহাট সিমেন্ট কারখানা চালু হলে বাংলাদেশের সিমেন্টের চাহিদা বহুলাংশে পূরণ হবে । এছাড়া সরকার সিলেটে সুরমা সিমেন্ট কারখানা স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। এরজন্য প্রয়োজনীয় অর্থও বরাদ্দ করা হয়েছে। এ কারখানায় স্থানীয় চুনাপাথর ব্যবহৃত হবে। তদুপরি সরকার খুলনাতে একটি সিমেন্ট কারখানা স্থাপনের পরিকল্পনা নিয়েছেন। এতে বিদেশ হতে আমদানিকৃত ক্লিংকার কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হবে।
তাছাড়া বর্তমানে বেসরকারি খাতে বেশ কয়েকটি সিমেন্ট কারখানা চালু হয়েছে । তন্মধ্যে হুন্দাই (হোলসিম) সিমেন্ট লিঃ, মেঘনা সিমেন্ট লিঃ, মংলা সিমেন্ট লিঃ, সেভেন রিংস সিমেন্ট, মর্ডান সিমেন্ট লিঃ, আরামিট সিমেন্ট লিঃ, শাহ সিমেন্ট লিঃ, স্ক্যান সিমেন্ট লিঃ, কনফিডেন্স সিমেন্ট লিঃ, আহাদ সিমেন্ট লিঃ, ডায়মণ্ড সিমেন্ট লিঃ, আকিজ সিমেন্ট লিঃ, আলম সিমেন্ট লিঃ, পদ্মা সিমেন্ট লিঃ, ক্রাউন সিমেন্ট লিঃ, লাফার্জ সিমেন্ট লিঃ, ফ্রেশ সিমেন্ট ইত্যাদি অন্যতম। এ কারখানাগুলো বিদেশ হতে আমদানি করা ক্লিংকার কাঁচামাল হিসেবে > ব্যবহার করে।
বাণিজ্য ঃ বাংলাদেশ পূর্বে সিমেন্ট আমদানির ওপর বহুলাংশে নির্ভরশীল ছিল। ১৯৯০ সালের পর থেকে বেসরকারি উদ্যোগে বেশ কয়েকটি সিমেন্ট কারখানা গড়ে উঠায় বিদেশ থেকে আমদানি ক্রমশ কমতে থাকে । তবে সিমেন্ট উৎপাদনের কাঁচামাল ক্লিংকার আমদানি ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে । বর্তমানে সাধারণ সিমেণ্ট আমদানি খুব কম হলেও প্রচুর সাদা সিমেন্ট আমদানি করতে হয়। গত কয়েক বছরের ক্লিংকার আমদানির একটি ছক দেওয়া হলো ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]