সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) কি?

ভূমিকা
Introduction
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি টেকসই, পরিবেশ বান্ধব, অত্যাধুনিক এবং সাশ্রয়ী পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন অনস্বীকার্য । উৎপাদন বৃদ্ধি, উৎপাদনের উপকরণ ও উৎপাদিত পণ্যের সুষ্ঠু বাজারজাতকরণে এবং দ্রব্যমূল্যের স্থিতিশীলতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে যুগোপযোগী, সুসংগঠিত ও আধুনিক পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যাবশ্যকীয় ভৌত অবকাঠামো হিসেবে সারা বিশ্বে স্বীকৃত । বর্তমান বিশ্বায়ন ও বাজার অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে একটি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে যুগোপযোগী আধুনিক পরিবহণ এবং তথ্য যোগাযোগসহ অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থার ভূমিকা উল্লেখযোগ্য । আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে সকল অবকাঠামোগত ব্যবস্থাপনার মধ্যে পরিবহণ ও যোগযোগ অবকাঠামো অন্যতম। ইতোপূর্বে পরিচালিত সমীক্ষায় দেখা যায়, যন্ত্রচালিত সারফেস পরিবহণের মধ্যে সড়ক পরিবহণ টন-কিলোমিটার শতকরা ৮০ ভাগের অধিক মালামাল এবং যাত্রী-কিলোমিটারে শতকরা ৮৮ ভাগের অধিক যাত্রী বহন করে । স্থিরমূল্যে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে দেশজ উৎপাদনে পরিবহণ ও যোগাযোগ খাত (স্থল পথ পরিবহণ, পানি পথ পরিবহণ, আকাশ পথ পরিবহণ, সহযোগী পরিবহণ, সেবা ও সংরক্ষণ এবং ডাক ও তার যোগাযোগ উপখাত সমন্বয়ে গঠিত) এর অবদান ও বৃদ্ধির হার ছিল যথাক্রমে ১১.৪৯ শতাংশ ও ৬.০৫ শতাংশ । দেশজ উৎপাদনে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে এ খাতের অবদান ১১.৪৪ শতাংশ এবং প্রবৃদ্ধির হার ৫.৯৯ শতাংশ প্রাক্কলন করা হয়েছে। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিবহণ এবং তথ্য ও অন্যান্য যোগাযোগ নেটওয়ার্কের সাথে বাংলাদেশকে অন্তর্ভূক্ত করার উপযোগী উন্নত এবং সুসমন্বিত পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা একান্ত জরুরী । তাই, পরিবহণ ও যোগাযোগ খাতে বিভিন্ন প্রকল্প অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে । রেলপথ, জলপথ ও সড়কপথ এবং অভ্যন্তরীণ পরিবহণ ব্যবস্থার মধ্যে অন্যতম সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনার আওতাধীন মূলত সড়ক নেটওয়ার্ক। সড়ক নেটওয়ার্ক ছাড়া এলজিইডি'র আওতায় উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রামীণ সড়ক নেটওয়ার্ক এর অন্তর্ভূক্ত সড়ক নির্মাণ/পুনঃনির্মাণ/পুনর্বাসনসহ এ সকল সড়কে ব্রিজ/কালভার্ট নির্মাণ/পুনঃনির্মাণ/পুনর্বাসন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে। ফলে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর যাতায়াত ব্যবস্থাসহ তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। পরিবেশ বান্ধব, নিরাপদ এবং সুলভে মালামাল পরিবহণের নির্ভরশীল মাধ্যম হিসেবে রেলের ভূমিকা অব্যাহত রাখার জন্য
বাংলাদেশ রেলওয়েকে বাণিজ্যিক ও আর্থিক সফলতা অর্জনে এবং পেশাগত জ্ঞানের ভিত্তিতে পরিচালনার লক্ষ্যে অর্গানাইজেশনাল রিফর্মস, সেক্টর ইমপ্রুভমেন্ট প্রভৃতি বিষয়ে উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। নৌপথের নাব্যতা সংরক্ষণ ও নৌপথ উদ্ধার, নিরাপদ নৌযান চলাচল নিশ্চিতকরণ, অভ্যন্তরীণ নৌবন্দর সমূহের উন্নয়ন, ঢাকার চারপাশের নৌপথ চলাচল সচলকরণ, অভ্যন্তরীণ নৌপথে কন্টেইনার পণ্য পরিবহণের অবকাঠামো সৃষ্টি, ডিজিটাল পদ্ধতিতে হাইড্রোগ্রাফিক চার্ট প্রণয়ন ইত্যাদি কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। আকাশ পথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা এবং সীমিত সম্পদ নিয়ে বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক গন্তব্যে সার্ভিস পরিচালনা করছে। দেশের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন এবং এর মান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে । সাবমেরিন কেবল এর মাধ্যমে একটি আধুনিক টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক তৈরীর জন্য কর্যক্রম অব্যাহত রয়েছে, যা হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো । •
সড়ক ও জনপথ (সওজ) Roads and Highway
দেশের সার্বিক উন্নয়নে পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা একটি অত্যাবশ্যকীয় ভৌত অবকাঠামো হিসেবে কাজ করছে। যাত্রী ও মালামাল পরিবহণের দিক থেকে রেলপথ, জলপথ ও সড়কপথ এবং অভ্যন্তরীণ পরিবহণ ব্যবস্থার মধ্যে সড়কপথ পরিবহণ অন্যতম ভৌত অবকাঠামো। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের তথ্যমতে যন্ত্রচালিত ভূ-উপরস্থ পরিবহণের মধ্যে সড়ক পরিবহণ টন-কিলোমিটার হিসেবে শতকরা ৮০ ভাগের অধিক মালামাল আবং যাত্রী-কিলোমিটার হিসেবে শতকরা ৮৮ ভাগের অধিক যাত্রী বহন করে থাকে । ২০১৩-১৪ অর্থবছর পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন শ্রেণীর মোট ২১,৪৫৪ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে । মোট সড়কের মধ্যে ১৭ শতাংশ জাতীয় মহাসড়ক, ২০ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়ক, এবং ৬৩ শতাংশ জেলা সড়ক রয়েছে। তাছাড়াও সওজ অধিদপ্তরের আওতায় বিভিন্ন প্রকারের ৪,৫০৭টি সেতু, ১৩,৭৫১টি কালভার্ট রয়েছে এবং বিভিন্ন স্থানে ৫০টি ফেরী ঘাটে বিভিন্ন প্রকারের মোট ১৫৩টি ফেরি যান রয়েছে । সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অধীন বিভিন্ন শ্রেণীর সড়ক পথের বিবরণ সারণিতে দেয়া হলো ।
২০১৪-১৫ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অধীনে ১৩৭টি বিনিয়োগ প্রকল্প ও ৩টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্পের সমন্বয়ে মোট ১২৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অন্তর্ভূক্ত আছে । প্রকল্পসমূহের অনুকূলে মোট বরাদ্দ ৩৯৮৮.০৯ কোটি টাকা। বরাদ্দের মধ্যে প্রকল্প সাহায্য অঙ্ক ২১০.৯১ কোটি টাকা ।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) Local Government Engineering Department (LGED)
দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচনে পল্লী অঞ্চলে উন্নত অবকাঠামোর ভূমিকা অনস্বীকার্য । স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) দেশের সকল স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে শক্তিশালীকরণ, ক্ষুদ্রাকার পানি সম্পদ অবকাঠামোসহ পল্লী ও শহরাঞ্চলে অবকাঠামো উন্নয়ন, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের পৌরসভায় অবকাঠামো উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ ও উন্নয়ন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং দারিদ্র বিমোচনের লক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দেশের পল্লী অঞ্চলের সুষম উন্নয়নের লক্ষ্যে এলজিইডি কর্তৃক পল্লী অবকাঠামোসহ অন্যান্য কার্যক্রম সফল বাস্তবায়নের জন্য ২০০৫-২০২৫ সাল মেয়াদে একটি দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে । অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার সহায়তায় এলজিইডি বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে। এলজিইডি তার সূচনালগ্ন হতে ফেব্রুয়ারি ২০১৪ পর্যন্ত প্রায় ৯৩,৭৩৪ কিঃমিঃ (উপজেলা, ইউনিয়ন. ও গ্রামীণ) সড়ক নির্মাণ/পুনঃনির্মাণ/পুনর্বাসনসহ উক্ত সড়কে ১২,০৯,৬১২ মিটার ব্রিজ/কালভার্ট নির্মাণ/পুনঃনির্মাণ/পুনর্বাসন করেছে । এছাড়াও, ১,৭০৪ টি গ্রোথ-সেন্টার, ১,৮৯৫টি গ্রামীণ হাট বাজার উন্নয়ন, ২১,৮৫৯ কিঃমিঃ সড়কে বৃক্ষ রোপণ, ২,৬৩২টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ এবং প্রায় ৪,৮২,০৩৯ হেক্টর জমিতে কমান্ড ́ এরিয়া উন্নয়নসহ ফ্লাড কন্ট্রোল ড্রেনেজ ইরিগেশন (এফসিডিআই) নির্মাণ করেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ পর্যন্ত স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের পরিবহণ অবকাঠামো উন্নয়নের গৃহীত কর্মসূচিসমূহ নিম্নে দেখানো হলো ।
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের পৌরসভায় অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্প চলমান আছে । সম্পূর্ণভাবে দেশীয় অর্থায়নে ও দেশীয় প্রকৌশলী দ্বারা ঢাকা শহরে এলজিইডি কর্তৃক খিলগাঁও ফ্লাইওভার নির্মাণের পর সৌদি ও ওপেক ফান্ড সহায়তায় ঢাকা শহরের মৌচাক-মগবাজার ইন্টারসেকশন হয়ে মহাখালী পর্যন্ত ফ্লাইওভার নির্মাণের লক্ষ্যে ঢাকা মহানগরীতে ফ্লাইওভার ব্রিজ (সমন্বিত মগবাজার-মৌচাক ফ্লাইওভার) নির্মাণ শীর্ষক একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ফ্লাইওভারটি নির্মিত হলে ঢাকা শহরের যানজট অনেকাংশে সহনীয় করা সম্ভব হবে ।
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) Bangladesh Road Transport Authority (BRTA)
সড়ক পরিবহণ খাতের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন, ব্যবস্থাপনা ও সুষ্ঠু নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে ১৯৮৮ সাল থেকে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) কাজ করে আসছে। দেশের যান্ত্রিক যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন, উপযুক্ত সনদ প্রদানসহ মোটর যান অধ্যাদেশে বর্ণিত অন্যান্য রেগুলেটরি দায়িত্ব বিআরটিএ'র উপর ন্যস্ত । বিআরটিএ ২০১৩-১৪ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় করেছে ৯৫২ কোটি টাকা (লক্ষ্যমাত্রার ৮২.১৩ শতাংশ)। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ১,২৪৯ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত প্রকৃত আদায় হয়েছে ৬৪৭ কোটি টাকা যা লক্ষ্যমাত্রার ৫১.৮০ শতাংশ। ২০০৫-০৬ অর্থবছর থেকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত বিআরটিএ-র রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ও প্রকৃত আদায় সারণিতে দেখানো হলো ।
এ সেক্টরের শৃংখলা ও গতি আনয়নে বিআরটিএ ইতোমধ্যে নিম্নবর্ণিত কার্যক্রম গ্রহণ করেছে ।
১। National Road' Safety Acticr Plan-এর আওতায় সড়ক দূর্ঘটনা রোধকল্পে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ২৩,৫৮৫ এবং ২০১৪-১৫ অর্থবছরের মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত ৩,২০০ জন পেশাজীবি গাড়িচালকদের প্রশিক্ষণ প্রদান;
২। Land Transport Policy প্রণয়ন;
৩। হাই-সিকিউরিটি ড্রাইভিং লাইসেন্স ও হাই-সিকিউরিটি রেজিস্ট্রেশন ও ফিটনেস সার্টিফিকেট চালু
৪। পরিবেশ দূষণ রোধকল্পে ডিজেল চালিত বাস এর পরিবর্তে পরিবেশ বান্ধব সিএসজি চালিত বাস চলাচল উৎসাহিতকরণ, ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে সিএনজি থ্রি-হুইলার ও ট্যাক্সি ক্যাব এর ভাড়া পুনঃনির্ধারণ পূর্বক মিটার সংযোজন বাধ্যতামূলককরণ।
৫ । পরিবেশ রক্ষার্থে ক্ষতিকর পলিউশন ডিটেকটিভ মোবাইল ভেহিক্যাল-এর মাধ্যমে কালো ধোঁয়া নির্গমণকারী যানবাহন চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ;
৬। দুর্ঘটনা কবলিত যাত্রী ও পথচারীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার জন্য পেট্রোল পাম্প কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ প্রদান ।
সেতু বিভাগের কার্যক্রম Activities of Bridge Division
যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনে সৃষ্ট সেতু বিভাগের মূল কাজ হলো ১৫০০ মিটার ও অপূর্ব দৈর্ঘ্যের সেতু নির্মাণ এবং টোল সড়ক, ফ্লাইওভার, এক্সপ্রেসওয়ে, লিংক রোড ইত্যাদি নির্মাণ এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]