তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাত

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাত Information and Communication Technology Sector
ও বর্তমান সরকার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার সমাজের সর্বস্তরে প্রসারের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংগীকার ব্যক্ত করেছে এবং এ লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে সরকার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা-২০০৯ প্রকাশ করেছে। দশটি মূল উদ্দ্যেশকে সামনে রেখে নীতিমালায় আশু, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি ৩০৬টি কর্ম পরিকল্পনা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার জন্য সুনির্দিষ্ট করা হয়েছ। এর মধ্যে বেশ কিছু আশু করণীয় কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ ও গ্যাস বিল পরিশোধ, রেলের টিকেট ক্রয় ও আসন সংক্রান্ত তথ্য এবং দুর্যোগের আগাম খবর কৃষকের কাছে খুব দ্রুত পৌছানো যাচ্ছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্তরের পরীক্ষার ফলাফল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করায় শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের বিপুল শ্রম, সময় ও অর্থের অপচয় বন্ধ হয়েছে। তথ্য কেন্দ্রের মাধ্যমে সরকারি সেবা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌছে দেয়ার উদ্যোগকে আরোও সম্প্রসারিত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।
সমাজের সকল স্তরে ডিজিটাল লিটারেসি বৃদ্ধির মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রয়োগ, তথ্য- প্রযুক্তি ভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে জনগণের সেবা নিশ্চিতকরণ, তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর শিল্প ও অর্থনীতির প্রসারের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন, জ্ঞান-ভিত্তিক শিল্পে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং ই-গভর্নেন্স ও ই-কমার্স প্রবর্তনের মাধ্যমে আধুনিক ও উন্নত ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন করার লক্ষ্যে সরকার আইসিটি বিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করেছে। ২০০৯ সালে জাতীয় আইসিটি টাস্কফোর্সের পুনর্গঠন এবং নাম পরিবর্তন করে ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্স নামকরণ করা হয়েছে। দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়ন ও প্রসারের মাধ্যমে সকল প্রকার সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার কার্যক্রমকে গতিশীল করার লক্ষ্যে পৃথক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে ।
কন্ট্রোলার অব সার্টিফাইং অথরিটি (সিসিএ) Controller of Certifying Authority (CCA)
ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি হিসেবে দেশে ই-কমার্স, ই-লেনদেন, ই-গভর্নেন্স চালুকরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা-২০০৯ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডিজিটাল স্বাক্ষর প্রবর্তনের উদ্দেশ্যে সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে । তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে সংযুক্ত অফিস হিসেবে আইসিটি আইন-২০০৯ এবং ১৮নং ধারা মোতাবেক সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রকের (Controller of Certifying Authority) কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ।
ডিজিটাল স্বাক্ষর প্রবর্তনের ফলে নিম্নলিখিত সুবিধাসমূহ পাওয়া যাবে
১। সরকারি দপ্তরসমূহের ডিজিটাল স্বাক্ষর ও ডিজিটাল এনক্রিপশন চালুর মাধ্যমে সরকারি তথ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল তথ্যের নিরাপদ আদান-প্রদান নিশ্চিত করা যাবে;
২। ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রক-এর কার্যালয় এর মাধ্যমে দেশে ই-কমার্স, ই-পেমেন্ট, ই-লেনদেন এবং ই-প্রকিউরমেন্ট ব্যবস্থা প্রবর্তন সহজতর হবে । ই-কমার্স চালুর লক্ষ্যে নিরাপদ পেমেন্ট গেটওয়ে চালু করা সম্ভব হবে;
৩। ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রক এর কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হলে সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে ।
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) Bangladesh Computer Council (BCC)
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল তথ্য প্রযুক্তিতে দেশকে অগ্রগামী করে তুলতে নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্ত বায়ন করে আসছে । এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো,
১। ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে সেবা কার্যক্রমসহ সরকারের অন্যান্য কার্যক্রম অরো সম্প্রসারিত করার জন্য ডাটা সেন্টার স্থাপন;
২। দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে প্রয়োজনীয় আইন, বিধি ও নীতিমালা গ্রহণ;
৩। আইসিটি আইন ২০০৬ অনুযায়ী সাইবার ট্রাইব্যুনাল গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ;
৪। আইসিটি শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে উৎসাহ প্রদানের জন্য কাওরান বাজারস্থ বিডিবিএল ভবনে
স্থাপিত আইসিটি ইনকিউবেটরে বর্তমানে ৪৮টি কোম্পানির কার্যক্রম অব্যাহত রাখা;
৫। সরকারি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট কেন্দ্রীয়ভাবে বিসিসি-তে হোস্ট করার উদ্যোগ গ্রহণ;
৬। জনতা টাওয়ারে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের লক্ষ্যে একটি কর্মসূচি বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ
৭। ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রক-এর কার্যালয় স্থাপন;
৮। মহাখালিসহ দেশের সকল বিভাগীয় শহরে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ; ৯। ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সেবা কার্যক্রমসহ সরকারের অন্যান্য কার্যক্রম আরো সম্প্রসারিত করার লক্ষ্যে জাতীয় ডাটা সেন্টার স্থাপন;
১০। কম্পিউটারে বাংলা ভাষা ব্যবহারের জন্য বিদ্যমান Bangla Character Code Set -এর ইউনিকোড-৬ ভিত্তিক বাংলাদেশ মান BDS 1520:2011 প্রণয়ন;
১১। মোবাইল ফোনের জন্য বাংলা কী প্যাড বাংলাদেশ মান BDS 1834:2011 প্রণয়ন । ১৩ । বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জুন, ২০১৪ পর্যন্ত মোট ৩,৫৪৪টি কম্পিউটার ল্যাব
বিসিসি কর্তৃক গৃহীত উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ Development Projects Taken by BCC
ডেভেলপমেন্ট অব ন্যাশনাল আইসিটি ইনফ্রা-নেটওয়ার্ক ফর বাংলাদেশ গভর্ণমেন্ট প্রকল্প দেশে ই-গভর্নমেন্ট এর সুষ্ঠু এবং সফল বাস্তবায়নের নিমিত্ত সরকারের সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ/জেলা, ঢাকাস্থ ১১৪টি দপ্তর এবং ৬৪টি উপজেলাকে একটি পাবলিক নেটওয়ার্কের আওতায় আনার লক্ষ্যে কোরিয়া সরকারের সহযোগিতায় ৩০.৬৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (২৮১.৪৮ কোটি টাকা, যার মধ্যে বৈদেশিক সাহায্য ২১৪.৪০ কোটি টাকা) সফট লোনের মাধ্যমে Bangla Govt Net শীর্ষক প্রকল্প চলমান রয়েছে । প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে দেশের টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো ব্যবহার করে সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ, প্রধান প্রধান দপ্তর/সংস্থা, ৬৪ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এবং নূন্যতম ৬৪টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরকে একটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে ।
বেসিক আইসিটি স্কিল ট্রান্সফার আপ টু উপজেলা লেভেল শীর্ষক প্রকল্প
বেসিক আইসিটি স্কিল ট্রান্সফার আপ টু উপজেলা লেভেল শীর্ষক প্রকল্প জানুয়ারি ২০১১ থেকে জুন ২০১৪ বাস্তবায়ন শুরু হচ্ছে। প্রকল্পটি জেলা পর্যায়ে একটি স্কুল এবং একটি কলেজসহ ন্যূনতম দুইটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাবের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে । জেলা পর্যায়ের ল্যাবগুলোতে নিয়মিত আইসিটি বিষয়ে মাস্টার ট্রেইনার তৈরীসহ বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
বিসিসি কর্তৃক উন্নয়ন কর্মসূচি
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের বিসিসি ১৭টি কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ে তথ্য সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি সরকারি পর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার চলছে । ব্যাপক ভিত্তিক এ সকল আইসিটি স্থাপনা ও কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উপযুক্ত জনবল ও অপারেটর প্রয়োজন । এ লক্ষ্যে আইসিটি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে সারাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ল্যাব কম্পিউটার স্থাপন, ইউনিয়ন, উপজেলা তথ্য ও সেবা কেন্দ্র চালুকরণ ও সরকারি অফিসে ডিজিটাল ফাইলিং পদ্ধতি ও উচ্চ গতির ইন্টারনেট চালুকরণ, দেশে ডিজিটাল স্বাক্ষর চালুসহ আইসিটি সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌছানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে।
হাই-টেক পার্ক
হাই-টেক শিল্প এবং জ্ঞানভিত্তিক শিল্প বিকাশের সুবিধার্থে বৃহদাকার ট্রান্সন্যাশনাল কোম্পানি তথা সমৃদ্ধ বিশ্বমানের বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার উদ্দেশ্যে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় ২৩১,৬৮ একর জমিতে হাই-টেক পার্কের অবকাঠামো নির্মাণ চলমান রয়েছে। হাই-টেক পার্কের সহায়ক অবকাঠামো সৃষ্টির লক্ষ্যে ২৬.৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে Basic Infrastructure for Hi-Tech Park at Kaliakoir, Gazipur (1st phase) শীর্ষক একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগকারীদের আগমনের বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে Establishment of Hi-Tech Park Project at Kaliakoir, Gazipur শীর্ষক ১৮.৯৬ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। সরকার কালিয়াকৈর হাই-টেক পার্কে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ।
বিভাগীয় পর্যায়ে আইটি ভিলেজ
দেশে বিভাগীয় পর্যায়ে আইটি ভিলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঢাকার মহাখালি, খুলনা, রাজশাহী এবং যশোরে একটি করে আইটি ভিলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ হয়েছে ।
ডাক সেবা Postal Service
বাংলাদেশ ডাক বিভাগ Bangladesh Postal Department (BPD)

ডাক বিভাগ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের একটি সংযুক্ত প্রতিষ্ঠান । ডাক দ্রব্যাদি গ্রহণ, পরিবহণ ও বিলি ডাক বিভাগের মূল কাজ । এই প্রতিষ্ঠানটি সারাদেশে ৯,৮৮৬টি ডাকঘরের মাধ্যমে ডাক সেবা প্রদান করে যাচ্ছে । ডাক বিভাগের মূল লক্ষ্য হচ্ছে জনগণের কাছে ন্যূনতম ব্যয়ে নিয়মিত ও দ্রুততার সংগে ডাক সেবা প্রদান করা । ডাক বিভাগের নিজস্ব সেবাসমূহ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিকভাবে বিস্তৃত। এর পাশাপাশি ডাক বিভাগ জনগণের জন্য আরো অনেকগুলো সেবা প্রদান করে। যেমন- পার্শেল (অভ্যন্তরীণ ও আন্ত র্জাতিক), রেজিস্ট্রেশন, বীমাকৃত দ্রব্যাদি (অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক), ভিপিপি, মানি অর্ডার সার্ভিস, জিইপি সার্ভিস, ইএমস সার্ভিস, ইন্টেল পোস্ট (ফ্যাক্স সার্ভিস), রেজিঃ নিউজ পেপার ও ই-পোস্ট ইত্যাদি । ডাক বিভাগ নিজস্ব সার্ভিসের পাশাপাশি এজেন্সি সার্ভিসও প্রদান করে থাকে। এজেন্সি সার্ভিসসমূহ সম্পন্ন করার বিনিময়ে ডাক বিভাগ একটি নির্দিষ্ট হারে কমিশন পায় । ডাক বিভাগের এজেন্সি সেবাগুলো হলো ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক (সাধারণ ও মেয়াদি হিসাব), ডাক জীবন বীমা, সঞ্চয়পত্র (বিক্রয় ও ভাঙ্গানো), প্রাইজবন্ড (বিক্রয় ও ভাঙ্গানো), বেতার লাইসেন্স প্রদান ও নবায়ন, যানবাহন কর আদায় এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন, রাজস্ব স্ট্যাম্প এবং নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প, বিড়ির ব্যান্ডরোল বিক্রয়, অনুমতি আয়কর আদায়, টেলিফোন বিল বিতরণ ও আদায়, সরকারের অ-ডাক বিভাগীয় সকল প্রকার স্ট্যাম্প মুদ্রণ ও বিতরণ । ডাক বিভাগের নিজস্ব সেবাসমূহ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিকভাবে বিস্তৃত। এজেন্সির সেবাসমূহ শুধুমাত্র দেশের অভ্যন্তরে বিস্তৃত ।
'ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক : ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে জমার অঙ্ক ছিল প্রায় ৩,৮১৮ কোটি টাকা এবং উত্তোলনের অঙ্ক ছিল প্রায় ৩,৪২৯ কোটি টাকা। ২০১২-১৩ অর্থবছরে ডাকঘর
সঞ্চয় ব্যাংকে জমার অঙ্ক প্রায় ৫,০৫৭ কোটি টাকা এবং উত্তোলনের অঙ্ক ছিল প্রায় ৫,৭৭৫ কোটি টাকা। ২০১৩-১৪ অর্থবছরের ডিসেম্বর, ১৩ পর্যন্ত জমার অঙ্ক প্রায় ২,৩০৮ কোটি টাকা এবং উত্তোলনের অঙ্ক প্রায় ২,২২৯ কোটি টাকা ।
সঞ্চয় পত্র ঃ ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে সঞ্চয় পত্র বিক্রয়ের অঙ্ক ছিল প্রায় ২,৮৪৫ কোটি টাকা এবং নগদায়নের অঙ্ক ছিল প্রায় ১.৯৩১ কোটি টাকা। ২০১২-১৩ অর্থবছরে সঞ্চয় পত্র বিক্রয়ের অঙ্ক ছিল প্রায় ৬,৯৪৮ কোটি টাকা এবং নগদায়নের অঙ্ক ছিল প্রায় ৪,৬৩৮ কোটি টাকা। ২০১৩-১৪ অর্থবছরের ডিসেম্বর, ১৩ পর্যন্ত জমার অঙ্ক প্রায় ৩,১১৯ কোটি টাকা এবং নগদায়নের অঙ্ক প্রায় ১,৩০৮ কোটি টাকা ।
ইলেকট্রনিক মানি অর্ডার সার্ভিস ঃ ডাক বিভাগের দ্রুততম মানি অর্ডার সার্ভিস ১লা মে ২০১০ হতে এ সার্ভিস সংযোজন করা হয়েছে। ২০১২-১৩ অর্থবছরে ৩৯.০৩ লক্ষ মোবাইল মানি অর্ডার ইস্যু হয়। মানি অর্ডারের টাকার অঙ্ক প্রায় ২,১৬১.৪৯ কোটি টাকা এবং ডাক বিভাগের আয় ছিল ২৬ কোটি টাকা। ২০১৩-১৪ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত ইস্যুর পরিমাণ ৯.৭৮ লক্ষ এবং টাকার অঙ্ক প্রায় ৭৮৬.০৩ কোটি টাকা ও কমিশন বাবদ ডাক বিভাগের আয় হয়েছে প্রায় ৮.৯৪ কোটি টাকা ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]