বিদ্যুৎ উৎপাদনের বর্তমান পরিস্থিতি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) এর সংস্কার কর্মসূচি

Present Power Generation Scenario
২০১৪-১৫ অর্থবছরে (ডিসেম্বর, ২০১৪ পর্যন্ত) সরকারি খাতে ১০,৮১৯.৭৯ মিলিয়ন কিলোওয়াট আওয়ার এবং বেসরকারি খাতে (আইপিপি, এসআইপিপি, রেন্টাল, আরইবি) ১০,৩০২.৯৯ মিলিয়ন কিলোওয়াট আওয়ার এবং বিদ্যুৎ আমদানি ১৫৬৮.০৬ মিলিয়ন কিলোওয়াট আওয়ারসহ মোট ২২,৬৯১ মিলিয়ন কিলোওয়াট আওয়ার নীট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে । মোট নীট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৪৭.৬৮ শতাংশ সরকারি খাতে এবং ৪৫.৪১ শতাংশ বেসরাকরি খাতে এবং ৬.৯১ বিদ্যুৎ আমদানি খাত হতে এসেছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাসের ব্যবহার সর্বাধিক। মোট নীট উৎপাদনের ৬৮.৪০ শতাংশ গ্যাসভিত্তিক, ১.৬১ শতাংশ পানিভিত্তিক, ২.০৪ শতাংশ কয়লাভিত্তিক, ৭.০৩ শতাংশ আমদানিকৃত এবং ২০.৯২ শতাংশ তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত হয়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৪২,১৯৫.৭১ মিলিয়ন কিলোওয়াট আওয়ার ও ২০১২-১৩ অর্থবছরে ৩৮,২৩০.২৭ মিলিয়ন কিলোওয়াট আওয়ার নীট বিদুৎ উৎপাদিত হয়েছিল । অর্থাৎ ২০১২-১৩ অর্থবছরের তুলনায় ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ১০.৩৭ শতাংশ নীট বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে ।
২০১৪-১৫ অর্থবছরে (ডিসেম্বর, ২০১৪ পর্যন্ত) জ্বালানির ধরন ও মালিকানার ভিত্তিতে নীট বিদ্যুৎ উৎপাদন নিম্নে লেখচিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলো ।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) বিতরণ সিস্টেমে ৩৩ কেভি, ১১ কেভি এবং ০.৪ কেভি-এ বিদ্যুৎ বিতরণ করা হয়। ১৯৯৫-৯৬ অর্থবৎসরে ৩৫,৯৬২ কিলোমিটার বিতরণ লাইন ছিল যা হতে বিভিন্ন সময়ে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ও পশ্চিমাঞ্চল বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির নিকট বিতরণ লাইন হস্তান্তরের পর ২০১৩-১৪ অর্থবৎসরে বিপিডিবি'র বিতরণ লাইন ৩৫,৯৬২ কিঃমিঃ এ দাঁড়িয়েছে । বিপিডিবি'র গ্রাহক সংখ্যা ১৯৯৫-৯৬ অর্থবছরে ১১,৫৬,৬৭২ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৩-১৪ অর্থবৎসরে ২৯,০১,২৩৫ এ এবং ডিসেম্বর, ২০১৪ পর্যন্ত আরও বৃদ্ধি পেয়ে ৩০,১৫,০৩৬ এ দাঁড়িয়েছে ।
১০.৭ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) এর বিদ্যুৎ বিক্রয়
Sales of Electricity by Power Development Board (PDB)
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক ২০১৪-১৫ অর্থবছরের ডিসেম্বর, ২০১৪ পর্যন্ত মোট ২১,০৭৯ মিলিয়ন কিলোওয়াট আওয়ার বিদ্যুৎ বাল্ক হিসেবে বিভিন্ন বিতরণ কোম্পানি ও পিডিবি'র নিজস্ব বিতরণ অঞ্চলে বিক্রয় করা হয়েছে । মোট বিক্রীত বিদ্যুতের মধ্যে ১৭.৭১ শতাংশ ডিপিডিসি, ১০.৩২ শতাংশ ডেসকো, ৪১.০৯ শতাংশ আরইবি, ৬.০৯ শতাংশ পশ্চিমাঞ্চল বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি ক্রয় করে । বাকি ২৪.৭৮ শতাংশ পিডিবি এর নিজস্ব বিতরণ অঞ্চলে বিক্রয় করা হয়ছে । ২০১৪-১৫ অর্থবছরের ডিসেম্বর ২০১৪ পর্যন্ত বিভিন্ন সংস্থার নিকট বিদ্যুৎ বিক্রির পরিমাণ নিম্নে লেখচিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলো ।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) এর সংস্কার কর্মসূচি Reforms Programme of Power Development Board (PDB)
বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে সর্বোচ্চ গুরুত্ব আরোপসহ ২০২১ সালের মধ্যে সকল জনসাধারণকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আনার ব্যাপারে সরকারের অঙ্গীকার রয়েছে। এ অঙ্গীকার পূরণে সরকার বিভিন্ন সংস্কার কর্মসূচি গ্রহণ করেছে যার মধ্যে কোন কোন কর্মসূচি ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। এখন পর্যন্ত বাস্তবায়িত সংস্কার কর্মসূচিসমূহের অবস্থা নিমরূপ ।
১। ১৯৪৮ সালে সরকারি খাতে ইলেকট্রিসিটি ডাইরেক্টরেট গঠনের মাধ্যমে সরকারি ব্যবস্থাপনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থা যাত্রা শুরু করে । ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং কৃষি ও শিল্পখাতে বিদ্যুতের গুরুত্ব বিবেচনা করে দ্রুত বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৫৯ সালে গঠিত ইপিওয়াপদাকে ৩১ মে, ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্টসিয়াল অর্ডার ৫৯ (QP-59) এর মাধ্যমে দুই ভাগে বিভক্ত করে এক ভাগ বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) এবং অপরভাগ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড নামে অভিহিত করা হয়। ফলে সমগ্র দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ দায়িত্ব অর্পিত হয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এর উপর ।
২। কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিদ্যুতের অপরিসীম গুরুত্বের বিষয় বিবেচনা করা পল্লী এলাকায় এর ব্যবহার দ্রুত নিশ্চিত করার জন্য অর্ডিনেন্স (Ordinance No LI of 1977) এর মাধ্যমে ১৯৭৭ সালের অক্টোবরে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) গঠিত হয় ।
৩। রাজধানী ঢাকা এবং এর আশেপাশের জেলাগুলোতে বিদ্যুতের ব্যবহার সুষ্ঠু ও সুনিয়ন্ত্রিত করার জন্য ১৯৯০ সালে বৃহত্তর ঢাকা এলাকার জন্য ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কর্তৃপক্ষ (ডেসা) এবং ১৯৯৬ সালে ডেসার কিছু এলাকা নিয়ে ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) গঠিত হয়। পরবর্তীতে জুলাই, ২০০৮ ইং হতে ডেসার কার্যক্রম অবলুপ্ত করে ডিপিডিসি (DPDC) কার্যক্রম শুরু করেছে ।
৪। ১৯৯৬ সালে কোম্পানী আইনের অধীনে পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (PGCB) গঠিত হয় এবং সঞ্চালন সিস্টেমের পূর্ণ দায়িত্ব PGCB -এর উপর ন্যস্ত হয় ।
৫ । ১৯৯৬ সালে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রকে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিঃ (APSCL)-এ রূপান্তর করা হয় । .
৬। বরিশাল এবং খুলনা জোনের বিতরণ ব্যবস্থা পরিচালনার উদ্দেশ্যে ২০০২ সালে পশ্চিমাঞ্চল বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি “WZPDCO” গঠন করা হয় ।
৭। ২০০৪ সালে ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ “ইজিসিবি” গঠন করা হয় । বর্তমানে “ইজিসিবি” ২×১২০ মেঃওঃ ক্ষমতার পিকিং বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনা করছে। “ইজিসিবি” হরিপুর ৩৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সিসিপিপি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শুরু করছে এবং সিদ্ধিরগঞ্জ ৪৫০ মেগাওয়াট সিসিপিপি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্রয় প্রক্রিয়া চলছে ।
৮। ২০০৮ সালে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল বিদ্যুৎ উৎপাদন কোম্পানী (NWPGCL) গঠন করা হয়। NWPGCL খুলনা ও সিরাজগঞ্জে দুটি ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শুরু করছে এবং ভেড়ামারায় ৩৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সিসিপিপি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্রয় প্রক্রিয়া চলছে ।
৯। পিডিবি বিভিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও বিতরণ অঞ্চলকে Strategic Profit Centre (SPC) এ রুপান্তরের লক্ষ্যে কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
১০। সকল বিতরণ ইউনিটকে কম্পিউটারাইজড বিলিং সিস্টেমের আওতায় আনা হয়েছে ।
বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা Transmission System
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সেক্টরের পুনর্বিন্যাসকল্পে দক্ষতা বৃদ্ধি ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠাসহ কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনয়ন এবং বাণিজ্যিক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে Power Grid Company of Bangladesh (PGCB) পিজিসিবি গঠিত হয়েছে। ৩১শে ডিসেম্বর ২০০২ তারিখে সঞ্চালন সিষ্টেমের সমগ্র এলাকা পিজিসিবি'র নিকট হস্তান্তরিত হয়। বিদ্যুৎ সঞ্চালন সিস্টেম নেটওয়ার্কের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন, সুষ্ঠু পরিচালনা, নতুন নতুন সঞ্চালন লাইন ও গ্রীড উপকেন্দ্র নির্মাণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে দেশের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করা প্রভৃতির দায়িত্ব পিজিসিবি'র উপর অর্পিত । ফলে সমগ্র সঞ্চালন সিষ্টেমের পরিচালনা ও সংরক্ষণসহ ভবিষ্যৎ সম্প্রসারণ এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব এখন পাওয়ার গ্রীড কোম্পানির। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে কোম্পানি এর কার্য পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
বিভিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ সারাদেশে ২৩০ কেভি ও ১৩২ কেভি লাইনের মাধ্যমে সঞ্চালন করা হয়। ১৯৯৬ সালে পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড-এর প্রতিষ্ঠালগ্নে দেশে ২৩০ কেভি ও ১৩২ কেভি সঞ্চালন লাইনের দৈর্ঘ্য ছিল যথাক্রমে ৮৩৮ সার্কিট কিঃমিঃ ও ৪,৭৫৫ সার্কিট কিঃমিঃ। সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নতি সাধনের লক্ষ্যে ২০০১-০২ অর্থবছর থেকে জানুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত পিজিসিবি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৩,০৪৪ সাটি কিঃমিঃ দৈর্ঘ্যের ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন, ৬,০৮০ সার্কিট কিঃমিঃ দৈর্ঘ্যের ১৩২ কেভি সঞ্চালন লাইন, ৮,১৭৫ এমভিএ ক্ষমতা সম্পন্ন ১৯টি ২৩০/১৩২ কেভি উপকেন্দ্র, ১০,৬৭৩ এমভিএ ক্ষমতা সম্পন্ন ৮৬টি ১৩২/৩৩ কেভি উপকেন্দ্র, ৮টি উপকেন্দ্রে ১৩২ কেভি বাসে ৪৫০ মেগাভার ক্যাপাসিটর ব্যাংক স্থাপনসহ বিদ্যমান গ্রীড উপকেন্দ্রগুলোতে মোট ১৮,৬৬ এমভিএ ক্ষমতা বৃদ্ধির কাজ সম্পন্ন করেছে। পিজিসিবি'র সম্প্রসারণ কার্যক্রম
বিদ্যুৎ খাতে সঞ্চালন ব্যবস্থাপনায় সংস্কারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সঞ্চালন ব্যবস্থার উন্নতি সাধনের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে পিজিসিবি নিম্নলিখিত সম্প্রসারণ কাজ সম্পন্ন করেছে ।
১। কুমিল্লা-মেঘনাঘাট হরিপুর ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন;
২। বিদ্যমান ঘোড়াশাল-হরিপুর ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন রামপুরায় টার্ণ-ইন ও টার্ণ-আউট নির্মাণ প্রকল্প; ৩। হাসনাবাদ-আমিনবাজার-টঙ্গী এবং হরিপুর-মেঘনাঘাট ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন নির্মাণ প্রকল্প;
৪। খুলনা-ঈশ্বরদী এবং বগুড়া-বড় পুকুরিয়া ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন নির্মাণ প্রকল্প;
৫ । জয়দেবপুর-কবিরপুর-টাঙ্গাইল ১৩২ কেভি সঞ্চালন লাইন নির্মাণ প্ৰকল্প
৬। দ্বিতীয় পূর্ব-পশ্চিম বৈদ্যুতিক আন্তঃসংযোগ লাইন (আশুগঞ্জ-যমুনা বহুমূখী সেতু-সিরাজগঞ্জ ২৩০ কেভি সঞ্চালন লাইন) নির্মাণ প্রকল্প; শ্যামপুর, ঝিনাইদাহ, ভেড়ামারা এবং শ্রীপুর ২৩০/১৩২/পি-ডিপিপি নীতিগত অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কেভি উপকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প ।
কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে। বৈদেশিক অর্থায়নের প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে ।
(২০১২-১৩ হতে ২০১৪-১৫)
বিদ্যমান উপকেন্দ্র ও সঞ্চালন লাইনের ক্ষমতা পি-ডিপিপি নীতিগত অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা বৃদ্ধিকরণ (ফেইজ-১) । (২০১১-১২ হতে ২০১৪-১৫)
কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে। ডিপিপি বিদ্যুৎ বিভাগে প্রেরণ করা হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের জন্য প্রচেষ্টা চলছে ।
চন্দ্রঘোনা-রাঙ্গামাটি-খাগড়াছড়ি ১৩২ কেভি সিঙ্গেল এশিয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নের আশ্বাসের
সার্কিট লাইন নির্মাণ । (২০১২-১৩ হতে ২০১৪-১৫)
প্রেক্ষিতে ডিপিপি পুনঃপ্রণয়ন করে বিগত ১৫/০৩/২০১২ ইং তারিখে বিদ্যুৎ বিভাগে প্রেরণ করা হয়েছে।
গোয়ালপাড়া-বাগেরহাট ১৩২ কেভি দ্বৈত সার্কিট পিজিসিসি'র নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নের জন্য সঞ্চালন লাইন প্রকল্প । (২০১২-১৩ হতে ২০১৩-১৪) বোর্ডের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]